বাঁকুড়া স্টেশন

Bankura News: ভয়ঙ্কর! হু হু করে বেরোচ্ছে অনর্গল কালো ধোঁয়া, বাঁকুড়ায় চরম আতঙ্ক, হুলুস্থুল কাণ্ড স্টেশন চত্বরে

ট্রেনে আগুনের আতঙ্ক। মঙ্গলবার সকাল খড়্গপুর রাঁচি ফাস্ট প্যসেঞ্জার খড়্গপুর দিক থেকে রাঁচি যাওয়ার পথে বাঁকুড়া স্টেশনে এসে থামতেই যাত্রীরা লক্ষ্য করেন ইঞ্জিন থেকে চার নম্বর কামরার নীচ থেকে ধোঁয়া বের হচ্ছে।
ট্রেনে আগুনের আতঙ্ক। মঙ্গলবার সকাল খড়্গপুর রাঁচি ফাস্ট প্যসেঞ্জার খড়্গপুর দিক থেকে রাঁচি যাওয়ার পথে বাঁকুড়া স্টেশনে এসে থামতেই যাত্রীরা লক্ষ্য করেন ইঞ্জিন থেকে চার নম্বর কামরার নীচ থেকে ধোঁয়া বের হচ্ছে।
ট্রেনে আগুনের আতঙ্ক। মঙ্গলবার সকাল খড়্গপুর রাঁচি ফাস্ট প্যসেঞ্জার খড়্গপুর দিক থেকে রাঁচি যাওয়ার পথে বাঁকুড়া স্টেশনে এসে থামতেই যাত্রীরা লক্ষ্য করেন ইঞ্জিন থেকে চার নম্বর কামরার নীচ থেকে ধোঁয়া বের হচ্ছে।
ট্রেনে আগুনের আতঙ্ক। মঙ্গলবার সকাল খড়্গপুর রাঁচি ফাস্ট প্যসেঞ্জার খড়্গপুর দিক থেকে রাঁচি যাওয়ার পথে বাঁকুড়া স্টেশনে এসে থামতেই যাত্রীরা লক্ষ্য করেন ইঞ্জিন থেকে চার নম্বর কামরার নীচ থেকে ধোঁয়া বের হচ্ছে।
এই ঘটনায় প্রাথমিকভাবে যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এরপর তড়িঘড়ি বিষয়টি রেল কর্তৃপক্ষের নজরে আসা মাত্রই রেল পুলিশ ও রেলের ইঞ্জিনিয়াররা ছুটে আসেন পরিস্থিতি সামাল দিতে। ধোঁয়ার উৎস কোথায় এখনও সেটা পরীক্ষা করে দেখা হয়।
এই ঘটনায় প্রাথমিকভাবে যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এরপর তড়িঘড়ি বিষয়টি রেল কর্তৃপক্ষের নজরে আসা মাত্রই রেল পুলিশ ও রেলের ইঞ্জিনিয়াররা ছুটে আসেন পরিস্থিতি সামাল দিতে। ধোঁয়ার উৎস কোথায় এখনও সেটা পরীক্ষা করে দেখা হয়।
সারা দেশজুড়ে রেল ইনফ্রাস্ট্রাকচার নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। বিগত কয়েক বছরে বেড়েছে রেল দুর্ঘটনার সংখ্যা। সাম্প্রতিক ২০২৩ সালে বাঁকুড়ার ওন্দাগ্রাম স্টেশনে হয়েছিল একটি ভয়াবহ রেল দুর্ঘটনা।
সারা দেশজুড়ে রেল ইনফ্রাস্ট্রাকচার নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। বিগত কয়েক বছরে বেড়েছে রেল দুর্ঘটনার সংখ্যা। সাম্প্রতিক ২০২৩ সালে বাঁকুড়ার ওন্দাগ্রাম স্টেশনে হয়েছিল একটি ভয়াবহ রেল দুর্ঘটনা।
তারপর আবারও রেল নিয়ে আতঙ্ক ছড়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে। এবার ধোঁয়া দেখে আতঙ্কের সূত্রপাত হয়। এর পর চলে ধোঁয়া পরীক্ষা। অনেকেই আশঙ্কা করছেন চাকার "ব্রেক সু' থেকে এই ধোঁয়া বের হচ্ছিল। পর্যবেক্ষণ করার পর ৪০ মিনিটের মধ্যে বাঁকুড়া স্টেশন ছেড়ে রাঁচির উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ে ট্রেনটি।রেলযাত্রী ভাস্কর সিদ্ধান্ত বলেন, "ধোঁয়া বের হচ্ছে দেখতে পেয়েছিলাম। এবং আতঙ্ক ছড়ায় মানুষের মধ্যে। তারপর রেল পুলিশ এবং রেল ইঞ্জিনিয়াররা এসে ব্যাপারটি খতিয়ে দেখেন। কী হবে বুঝতে পারছি না।"
তারপর আবারও রেল নিয়ে আতঙ্ক ছড়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে। এবার ধোঁয়া দেখে আতঙ্কের সূত্রপাত হয়। এর পর চলে ধোঁয়া পরীক্ষা। অনেকেই আশঙ্কা করছেন চাকার “ব্রেক সু’ থেকে এই ধোঁয়া বের হচ্ছিল। পর্যবেক্ষণ করার পর ৪০ মিনিটের মধ্যে বাঁকুড়া স্টেশন ছেড়ে রাঁচির উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ে ট্রেনটি।রেলযাত্রী ভাস্কর সিদ্ধান্ত বলেন, “ধোঁয়া বের হচ্ছে দেখতে পেয়েছিলাম। এবং আতঙ্ক ছড়ায় মানুষের মধ্যে। তারপর রেল পুলিশ এবং রেল ইঞ্জিনিয়াররা এসে ব্যাপারটি খতিয়ে দেখেন। কী হবে বুঝতে পারছি না।”
বেড়েছে রেল দুর্ঘটনার সংখ্যা। ২০২৩ সালের ওন্দাগ্রাম স্টেশনের দুর্ঘটনা ভুলতে না ভুলতেই ট্রেনের কামরার তলা থেকে ধোঁয়া যেন এক ছোট্ট 'রিমাইন্ডার" যদিও রেল কর্তৃপক্ষের তৎপরতায় পরিস্থিতি দ্রুততার সঙ্গে সামাল দেওয়া গেছে।
বেড়েছে রেল দুর্ঘটনার সংখ্যা। ২০২৩ সালের ওন্দাগ্রাম স্টেশনের দুর্ঘটনা ভুলতে না ভুলতেই ট্রেনের কামরার তলা থেকে ধোঁয়া যেন এক ছোট্ট ‘রিমাইন্ডার” যদিও রেল কর্তৃপক্ষের তৎপরতায় পরিস্থিতি দ্রুততার সঙ্গে সামাল দেওয়া গেছে।