SIP Investments: প্রতিদিন ৩০০ টাকা বিনিয়োগ করুন, ৯০ লাখ রিটার্ন পাবেন, দেখে নিন সম্পূর্ণ হিসেব

এসআইপি অনেকটা রেকারিং ডিপোজিটের মতো। প্রতি মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। তবে রেকারিং ডিপোজিটের মতো এসআইপি-তে ধরা বাঁধা মেয়াদ কিংবা রিটার্নের গ্যারান্টি নেই। কারণ এটা বাজারের সঙ্গে যুক্ত। ঝুঁকি রয়েছে। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে রেকারিং ডিপোজিটের দ্বিগুণ রিটার্ন পাওয়া যায়। মাত্র ৩০০ টাকা বিনিয়োগ করেও মিলতে পারে ৯০ লাখ রিটার্ন।
এসআইপি অনেকটা রেকারিং ডিপোজিটের মতো। প্রতি মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। তবে রেকারিং ডিপোজিটের মতো এসআইপি-তে ধরা বাঁধা মেয়াদ কিংবা রিটার্নের গ্যারান্টি নেই। কারণ এটা বাজারের সঙ্গে যুক্ত। ঝুঁকি রয়েছে। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে রেকারিং ডিপোজিটের দ্বিগুণ রিটার্ন পাওয়া যায়। মাত্র ৩০০ টাকা বিনিয়োগ করেও মিলতে পারে ৯০ লাখ রিটার্ন।
এসআইপিতে মূলত মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট কেনা হয়। বিনিয়োগকারী যে দিন বিনিয়োগ করছেন, সেই দিনের নেট অ্যাসেট ভ্যালুর উপর তা নির্ভর করে। ধরে নেওয়া যাক কোনও মিউচুয়াল ফান্ডের নেট অ্যাসেট ভ্যালু ২০ টাকা। এখন বিনিয়োগকারী যদি সেই মিউচুয়াল ফান্ডে ১০০০ টাকা বিনিয়োগ করেন তাহলে তাঁর নামে ৫০ ইউনিট বরাদ্দ করা হবে।
এসআইপিতে মূলত মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট কেনা হয়। বিনিয়োগকারী যে দিন বিনিয়োগ করছেন, সেই দিনের নেট অ্যাসেট ভ্যালুর উপর তা নির্ভর করে। ধরে নেওয়া যাক কোনও মিউচুয়াল ফান্ডের নেট অ্যাসেট ভ্যালু ২০ টাকা। এখন বিনিয়োগকারী যদি সেই মিউচুয়াল ফান্ডে ১০০০ টাকা বিনিয়োগ করেন তাহলে তাঁর নামে ৫০ ইউনিট বরাদ্দ করা হবে।
মিউচুয়াল ফান্ডের নেট অ্যাসেট ভ্যালু বাড়লে বিনিয়োগ করা টাকাও বাড়বে। ভবিষ্যতে মিউচুয়াল ফান্ডের ন্যাভ যদি ২০ টাকা থেকে বেড়ে ৩৫ টাকা হয়ে যায়, তাহলে ৫০ ইউনিটের দাম ১০০০ টাকা থেকে বেড়ে ১৭৫০ টাকা হয়ে যাবে। অর্থাৎ ৭৫০ টাকা লাভ।
মিউচুয়াল ফান্ডের নেট অ্যাসেট ভ্যালু বাড়লে বিনিয়োগ করা টাকাও বাড়বে। ভবিষ্যতে মিউচুয়াল ফান্ডের ন্যাভ যদি ২০ টাকা থেকে বেড়ে ৩৫ টাকা হয়ে যায়, তাহলে ৫০ ইউনিটের দাম ১০০০ টাকা থেকে বেড়ে ১৭৫০ টাকা হয়ে যাবে। অর্থাৎ ৭৫০ টাকা লাভ।
এসআইপির মাধ্যমে প্রতি মাসে বিনিয়োগ করায় ইউনিট জমা হতে থাকে। যখন বন্ড মার্কেট বেড়ে যায়, তখন কম ইউনিট বরাদ্দ করা হয়। আবার বাজার পড়লে একই বিনিয়োগ থেকে বেশি ইউনিট মেলে। এভাবে বিনিয়োগ চলতেই থাকে। বাজারের ভাষায় একে বলে রুপি কস্ট অ্যাভারেজ। এটাই দিন শেষে রিটার্ন দেবে। সঙ্গে মিলবে সুদের উপর সুদ। অর্থাৎ কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা। সবচেয়ে বড় কথা হল, এসআইপিতে কম টাকা বিনিয়োগ করে মোটা মুনাফা পাওয়া যায়। এজন্যই এর জনপ্রিয়তা দিনদিন বাড়ছে।
এসআইপির মাধ্যমে প্রতি মাসে বিনিয়োগ করায় ইউনিট জমা হতে থাকে। যখন বন্ড মার্কেট বেড়ে যায়, তখন কম ইউনিট বরাদ্দ করা হয়। আবার বাজার পড়লে একই বিনিয়োগ থেকে বেশি ইউনিট মেলে। এভাবে বিনিয়োগ চলতেই থাকে। বাজারের ভাষায় একে বলে রুপি কস্ট অ্যাভারেজ। এটাই দিন শেষে রিটার্ন দেবে। সঙ্গে মিলবে সুদের উপর সুদ। অর্থাৎ কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা। সবচেয়ে বড় কথা হল, এসআইপিতে কম টাকা বিনিয়োগ করে মোটা মুনাফা পাওয়া যায়। এজন্যই এর জনপ্রিয়তা দিনদিন বাড়ছে।
প্রতিদিন মাত্র ৩০০ টাকা বিনিয়োগ করেও এসআইপি থেকে ৯০ লাখ টাকা রিটার্ন পাওয়া সম্ভব। সেটা কীভাবে? প্রতিদিন ৩০০ টাকা বিনিয়োগ মানে মাসে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ৯ হাজার টাকা। এসআইপি ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, এখন যদি ১২ শতাংশ হারে বার্ষিক রিটার্ন মেলে তাহলে ২০ বছরে ৮৯,৯২,৩৩১ টাকা রিটার্ন পাওয়া যাবে। এক্ষেত্রে মোট বিনিয়োগ দাঁড়াচ্ছে ২১,৬০,০০০ টাকা। আর সুদ থেকে মিলছে ৬৮,৩২,৩৩১ টাকা।
প্রতিদিন মাত্র ৩০০ টাকা বিনিয়োগ করেও এসআইপি থেকে ৯০ লাখ টাকা রিটার্ন পাওয়া সম্ভব। সেটা কীভাবে? প্রতিদিন ৩০০ টাকা বিনিয়োগ মানে মাসে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ৯ হাজার টাকা। এসআইপি ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, এখন যদি ১২ শতাংশ হারে বার্ষিক রিটার্ন মেলে তাহলে ২০ বছরে ৮৯,৯২,৩৩১ টাকা রিটার্ন পাওয়া যাবে। এক্ষেত্রে মোট বিনিয়োগ দাঁড়াচ্ছে ২১,৬০,০০০ টাকা। আর সুদ থেকে মিলছে ৬৮,৩২,৩৩১ টাকা।