নারকেল খেলা বা মথন খেলা কিংবা দোধিকাদো খেলা

Special Game: কাদায় লুটোপুটি করেই চলে এই খেলা! জানুন খেলার ইতিহাস

ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমীর তিথিতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ জন্মগ্রহণ করেছিলেন। সেজন্য জন্মাষ্টমী উপলক্ষে কোচবিহারের মদনমোহন বাড়িতে এক লোকক্রীড়া অনুষ্ঠিত হয় আসছে দীর্ঘ সময় ধরে।
ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমীর তিথিতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ জন্মগ্রহণ করেছিলেন। সেজন্য জন্মাষ্টমী উপলক্ষে কোচবিহারের মদনমোহন বাড়িতে এক লোকক্রীড়া অনুষ্ঠিত হয় আসছে দীর্ঘ সময় ধরে।
দীর্ঘ সময়ের প্রাচীন এই খেলাকে বলা হয় নারকেল খেলা বা মথন খেলা বা দোধিকাদো খেলা। কোচবিহারের রাজ আমলে মদন বাড়ি স্থাপনের পর থেকেই এই খেলার রীতি চলে আসছে মদন বাড়িতে।
দীর্ঘ সময়ের প্রাচীন এই খেলাকে বলা হয় নারকেল খেলা বা মথন খেলা বা দোধিকাদো খেলা। কোচবিহারের রাজ আমলে মদন বাড়ি স্থাপনের পর থেকেই এই খেলার রীতি চলে আসছে মদন বাড়িতে।
স্থানীয় রাজবংশী সম্প্রদায় এবং বাঙালিদের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান এই মাথন খেলা। এই খেলায় শুধুমাত্র ছেলেরাই অংশগ্রহণ করে। জাম্বুরা, আপেল, নাশপাতি নারকেল দিয়ে এই খেলা আয়োজন করা হয়ে থাকে। তবে নারকেলটি খেলার মূল আকর্ষণ।
স্থানীয় রাজবংশী সম্প্রদায় এবং বাঙালিদের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান এই মাথন খেলা। এই খেলায় শুধুমাত্র ছেলেরাই অংশগ্রহণ করে। জাম্বুরা, আপেল, নাশপাতি নারকেল দিয়ে এই খেলা আয়োজন করা হয়ে থাকে। তবে নারকেলটি খেলার মূল আকর্ষণ।
দেবোত্তর ট্রাস্ট বোর্ডের সম্পাদক কৃষ্ণ গোপাল ধারা জানান, এই খেলার কোন আলাদা পোশাক নেই। মূলত খালি গায়ে গামছা পড়ে এই খেলা খেলতে হয়। মদনমোহন বাড়ির বাগানের মধ্যে একটি গর্ত খুঁড়ে জল দিয়ে কাদা তৈরি করা হয়। সেখানেই হয়ে থাকে এই খেলা।
দেবোত্তর ট্রাস্ট বোর্ডের সম্পাদক কৃষ্ণ গোপাল ধারা জানান, এই খেলার কোন আলাদা পোশাক নেই। মূলত খালি গায়ে গামছা পড়ে এই খেলা খেলতে হয়। মদনমোহন বাড়ির বাগানের মধ্যে একটি গর্ত খুঁড়ে জল দিয়ে কাদা তৈরি করা হয়। সেখানেই হয়ে থাকে এই খেলা।
মূলত দুটি দল ভাগ হয়ে এই খেলা হয়। কাদার মধ্যেই চলে সমস্ত ফল নিয়ে কাড়াকাড়ি। হিন্দুদের কাছে এই দিনটি বিশেষ ভাবে পবিত্র বলে পরিচিত। একটি বিশেষ পুজোর পরে কাদা খেলার আয়োজন হয়।
মূলত দুটি দল ভাগ হয়ে এই খেলা হয়। কাদার মধ্যেই চলে সমস্ত ফল নিয়ে কাড়াকাড়ি। হিন্দুদের কাছে এই দিনটি বিশেষ ভাবে পবিত্র বলে পরিচিত। একটি বিশেষ পুজোর পরে কাদা খেলার আয়োজন হয়।
বেশ কিছুক্ষণ ধরে কাদায় ধস্তাধস্তি করে খেলা চলে। খেলার শেষে পুজোর প্রসাদ বিতরণ করা হয় উপস্থিত সকলের মাঝে। এছাড়া খেলায় অংশ নেওয়া ছেলেরা খেলার ফল গুলি ভাগ করে নেয়।
বেশ কিছুক্ষণ ধরে কাদায় ধস্তাধস্তি করে খেলা চলে। খেলার শেষে পুজোর প্রসাদ বিতরণ করা হয় উপস্থিত সকলের মাঝে। এছাড়া খেলায় অংশ নেওয়া ছেলেরা খেলার ফল গুলি ভাগ করে নেয়।