তৈলাক্ত ত্বক থেকে ট্যান তোলার জন্য অ্যালো ভেরা জেলের সঙ্গে শসার রস, পাকা পেঁপে মিশিয়ে নিন। মুখে, হাতে, গলায় এবং ঘাড়ে মেখে রাখুন আধ ঘণ্টা মতো। এতে ত্বকের পুরনো জেল্লা ফিরে আসবেই।

Skin Care: ৪০ বছরেও ১৮-র মতো টানটান ত্বক! উছলে পড়া যৌবন! চাবুক চেহারা, রোজ ৫ মিনিট দিন ‘এই’ কাজে

*বয়স যত বাড়ে ত্বকে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। খুব সাধারণ ব্যাপার। এই পরিস্থিতিতে অনেকেই মনে করেন, দামি প্রসাধনী ব্যবহার করলেই বুঝি সমস্যা মিটবে। কিন্তু এতে লাভ হয় না কোনও। বরং নিয়মিত কিছু যোগব্যায়াম করলে ভাল ফল পাওয়া যায়। সংগৃহীত ছবি। 
*বয়স যত বাড়ে ত্বকে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। খুব সাধারণ ব্যাপার। এই পরিস্থিতিতে অনেকেই মনে করেন, দামি প্রসাধনী ব্যবহার করলেই বুঝি সমস্যা মিটবে। কিন্তু এতে লাভ হয় না কোনও। বরং নিয়মিত কিছু যোগব্যায়াম করলে ভাল ফল পাওয়া যায়। সংগৃহীত ছবি।
*এতে শুধু ত্বক ঝলমলে ও সুন্দর হবে তাই নয়, শরীরও সুস্থ থাকবে। তাই ৪০ বছর বয়সের পরেও উজ্জ্বল ত্বক চাইলে কোন যোগাসনে উপকার মিলবে জানা উচিত। সংগৃহীত ছবি। 
*এতে শুধু ত্বক ঝলমলে ও সুন্দর হবে তাই নয়, শরীরও সুস্থ থাকবে। তাই ৪০ বছর বয়সের পরেও উজ্জ্বল ত্বক চাইলে কোন যোগাসনে উপকার মিলবে জানা উচিত। সংগৃহীত ছবি।
*যে সব যোগাসন ত্বক উজ্জ্বল করে: গ্রেটার নয়ডার জেপি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের যোগ শিক্ষক আগম মিশ্র বলেছেন, যদি কেউ ত্বক উজ্জ্বল এবং ফর্সা রাখতে চান তাহলে নিয়মিত বরুণ মুদ্রা অভ্যাস করা উচিত। এতে ত্বক সুন্দর ও সুস্থ থাকবে। সংগৃহীত ছবি। 
*যে সব যোগাসন ত্বক উজ্জ্বল করে: গ্রেটার নয়ডার জেপি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের যোগ শিক্ষক আগম মিশ্র বলেছেন, যদি কেউ ত্বক উজ্জ্বল এবং ফর্সা রাখতে চান তাহলে নিয়মিত বরুণ মুদ্রা অভ্যাস করা উচিত। এতে ত্বক সুন্দর ও সুস্থ থাকবে। সংগৃহীত ছবি।
*বরুণ মুদ্রা আসন করার পদ্ধতি: সবার প্রথমে সুখাসনের ভঙ্গিতে বসতে হবে। এই অবস্থায় মন থাকবে একদম শান্ত। দুই হাত থাকবে উরুর উপর। হাতের আঙুল থাকবে সোজা, শুধু বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ ছুঁয়ে থাকবে কনিষ্ঠা। উভয় আঙুলের ডগা একে অন্যকে স্পর্শ করবে। কিছুক্ষণ এই ভঙ্গিতে থাকার পর বিশ্রাম নিতে হবে। বরুণদেবকে হিন্দু ধর্মে জলের দেবতা বলা হয়। তাই এই যোগসনকে ‘জল মুদ্রা’-ও বলা হয়ে থাকে। সংগৃহীত ছবি। 
*বরুণ মুদ্রা আসন করার পদ্ধতি: সবার প্রথমে সুখাসনের ভঙ্গিতে বসতে হবে। এই অবস্থায় মন থাকবে একদম শান্ত। দুই হাত থাকবে উরুর উপর। হাতের আঙুল থাকবে সোজা, শুধু বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ ছুঁয়ে থাকবে কনিষ্ঠা। উভয় আঙুলের ডগা একে অন্যকে স্পর্শ করবে। কিছুক্ষণ এই ভঙ্গিতে থাকার পর বিশ্রাম নিতে হবে। বরুণদেবকে হিন্দু ধর্মে জলের দেবতা বলা হয়। তাই এই যোগসনকে ‘জল মুদ্রা’-ও বলা হয়ে থাকে। সংগৃহীত ছবি।
*বরুণ মুদ্রা ত্বকের জন্য উপকারী: বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বরুণ মুদ্রা ১৫ মিনিট করে দিনে তিনবার অভ্যাস করতে হয়। এতে শরীরে জলের পরিমাণ বাড়ে। ফলে ত্বক উজ্জ্বল হয়। মুখের দাগ, ছোপও দূর করে। সংগৃহীত ছবি। 
*বরুণ মুদ্রা ত্বকের জন্য উপকারী: বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বরুণ মুদ্রা ১৫ মিনিট করে দিনে তিনবার অভ্যাস করতে হয়। এতে শরীরে জলের পরিমাণ বাড়ে। ফলে ত্বক উজ্জ্বল হয়। মুখের দাগ, ছোপও দূর করে। সংগৃহীত ছবি।
*অনেক সময় জল কম খাওয়ার কারণে শরীরে ডিহাইড্রেশনের লক্ষণ ফুটে ওঠে। তার প্রভাব পড়ে ত্বকে। বরুণ মুদ্রা সেলুলার স্তরে টিস্যু এবং কোষগুলিকে পুনরায় হাইড্রেট করে। ফলে ত্বক উজ্জ্বল হয়। সংগৃহীত ছবি। 
*অনেক সময় জল কম খাওয়ার কারণে শরীরে ডিহাইড্রেশনের লক্ষণ ফুটে ওঠে। তার প্রভাব পড়ে ত্বকে। বরুণ মুদ্রা সেলুলার স্তরে টিস্যু এবং কোষগুলিকে পুনরায় হাইড্রেট করে। ফলে ত্বক উজ্জ্বল হয়। সংগৃহীত ছবি।
*ত্বকের বাইরের স্তরে খুব বেশি জল থাকে না। ফলে রুক্ষ দেখায়। বরুণ মুদ্রা সারা শরীরে জলের প্রবাহ বজায় রাখতে সাহায্য করে। ফলে রুক্ষ ত্বকের সমস্যা দূর হয়। ত্বকের ময়শ্চারাইজেশনে সাহায্য করে। তাছাড়া শরীরের বর্জ্য অপসারণেও সহায়তা করে বরুণ মুদ্রা। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। নিয়ন্ত্রণে থাকে কোলেস্টেরল। সংগৃহীত ছবি।
*ত্বকের বাইরের স্তরে খুব বেশি জল থাকে না। ফলে রুক্ষ দেখায়। বরুণ মুদ্রা সারা শরীরে জলের প্রবাহ বজায় রাখতে সাহায্য করে। ফলে রুক্ষ ত্বকের সমস্যা দূর হয়। ত্বকের ময়শ্চারাইজেশনে সাহায্য করে। তাছাড়া শরীরের বর্জ্য অপসারণেও সহায়তা করে বরুণ মুদ্রা। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। নিয়ন্ত্রণে থাকে কোলেস্টেরল। সংগৃহীত ছবি।