অভিষেক বচ্চন এবং ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় জুটি। তবে গত কয়েকদিন ধরেই এই জুটির বিবাহবিচ্ছেদের গুঞ্জন চলছে। তবে এ বিষয়ে এখনও নীরবতা ভাঙেননি দু’জনের কেউই।ঐশ্বর্য ও অভিষেকের টালমাটাল সম্পর্ক নিয়ে নানা জল্পনা চলছে টিনসেল টাউনে। একাধিক রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে যে ঐশ্বর্য, অভিষেক এবং বচ্চন পরিবারের মধ্যে কোনও কিছুই ভাল যাচ্ছে না। সম্প্রতি বিবাহবিচ্ছেদের গুজবের কারণে শিরোনামে রয়েছেন তারকা দম্পতি৷বচ্চন পরিবারের কেচ্ছা নিয়ে সর্বদা সরগরম সোশ্যাল মিডিয়া৷ তার উপর তাঁদের ডিভোর্স নিয়ে সরগরম সোশ্যাল মিডিয়া৷ এর মধ্যেই প্রকাশ্যে এল অভিনেত্রীর ডায়েরির একটি পাতা, যা নিমেষে ভাইরাল হয়েছে নেটদুনিয়ায়৷ঐশ্বর্য বলিউড অভিনেত্রীদের একজন, যিনি তাঁর ব্যক্তিগত জীবন গোপন রাখতে বেশিপছন্দ করেন। বিয়ের আগে তার নাম জড়িয়েছিল দুই তারকার সঙ্গে। কিন্তু বিয়ের পর আর কোনও সম্পর্কে তিনি জড়াননি। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া একটি ডায়েরির পাতা আবারও অভিনেত্রীকে লাইমলাইটে নিয়ে এসেছে। কী লেখা রয়েছে তাতে?আসলে, এই ডায়েরির পাতাগুলি ঐশ্বর্যকে আরও বুঝতে সাহায্য করেছে। তার ডায়েরিতে লিখেছেন যে, তিনি সেই সমস্ত লোকদের দেখে অবাক হয়েছিলেন যারা তার দিকে কাদা ছোড়াছুড়ি করার এবং খুশি হওয়ার সুযোগ ছাড়েন না। পৃষ্ঠায় লেখা আছে যে সে সবসময় খারাপ উদ্দেশ্যের লোকেদের থেকে দূরে থাকে কারণ সে তাদের লেভেলে যেতে পারে না।এই ডায়েরির পাতাটি বেশ পুরনো, তাই অনেকে এটিকে সলমন খানের এবং তাঁর সম্পর্কের সঙ্গে যুক্ত করছেন যা একটি খারাপ নোটে শেষ হয়েছিল। সলমনের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরই বিবেক ওবেরয়ের সঙ্গে তাঁর নাম জড়ায়।ভাইরাল হওয়া পেজে আরও লেখা রয়েছে, যে আমি আমার দুঃখ নিজের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে বিশ্বাস করি।ঐশ্বর্য এবং অভিষেক বচ্চনের দেখা হয়েছিল ১৯৯৯ সালে ‘ধাই অক্ষর প্রেম কে’ ছবির সেটে। ২০০৬ সালে ‘উমরাও জান’ ছবির শুটিংয়ের সময় তারা একে অপরের কাছাকাছি আসেন এবং তাঁদের প্রেম হয়। বেশ কিছুদিন ডেটিংয়ের পর ২০০৭ সালে অভিষেক বচ্চনকে বিয়ে করেন ঐশ্বর্য৷ গাঁটছড়া বাঁধার আগে তারা একে অপরকে দীর্ঘদিন ডেট করেছেন। এই তারকা দম্পতির একটি মেয়ে রয়েছে, যার নাম আরাধ্যা বচ্চন। শুরু থেকেই এই দম্পতি তাঁদের ব্যক্তিগত জীবনকে লাইমলাইট থেকে দূরে রেখেছেন।
ঐশ্বর্য রাই বচ্চন এবং অভিষেক বচ্চন বলিউডের চর্চিত জুটির মধ্যে অন্যতম। গত কয়েকমাস ধরেই এই দম্পতির বিবাহবিচ্ছেদের গুঞ্জন চলছে। তবে এ বিষয়ে এখনও নীরবতা ভাঙেননি দু’জনের কেউই।একদিকে যেখানে বিবাহ বিচ্ছেদের খবরে দুজনেই শিরোনামে রয়েছেন, অন্যদিকে ঐশ্বর্য রাই প্যারিস ফ্যাশন উইকের অংশ হয়েছিলেন, যা সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হয়।সেই ছবি দেখে মুগ্ধ অনুরাগীরা। এখন মেয়ে আরাধ্যকে নিয়ে মুম্বই ফিরেছেন তিনি। এদিকে লক্ষণীয় বিষয় হল আরাধ্যাকে তাঁর মাকে অনুশরণ করতে দেখা যায়।আসলে ঐশ্বর্য রাই এবং তাঁর মেয়েকে প্রায়ই একসঙ্গে দেখা যায়। ঐশ্বর্যকে সবসময় মেয়ের হাত ধরে থাকতে দেখা যায়। যেন তাঁরা বেস্ট ফ্রেন্ড। প্যারিস ফ্যাশন উইক থেকে ফেরার সময় আবারও দেখা যায় দুজনকে।এয়ারপোর্ট লুকের জন্য ঐশ্বর্যকে প্রায়ই কালো পোশাকে দেখা যায়। এবার কন্যা আরাধ্যাও সেই পথের পথিক। মা ঐশ্বর্যের মতো কালো পোশাকে দেখা গেল আরাধ্যাকে।তাঁকে দেখে অনুমান করাই যাচ্ছে যে আরাধ্যা তাঁর মায়ের ফ্যাশনকে মাথায় রেখে পোশাক পড়েছেন। এরপর দেখার মায়ের কাছ থেকে অনুপ্রণিত হয়ে অভিনয়ে পা দেয় কিনা অভিষেক-ঐশ্বর্য কন্যা।
বিগত কয়েকমাস ধরেই অভিষেক- ঐশ্বর্যর বিবাহ বিচ্ছেদের গুঞ্জনে মুখর বলিউড। বলি-পাড়ার অলিতে গলিতে কান পাতলেই শোনা যাচ্ছে, ঐশ্বর্য রাই বচ্চন ও অভিষেক বচ্চনের দাম্পত্যে চিড় ধরেছে। বচ্চনদের সঙ্গে এক বাড়িতেআর থাকছেন না ঐশ্বর্য। মেয়ে আরাধ্যাকে নিয়ে তিনি ইদানীং আলাদা থাকছেন।১৭ বছরের দাম্পত্য না কি ভাঙতে চলছে। গত কয়েক মাসে কোনও পার্টি বা অনুষ্ঠানেই একসঙ্গে দেখা যায়নি এই জুটিকে। ফলে অনেকেই অনুমান করছিলেন, বিবাহবিচ্ছেদ সময়ের অপেক্ষা মাত্র।অভিষেকের জীবনে এসেছিলেন নাকি জাহ্নবী কাপুর। গোপনে নাকি সম্পর্ক তৈরি হয়। অভিষেক নাকি তাঁকে গোপনে বিয়ে করেছিলেন এমনটাই দাবি করেন জাহ্নবী।২০০৭ সালের এপ্রিলে বিয়ে করেন অভিষেক-ঐশ্বর্য। ২০১১ সালে তাঁদের জীবনে আসে কন্যাসন্তান আরাধ্যা। ঘটনার সত্যতা নিয়ে কোনওদিন মুখ খুলেননি অভিষেক বচ্চন। আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন জাহ্নবী, তা খবরের শিরোনামে আসে। যা নিয়ে রীতিমত সমস্যায় পড়তে হয়েছিল।তবে আপনারা যদি ভেবে থাকেন এখানে শ্রীদেবীর মেয়ের কথা বলা হচ্ছে, তাহলে কিন্তু ভুল করছেন। ইনি মডেল জাহ্নবী।
ঐশ্বর্য ও অভিষেকের টালমাটাল সম্পর্ক নিয়ে নানা জল্পনা চলছে টিনসেল টাউনে। একাধিক রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে যে ঐশ্বর্য, অভিষেক এবং বচ্চন পরিবারের মধ্যে কোনও কিছুই ভাল যাচ্ছে না। সম্প্রতি বিবাহবিচ্ছেদের গুজবের কারণে শিরোনামে রয়েছেন তারকা দম্পতি৷অভিষেক বচ্চন এবং ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় জুটি। তবে গত কয়েকদিন ধরেই এই জুটির বিবাহবিচ্ছেদের গুঞ্জন চলছে। তবে এ বিষয়ে এখনও নীরবতা ভাঙেননি দু’জনের কেউই।বচ্চন পরিবারের কেচ্ছা নিয়ে সর্বদা সরগরম সোশ্যাল মিডিয়া৷ তার উপর তাঁদের ডিভোর্স নিয়ে সরগরম সোশ্যাল মিডিয়া৷ কিছুদিন আগেই ডিভোর্সের জল্পনা উস্কে দিয়েছিলেন অমিতাভ পুত্র৷ সম্প্রতি একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল, যেখানে দাবি করা হয়েছিল অভিষেক বচ্চনের আঙুলে বিয়ের আংটি দেখা যাচ্ছে না। যা নিয়ে জল্পনা বেড়েছিল৷ বিয়ের আংটি খুলে রাখতেই তাঁদের বিচ্ছেদ নিয়ে জলঘোলা হচ্ছিল৷প্রেম-বিয়ে-বিচ্ছেদের জল্পনায় ইতিমধ্যেই শিরোনামে ঐশ্বর্য৷ এবার ডিভোর্সের জল্পনায় বড় ইঙ্গিত দিলেন ঐশ্বর্য রাই বচ্চন৷ ফ্রান্সের অনুষ্ঠানে গিয়েই সকলের মুখ বন্ধ করে দিলেন ঐশ্বর্য৷অনুষ্ঠানে একটি ভাইরাল ভিডিওতে ঐশ্বর্যর আঙুলে বিয়ের আংটি দেখা গেছে৷ যেটা তিনি খুলে ফেলেছেন বলে শোরগোল পড়েছিল৷ অভিনেত্রীর অনামিকায় জ্বলজ্বল করছিল বিয়ের আংটি৷ ঐশ্বর্য নিজেও যেন আংটিটা ফ্লন্ট করছিলেন৷ এই ভিডিও এখন নেটদুনিয়ার হটকেক৷ঐশ্বর্য এবং অভিষেক বচ্চনের দেখা হয়েছিল ১৯৯৯ সালে ‘ধাই অক্ষর প্রেম কে’ ছবির সেটে। ২০০৬ সালে ‘উমরাও জান’ ছবির শুটিংয়ের সময় তারা একে অপরের কাছাকাছি আসেন এবং তাঁদের প্রেম হয়।বেশ কিছুদিন ডেটিংয়ের পর ২০০৭ সালে অভিষেক বচ্চনকে বিয়ে করেন ঐশ্বর্য৷ গাঁটছড়া বাঁধার আগে তারা একে অপরকে দীর্ঘদিন ডেট করেছেন। এই তারকা দম্পতির একটি মেয়ে রয়েছে, যার নাম আরাধ্যা বচ্চন। শুরু থেকেই এই দম্পতি তাঁদের ব্যক্তিগত জীবনকে লাইমলাইট থেকে দূরে রেখেছেন।
১৯৯৭ সালে ‘অউর পেয়ার হো গয়া’ ছবির মাধ্যমে বলিউডে পা রাখেন বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বর্য রাই বচ্চন। অভিষেকের ৬ বছর পরই তাঁর সঙ্গে এমন কিছু ঘটে যায় যে অমিতাভ বচ্চনের খুব মন খারাপ হয়ে যায়।ঐশ্বর্য রাইয়ের সঙ্গে বহু ছবিতে কাজ করেছেন অমিতাভ বচ্চন। ‘হাম কিসি সে কম নেহি’, ‘মহব্বতে’, ‘খাকি’র মতো ছবি একসঙ্গে হয়েছে। ২০০৩ সালে ‘খাকি’ ছবির শুটিংয়ের সময় ঐশ্বর্য যখন ভয়াবহ দুর্ঘটনার শিকার হন, তখন অমিতাভ খুব ঘাবড়ে গিয়েছিলেন।প্রসঙ্গত, ২০০৩ সালে নাসিকের কাছে ‘খাকি’ ছবির শুটিং করছিলেন ঐশ্বর্য রাই, অমিতাভ বচ্চন ও অক্ষয় কুমার। এই শুটিং চলাকালীন, ঐশ্বর্যের একটি ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটেছিল, যা পুরো কাস্ট এবং ক্রুকে নাড়িয়ে দিয়েছিল। খুব দ্রুত গাড়ি চালাচ্ছিলেন এক স্টান্টম্যান। ঐশ্বর্যের চেয়ারের সঙ্গে ধাক্কা লাগে গাড়িটির। এই গাড়ির ধাক্কায় মারে তুষার কাপুরও। ঐশ্বরিয়াকে তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যেতে হয়েছিল।অমিতাভ বচ্চন তখনও অভিনেত্রীর শ্বশুর হননি, তবে একটি দুর্ঘটনার খবর সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ায় তিনি খুব চিন্তিত হয়ে পড়েছিলেন। কারণ রেডিফের সঙ্গে কথোপকথনের সময় অমিতাভ এই ঘটনার কথা বলেছিলেন। তিনি বলেন, ‘ঘটনার পর আমি ঐশ্বর্যের মাকে জিজ্ঞেস করি, ‘তিনি কি তাঁর মেয়েকে মুম্বই নিয়ে যেতে চান? তাঁর কাছ থেকে ইতিবাচক উত্তর পাওয়ার পর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে সব ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়।যেহেতু নাসিকে কোনও নাইট ল্যান্ডিংয়ের সুবিধা নেই, তাই হাসপাতাল থেকে ৪৫ মিনিটের দূরত্বে সেনা ঘাঁটিতে বিমানটি অবতরণের জন্য আমাদের দিল্লির অনুমতি নিতে হয়েছিল। সবাই এটাকে ছোটখাটো ঘটনা বলে অতিরঞ্জিত করছে। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে দুঃখ প্রকাশ করেন অমিতাভ বচ্চন।দুর্ঘটনা এবং ঐশ্বর্যের ক্ষত কীভাবে তার মনে গভীর প্রভাব ফেলেছিল তাঁর বর্ণনা করেছেন বিগ বি। তিনি বলেন, ‘আমি দু-রাত ঘুমাতে পারিনি। চোখের সামনে এমন ঘটনা ঘটতে দেখে আমি আবাক! ক্যাকটাসের কাঁটার আঘাতে ঐশ্বর্যের পিঠ ক্ষতবিক্ষত হয়। তাঁর পায়ের পেছনের হাড় ভেঙে গিয়েছিল। তিনি গুরুতর আহত হয়েছিলেন এবং তাঁর আঘাত সামান্য বলে সবাই চর্চা করেছেন।’এই ঘটনার চার বছর পর ২০০৭ সালের ২০ এপ্রিল বচ্চন পরিবারের ‘পুত্রবধূ’ হন ঐশ্বর্য রাই। এক হয়েছেন ঐশ্বর্য রাই বচ্চন ও অভিষেক বচ্চন। তাঁদের দুজনেরই আরাধ্যা বচ্চন নামে একটি মেয়ে রয়েছে। বেশ কিছুদিন ধরেই মেয়ের সঙ্গে দেখা যাচ্ছে ঐশ্বর্য রাইকে। এর ফলে গুঞ্জন উঠেছে যে অভিষেক বচ্চন-ঐশ্বর্য রাইের ডিভোর্সের। যদিও এ নিয়ে ঐশ্বর্য বা অভিষেক কেউই কোনও মন্তব্য করেননি। বচ্চন পরিবারও এই বিষয়ে কোনও আনুষ্ঠানিক মন্তব্য করেনি।
সলমন খান এবং ঐশ্বর্য রাইয়ের সম্পর্ক আজও বলিউডের অন্যতম চর্চিত প্রেম কাহিনী। বলিউডের এই দুই তারকার প্রেম এবং বিচ্ছেদ নিয়ে এখনও বলিউডের অন্দরে শোনা যায় ফিসফাস।ঐশ্বর্য রাই বচ্চন এবং অভিষেক বচ্চনের সম্পর্কের টালমাটাল অবস্থা নিয়েও মিডিয়ার অন্দরে নানা গুঞ্জন। তার মাঝেই সলমন-ঐশ্বর্যর চর্চিত সম্পর্ক নিয়ে এই ঘটনা ফের চর্চায়। সৌজন্যে এক পুরনো সাক্ষাত্কার।সলমন খান, ঐশ্বর্য রাই এবং অজয় দেবগন অভিনীত ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ আজও বহু দর্শকের অন্যতম প্রিয় ছবি। শোনা যায়, এই ছবির শ্যুটিংয়ের সময় প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সলমন-ঐশ্বর্য।এই ছবিতে ঐশ্বর্যের মায়ের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন স্মিতা জায়কার হাম দিল দে চুকে সনমের সেটে সলমন-ঐশ্বর্যের সম্পর্ক নিয়ে তিনি খোলাখুলি কথা বলেছিলেন এক সাক্ষাত্কারে।স্মিতার কথায়, ‘‘ওদের প্রেমটা তখন সবে শুরু হয়েছে। যা এই ছবিটার জন্যও খুব লাভজনক হয়েছিল।’’ সেটে সলমনকে বকা খেতে হয়েছিল, তাও জানালেন স্মিতা।স্মিতা জাইকারের কথায়, একটি কাজের জন্য পরিচালক সঞ্জয় লীলা বনশালি রীতিমতো বকাঝকা করেছিলেন সলমনকে। কিন্ত কেন? ওই সাক্ষাত্কারে স্মিতা জায়কার জানান, সলমন নাকি দৃশ্যে না থাকা সত্ত্বেও ‘ছুঁয়েছিলেন’ রাই সুন্দরীকে। স্মিতার কথায়, ‘‘নিজেকে আটকাতে পারেননি’ তিনি।একাজের জন্যই পরিচালক সঞ্জয় বকা দেন সল্লুভাইকে। হাম দিল দে চুকে সনমের বিখ্যাত গান ‘আঁখো কি গুস্তাকিঁয়া’র শ্যুটিংয়েই নাকি হয়েছিল এই ঘটনা।যদিও, এই ঘটনা নিয়ে সলমন বা ঐশ্বর্য কেউই মুখ খোলেননি। এমনকী একটি সাংবাদিক বৈঠক করে ঐশ্বর্য জানিয়েছিলেন তাঁর সঙ্গে ভবিষ্যতে যেন সলমনের নাম জড়ায়।বর্তমানে ঐশ্বর্য রাই হয়েছেন ঐশ্বর্য রাই বচ্চন। অভিষেকের সঙ্গে প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরীর ১৭ বছরের বিবাহিত জীবন। তাঁদের এক কন্যা আরাধ্যা বচ্চন। সলমন যদিও আজও কারও সঙ্গেই গাঁটছড়া বাঁধেননি। তবু আজও সলমন-ঐশ্বর্যের চর্চিত প্রেম থেকে বিচ্ছেদ নিয়ে চর্চার শেষ নেই।
অভিষেক-ঐশ্বর্যর সম্পর্ক নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে। ১৭ বছরের দাম্পত্য না কি ভাঙতে চলছে। গত কয়েক মাসে কোনও পার্টি বা অনুষ্ঠানেই একসঙ্গে দেখা যায়নি এই জুটিকে। এও শোনা যাচ্ছিল, তাঁরা না কি আলাদা থাকছেন। ফলে অনেকেই অনুমান করছিলেন, বিবাহবিচ্ছেদ সময়ের অপেক্ষা মাত্র। এসবের মধ্যেই চমকে দিলেন অভিষেক বচ্চন। সমস্ত জল্পনায় জল ঢেলে দিলেন নিজেই।ঐশ্বর্যকে প্রায়ই মেয়ে আরাধ্যা বচ্চনের সঙ্গে নানা ইভেন্টে একা দেখা যাচ্ছে। অভিষেক বচ্চন বা বচ্চন পরিবারের অন্য কোনও সদস্যকে তার সঙ্গে দেখা যাচ্ছে না। এমনকি আম্বানি পরিবারের ছোট ছেলে অনন্ত-রাধিকার বিয়েতেও তাঁদের একসঙ্গে দেখা যায়নি৷ তা থেকে জল্পনা আরও তুঙ্গে৷সোশ্যাল মিডিয়ায় পাপারাৎজিদের পোস্ট করা ছবি-ভিডিওতে নানা ধরনের তত্ত্ব পাওয়া যাচ্ছে। অভিষেক বচ্চন এবং ঐশ্বর্য রাইয়ের বিবাহবিচ্ছেদের গুঞ্জনের মধ্যে, পুরনো ভিডিওগুলি ক্রমাগত ভাইরাল হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরেই দু’জনের মধ্যে কলহের খবর পাওয়া যাচ্ছে।অভিষেক বচ্চন সম্প্রতি ‘গ্রে ডিভোর্স’-এর একটি পোস্ট শেয়ার করেছিলেন, যার পরে নেটিজেনরা বিশ্বাস করতে শুরু করেছিলেন যে দুজনের মধ্যে কিছু ভুল ছিল। যদিও এমন খবরে নীরবতা বজায় রেখেছেন দু’জনেই। এখন একটি ভিডিও ভাইরাল হচ্ছে, যাতে অভিনেতাকে বলতে দেখা যায়, ‘ঐশ্বর্য এবং আমি এই জুলাই মাসে বিবাহবিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’ ভিডিওতে তাকে আরাধ্যার কথা উল্লেখ করতে দেখা যায়।শোনা যায়, মেয়েকে নিয়ে নাকি ঐশ্বর্য আলাদা থাকেন। কিন্তু পরিবারের তরফে এখনও কোনও মন্তব্য করা হয়নি বলে এই বিষয়ে কেউই স্পষ্ট করে কিছু জানে না। এই গুঞ্জন কি আদৌ সঠিক প্রমাণ হবে নাকি এটি নিছক গুজব?গত মাসে অনন্ত এবং রাধিকা আম্বানির বিয়েতে ঐশ্বর্য রাই বচ্চনকে মেয়ে আরাধ্যার সঙ্গে আলাদা ঢুকতে দেখে সকলেই দুইয়ে দুইয়ে চার করে নিয়েছিলেন। অভিষেক বচ্চনের সঙ্গে তাহলে আর থাকেন না ঐশ্বর্য! গড়েছেন আলাদা সংসার। কিন্তু সত্যিই কি তাই? কী বললেন অভিষেক?বিচ্ছেদ কি হচ্ছেই? সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে অভিষেককে চেপে ধরেছিলেন সাংবাদিকরা। তার উত্তরে অভিষেক যা করলেন, শুনলে হাসবেন। অভিষেক তাঁর আঙুলে পরা বিয়ের আংটি তুলে দেখালেন সংবাদ মাধ্যমকে। বললেন, “এই যে, এখনও আমি বিবাহিত! দেখুন…”শুধু তা-ই নয়, অভিষেক রীতিমতো ইঙ্গিত দেন যে তাঁরা ভালই আছেন। সুখে সংসার করছেন। তাঁর কথায়, “আমরা তারকা তাই আমাদের জীবন নিয়ে এ সব রটাতে আপনাদের ভাল লাগে। সবটাই বুঝি। পেশার কারণে আপনাদেরও গসিপ দিতে হয়।” উল্টে সাংবাদিকদেরই কটাক্ষ করে বোকা বানিয়ে দেন অভিনেতা।তবে কি যা রটে তার কিছুই সত্যি নয়? তাঁদের ভিতরকার যে অসন্তোষের আঁচ বাইরে থেকেই বুঝেছেন ভক্তরা, সে সব আদতেই বিভ্রম? সেটা সময়ই হয়তো বলবে!
অভিষেক বচ্চন ও ঐশ্বর্য রাই বচ্চনের সম্পর্কে নানা জটিলতা তৈরি হয়েছে৷ এই নিয়ে সব মুহূর্তে খবরের শিরোনামে থাকেন বচ্চন দম্পতি৷ বিশেষ করে একটি বিয়ে বাড়িতে আলাদা আলাদা আসেন ঐশ্বর্য ও অভিষেক৷ ঐশ্বর্য আসেন মেয়েকে নিয়ে, আর অভিষেক নিজের পরিবারের সঙ্গে৷ সেই থেকে খবর আরও ছড়াতে থাকে৷অভিষেক বচ্চন এবং ঐশ্বর্য রাই বচ্চন। শেষ বেশ কয়েক মাস ধরেই বলিউড উত্তাল তাঁদের বিচ্ছেদের গুঞ্জনে৷ বচ্চন পরিবারে অশান্তি চলছে, সে ছবি পরিষ্কার৷ তারকা-দম্পতির সম্পর্ক নাকি তলানিতে।ঘর ঘর কি কাহানির মতোই এখানেও সম্ভবত শ্বশুরবাড়ির সঙ্গে সংঘাত চলছে বৌমার৷ এবং দু’তরফের সঙ্গে মানিয়ে নিচ্ছেন অভিষেকঅভি-অ্যাশের সম্পর্কে দূরত্ব নিয়ে মাস কয়েক আগেই শুরু হয় জল্পনা৷ অভিষেকের একটি ছবি নেটমাধ্যমে ঘোরাফেরা করছিল। সেখানে অভিষেকের হাতে বিয়ের আংটি দেখা যায়নি। যা তিনি সব সময় পরে থাকতেন৷ সেই ছবি তাঁদের বিচ্ছেদের জল্পনা আরও জোরালো করে তোলে।অভিষেক ঐশ্বর্য বলিউডের অত্যন্ত জনপ্রিয় দম্পতি। ২০০৭-র, ২০ এপ্রিল এ তাঁদের বিয়ে হয়। তাঁদের ১৪ বছরের মেয়ে রয়েছে, আরাধ্যা। এখন তাঁদের মধ্যে বিচ্ছেদের গুঞ্জন প্রবল৷ জল্পনা, এই দম্পতির ১৭ বছরের দাম্পত্যে এমন চিড় ধরেছে যা বিবাহ বিচ্ছেদ পর্যন্ত গড়াতে পারে বলে বিভিন্ন সূত্রের খবর।সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে দু’জনেই একসঙ্গে রেড কার্পেটে উপস্থিত হওয়া এড়িয়ে গেছেন। দু’জনেই এই অনুষ্ঠানে এসেছিলেন, তবে তাঁদেক একসঙ্গে দেখা যায়নি। এর পরে, ইনস্টাগ্রামে বিবাহবিচ্ছেদের পোস্টে লাইক দিয়ে বিবাহবিচ্ছেদের জল্পনা ছড়িয়ে দেন অভিষেক বচ্চন নিজে। তাদের পোস্টটি লাইক হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই জল্পনা আরও তীব্র হয়েছিল যে ১৭ বছরের দাম্পত্য অত্যন্ত কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে৷ যে কোনও সময় বিবাহ বিচ্ছেদের ঘোষণা করতে পারেন এই দম্পতি।আসলে, দীর্ঘদিন ধরেই অভিষেক ও ঐশ্বর্যের সম্পর্কের টানাপোড়েনের খবরের শিরোনামে। এক সাক্ষাৎকারে দু’জনেই স্বীকার করেছেন যে তাদের মধ্যে মতান্তর রয়েছে৷এর মধ্যে অভিষেক করলেন মন্তব্য৷ প্যারিস অলিম্পিক্স দেখতে গিয়েছিলেন৷ সেখানে গিয়ে শেষে মুখ খোলেন ছোটে বচ্চন৷ যে বিয়ের আংটি না পরা নিয়ে এত কথা হয়েছিল, বিচ্ছেদের গুঞ্জনের সূত্রপাত হয়, সেই আংটি দেখিয়ে দিলেন অভিষেক৷তিনি ভক্তদের উদ্দশ্যে বলেন যে তিনি এখনও বিবাহিত এবং তাঁদের সংসার রয়েছে৷ ফলে আপাতত ডিভোর্সের গুঞ্জনে জল ঢেলে দিলেন অভিষেক৷কিন্তু সত্যিই যদি সব ঠিক থাকে, তাহলে কেন এখনও বেশ কিছু অনুষ্ঠানে আলাদা আলাদা যাচ্ছেন দু’জনে? কথায় বলে যা রটে, তার কিছু তো বটেই৷ ফলে অশান্তি নিশ্চয়ই হয়েছিল, যা আপাতত মিটিয়ে ফেলার চেষ্টা করছেন দুই তারকা!
খবরের শিরোনামে স্থায়ী জায়গা করে নিয়েছেন বলিউডের দম্পতি ঐশ্বর্য রাই বচ্চন এবং অভিষেক বচ্চন। কয়েক মাস ধরে তাঁদের বিয়ে নিয়ে তীব্র জল্পনা চলছে।ঐশ্বর্য ছাড়া বচ্চন পরিবারের সদস্যরা যখন আম্বানিদের বিয়েতে জমকালো উপস্থিতি হয়েছিল। প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরী নিজের মেয়ে আরাধ্যার সঙ্গে একা এসেছিলেন। তখন গুঞ্জনের আগুনে ঘি পড়ে।সম্প্রতি এই গুঞ্জনে নতুন সংযোজন হয়েছে আর একটি জল্পনা। ঐশ্বর্য নাকি নতুন প্রেমে পড়েছেন। ঘনিষ্ঠ বন্ধু ড. জিরাক মার্কারের সঙ্গে ঐশ্বর্যকে মাঝেমধ্যেই ঘুরে বেড়াতে দেখা যাচ্ছে। ফলেই সম্ভাব্য রোমান্টিক সংযোগ নিয়ে কথা শুরু হয়েছে।সোশ্যাল মিডিয়ায় পাপারাৎজিদের পোস্ট করা ছবি-ভিডিওতে নানা ধরনের তত্ত্ব পাওয়া যাচ্ছে। অনেকে নিশ্চিত যে এই নতুন ঘনিষ্ঠতা ঐশ্বর্য এবং অভিষেকের বিচ্ছেদের অনুঘটক হিসেবে কাজ করছে।ঐশ্বর্য তাঁর বন্ধু ড. জিরাক মার্কারের বই, ‘প্যারেন্টিং ইন দ্য এজ অফ অ্যাংজাইটি’-র প্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন। মার্কার একজন শিশু এবং প্রাপ্তবয়স্ক মনোরোগ বিশেষজ্ঞ এবং সাইকোথেরাপিস্ট। জয় হিন্দ কলেজে পড়ার সময় থেকেই ঐশ্বর্যের ভাল বন্ধু।ড. মার্কার এবং তাঁর স্ত্রী (অভিভাবক প্রশিক্ষক) প্রিয়া মার্কারকে প্রায়ই ঐশ্বর্য, অভিষেক এবং তাঁদের মেয়ে আরাধ্যার সঙ্গে ছুটি কাটাতে দেখা যায়।সম্প্রতি অভিষেক বিবাহবিচ্ছেদ সম্পর্কিত ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্টে লাইক করার পর সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীরা দ্রুত সিদ্ধান্তে পৌঁছেছিলেন যে তাঁদের বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে।শোনা যায়, মেয়েকে নিয়ে নাকি ঐশ্বর্য আলাদা থাকেন। কিন্তু পরিবারের তরফে এখনও কোনও মন্তব্য করা হয়নি বলে এই বিষয়ে কেউই স্পষ্ট করে কিছু জানে না। এই গুঞ্জন কি আদৌ সঠিক প্রমাণ হবে নাকি এটি নিছক গুজব?
অভিষেক বচ্চনের সঙ্গে তাঁর বিবাহবিচ্ছেদের জোরদার গুজব। এরই মধ্যে একটি পুরনো সাক্ষাৎকার ভাইরাল হয়েছে৷ সাক্ষাৎকারটি ঐশ্বর্য রাই বচ্চনের৷ যা পরিস্থিতি আরও ঘোরাল করে তুলল৷ শাশুড়িকে কিছু কথা জানিয়েছিলেন বৌমা, সেটাই এবার সবার সামনে৷মজার বিষয় হল, ঐশ্বর্য রাইয়ের এই পুরনো সাক্ষাৎকারটি যখন শিরোনামে তখন তাঁর শাশুড়ি জয়া বচ্চনেরও একটি কথা শিরোনামে আসছে৷ জয়াও তাঁর স্বামীর পদবি দিয়ে তাঁকে সম্বোধন করায় বিরক্তি প্রকাশ করেন৷ তাঁরও আগে ঐশ্বর্যের গলায় শোনা গিয়েছিল এমনই কথা৷ তাহলে কী হয় বচ্চনদের বাড়িতে? কেন বাড়ির বউয়েরা এরম কথা বলছেন?ঐশ্বর্য রাই এপ্রিল ২০০৭ সালে অভিষেক বচ্চনকে বিয়ে করেন। তাঁদের ১৩ বছরের মেয়ে আরাধ্যা বচ্চন।ঐশ্বর্য যখন অভিষেক বচ্চনকে বিয়ে করেন, তখন তিনি ভারতীয় সিনেমায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে ফেলেছিলেন৷ সেই সময়ে সাংবাদিকরা তাঁকে এক সাক্ষাৎকারে ‘ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন’ বলে সম্বোধন করেন, তখন তিনি বিস্ময় প্রকাশ করেন। তিনি পাল্টা প্রশ্ন করে বলেন, যে কেন তাঁকে বচ্চন পদবি দিয়ে ডাকা হচ্ছে?বচ্চন বাড়ির বৌমাকে যখন জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে ‘রাই বচ্চন’ তার অফিসিয়াল উপাধি কিনা, তিনি বলেছিলেন, ‘পেশাগতভাবে আমি ঐশ্বর্য রাই নামে পরিচিত, যিনি অভিষেক বচ্চনকে বিয়ে করেছেন, তাই স্পষ্টতই ঐশ্বর্য বচ্চন। আপনারা যী নামে চান ডাকতে পারেন৷প্রসঙ্গত অভিনেত্রীর শাশুড়ি এবং সাংসদ জয়া বচ্চনকে কয়েকদিন আগে রাজ্যসভার ডেপুটি চেয়ারম্যান হরিবংশ নারায়ণ সিং ‘জয়া অমিতাভ বচ্চন’ বলে সম্বোধনের তীব্র বিরোধিতা করেছিলেন। জয়া বচ্চন মনে করিয়ে দিয়েছিলেন যে তাঁর পরিচয় তার স্বামীর নামে নয়, তবে হরিবংশ নারায়ণ সিং বলেছেন যে তাঁর দেওয়া নথিতে তাঁর নাম জয়া অমিতাভ বচ্চন হিসাবে রেকর্ড করা হয়েছে।কয়েকদিন পর জয়া বচ্চনকে ঘটনাটি নিয়ে হাসি-ঠাট্টা করতে দেখা যায়, কিন্তু রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখর যখন জয়া বচ্চনকে তাঁর স্বামীর নাম ধরে সম্বোধন করেন, তখন তিনি তাকে অমিতাভের নামের অর্থ জিজ্ঞেস করেন৷উপরাষ্ট্রপতি তখন জয়াকে নির্বাচনী শংসাপত্রে তাঁর নাম পরিবর্তন করার পরামর্শ দেন, তবে তিনি তা করতে অস্বীকার করেন এবং বলেন, ‘না স্যার। আমি খুব গর্বিত। আমি আমার নাম, আমার স্বামী এবং তাঁর অর্জন নিয়ে খুব গর্বিত।’
