অনেক গাছই ঔষধি গুণে ভরপুর। এগুলো ব্যবহারে অনেক রোগ নিরাময় করা যায়। তেমনই একটি গাছ হল আম। আমকে ফলের রাজাও বলা হয়। আর আমরা সকলেই জানি যে, কাঁচা এবং পাকা উভয় ভাবেই আম খাওয়া যেতে পারে।

Summer Tips: ক্যানসার থেকে কিডনি স্টোন, ঠেকায় সব…! ডজন ডজন রোগের মহাশত্রু! ফল, পাতা, ছাল, গুঁড়ি সবই উপকারী! জানুন কী ভাবে খাবেন

অনেক গাছই ঔষধি গুণে ভরপুর। এগুলো ব্যবহারে অনেক রোগ নিরাময় করা যায়। তেমনই একটি গাছ হল আম। আমকে ফলের রাজাও বলা হয়। আর আমরা সকলেই জানি যে, কাঁচা এবং পাকা উভয় ভাবেই আম খাওয়া যেতে পারে।
অনেক গাছই ঔষধি গুণে ভরপুর। এগুলো ব্যবহারে অনেক রোগ নিরাময় করা যায়। তেমনই একটি গাছ হল আম। আমকে ফলের রাজাও বলা হয়। আর আমরা সকলেই জানি যে, কাঁচা এবং পাকা উভয় ভাবেই আম খাওয়া যেতে পারে।
আবার আমের খোসাও কিন্তু সমান ভাবে উপকারী। এটি জীবনদায়ী ভেষজ উদ্ভিদের চেয়ে কম কিছু নয়। এমনকী আয়ুর্বেদশাস্ত্রে আমের আঁটিরও অনেক গুরুত্ব রয়েছে। বলা ভাল যে, এই গাছের প্রতিটি অংশই সঞ্জীবনীর মতো।
আবার আমের খোসাও কিন্তু সমান ভাবে উপকারী। এটি জীবনদায়ী ভেষজ উদ্ভিদের চেয়ে কম কিছু নয়। এমনকী আয়ুর্বেদশাস্ত্রে আমের আঁটিরও অনেক গুরুত্ব রয়েছে। বলা ভাল যে, এই গাছের প্রতিটি অংশই সঞ্জীবনীর মতো।
উত্তরপ্রদেশের নগর বালিয়ার সরকারি আয়ুর্বেদিক হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. প্রিয়াঙ্কা সিং Local18-কে বলেন, আয়ুর্বেদশাস্ত্রে আমের উপকারিতা অপরিসীম। এই ফল ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, ভিটামিন কে, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, ফোলেট (ফলিক অ্যাসিড), ডায়েটারি ফাইবার, জিঙ্ক এবং কপারের মতো পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ।
উত্তরপ্রদেশের নগর বালিয়ার সরকারি আয়ুর্বেদিক হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. প্রিয়াঙ্কা সিং Local18-কে বলেন, আয়ুর্বেদশাস্ত্রে আমের উপকারিতা অপরিসীম। এই ফল ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, ভিটামিন কে, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, ফোলেট (ফলিক অ্যাসিড), ডায়েটারি ফাইবার, জিঙ্ক এবং কপারের মতো পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ।
বিভিন্ন উপায়ে সেবন করতে পারে আম:১. তীব্র গরমের দাপট চলছে। আর সূর্যের খরতাপে হিট স্ট্রোকের হাত থেকে বাঁচতে কাঁচা আম দিয়ে আম পান্না তৈরি করে পান করলে দারুণ স্বস্তি পাওয়া যায়।
বিভিন্ন উপায়ে সেবন করতে পারে আম:
১. তীব্র গরমের দাপট চলছে। আর সূর্যের খরতাপে হিট স্ট্রোকের হাত থেকে বাঁচতে কাঁচা আম দিয়ে আম পান্না তৈরি করে পান করলে দারুণ স্বস্তি পাওয়া যায়।
২. অতিরিক্ত গরমে ল্যুজ মোশন হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তা থেকে রক্ষা করতে পারে আম। আমের আঁটির গুঁড়ো, মধু এবং ঈষদুষ্ণ গরম জল একসঙ্গে মিশিয়ে সেবন করলে আরাম পাওয়া যায়।
২. অতিরিক্ত গরমে ল্যুজ মোশন হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তা থেকে রক্ষা করতে পারে আম। আমের আঁটির গুঁড়ো, মধু এবং ঈষদুষ্ণ গরম জল একসঙ্গে মিশিয়ে সেবন করলে আরাম পাওয়া যায়।
৩. আমের খোসার ক্বাথ পান করলে গরমের জেরে হওয়া ফুসকুড়ি ও ফোঁড়া নিরাময় হয়।৪. আমের আঁটির গুঁড়ো জলে মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ বানিয়ে লাগালে ব্রণর সমস্যা নির্মূল হয়ে যায়।
৩. আমের খোসার ক্বাথ পান করলে গরমের জেরে হওয়া ফুসকুড়ি ও ফোঁড়া নিরাময় হয়।
৪. আমের আঁটির গুঁড়ো জলে মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ বানিয়ে লাগালে ব্রণর সমস্যা নির্মূল হয়ে যায়।
৫. গ্রীষ্মে যদি ক্ষুধার অভাববোধ করেন, তাহলে আমলকির গুঁড়োর সঙ্গে আমের বীজের গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে সেই সমস্যা দূর হবে।
৫. গ্রীষ্মে যদি ক্ষুধার অভাববোধ করেন, তাহলে আমলকির গুঁড়োর সঙ্গে আমের বীজের গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে সেই সমস্যা দূর হবে।
৬. এছাড়া মূত্ররোগ, চর্মরোগ, কিডনির রোগ, হৃদরোগ, পেটের গরম, স্থূলতা এবং চোখের সমস্যায় আম অত্যন্ত উপকারী ও কার্যকরী। এমনকী আম ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে আর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে খুবই উপকারী বলে বিবেচিত হয়।
৬. এছাড়া মূত্ররোগ, চর্মরোগ, কিডনির রোগ, হৃদরোগ, পেটের গরম, স্থূলতা এবং চোখের সমস্যায় আম অত্যন্ত উপকারী ও কার্যকরী। এমনকী আম ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে আর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে খুবই উপকারী বলে বিবেচিত হয়।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:মনে রাখতে হবে যে, পাকা আম কখনওই দুধের সঙ্গে খাওয়া উচিত নয়। এটা খুবই ক্ষতিকর। আপনি যদি কোনও দীর্ঘস্থায়ী রোগে ভোগেন, তাহলে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এটি ব্যবহার করা চলবে না।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
মনে রাখতে হবে যে, পাকা আম কখনওই দুধের সঙ্গে খাওয়া উচিত নয়। এটা খুবই ক্ষতিকর। আপনি যদি কোনও দীর্ঘস্থায়ী রোগে ভোগেন, তাহলে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এটি ব্যবহার করা চলবে না।