Jishu-Nilanjanaa: যিশু-নীলাঞ্জনার সংসার ভাঙার গুঞ্জন! সরব শাশ্বত-পত্নী মহুয়া, কার পাশে দাঁড়ালেন

টলিউডের 'পাওয়ার কাপল'-এর আখ্যা পেয়েছিলেন তাঁরা। এ হেন যিশু এবং নীলাঞ্জনা সেনগুপ্তের সংসারে নাকি ফাটল ধরেছে। আলাদা হচ্ছে পথ। একান্ত ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে এখনও পর্যন্ত মুখে কুলুপ তারকা-দম্পতির।
টলিউডের ‘পাওয়ার কাপল’-এর আখ্যা পেয়েছিলেন তাঁরা। এ হেন যিশু এবং নীলাঞ্জনা সেনগুপ্তের সংসারে নাকি ফাটল ধরেছে। আলাদা হচ্ছে পথ। একান্ত ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে এখনও পর্যন্ত মুখে কুলুপ তারকা-দম্পতির।
দিন কয়েক আগেই মা নীলাঞ্জনাকে নিয়ে ইনস্টাগ্রামে পোস্ট দিয়েছিলেন সারা সেনগুপ্ত। তাঁর সঙ্গে ছবি দিয়ে লিখেছিলেন, ‘খেলায় সবচেয়ে শক্তিশালী মহিলা।’ অনেকেই মনে করেছেন, দুই অভিভাবকের বিচ্ছেদের সময়ে মায়ের পাশেই রয়েছেন মেয়ে। আর সেই কথাই আকারে-ইঙ্গিতে বুঝিয়ে দিয়েছেন 'উমা' অভিনেত্রী।
দিন কয়েক আগেই মা নীলাঞ্জনাকে নিয়ে ইনস্টাগ্রামে পোস্ট দিয়েছিলেন সারা সেনগুপ্ত। তাঁর সঙ্গে ছবি দিয়ে লিখেছিলেন, ‘খেলায় সবচেয়ে শক্তিশালী মহিলা।’ অনেকেই মনে করেছেন, দুই অভিভাবকের বিচ্ছেদের সময়ে মায়ের পাশেই রয়েছেন মেয়ে। আর সেই কথাই আকারে-ইঙ্গিতে বুঝিয়ে দিয়েছেন ‘উমা’ অভিনেত্রী।
সম্প্রতি সেই একই সুরে একটি পোস্ট করলেন অভিনেতা শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়ের স্ত্রী মহুয়া চট্টোপাধ্যায়। নীলাঞ্জনার একটি সাদা-কালো ছবি পোস্ট করে তাঁর উদ্দেশ্যে লেখেন, "আমার দেখা সবচেয়ে দৃঢ় এবং সুন্দর মহিলাদের মধ্যে অন্যতম। সব সময়ে তোমার সঙ্গে আমার প্রিয় মেয়ে।"
সম্প্রতি সেই একই সুরে একটি পোস্ট করলেন অভিনেতা শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়ের স্ত্রী মহুয়া চট্টোপাধ্যায়। নীলাঞ্জনার একটি সাদা-কালো ছবি পোস্ট করে তাঁর উদ্দেশ্যে লেখেন, “আমার দেখা সবচেয়ে দৃঢ় এবং সুন্দর মহিলাদের মধ্যে অন্যতম। সব সময়ে তোমার সঙ্গে আমার প্রিয় মেয়ে।”
টলিপাড়ার অনেকেই মনে করছেন, যাবতীয় দ্বন্দ্বের কথা উল্লেখ না করেই কঠিন সময়ে নীলাঞ্জনার পাশে থাকার বার্তা দিলেন যিশুর সহকর্মীর স্ত্রী।।
টলিপাড়ার অনেকেই মনে করছেন, যাবতীয় দ্বন্দ্বের কথা উল্লেখ না করেই কঠিন সময়ে নীলাঞ্জনার পাশে থাকার বার্তা দিলেন যিশুর সহকর্মীর স্ত্রী।।
ভালবেসে বিয়ে করেছিলেন যিশু-নীলাঞ্জনা। সাজিয়েছেন সংসার। একে অপরের ওঠাপড়ার সাক্ষী থেকেছেন। তবে কি সত্যি এবার পথ আলাদা হবে? এখন সেটাই দেখার।
ভালবেসে বিয়ে করেছিলেন যিশু-নীলাঞ্জনা। সাজিয়েছেন সংসার। একে অপরের ওঠাপড়ার সাক্ষী থেকেছেন। তবে কি সত্যি এবার পথ আলাদা হবে? এখন সেটাই দেখার।