Tag Archives: Bangla Panjika

Janmashtami 2024 Timing: আজ পঞ্জিকামতে কখন শুরু জন্মাষ্টমী? কতক্ষণ থাকবে এই পুণ্যতিথি? জানুন অমৃতযোগ, মাহেন্দ্রযোগ, বারবেলার সময়

ভাদ্রমাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে সোমবার দেশজুড়ে পালিত হবে কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী ব্রত।
ভাদ্রমাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে সোমবার দেশজুড়ে পালিত হবে কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী ব্রত।

 

বিশ্ুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা অনুযায়ী জন্মাষ্টমী তিথি শুরু হচ্ছে রবিবার, ২৫ অগাস্ট রাত ৩.৪১ মিনিটে। থাকবে সোমবার, ২৬ অগাস্ট রাত ২.২০ মিনিট পর্যন্ত।
বিশ্ুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা অনুযায়ী জন্মাষ্টমী তিথি শুরু হচ্ছে রবিবার, ২৫ অগাস্ট রাত ৩.৪১ মিনিটে। থাকবে সোমবার, ২৬ অগাস্ট রাত ২.২০ মিনিট পর্যন্ত।

 

গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা অনুসারে অষ্টমী তিথি আরম্ভ হচ্ছে সোমবার সকাল ৮টা ৩৫ মিনিট ২৩ সেকেন্ডে। থাকবে মঙ্গলবার, ২৭ অগাস্ট সকাল ৬টা ৪৭ মিনিট ৩২ সেকেন্ড পর্যন্ত।
গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা অনুসারে অষ্টমী তিথি আরম্ভ হচ্ছে সোমবার সকাল ৮টা ৩৫ মিনিট ২৩ সেকেন্ডে। থাকবে মঙ্গলবার, ২৭ অগাস্ট সকাল ৬টা ৪৭ মিনিট ৩২ সেকেন্ড পর্যন্ত।

 

দৃকসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা অনুযায়ী অমৃতযোগ সকাল ৭.০১-এর মধ্যে। ফের ১০-২২ গতে ১২.৫৩ মধ্যে। ফের এই যোগ রাত্রি ৬.৪০ গতে ৮.৫৭-র মধ্যে। এবং রাত ১১.১৪ গতে রাত ২.১৮-র মধ্যে।
দৃকসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা অনুযায়ী অমৃতযোগ সকাল ৭.০১-এর মধ্যে। ফের ১০-২২ গতে ১২.৫৩ মধ্যে। ফের এই যোগ রাত্রি ৬.৪০ গতে ৮.৫৭-র মধ্যে। এবং রাত ১১.১৪ গতে রাত ২.১৮-র মধ্যে।

 

দৃকসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা অনুযায়ী মাহেন্দ্রযোগ দুপুর ৩.২৪ গতে বিকেল ৫.০৪ মধ্যে। বারবেলা সকাল ৬.৫৫ গতে ৮.২৯-এর মধ্যে। এবং ২.৪৭ গতে বিকেল ৪.২২-এর মধ্যে।
দৃকসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা অনুযায়ী মাহেন্দ্রযোগ দুপুর ৩.২৪ গতে বিকেল ৫.০৪ মধ্যে। বারবেলা সকাল ৬.৫৫ গতে ৮.২৯-এর মধ্যে। এবং ২.৪৭ গতে বিকেল ৪.২২-এর মধ্যে।

 

অন্য পঞ্জিকা অনুযায়ী, অমৃতযোগ সকাল ৬.৫৯-এর মধ্যে এবং ১০-২২ গতে ১২-৫৪ মধ্যে। ফের রাত্রি ৬.৪৩ গতে ৮.৫৯-এর মধ্যে এবং ১১.১৫ গতে ২.০৬-এর মধ্যে।
অন্য পঞ্জিকা অনুযায়ী, অমৃতযোগ সকাল ৬.৫৯-এর মধ্যে এবং ১০-২২ গতে ১২-৫৪ মধ্যে। ফের রাত্রি ৬.৪৩ গতে ৮.৫৯-এর মধ্যে এবং ১১.১৫ গতে ২.০৬-এর মধ্যে।

 

অন্য পঞ্জিকা অনুযায়ী, মাহেন্দ্রযোগ দুপুর ৩.২৬ গতে ৫.০৭-এর মধ্যে। বারবেলা পড়েছে দুপুর ২.৪৮ গতে বিকেল ৪.২৩-এর মধ্যে।
অন্য পঞ্জিকা অনুযায়ী, মাহেন্দ্রযোগ দুপুর ৩.২৬ গতে ৫.০৭-এর মধ্যে। বারবেলা পড়েছে দুপুর ২.৪৮ গতে বিকেল ৪.২৩-এর মধ্যে।

Jhulanyatra 2024 Date & Time: এ বছর রাধাকৃষ্ণের ঝুলনযাত্রা কবে? কতক্ষণ থাকবে পূর্ণিমা তিথি? পঞ্জিকার দিনক্ষণ ও শুভ মুহূর্ত জানলে চমকে যাবেন

সনাতনী বৈষ্ণবদের কাছে বর্ষার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উৎসব ঝুলনযাত্রা৷ শ্রাবণের শুক্লাপক্ষের একাদশীতে শুরু হয় রাধাকৃষ্ণের ঝুলনযাত্রা৷
সনাতনী বৈষ্ণবদের কাছে বর্ষার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উৎসব ঝুলনযাত্রা৷ শ্রাবণের শুক্লাপক্ষের একাদশীতে শুরু হয় রাধাকৃষ্ণের ঝুলনযাত্রা৷

 

ঝুলনযাত্রা চলে পূর্ণিমা পর্যন্ত৷ একে ঝুলনপূর্ণিমা বা রাখীপূর্ণিমাও বলা হয়৷ এ বছর ঝুলনযাত্রা শুরু হবে ৩০ শ্রাবণ বা ১৫ অগাস্ট, বৃহস্পতিবার৷
ঝুলনযাত্রা চলে পূর্ণিমা পর্যন্ত৷ একে ঝুলনপূর্ণিমা বা রাখীপূর্ণিমাও বলা হয়৷ এ বছর ঝুলনযাত্রা শুরু হবে ৩০ শ্রাবণ বা ১৫ অগাস্ট, বৃহস্পতিবার৷

 

বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে, ১৫ অগাস্ট একাদশী তিথি শুরু হচ্ছে সকাল ১০.২৮ মিনিটে৷ একাদশী থাকবে ৩১ শ্রাবণ বা ১৬ অগাস্টের সকাল ৯.৪০ মিনিট৷
বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে, ১৫ অগাস্ট একাদশী তিথি শুরু হচ্ছে সকাল ১০.২৮ মিনিটে৷ একাদশী থাকবে ৩১ শ্রাবণ বা ১৬ অগাস্টের সকাল ৯.৪০ মিনিট৷

 

গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে একাদশী শুরু হচ্ছে ১৫ অগাস্ট সকাল ৬ টা ১১ মিনিট ৫৯ সেকেন্ডে৷ এই তিথি শেষ হচ্ছে ৩১ শ্রাবণ বা ১৬ অগাস্ট সকাল ৬টা ৩ মিনিট ৩১ সেকেন্ড পর্যন্ত৷
গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে একাদশী শুরু হচ্ছে ১৫ অগাস্ট সকাল ৬ টা ১১ মিনিট ৫৯ সেকেন্ডে৷ এই তিথি শেষ হচ্ছে ৩১ শ্রাবণ বা ১৬ অগাস্ট সকাল ৬টা ৩ মিনিট ৩১ সেকেন্ড পর্যন্ত৷

 

বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা অনুসারে পূর্ণিমা শুরু হবে ২ ভাদ্র বা ১৮ অগাস্ট, রবিবার ৩.০৬ মিনিটে বা সোমবার ভোররাতে৷
বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা অনুসারে পূর্ণিমা শুরু হবে ২ ভাদ্র বা ১৮ অগাস্ট, রবিবার ৩.০৬ মিনিটে বা সোমবার ভোররাতে৷

 

১৯ অগাস্ট বা সোমবার রাত ১১.৫৬ পর্যন্ত থাকবে পূর্ণিমা৷ উদয়তিথি অনুসারে সেদিনই পালিত হবে রাখীপূর্ণিমা এবং ঝুলনপূর্ণিমা৷ সেদিনই শ্রীকৃষ্ণের ঝুলনযাত্রা সমাপন।
১৯ অগাস্ট বা সোমবার রাত ১১.৫৬ পর্যন্ত থাকবে পূর্ণিমা৷ উদয়তিথি অনুসারে সেদিনই পালিত হবে রাখীপূর্ণিমা এবং ঝুলনপূর্ণিমা৷ সেদিনই শ্রীকৃষ্ণের ঝুলনযাত্রা সমাপন।

 

গুপ্ত প্রেস পঞ্জিকা অনুসারে ১৮ অগাস্ট রাত ২টো ৩৫ মিনিট ২৭ সেকেন্ডে পূর্ণিমা তিথি শুরু৷ পর দিন ১৯ অগাস্ট রাত ১২টা ৪২ মিনিট ৪৪ সেকেন্ড পর্যন্ত থাকবে পূর্ণিমা৷
গুপ্ত প্রেস পঞ্জিকা অনুসারে ১৮ অগাস্ট রাত ২টো ৩৫ মিনিট ২৭ সেকেন্ডে পূর্ণিমা তিথি শুরু৷ পর দিন ১৯ অগাস্ট রাত ১২টা ৪২ মিনিট ৪৪ সেকেন্ড পর্যন্ত থাকবে পূর্ণিমা৷

Panjika: পঞ্জিকা ১৫ জুন; দেখে নিন আজকের দিনের নক্ষত্রযোগ, শুভ মুহূর্ত, রাহুকাল এবং দিনের অন্যান্য লগ্ন নিয়ে কী জানাচ্ছেন জ্যোতিষী চিরাগ দারুওয়ালা

পঞ্চ অঙ্গের সমাহার, তাই জ্যোতিষশাস্ত্রের ভাষায় একে বলা হচ্ছে পঞ্চাঙ্গ বা পঞ্চিকা, সেখান থেকে অপভ্রংশে পঞ্জিকা। আদতে এটি গ্রহ-নক্ষত্র, বিশেষ করে চান্দ্র-সৌর অবস্থানের উপরে ভিত্তি করে রচিত প্রাচীন দিনপঞ্জি। যেখানে উল্লেখ মুহূর্তের। প্রচলিত বিশ্বাস- এই মুহূর্তগুলিতে যে কাজ করা হচ্ছে, সেই অনুসারে শুভাশুভ ফললাভ হয়ে থাকে। এবার নিউজ18 বাংলার জন্য কলম ধরলেন প্রখ্যাত দূরদর্শী জ্যোতিষী চিরাগ দারুওয়ালা। দেখে নেওয়া যাক ১৫ জুন-এর পঞ্চাঙ্গ সম্পর্কে কী বলছেন তিনি। তাঁর কাছ থেকেই জেনে নেওয়া যাক তিথি-নক্ষত্র, শুভ ও অশুভ মুহূর্ত ইত্যাদি।

তিথি: শুক্লা নবমী
নক্ষত্র: হস্তা
করণ: বলব
পক্ষ: শুক্লপক্ষ
যোগ: ব্যাতিপাত – সন্ধ্যা ০৭.৫৮.৩১
বার: শনিবার

সূর্য এবং চন্দ্র গণনা:
সূর্যোদয়: ভোর ০৫.১১.৩৪
সূর্যাস্ত: সন্ধ্যা ০৬.৫৮.০৯
চন্দ্রোদয়: দুপুর ১২.৫৭.৪৩
চন্দ্রাস্ত: রাত ১২.৩৪.৫১
চান্দ্র রাশি: কন্যা
ঋতু: গ্রীষ্ম

আরও পড়ুন : আশীর্বাদের বদলে তছনছ জীবন! হিতে বিপরীত এড়াতে জানুন কখন রুদ্রাক্ষ পরবেন, কখন পরবেন না?

হিন্দু মাস এবং বছর:
শক সম্বত: ১৯৪৬
বিক্রম সম্বত: ২০৮১
মাস অমান্ত: জ্যৈষ্ঠ
মাস পূর্ণিমান্ত: জ্যৈষ্ঠ

অশুভ মুহূর্ত:
রাহু কাল: সকাল ০৮.৩৮.১৩ থেকে সকাল ১০.২১.৩৩
যমগণ্ড: দুপুর ০১.৪৮.১১ থেকে দুপুর ০৩.৩১.৩১
গুলিকা কাল: ভোর ০৫.১১.৩৪ থেকে সকাল ০৬.৫৪.৫৪

শুভ মুহূর্ত:
অভিজিৎ: সকাল ১১.৩৭.০০ থেকে দুপুর ১২.৩১.০০

Panjika: পঞ্জিকা ২৪ এপ্রিল; দেখে নিন আজকের দিনের নক্ষত্রযোগ, শুভ মুহূর্ত, রাহুকাল এবং দিনের অন্যান্য লগ্ন নিয়ে কী জানাচ্ছেন জ্যোতিষী চিরাগ দারুওয়ালা

কলকাতা: পঞ্চ অঙ্গের সমাহার, তাই জ্যোতিষশাস্ত্রের ভাষায় একে বলা হচ্ছে পঞ্চাঙ্গ বা পঞ্চিকা, সেখান থেকে অপভ্রংশে পঞ্জিকা। আদতে এটি গ্রহ-নক্ষত্র, বিশেষ করে চান্দ্র-সৌর অবস্থানের উপরে ভিত্তি করে রচিত প্রাচীন দিনপঞ্জি। যেখানে উল্লেখ মুহূর্তের। প্রচলিত বিশ্বাস- এই মুহূর্তগুলিতে যে কাজ করা হচ্ছে, সেই অনুসারে শুভাশুভ ফললাভ হয়ে থাকে। এবার নিউজ18 বাংলার জন্য কলম ধরলেন প্রখ্যাত দূরদর্শী জ্যোতিষী চিরাগ দারুওয়ালা। দেখে নেওয়া যাক ২৪ এপ্রিলের পঞ্চাঙ্গ সম্পর্কে কী বলছেন তিনি। তাঁর কাছ থেকেই জেনে নেওয়া যাক তিথি-নক্ষত্র, শুভ ও অশুভ মুহূর্ত ইত্যাদি।

আরও পড়ুন- বিমানের দেহকাঠামো আসলে কী দিয়ে তৈরি? এয়ারক্রাফটের ‘বডি’-কে কী বলে জানেন ?

তিথি: কৃষ্ণ প্রতিপদ
নক্ষত্র: স্বাতী
করণ: বলভ
পক্ষ: কৃষ্ণপক্ষ
যোগ: ২৫ এপ্রিল ভোর ৪টে ৫২ মিনিট ১৩ সেকেন্ড পর্যন্ত সিদ্ধি
বার: বুধবার

সূর্য এবং চন্দ্র গণনা:

সূর্যোদয়: ভোর ৫টা ৩২ মিনিট ৩০ সেকেন্ড
সূর্যাস্ত: সন্ধ্যা ৬টা ৩২ মিনিট ৩৫ সেকেন্ড
চন্দ্রোদয়: সন্ধ্যা ৭টা ০০ মিনিট ৫১ সেকেন্ড
চন্দ্রাস্ত: ভোর ৫টা ৩০ মিনিট ৫০ সেকেন্ড
মুন সাইন: তুলা
ঋতু: বসন্ত

হিন্দু মাস এবং বছর:

শক সম্বত: ১৯৪৬
বিক্রম সম্বত: ২০৮১
মাস অমান্ত: চৈত্র
মাস পূর্ণিমান্ত: চৈত্র

আরও পড়ুন– মুখে লোমের আধিক্যের জেরে ঠাট্টার মুখে বোর্ড পরীক্ষার প্রথম স্থানাধিকারী ছাত্রী; ট্রোলিংয়ের তীব্র জবাব দিলেন নেটিজেনরাও

অশুভ মুহূর্ত:

রাহুকাল: দুপুর ১২টা ০২ মিনিট ৩২ সেকেন্ড থেকে দুপুর ১টা ৪০ মিনিট ০০৩ সেকেন্ড
যমগণ্ড: সকাল ৭টা ১০ মিনিট ০০০ সেকেন্ড থেকে সকাল ৮টা ৪৭ মিনিট ৩১ সেকেন্ড
গুলিকা কাল: সকাল ১০টা ২৫ মিনিট ০০১ সেকেন্ড থেকে দুপুর ১২টা ০২ মিনিট ৩২ সেকেন্ড

শুভ মুহূর্ত:

অভিজিৎ: সকাল ১১টা ৩৬ মিনিট ০০ সেকেন্ড থেকে দুপুর ১২টা ২৮ মিনিট ০০ সেকেন্ড

Bengali Panjika: পঞ্জিকা ১৮ এপ্রিল: দেখে নিন নক্ষত্রযোগ, শুভ মুহূর্ত, রাহুকাল এবং দিনের অন্য লগ্ন

কলকাতা: পঞ্চ অঙ্গের সমাহার, তাই জ্যোতিষশাস্ত্রের ভাষায় একে বলা হচ্ছে পঞ্চাঙ্গ বা পঞ্চিকা, সেখান থেকে অপভ্রংশে পঞ্জিকা। আদতে এটি গ্রহ-নক্ষত্র, বিশেষ করে চান্দ্র-সৌর অবস্থানের উপরে ভিত্তি করে রচিত প্রাচীন দিনপঞ্জি। যেখানে উল্লেখ মুহূর্তের। প্রচলিত বিশ্বাস- এই মুহূর্তগুলিতে যে কাজ করা হচ্ছে, সেই অনুসারে শুভাশুভ ফললাভ হয়ে থাকে।

এই সংক্রান্ত আলোচনায় আসার আগে আরেকটি কথা একটু ব্যাখ্যা না করলেই নয়। বলা তো হচ্ছে পাঁচটি অঙ্গ, কিন্তু এগুলো আসলে কী?

ভারতীয় দিনপঞ্জির এই পাঁচটি অঙ্গ হল তিথি, বার, নক্ষত্র, যোগ এবং করণ। সেই অনুসারে ১৮ এপ্রিলের কিছুটা পড়েছে ১৪৩১ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের দশমী তিথিতে, বঙ্গাব্দের তারিখ ৫ বৈশাখ। এই বঙ্গাব্দ গণনা করা শুরু হয়েছিল পঞ্জিকা নির্ণয়ের প্রথম এবং প্রাচীন পদ্ধতি সূর্যসিদ্ধান্ত অনুসারে, পরবর্তীকালে যাকে সংস্কার করে প্রতিষ্ঠিত হয় দৃকসিদ্ধান্ত বা বিশুদ্ধসিদ্ধান্ত মত। বাংলার জনমানসে বহুল জনপ্রিয়তার কারণে এখানে সূর্যসিদ্ধান্তসম্মত ফলাফল উল্লেখ করা হল। বার হল বৃহস্পতি এবং এই দশমী তিথি থাকবে ১৮ এপ্রিল সন্ধ্যা ৭টা ১২ মিনিট পর্যন্ত। এর পরে শুরু হয়ে যাবে শুক্লপক্ষের একাদশী তিথি।

সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১৮ এপ্রিল সূর্যোদয় হবে সকাল ৫টা ২৯ মিনিটে, সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ৬টা ০৬ মিনিটে। অন্য দিকে, চন্দ্রোদয় হবে ১৮ এপ্রিল দুপুর ১টা ৩৫ মিনিটে। চন্দ্র অস্ত যাবে ১৯ এপ্রিল রাত ২টো ৪৮ মিনিটে।

এই ১৪৩১ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের দশমী তিথির নক্ষত্র হল অশ্লেষা। ১৮ এপ্রিল, সকাল ৯টা ৫৬ মিনিট পর্যন্ত অশ্লেষা নক্ষত্রের অবস্থান থাকবে। এর পরে তিথিতে অবস্থান করবে মঘা নক্ষত্র।

সূর্য অবস্থান করবেন মেষ রাশিতে। চন্দ্র অবস্থান করবেন কর্কট রাশিতে ১৮ এপ্রিল ২০২৪ তারিখ সকাল ৭টা ৫৬ মিনিট পর্যন্ত, এর পরে গমন করবেন সিংহ রাশিতে।

শুভ মুহূর্ত- সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১৮ এপ্রিল মাহেন্দ্রযোগ পড়েছে ভোর ৫টা ২৯ মিনিট – সকাল ৭টা ১০ মিনিট, সকাল ১০টা ৩২ মিনিট – দুপুর ১টা ০৩ মিনিট কালীন সময়ে। অমৃতযোগ ১৮ এপ্রিল পড়েনি। এই মাহেন্দ্রযোগ এবং অমৃতযোগকে বাংলা পঞ্জিকার অন্যতম পুণ্যলগ্ন বলে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। যে কোনও নতুন কাজ, শুভ কাজ শুরু করার এটি প্রকৃষ্ট সময়।

অশুভ মুহূর্ত- সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ১৮ এপ্রিল রাহুকাল বা কালবেলা পড়েছে দুপুর ২টো ৫৭ মিনিট – বিকেল ৪টে ৩১ মিনিট কালীন সময়ে। এই সময়ে নতুন কোনও কাজ শুরু করাটা ঠিক হবে না।

Panjika: পঞ্জিকা ২৫ মার্চ: দেখে নিন নক্ষত্রযোগ, শুভ মুহূর্ত, রাহুকাল এবং দিনের অন্য লগ্ন

কলকাতা: পঞ্চ অঙ্গের সমাহার, তাই জ্যোতিষশাস্ত্রের ভাষায় একে বলা হচ্ছে পঞ্চাঙ্গ বা পঞ্চিকা, সেখান থেকে অপভ্রংশে পঞ্জিকা। আদতে এটি গ্রহ-নক্ষত্র, বিশেষ করে চান্দ্র-সৌর অবস্থানের উপরে ভিত্তি করে রচিত প্রাচীন দিনপঞ্জি। যেখানে উল্লেখ মুহূর্তের। প্রচলিত বিশ্বাস- এই মুহূর্তগুলিতে যে কাজ করা হচ্ছে, সেই অনুসারে শুভাশুভ ফললাভ হয়ে থাকে।

এই সংক্রান্ত আলোচনায় আসার আগে আরেকটি কথা একটু ব্যাখ্যা না করলেই নয়। বলা তো হচ্ছে পাঁচটি অঙ্গ, কিন্তু এগুলো আসলে কী?

ভারতীয় দিনপঞ্জির এই পাঁচটি অঙ্গ হল তিথি, বার, নক্ষত্র, যোগ এবং করণ। সেই অনুসারে ২৫ মার্চের কিছুটা পড়েছে ১৪৩০ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের পূর্ণিমা তিথিতে, বঙ্গাব্দের তারিখ ১১ চৈত্র। এই বঙ্গাব্দ গণনা করা শুরু হয়েছিল পঞ্জিকা নির্ণয়ের প্রথম এবং প্রাচীন পদ্ধতি সূর্যসিদ্ধান্ত অনুসারে, পরবর্তীকালে যাকে সংস্কার করে প্রতিষ্ঠিত হয় দৃকসিদ্ধান্ত বা বিশুদ্ধসিদ্ধান্ত মত। বাংলার জনমানসে বহুল জনপ্রিয়তার কারণে এখানে সূর্যসিদ্ধান্তসম্মত ফলাফল উল্লেখ করা হল। বার হল সোম এবং এই পূর্ণিমা তিথি থাকবে ২৫ মার্চ সকাল ১১টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত। এর পরে শুরু হয়ে যাবে কৃষ্ণপক্ষের প্রতিপদ তিথি।

আরও পড়ুন: বলুন তো নিজেকে নিজে ‘সুড়সুড়ি’ দেওয়া যায় না কেন…? শুনেই মাথা চুলকাচ্ছেন ৯৯% মানুষ! আপনি জানুন ‘আসল’ কারণ

এই ১৪৩০ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের পূর্ণিমা তিথিতে উদযাপিত হবে পূর্ণিমা ব্রত এবং শ্রীরাধাকৃষ্ণের দোলযাত্রা উৎসব।

সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ২৫ মার্চ সূর্যোদয় হবে সকাল ৫টা ৫১ মিনিটে, সূর্যাস্ত হবে বিকেল ৫টা ৫৭ মিনিটে। অন্য দিকে, চন্দ্রোদয় হবে ২৫ মার্চ সন্ধ্যা ৬টা ০৯ মিনিটে। চন্দ্র অস্ত যাবে ২৬ মার্চ সকাল ৬টা ১৫ মিনিটে।

আরও পড়ুন: দূর দূর করে তাড়াবে ইঁদুর…! বাপ বাপ বলে পালাবে ‘নেংটি’…! এই সস্তার ফল ব্রক্ষ্মাস্ত্র! ইঁদুর ঘেঁষতে দেবে না ঘরে, গ্যারান্টি

এই ১৪৩০ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের পূর্ণিমা তিথির নক্ষত্র হল উত্তরফাল্গুনী। ২৫ মার্চ, সকাল ১০টা ১৩ মিনিট পর্যন্ত উত্তরফাল্গুনী নক্ষত্রের অবস্থান থাকবে। এর পরে তিথিতে অবস্থান করবে হস্তা নক্ষত্র।

সূর্য অবস্থান করবেন মীন রাশিতে। চন্দ্র অবস্থান করবেন কন্যা রাশিতে।

শুভ মুহূর্ত- সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ২৫ মার্চ মাহেন্দ্রযোগ পড়েছে দুপুর ৩টে ৩২ মিনিট – বিকেল ৫টা ০৯ মিনিট কালীন সময়ে। অমৃতযোগ ২৫ মার্চ পড়েছে ভোর ৫টা ৫১ মিনিট – সকাল ৭টা ২৮ মিনিট, সকাল ১০টা ৪১ মিনিট – দুপুর ১টা ০৭ মিনিট, সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিট – রাত ৯টা ০৭ মিনিট তিন সময়ে। এই মাহেন্দ্রযোগ এবং অমৃতযোগকে বাংলা পঞ্জিকার অন্যতম পুণ্যলগ্ন বলে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। যে কোনও নতুন কাজ, শুভ কাজ শুরু করার এটি প্রকৃষ্ট সময়।

অশুভ মুহূর্ত- সূর্যসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে ২৫ মার্চ রাহুকাল বা কালবেলা পড়েছে সকাল ৭টা ২২ মিনিট – সকাল ৮টা ৫২ মিনিট কালীন সময়ে। এই সময়ে নতুন কোনও কাজ শুরু করাটা ঠিক হবে না।