Summer Special: ভরা পেটেই ওজন কমবে ঝপঝপ করে, পেট থাকবে পরিষ্কার, ত্বক হবে টানটান, পাতে থাক এই ফল

গ্রীষ্মের মরশুমে খাদ্যাভ্যাসের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেওয়া খুবই জরুরি। আসলে গরমে শরীরে জলের চাহিদাও বৃদ্ধি পায়। আর সেই কারণেই গ্রীষ্মের মরশুমে পুষ্টিগুণে ভরপুর কয়েক ধরনের ফল ও সবজির চাহিদা বেড়ে যায়। আসলে এগুলোর মধ্যে প্রচুর পরিমাণ জল পাওয়া যায়। তাই চিকিৎসকরাও পরামর্শ দেন যে, গ্রীষ্মের ঋতুতে জলসমৃদ্ধ ফল খরমুজ বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত। এই ফল শরীরকে ভিতর থেকে ঠান্ডা রাখে এবং জলশূন্যতা প্রতিরোধ করে।
গ্রীষ্মের মরশুমে খাদ্যাভ্যাসের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেওয়া খুবই জরুরি। আসলে গরমে শরীরে জলের চাহিদাও বৃদ্ধি পায়। আর সেই কারণেই গ্রীষ্মের মরশুমে পুষ্টিগুণে ভরপুর কয়েক ধরনের ফল ও সবজির চাহিদা বেড়ে যায়। আসলে এগুলোর মধ্যে প্রচুর পরিমাণ জল পাওয়া যায়। তাই চিকিৎসকরাও পরামর্শ দেন যে, গ্রীষ্মের ঋতুতে জলসমৃদ্ধ ফল খরমুজ বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত। এই ফল শরীরকে ভিতর থেকে ঠান্ডা রাখে এবং জলশূন্যতা প্রতিরোধ করে।
ফরিদাবাদের বল্লভগড়ের সিভিল হাসপাতালের চিকিৎসক যোগেন্দ্র সারদানা সংবাদমাধ্যমের কাছে বলেন যে, খরমুজ খুবই স্বাস্থ্যকর একটি মরশুমি ফল। এতে অনেক ধরনের পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। যা আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
ফরিদাবাদের বল্লভগড়ের সিভিল হাসপাতালের চিকিৎসক যোগেন্দ্র সারদানা সংবাদমাধ্যমের কাছে বলেন যে, খরমুজ খুবই স্বাস্থ্যকর একটি মরশুমি ফল। এতে অনেক ধরনের পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। যা আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
আসলে খরমুজে প্রচুর ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায়। যা শরীরকে মারাত্মক রোগের হাত থেকে রক্ষা করতে সক্ষম। এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-সি পাওয়া যায়। যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে খুবই কার্যকর।
আসলে খরমুজে প্রচুর ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায়। যা শরীরকে মারাত্মক রোগের হাত থেকে রক্ষা করতে সক্ষম। এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-সি পাওয়া যায়। যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে খুবই কার্যকর।
ওই চিকিৎসক আরও বলেন, খরমুজ প্রচুর পরিমাণে জল এবং অক্সিকাইন রয়েছে। যার কারণে এই ফল সেবন করলে কিডনিতে পাথরের সমস্যা হয় না। ফলে এটি কিডনির জন্য খুবই স্বাস্থ্যকর। খরমুজের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে জল এবং ফাইবারও থাকে। যা হজমশক্তির উন্নতি ঘটায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাকে দূরে রাখে। আর সবথেকে বড় কথা হল, খরমুজ ওজন কমাতেও সহায়ক। সব মিলিয়ে খরমুজ যদি সঠিক পরিমাণে এবং সঠিক উপায়ে খাওয়া হয়, তবে তা শরীরকে অনেক রোগের হাত থেকে রক্ষা করতে পারে।
ওই চিকিৎসক আরও বলেন, খরমুজ প্রচুর পরিমাণে জল এবং অক্সিকাইন রয়েছে। যার কারণে এই ফল সেবন করলে কিডনিতে পাথরের সমস্যা হয় না। ফলে এটি কিডনির জন্য খুবই স্বাস্থ্যকর। খরমুজের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে জল এবং ফাইবারও থাকে। যা হজমশক্তির উন্নতি ঘটায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাকে দূরে রাখে। আর সবথেকে বড় কথা হল, খরমুজ ওজন কমাতেও সহায়ক। সব মিলিয়ে খরমুজ যদি সঠিক পরিমাণে এবং সঠিক উপায়ে খাওয়া হয়, তবে তা শরীরকে অনেক রোগের হাত থেকে রক্ষা করতে পারে।
এর পাশাপাশি খরমুজ খেলে শরীর হাইড্রেটেড থাকে এবং ত্বকের নানা সমস্যাও দূর হয়। এর মধ্যে অন্যতম হল, দাগ-ছোপ এবং রুক্ষ-শুষ্ক ত্বকের সমস্যা। রক্তচাপের জন্যও উপকারী এই মরশুমি ফল। আসলে এর মধ্যে প্রাপ্ত পটাশিয়াম একটি ভ্যাসোডিলেটর হিসাবে কাজ করে। যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সক্ষম। তাই গরমের দিনে খরমুজ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। আর এই সময় ডায়েটে খরমুজ যোগ করলে শরীরও হাইড্রেটেড থাকে।
এর পাশাপাশি খরমুজ খেলে শরীর হাইড্রেটেড থাকে এবং ত্বকের নানা সমস্যাও দূর হয়। এর মধ্যে অন্যতম হল, দাগ-ছোপ এবং রুক্ষ-শুষ্ক ত্বকের সমস্যা। রক্তচাপের জন্যও উপকারী এই মরশুমি ফল। আসলে এর মধ্যে প্রাপ্ত পটাশিয়াম একটি ভ্যাসোডিলেটর হিসাবে কাজ করে। যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সক্ষম। তাই গরমের দিনে খরমুজ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। আর এই সময় ডায়েটে খরমুজ যোগ করলে শরীরও হাইড্রেটেড থাকে।