জেল হেফাজতের নির্দেশ

Sandip Ghosh-CBI: মোবাইল থেকে মিলে গেল বড় কিছু? ফের সন্দীপ ঘোষ-অভিজিৎ মণ্ডলকে হেফাজতে চায় সিবিআই! বিস্ফোরক তথ্য সামনে এল

আরজি কর ধর্ষণ ও খুনের মামলায় টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডল ও আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে ফের নিজেদের হেফাজতে চেয়ে শিয়ালদহ কোর্টে আবেদন করল সিবিআই। তিন দিনের হেফাজত চেয়ে আবেদন করলেন সিবিআইয়ের আইনজীবী।
আরজি কর ধর্ষণ ও খুনের মামলায় টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডল ও আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে ফের নিজেদের হেফাজতে চেয়ে শিয়ালদহ কোর্টে আবেদন করল সিবিআই। তিন দিনের হেফাজত চেয়ে আবেদন করলেন সিবিআইয়ের আইনজীবী।
সিবিআই সূত্রে খবর, মোবাইল ডেটা এক্সট্রাকশনের পর বেশ কিছু নতুন তথ্য পাওয়া গিয়েছে। সেই কারণেই ফের অভিজিৎ ও সন্দীপকে হেফাজতে নিয়ে জেরা করা প্রয়োজন। নির্যাতিতার পরিবারের তরফে আইনজীবীও জানান, এই মামলার কপি চায় নির্যাতিতার পরিবার।
সিবিআই সূত্রে খবর, মোবাইল ডেটা এক্সট্রাকশনের পর বেশ কিছু নতুন তথ্য পাওয়া গিয়েছে। সেই কারণেই ফের অভিজিৎ ও সন্দীপকে হেফাজতে নিয়ে জেরা করা প্রয়োজন। নির্যাতিতার পরিবারের তরফে আইনজীবীও জানান, এই মামলার কপি চায় নির্যাতিতার পরিবার।
সন্দীপ ও অভিজিৎ জেল থেকে এদিন ভার্চুয়াল অংশ নিয়েছেন শুনানিতে। সন্দীপ ও অভিজিতের আইনজীবীদের তরফে অবশ্য জামিনের আবেদন করা হয়েছে। অভিজিৎ মন্ডলের আইনজীবী তাঁর মক্কেলের হয়ে সওয়ালে বলেন, ''অপরাধের সঙ্গে আমার যোগাযোগ নেই। টালা থানার কোনও সিসিটিভি ফুটেজ তথ্য প্রমাণ নষ্ট করা হয়নি। যতদিন আমি ছিলাম অন্তত।
সন্দীপ ও অভিজিৎ জেল থেকে এদিন ভার্চুয়াল অংশ নিয়েছেন শুনানিতে। সন্দীপ ও অভিজিতের আইনজীবীদের তরফে অবশ্য জামিনের আবেদন করা হয়েছে। অভিজিৎ মন্ডলের আইনজীবী তাঁর মক্কেলের হয়ে সওয়ালে বলেন, ”অপরাধের সঙ্গে আমার যোগাযোগ নেই। টালা থানার কোনও সিসিটিভি ফুটেজ তথ্য প্রমাণ নষ্ট করা হয়নি। যতদিন আমি ছিলাম অন্তত।
আরজি করে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুনের তদন্তভার সিবিআই কাঁধে নেওয়ার পর অনেক দিন পেরিয়ে গিয়েছে। টালা থানার তদানীন্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডল ও হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ গ্রেফতার হয়েছেন ঠিকই, কিন্তু সেটাও তথ্য-প্রমাণ লোপাট ও ষড়যন্ত্রের অভিযোগে। ধর্ষণ-খুনে সরাসরি এখনও মূল অভিযুক্ত সঞ্জয় ছাড়া অন্য কোনও অভিযুক্ত খাড়া করতে পারেনি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।
আরজি করে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুনের তদন্তভার সিবিআই কাঁধে নেওয়ার পর অনেক দিন পেরিয়ে গিয়েছে। টালা থানার তদানীন্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডল ও হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ গ্রেফতার হয়েছেন ঠিকই, কিন্তু সেটাও তথ্য-প্রমাণ লোপাট ও ষড়যন্ত্রের অভিযোগে। ধর্ষণ-খুনে সরাসরি এখনও মূল অভিযুক্ত সঞ্জয় ছাড়া অন্য কোনও অভিযুক্ত খাড়া করতে পারেনি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।
এর আগের দিনের শুনানিতেই শিয়ালদহ আদালতে সিবিআই জানিয়ে দিল, তাদের হাতে কোনও জাদুদণ্ড নেই। অনেক কিছু তাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। তাই সময় লাগবে। আদালতে টালা থানার প্রাক্তন ওসি ও সন্দীপ ঘোষের মামলার সওয়ালে তারা দাবি করেছে, মোবাইল সহ অন্যান্য সামগ্রীর ফরেন্সিক পরীক্ষার রিপোর্ট থেকে তারা কিছু কিছু বিষয়ে আলোকপাত করতে পারবে।
এর আগের দিনের শুনানিতেই শিয়ালদহ আদালতে সিবিআই জানিয়ে দিল, তাদের হাতে কোনও জাদুদণ্ড নেই। অনেক কিছু তাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। তাই সময় লাগবে। আদালতে টালা থানার প্রাক্তন ওসি ও সন্দীপ ঘোষের মামলার সওয়ালে তারা দাবি করেছে, মোবাইল সহ অন্যান্য সামগ্রীর ফরেন্সিক পরীক্ষার রিপোর্ট থেকে তারা কিছু কিছু বিষয়ে আলোকপাত করতে পারবে।