কী ঘটল জানেন? চমকে উঠবেন জেনে

Sandip Ghosh-RG Kar Case: যা মুছে ফেলা হয়েছিল, তাই পেয়ে গেল সিবিআই! আরজি কর কাণ্ডে সন্দীপের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক ‘প্রমাণ’

আরজি করে ডাক্তারি পড়ুয়া ধর্ষণ খুনে সিবিআইয়ের হাতে এসেছে মুছে ফেলা একাধিক ফোন কল রেকর্ডিং। সন্দীপ ঘোষ ও প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের একাধিক ফোন কল রেকর্ডিং উধাও ছিল। তথ্য গোপন করতেই অভিজিৎ মণ্ডলের ফোন থেকে মুছে ফেলা হয়েছে রেকর্ডিং, দাবি সিবিআইয়ের।
আরজি করে ডাক্তারি পড়ুয়া ধর্ষণ খুনে সিবিআইয়ের হাতে এসেছে মুছে ফেলা একাধিক ফোন কল রেকর্ডিং। সন্দীপ ঘোষ ও প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের একাধিক ফোন কল রেকর্ডিং উধাও ছিল। তথ্য গোপন করতেই অভিজিৎ মণ্ডলের ফোন থেকে মুছে ফেলা হয়েছে রেকর্ডিং, দাবি সিবিআইয়ের।
৯ অগস্ট দুজনের মধ্যে একাধিক বার ফোনে কথা হয়। সেই টেলিফোনিক কথোপকথনের একাধিক রেকর্ডিং মুছে ফেলা হয়েছে বলে দাবি সিবিআইয়ের।
৯ অগস্ট দুজনের মধ্যে একাধিক বার ফোনে কথা হয়। সেই টেলিফোনিক কথোপকথনের একাধিক রেকর্ডিং মুছে ফেলা হয়েছে বলে দাবি সিবিআইয়ের।
তদন্তকারীদের দাবি, অভিজিৎ মণ্ডলের ফোনে অটো কল রেকর্ডিং মোড অন থাকার কারণে সমস্ত কল রেকর্ডিং হয়। ঘটনার দিন প্রাক্তন ওসিকে একাধিক নির্দেশ দিয়েছিলেন সন্দীপ ঘোষ।
তদন্তকারীদের দাবি, অভিজিৎ মণ্ডলের ফোনে অটো কল রেকর্ডিং মোড অন থাকার কারণে সমস্ত কল রেকর্ডিং হয়। ঘটনার দিন প্রাক্তন ওসিকে একাধিক নির্দেশ দিয়েছিলেন সন্দীপ ঘোষ।
সেই সমস্ত কথোপকথন মুছে ফেলা হয়েছিল ফোন থেকে। ফরেন্সিক পরীক্ষার মাধ্যমে সেই সমস্ত মুছে ফেলা কথপোকথন উদ্ধার করেছে সিবিআই। তথ্য গোপন করতেই মুছে ফেলা হয়েছিল ওই সমস্ত কথোপকথন।
সেই সমস্ত কথোপকথন মুছে ফেলা হয়েছিল ফোন থেকে। ফরেন্সিক পরীক্ষার মাধ্যমে সেই সমস্ত মুছে ফেলা কথপোকথন উদ্ধার করেছে সিবিআই। তথ্য গোপন করতেই মুছে ফেলা হয়েছিল ওই সমস্ত কথোপকথন।
আরজি কর কাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য এসেছে সিবিআইয়ের হাতে। আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ ও টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের মোবাইলের সিএফএসএল রিপোর্টে বিশেষ তথ্য এসেছে সিবিআইয়ের হাতে।
আরজি কর কাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য এসেছে সিবিআইয়ের হাতে। আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ ও টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের মোবাইলের সিএফএসএল রিপোর্টে বিশেষ তথ্য এসেছে সিবিআইয়ের হাতে।
আরজি করের ঘটনার পরবর্তী বেশ কয়েকটি কল রেকর্ডিং ও ভিডিও মিলেছে দুজনের মোবাইলে। ঘটনাস্থলের ভিডিও রেকর্ড মিলেছে দুজনের মোবাইল থেকে। দুজনে ঘটনাকে ধামা চাপা দেওয়ার চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ সিবিআইয়ের। এরপর ফের দুজনের জন্য ১৪ দিনের জেল হেফাজতের আবেদন করা হয়।
আরজি করের ঘটনার পরবর্তী বেশ কয়েকটি কল রেকর্ডিং ও ভিডিও মিলেছে দুজনের মোবাইলে। ঘটনাস্থলের ভিডিও রেকর্ড মিলেছে দুজনের মোবাইল থেকে। দুজনে ঘটনাকে ধামা চাপা দেওয়ার চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ সিবিআইয়ের। এরপর ফের দুজনের জন্য ১৪ দিনের জেল হেফাজতের আবেদন করা হয়।
সিবিআই আগেই দাবি করেছে, টালা থানাতেই মূল ঘটনার তথ্য লোপাটের চেষ্টা হয়েছে। আর তাতে জড়িত সন্দীপ ঘোষ এবং অভিজিৎ মণ্ডল। সিবিআই সূত্রে খবর, খুন ও ধর্ষণের ঘটনা ধামাচাপা দিতে ৯ অগাস্ট সকাল থেকেই একাধিক ফোন করেছিলেন এই দুজন। কাদের কাদের ফোন করা হয়েছিল, তার প্রেক্ষিতেই এবার এগোবে তদন্তের গতিপ্রকৃতি।
সিবিআই আগেই দাবি করেছে, টালা থানাতেই মূল ঘটনার তথ্য লোপাটের চেষ্টা হয়েছে। আর তাতে জড়িত সন্দীপ ঘোষ এবং অভিজিৎ মণ্ডল। সিবিআই সূত্রে খবর, খুন ও ধর্ষণের ঘটনা ধামাচাপা দিতে ৯ অগাস্ট সকাল থেকেই একাধিক ফোন করেছিলেন এই দুজন। কাদের কাদের ফোন করা হয়েছিল, তার প্রেক্ষিতেই এবার এগোবে তদন্তের গতিপ্রকৃতি।