Tag Archives: Bengali Panjika

Panjika: পঞ্জিকা ২০ জুন: দেখে নিন আজকের দিনের নক্ষত্রযোগ, শুভ মুহূর্ত, রাহুকাল এবং দিনের অন্যান্য লগ্ন নিয়ে কী জানাচ্ছেন জ্যোতিষী চিরাগ দারুওয়ালা

পঞ্চ অঙ্গের সমাহার, তাই জ্যোতিষশাস্ত্রের ভাষায় একে বলা হচ্ছে পঞ্চাঙ্গ বা পঞ্চিকা, সেখান থেকে অপভ্রংশে পঞ্জিকা। আদতে এটি গ্রহ-নক্ষত্র, বিশেষ করে চান্দ্র-সৌর অবস্থানের উপরে ভিত্তি করে রচিত প্রাচীন দিনপঞ্জি। যেখানে উল্লেখ মুহূর্তের। প্রচলিত বিশ্বাস- এই মুহূর্তগুলিতে যে কাজ করা হচ্ছে, সেই অনুসারে শুভাশুভ ফললাভ হয়ে থাকে। এবার নিউজ18 বাংলার জন্য কলম ধরলেন প্রখ্যাত দূরদর্শী জ্যোতিষী চিরাগ দারুওয়ালা। দেখে নেওয়া যাক ২০ জুন-এর পঞ্চাঙ্গ সম্পর্কে কী বলছেন তিনি। তাঁর কাছ থেকেই জেনে নেওয়া যাক তিথি-নক্ষত্র, শুভ ও অশুভ মুহূর্ত ইত্যাদি।

তিথি: শুক্লা চতুর্দশী
নক্ষত্র: অনুরাধা
করণ: গর
পক্ষ: শুক্লপক্ষ
যোগ: সাধ্য – রাত ০৮.০০.২০
বার: বৃহস্পতিবার

সূর্য এবং চন্দ্র গণনা:
সূর্যোদয়: ভোর ০৫.১২.২৩
সূর্যাস্ত: সন্ধ্যা ০৬.৫৯.২৮
চন্দ্রোদয়: বিকেল ০৫.৩৮.০১
চন্দ্রাস্ত: রাত ০৩.১৭.৩১
চান্দ্র রাশি: বৃশ্চিক
ঋতু: গ্রীষ্ম

আরও পড়ুন : চলছে আষাঢ়, কত দিন থাকবে বাংলার এই মাস? জানুন এই মাসে কী করলে অর্থ ও পুণ্যের অভাব হবে না কোনও দিনই

হিন্দু মাস এবং বছর:
শক সম্বত: ১৯৪৬
বিক্রম সম্বত: ২০৮১
মাস অমান্ত: জ্যৈষ্ঠ
মাস পূর্ণিমান্ত: জ্যৈষ্ঠ

অশুভ মুহূর্ত:
রাহু কাল: দুপুর ০১.৪৯.১৯ থেকে দুপুর ০৩.৩২.৪২
যমগণ্ড: ভোর ০৫.১২.২৩ থেকে সকাল ০৬.৫৫.৪৬
গুলিকা কাল: সকাল ০৮.৩৯.০০৯ থেকে সকাল ১০.২২.৩২

শুভ মুহূর্ত:
অভিজিৎ: সকাল ১১.৩৮.০০ থেকে দুপুর ১২.৩২.০০

Panjika: পঞ্জিকা ১৫ জুন; দেখে নিন আজকের দিনের নক্ষত্রযোগ, শুভ মুহূর্ত, রাহুকাল এবং দিনের অন্যান্য লগ্ন নিয়ে কী জানাচ্ছেন জ্যোতিষী চিরাগ দারুওয়ালা

পঞ্চ অঙ্গের সমাহার, তাই জ্যোতিষশাস্ত্রের ভাষায় একে বলা হচ্ছে পঞ্চাঙ্গ বা পঞ্চিকা, সেখান থেকে অপভ্রংশে পঞ্জিকা। আদতে এটি গ্রহ-নক্ষত্র, বিশেষ করে চান্দ্র-সৌর অবস্থানের উপরে ভিত্তি করে রচিত প্রাচীন দিনপঞ্জি। যেখানে উল্লেখ মুহূর্তের। প্রচলিত বিশ্বাস- এই মুহূর্তগুলিতে যে কাজ করা হচ্ছে, সেই অনুসারে শুভাশুভ ফললাভ হয়ে থাকে। এবার নিউজ18 বাংলার জন্য কলম ধরলেন প্রখ্যাত দূরদর্শী জ্যোতিষী চিরাগ দারুওয়ালা। দেখে নেওয়া যাক ১৫ জুন-এর পঞ্চাঙ্গ সম্পর্কে কী বলছেন তিনি। তাঁর কাছ থেকেই জেনে নেওয়া যাক তিথি-নক্ষত্র, শুভ ও অশুভ মুহূর্ত ইত্যাদি।

তিথি: শুক্লা নবমী
নক্ষত্র: হস্তা
করণ: বলব
পক্ষ: শুক্লপক্ষ
যোগ: ব্যাতিপাত – সন্ধ্যা ০৭.৫৮.৩১
বার: শনিবার

সূর্য এবং চন্দ্র গণনা:
সূর্যোদয়: ভোর ০৫.১১.৩৪
সূর্যাস্ত: সন্ধ্যা ০৬.৫৮.০৯
চন্দ্রোদয়: দুপুর ১২.৫৭.৪৩
চন্দ্রাস্ত: রাত ১২.৩৪.৫১
চান্দ্র রাশি: কন্যা
ঋতু: গ্রীষ্ম

আরও পড়ুন : আশীর্বাদের বদলে তছনছ জীবন! হিতে বিপরীত এড়াতে জানুন কখন রুদ্রাক্ষ পরবেন, কখন পরবেন না?

হিন্দু মাস এবং বছর:
শক সম্বত: ১৯৪৬
বিক্রম সম্বত: ২০৮১
মাস অমান্ত: জ্যৈষ্ঠ
মাস পূর্ণিমান্ত: জ্যৈষ্ঠ

অশুভ মুহূর্ত:
রাহু কাল: সকাল ০৮.৩৮.১৩ থেকে সকাল ১০.২১.৩৩
যমগণ্ড: দুপুর ০১.৪৮.১১ থেকে দুপুর ০৩.৩১.৩১
গুলিকা কাল: ভোর ০৫.১১.৩৪ থেকে সকাল ০৬.৫৪.৫৪

শুভ মুহূর্ত:
অভিজিৎ: সকাল ১১.৩৭.০০ থেকে দুপুর ১২.৩১.০০

Bengali Panjika: পঞ্জিকা ২০ এপ্রিল: দেখে নিন নক্ষত্রযোগ, শুভ মুহূর্ত, রাহুকাল এবং দিনের অন্য লগ্ন

কলকাতা: পঞ্চ অঙ্গের সমাহার, তাই জ্যোতিষশাস্ত্রের ভাষায় একে বলা হচ্ছে পঞ্চাঙ্গ বা পঞ্চিকা, সেখান থেকে অপভ্রংশে পঞ্জিকা। আদতে এটি গ্রহ-নক্ষত্র, বিশেষ করে চান্দ্র-সৌর অবস্থানের উপরে ভিত্তি করে রচিত প্রাচীন দিনপঞ্জি। যেখানে উল্লেখ মুহূর্তের। প্রচলিত বিশ্বাস- এই মুহূর্তগুলিতে যে কাজ করা হচ্ছে, সেই অনুসারে শুভাশুভ ফললাভ হয়ে থাকে।

এই সংক্রান্ত আলোচনায় আসার আগে আরেকটি কথা একটু ব্যাখ্যা না করলেই নয়। বলা তো হচ্ছে পাঁচটি অঙ্গ, কিন্তু এগুলো আসলে কী?

ভারতীয় দিনপঞ্জির এই পাঁচটি অঙ্গ হল তিথি, বার, নক্ষত্র, যোগ এবং করণ। সেই অনুসারে ২০ এপ্রিলের কিছুটা পড়েছে ১৪৩১ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের দ্বাদশী তিথিতে, বঙ্গাব্দের তারিখ ৭ বৈশাখ। এই বঙ্গাব্দ গণনা করা শুরু হয়েছিল পঞ্জিকা নির্ণয়ের প্রথম এবং প্রাচীন পদ্ধতি সূর্যসিদ্ধান্ত অনুসারে, পরবর্তীকালে যাকে সংস্কার করে প্রতিষ্ঠিত হয় দৃকসিদ্ধান্ত বা বিশুদ্ধসিদ্ধান্ত মত। বাংলার জনমানসে বহুল জনপ্রিয়তার কারণে এখানে সূর্যসিদ্ধান্তসম্মত ফলাফল উল্লেখ করা হল। বার হল শনি এবং এই দ্বাদশী তিথি থাকবে ২০ এপ্রিল রাত ১১টা ০৬ মিনিট পর্যন্ত। এর পরে শুরু হয়ে যাবে শুক্লপক্ষের ত্রয়োদশী তিথি।

সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ২০ এপ্রিল সূর্যোদয় হবে সকাল ৫টা ২৭ মিনিটে, সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ৬টা ০৭ মিনিটে। অন্য দিকে, চন্দ্রোদয় হবে ২০ এপ্রিল দুপুর ৩টে ১৫ মিনিটে। চন্দ্র অস্ত যাবে ২১ এপ্রিল রাত ৩টে ৪৮ মিনিটে।

এই ১৪৩১ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের দ্বাদশী তিথির নক্ষত্র হল পূর্বফাল্গুনী। ২০ এপ্রিল, দুপুর ২টো ৪৮ মিনিট পর্যন্ত পূর্বফাল্গুনী নক্ষত্রের অবস্থান থাকবে। এর পরে তিথিতে অবস্থান করবে উত্তরফাল্গুনী নক্ষত্র।

সূর্য অবস্থান করবেন মেষ রাশিতে। চন্দ্র অবস্থান করবেন সিংহ রাশিতে ২০ এপ্রিল ২০২৪ তারিখ রাত ৮টা ৫১ মিনিট পর্যন্ত, এর পরে গমন করবেন কন্যা রাশিতে।

শুভ মুহূর্ত- সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ২০ এপ্রিল মাহেন্দ্রযোগ পড়েনি। অমৃতযোগ ২০ এপ্রিল পড়েছে সকাল ৯টা ৪০ মিনিট – দুপুর ১টা ০৩ মিনিট, রাত ৮টা ২৩ মিনিট – রাত ১০টা ৩৯ মিনিট দুই সময়ে। এই মাহেন্দ্রযোগ এবং অমৃতযোগকে বাংলা পঞ্জিকার অন্যতম পুণ্যলগ্ন বলে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। যে কোনও নতুন কাজ, শুভ কাজ শুরু করার এটি প্রকৃষ্ট সময়।

অশুভ মুহূর্ত– সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ২০ এপ্রিল রাহুকাল বা কালবেলা পড়েছে ভোর ৫টা ২৭ মিনিট – সকাল ৭টা ০২ মিনিট, বিকেল ৪টে ৩২ মিনিট – সন্ধ্যা ৬টা ০৭ মিনিট কালীন সময়ে। এই সময়ে নতুন কোনও কাজ শুরু করাটা ঠিক হবে না।

Bengali Panjika: পঞ্জিকা ১৩ এপ্রিল: দেখে নিন নক্ষত্রযোগ, শুভ মুহূর্ত, রাহুকাল এবং দিনের অন্য লগ্ন

কলকাতা: পঞ্চ অঙ্গের সমাহার, তাই জ্যোতিষশাস্ত্রের ভাষায় একে বলা হচ্ছে পঞ্চাঙ্গ বা পঞ্চিকা, সেখান থেকে অপভ্রংশে পঞ্জিকা। আদতে এটি গ্রহ-নক্ষত্র, বিশেষ করে চান্দ্র-সৌর অবস্থানের উপরে ভিত্তি করে রচিত প্রাচীন দিনপঞ্জি। যেখানে উল্লেখ মুহূর্তের। প্রচলিত বিশ্বাস- এই মুহূর্তগুলিতে যে কাজ করা হচ্ছে, সেই অনুসারে শুভাশুভ ফললাভ হয়ে থাকে।

এই সংক্রান্ত আলোচনায় আসার আগে আরেকটি কথা একটু ব্যাখ্যা না করলেই নয়। বলা তো হচ্ছে পাঁচটি অঙ্গ, কিন্তু এগুলো আসলে কী?

ভারতীয় দিনপঞ্জির এই পাঁচটি অঙ্গ হল তিথি, বার, নক্ষত্র, যোগ এবং করণ। সেই অনুসারে ১৩ এপ্রিলের কিছুটা পড়েছে ১৪৩০ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের পঞ্চমী তিথিতে, বঙ্গাব্দের তারিখ ৩০ চৈত্র। এই বঙ্গাব্দ গণনা করা শুরু হয়েছিল পঞ্জিকা নির্ণয়ের প্রথম এবং প্রাচীন পদ্ধতি সূর্যসিদ্ধান্ত অনুসারে, পরবর্তীকালে যাকে সংস্কার করে প্রতিষ্ঠিত হয় দৃকসিদ্ধান্ত বা বিশুদ্ধসিদ্ধান্ত মত। বাংলার জনমানসে বহুল জনপ্রিয়তার কারণে এখানে সূর্যসিদ্ধান্তসম্মত ফলাফল উল্লেখ করা হল। বার হল শনি এবং এই পঞ্চমী তিথি থাকবে ১৩ এপ্রিল বিকেল ৪টে ১৫ মিনিট পর্যন্ত। এর পরে শুরু হয়ে যাবে শুক্লপক্ষের ষষ্ঠী তিথি।

সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১৩ এপ্রিল সূর্যোদয় হবে সকাল ৫টা ৩৩ মিনিটে, সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ৬টা ০৪ মিনিটে। অন্য দিকে, চন্দ্রোদয় হবে ১৩ এপ্রিল সকাল ৮টা ৫৪ মিনিটে। চন্দ্র অস্ত যাবে ১৩ এপ্রিল রাত ১১টা ১০ মিনিটে।

এই ১৪৩০ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের পঞ্চমী তিথির নক্ষত্র হল মৃগশিরা। ১৪ এপ্রিল, ভোর ৪টে ৫২ মিনিট পর্যন্ত মৃগশিরা নক্ষত্রের অবস্থান থাকবে। এর পরে তিথিতে অবস্থান করবে আর্দ্রা নক্ষত্র।

সূর্য অবস্থান করবেন মীন রাশিতে ১৩ এপ্রিল ২০২৪ তারিখ রাত ৯টা ০৬ মিনিট পর্যন্ত, এর পরে গমন করবেন মেষ রাশিতে। চন্দ্র অবস্থান করবেন বৃষ রাশিতে ১৩ এপ্রিল ২০২৪ তারিখ দুপুর ১২টা ৪৪ মিনিট পর্যন্ত, এর পরে গমন করবেন মিথুন রাশিতে।

শুভ মুহূর্ত- সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১৩ এপ্রিল মাহেন্দ্রযোগ পড়েনি। অমৃতযোগ ১৩ এপ্রিল পড়েছে সকাল ৯টা ৪৩ মিনিট – দুপুর ১টা ০৪ মিনিট, রাত ৮টা ২২ মিনিট – রাত ১০টা ৩৯ মিনিট দুই সময়ে। এই মাহেন্দ্রযোগ এবং অমৃতযোগকে বাংলা পঞ্জিকার অন্যতম পুণ্যলগ্ন বলে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। যে কোনও নতুন কাজ, শুভ কাজ শুরু করার এটি প্রকৃষ্ট সময়।

অশুভ মুহূর্ত- সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১৩ এপ্রিল রাহুকাল বা কালবেলা পড়েছে ভোর ৫টা ৩৩ মিনিট – সকাল ৭টা ০৭ মিনিট, বিকেল ৪টে ৩০ মিনিট – সন্ধ্যা ৬টা ০৪ মিনিট কালীন সময়ে। এই সময়ে নতুন কোনও কাজ শুরু করাটা ঠিক হবে না।

Bengali Panjika: পঞ্জিকা ১২ এপ্রিল: দেখে নিন নক্ষত্রযোগ, শুভ মুহূর্ত, রাহুকাল এবং দিনের অন্য লগ্ন

কলকাতা: পঞ্চ অঙ্গের সমাহার, তাই জ্যোতিষশাস্ত্রের ভাষায় একে বলা হচ্ছে পঞ্চাঙ্গ বা পঞ্চিকা, সেখান থেকে অপভ্রংশে পঞ্জিকা। আদতে এটি গ্রহ-নক্ষত্র, বিশেষ করে চান্দ্র-সৌর অবস্থানের উপরে ভিত্তি করে রচিত প্রাচীন দিনপঞ্জি। যেখানে উল্লেখ মুহূর্তের। প্রচলিত বিশ্বাস- এই মুহূর্তগুলিতে যে কাজ করা হচ্ছে, সেই অনুসারে শুভাশুভ ফললাভ হয়ে থাকে।

এই সংক্রান্ত আলোচনায় আসার আগে আরেকটি কথা একটু ব্যাখ্যা না করলেই নয়। বলা তো হচ্ছে পাঁচটি অঙ্গ, কিন্তু এগুলো আসলে কী?

ভারতীয় দিনপঞ্জির এই পাঁচটি অঙ্গ হল তিথি, বার, নক্ষত্র, যোগ এবং করণ। সেই অনুসারে ১২ এপ্রিলের কিছুটা পড়েছে ১৪৩০ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথিতে, বঙ্গাব্দের তারিখ ২৯ চৈত্র। এই বঙ্গাব্দ গণনা করা শুরু হয়েছিল পঞ্জিকা নির্ণয়ের প্রথম এবং প্রাচীন পদ্ধতি সূর্যসিদ্ধান্ত অনুসারে, পরবর্তীকালে যাকে সংস্কার করে প্রতিষ্ঠিত হয় দৃকসিদ্ধান্ত বা বিশুদ্ধসিদ্ধান্ত মত। বাংলার জনমানসে বহুল জনপ্রিয়তার কারণে এখানে সূর্যসিদ্ধান্তসম্মত ফলাফল উল্লেখ করা হল। বার হল শুক্র এবং এই চতুর্থী তিথি থাকবে ১২ এপ্রিল বিকেল ৫টা ০৭ মিনিট পর্যন্ত। এর পরে শুরু হয়ে যাবে শুক্লপক্ষের পঞ্চমী তিথি।

সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১২ এপ্রিল সূর্যোদয় হবে সকাল ৫টা ৩৪ মিনিটে, সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ৬টা ০৪ মিনিটে। অন্য দিকে, চন্দ্রোদয় হবে ১২ এপ্রিল সকাল ৮টা ০১ মিনিটে। চন্দ্র অস্ত যাবে ১২ এপ্রিল রাত ১০টা ০৯ মিনিটে।

এই ১৪৩০ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথির নক্ষত্র হল রোহিণী। ১৩ এপ্রিল, ভোর ৪টে ৪৯ মিনিট পর্যন্ত রোহিণী নক্ষত্রের অবস্থান থাকবে। এর পরে তিথিতে অবস্থান করবে মৃগশিরা নক্ষত্র।

সূর্য অবস্থান করবেন মীন রাশিতে। চন্দ্র অবস্থান করবেন বৃষ রাশিতে।

শুভ মুহূর্ত- সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১২ এপ্রিল মাহেন্দ্রযোগ পড়েনি। অমৃতযোগ ১২ এপ্রিল পড়েছে ভোর ৫টা ৩৪ মিনিট – সকাল ৭টা ১৪ মিনিট, দুপুর ১টা ০৪ মিনিট – দুপুর ২টো ৪৪ মিনিট, বিকেল ৪টে ৩৪ মিনিট – সন্ধ্যা ৬টা ০৪ মিনিট, সন্ধ্যা ৭টা ৩৬ মিনিট – রাত ৯টা ০৮ মিনিট চার সময়ে। এই মাহেন্দ্রযোগ এবং অমৃতযোগকে বাংলা পঞ্জিকার অন্যতম পুণ্যলগ্ন বলে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। যে কোনও নতুন কাজ, শুভ কাজ শুরু করার এটি প্রকৃষ্ট সময়।

অশুভ মুহূর্ত- সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১২ এপ্রিল রাহুকাল বা কালবেলা পড়েছে সকাল ১০টা ১৫ মিনিট – সকাল ১১টা ৪৯ মিনিট কালীন সময়ে। এই সময়ে নতুন কোনও কাজ শুরু করাটা ঠিক হবে না।

Bengali Panjika: পঞ্জিকা ১১ এপ্রিল: দেখে নিন নক্ষত্রযোগ, শুভ মুহূর্ত, রাহুকাল এবং দিনের অন্য লগ্ন

কলকাতা: পঞ্চ অঙ্গের সমাহার, তাই জ্যোতিষশাস্ত্রের ভাষায় একে বলা হচ্ছে পঞ্চাঙ্গ বা পঞ্চিকা, সেখান থেকে অপভ্রংশে পঞ্জিকা। আদতে এটি গ্রহ-নক্ষত্র, বিশেষ করে চান্দ্র-সৌর অবস্থানের উপরে ভিত্তি করে রচিত প্রাচীন দিনপঞ্জি। যেখানে উল্লেখ মুহূর্তের। প্রচলিত বিশ্বাস- এই মুহূর্তগুলিতে যে কাজ করা হচ্ছে, সেই অনুসারে শুভাশুভ ফললাভ হয়ে থাকে।

এই সংক্রান্ত আলোচনায় আসার আগে আরেকটি কথা একটু ব্যাখ্যা না করলেই নয়। বলা তো হচ্ছে পাঁচটি অঙ্গ, কিন্তু এগুলো আসলে কী?

ভারতীয় দিনপঞ্জির এই পাঁচটি অঙ্গ হল তিথি, বার, নক্ষত্র, যোগ এবং করণ। সেই অনুসারে ১১ এপ্রিলের কিছুটা পড়েছে ১৪৩০ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথিতে, বঙ্গাব্দের তারিখ ২৮ চৈত্র। এই বঙ্গাব্দ গণনা করা শুরু হয়েছিল পঞ্জিকা নির্ণয়ের প্রথম এবং প্রাচীন পদ্ধতি সূর্যসিদ্ধান্ত অনুসারে, পরবর্তীকালে যাকে সংস্কার করে প্রতিষ্ঠিত হয় দৃকসিদ্ধান্ত বা বিশুদ্ধসিদ্ধান্ত মত। বাংলার জনমানসে বহুল জনপ্রিয়তার কারণে এখানে সূর্যসিদ্ধান্তসম্মত ফলাফল উল্লেখ করা হল। বার হল বৃহস্পতি এবং এই তৃতীয়া তিথি থাকবে ১১ এপ্রিল সন্ধ্যা ৬টা ২৫ মিনিট পর্যন্ত। এর পরে শুরু হয়ে যাবে শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথি।

সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১১ এপ্রিল সূর্যোদয় হবে সকাল ৫টা ৩৫ মিনিটে, সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ৬টা ০৩ মিনিটে। অন্য দিকে, চন্দ্রোদয় হবে ১১ এপ্রিল সকাল ৭টা ১২ মিনিটে। চন্দ্র অস্ত যাবে ১১ এপ্রিল রাত ৯টা ০৩ মিনিটে।

এই ১৪৩০ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথির নক্ষত্র হল ভরণী। ১১ এপ্রিল, ভোর ৫টা ৫৮ মিনিট পর্যন্ত ভরণী নক্ষত্রের অবস্থান থাকবে। এর পরে তিথিতে অবস্থান করবে কৃত্তিকা নক্ষত্র।

সূর্য অবস্থান করবেন মীন রাশিতে। চন্দ্র অবস্থান করবেন মেষ রাশিতে ১১ এপ্রিল ২০২৪ তারিখ সকাল ৮টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত, এর পরে গমন করবেন বৃষ রাশিতে।

শুভ মুহূর্ত- সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১১ এপ্রিল মাহেন্দ্রযোগ পড়েছে দুপুর ১২টা ৫৮ মিনিট – দুপুর ৩টে ১৬ মিনিট কালীন সময়ে। অমৃতযোগ ১১ এপ্রিল পড়েনি। এই মাহেন্দ্রযোগ এবং অমৃতযোগকে বাংলা পঞ্জিকার অন্যতম পুণ্যলগ্ন বলে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। যে কোনও নতুন কাজ, শুভ কাজ শুরু করার এটি প্রকৃষ্ট সময়।

অশুভ মুহূর্ত- সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১১ এপ্রিল রাহুকাল বা কালবেলা পড়েছে দুপুর ২টো ৫৬ মিনিট – বিকেল ৫টা ৩০ মিনিট কালীন সময়ে। এই সময়ে নতুন কোনও কাজ শুরু করাটা ঠিক হবে না।

Bengali Panjika: পঞ্জিকা ৯ এপ্রিল: দেখে নিন নক্ষত্রযোগ, শুভ মুহূর্ত, রাহুকাল এবং দিনের অন্য লগ্ন

কলকাতা: পঞ্চ অঙ্গের সমাহার, তাই জ্যোতিষশাস্ত্রের ভাষায় একে বলা হচ্ছে পঞ্চাঙ্গ বা পঞ্চিকা, সেখান থেকে অপভ্রংশে পঞ্জিকা। আদতে এটি গ্রহ-নক্ষত্র, বিশেষ করে চান্দ্র-সৌর অবস্থানের উপরে ভিত্তি করে রচিত প্রাচীন দিনপঞ্জি। যেখানে উল্লেখ মুহূর্তের। প্রচলিত বিশ্বাস- এই মুহূর্তগুলিতে যে কাজ করা হচ্ছে, সেই অনুসারে শুভাশুভ ফললাভ হয়ে থাকে।

এই সংক্রান্ত আলোচনায় আসার আগে আরেকটি কথা একটু ব্যাখ্যা না করলেই নয়। বলা তো হচ্ছে পাঁচটি অঙ্গ, কিন্তু এগুলো আসলে কী?

ভারতীয় দিনপঞ্জির এই পাঁচটি অঙ্গ হল তিথি, বার, নক্ষত্র, যোগ এবং করণ। সেই অনুসারে ৯ এপ্রিলের কিছুটা পড়েছে ১৪৩০ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের প্রতিপদ তিথিতে, বঙ্গাব্দের তারিখ ২৬ চৈত্র। এই বঙ্গাব্দ গণনা করা শুরু হয়েছিল পঞ্জিকা নির্ণয়ের প্রথম এবং প্রাচীন পদ্ধতি সূর্যসিদ্ধান্ত অনুসারে, পরবর্তীকালে যাকে সংস্কার করে প্রতিষ্ঠিত হয় দৃকসিদ্ধান্ত বা বিশুদ্ধসিদ্ধান্ত মত। বাংলার জনমানসে বহুল জনপ্রিয়তার কারণে এখানে সূর্যসিদ্ধান্তসম্মত ফলাফল উল্লেখ করা হল। বার হল মঙ্গল এবং এই প্রতিপদ তিথি থাকবে ৯ এপ্রিল সকাল ১০টা ০৩ মিনিট পর্যন্ত। এর পরে শুরু হয়ে যাবে শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়া তিথি।

সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ৯ এপ্রিল সূর্যোদয় হবে সকাল ৫টা ৩৭ মিনিটে, সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ৬টা ০৩ মিনিটে। অন্য দিকে, চন্দ্রোদয় হবে ৯ এপ্রিল ভোর ৫টা ৪৬ মিনিটে। চন্দ্র অস্ত যাবে ৯ এপ্রিল সন্ধ্যা ৬টা ৫১ মিনিটে।

এই ১৪৩০ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের প্রতিপদ তিথির নক্ষত্র হল রেবতী। ৯ এপ্রিল, সকাল ৮টা ২৭ মিনিট পর্যন্ত রেবতী নক্ষত্রের অবস্থান থাকবে। এর পরে তিথিতে অবস্থান করবে অশ্বিনী নক্ষত্র।

সূর্য অবস্থান করবেন মীন রাশিতে। চন্দ্র অবস্থান করবেন মীন রাশিতে ৯ এপ্রিল ২০২৪ তারিখ সকাল ৭টা ৩২ মিনিট পর্যন্ত, এর পরে গমন করবেন মেষ রাশিতে।

শুভ মুহূর্ত- সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ৯ এপ্রিল মাহেন্দ্রযোগ পড়েনি। অমৃতযোগ ৯ এপ্রিল পড়েছে সকাল ৮টা ০৬ মিনিট – সকাল ১০টা ৩৫ মিনিট, দুপুর ১টা ০৪ মিনিট – দুপুর ২টো ৪৪ মিনিট, দুপুর ৩টে ৩৩ মিনিট – বিকেল ৫টা ১৩ মিনিট, সন্ধ্যা ৬টা ০৩ মিনিট – সন্ধ্যা ৬টা ৪৯ মিনিট, রাত ৯টা ০৭ মিনিট – রাত ১১টা ২৬ মিনিট পাঁচ সময়ে। এই মাহেন্দ্রযোগ এবং অমৃতযোগকে বাংলা পঞ্জিকার অন্যতম পুণ্যলগ্ন বলে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। যে কোনও নতুন কাজ, শুভ কাজ শুরু করার এটি প্রকৃষ্ট সময়।

অশুভ মুহূর্ত- সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ৯ এপ্রিল রাহুকাল বা কালবেলা পড়েছে দুপুর ১টা ২৩ মিনিট – দুপুর ২টো ৫৬ মিনিট কালীন সময়ে। এই সময়ে নতুন কোনও কাজ শুরু করাটা ঠিক হবে না।