রঙ্গিত মাজুয়া

Summer Vacation Trip: গ্রামের প্রতি কোণা থেকে উঁকি দেয় কাঞ্চনজঙ্ঘা, একান্তে সময় কাটাতে একেবারে অচেনা পাহাড়ি এই হ্যামলেটই আদর্শ

*দার্জিলিংয়ের ম্যালে এখন শয়ে শয়ে পর্যটক ঘুরে বেড়াচ্ছে। অফবিট ডেস্টিনেশনগুলিও সব প্রায় ভর্তি। এই পরিস্থিতিতে অনেকেই হয়তো ভাবছেন কোথায় যােবন। তাই দার্জিলিংয়ের কাছেই পাহাড়ের এক অফবিট লোকেশনের ঠিকানা রইল।
*দার্জিলিংয়ের ম্যালে এখন শয়ে শয়ে পর্যটক ঘুরে বেড়াচ্ছে। অফবিট ডেস্টিনেশনগুলিও সব প্রায় ভর্তি। এই পরিস্থিতিতে অনেকেই হয়তো ভাবছেন কোথায় যােবন। তাই দার্জিলিংয়ের কাছেই পাহাড়ের এক অফবিট লোকেশনের ঠিকানা রইল।
*এই গ্রামের অসাধারণ প্রাকৃতিক শোভা। এই গ্রামটির নাম রঙ্গিত মাজুয়া। নেপাল সীমান্তের এই গ্রামটি মানেভঞ্জনে অবস্থিত। শিলিগুড়ি থেকে যত এগোতে থাকবেন তত এর সৌন্দর্য বাড়তে শুরু করবে। কার্শিয়াং হয়ে এখানে পৌঁছতে হয়।
*এই গ্রামের অসাধারণ প্রাকৃতিক শোভা। এই গ্রামটির নাম রঙ্গিত মাজুয়া। নেপাল সীমান্তের এই গ্রামটি মানেভঞ্জনে অবস্থিত। শিলিগুড়ি থেকে যত এগোতে থাকবেন তত এর সৌন্দর্য বাড়তে শুরু করবে। কার্শিয়াং হয়ে এখানে পৌঁছতে হয়।
*সুখিয়া পোখরি থেকে রাস্তা আলাদা হয়ে গিয়েছে। ঘুম স্টেশনকে পাশে রেখে লেপচাজগত হয়ে পৌঁছে যান নিজের ডেস্টিনেশনে। লেপচা জগতে পাইনের জঙ্গল ঘুরে নিতে পারেন। এখানকার পাইনের জঙ্গল ঘেরা লেপচা জগতের রাস্তা মুগ্ধ করবেই।
*সুখিয়া পোখরি থেকে রাস্তা আলাদা হয়ে গিয়েছে। ঘুম স্টেশনকে পাশে রেখে লেপচাজগত হয়ে পৌঁছে যান নিজের ডেস্টিনেশনে। লেপচা জগতে পাইনের জঙ্গল ঘুরে নিতে পারেন। এখানকার পাইনের জঙ্গল ঘেরা লেপচা জগতের রাস্তা মুগ্ধ করবেই।
*মানেভঞ্জন যাওয়ার রাস্তা থেকে নীচের দিকে একটি রাস্তা চলে গিয়েছে। সেই রাস্তা দিয়ে যেতে হয় রঙ্গিত মাজুয়া। আকাশ পরিষ্কার থাকলে এখান থেকে শ্বেতশুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যায়। গোটা পথ ধরেই কাঞ্চনজঙ্ঘা সঙ্গে সঙ্গেই থাকবে।
*মানেভঞ্জন যাওয়ার রাস্তা থেকে নীচের দিকে একটি রাস্তা চলে গিয়েছে। সেই রাস্তা দিয়ে যেতে হয় রঙ্গিত মাজুয়া। আকাশ পরিষ্কার থাকলে এখান থেকে শ্বেতশুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যায়। গোটা পথ ধরেই কাঞ্চনজঙ্ঘা সঙ্গে সঙ্গেই থাকবে।
*এখান থেকে নেপালের পাহাড়ও দেখা যায়। এখানে খুব বেশি পর্যটকের সমাগম হয় না। মোটের উপর নিরিবিলিতে কটা দিন কাটিয়ে দিতে পারবেন। শেষবেলার গরমের ছুটিতে বেড়ানোর সেরা ডেস্টিনেশন এই রঙ্গিত মাজুয়া।
*এখান থেকে নেপালের পাহাড়ও দেখা যায়। এখানে খুব বেশি পর্যটকের সমাগম হয় না। মোটের উপর নিরিবিলিতে কটা দিন কাটিয়ে দিতে পারবেন। শেষবেলার গরমের ছুটিতে বেড়ানোর সেরা ডেস্টিনেশন এই রঙ্গিত মাজুয়া।
*সামনে পাহা়ড়ের খাত দিয়ে বয়ে গিয়েছে রঙ্গিত নদী। তার বয়ে যাওয়ার কুলু কুলু শব্দ শুনতে পাবেন। এই গ্রামে খুব একটা বেশি মানুষ বাস করেন না। গুটি কয়েক মাত্র হোমস্টে রয়েছে। সেকারণে আগে থেকে বুকিং করে আসাই ভাল।
*সামনে পাহা়ড়ের খাত দিয়ে বয়ে গিয়েছে রঙ্গিত নদী। তার বয়ে যাওয়ার কুলু কুলু শব্দ শুনতে পাবেন। এই গ্রামে খুব একটা বেশি মানুষ বাস করেন না। গুটি কয়েক মাত্র হোমস্টে রয়েছে। সেকারণে আগে থেকে বুকিং করে আসাই ভাল।