Tag Archives: Bone

Fish Bone Stuck: দলা দলা ভাত গিলে হবে না, ইলিশের পাতলা কাঁটা গলায় আটকে? ঘরোয়া উপায় ‘রিলিফ’ পান

 মাছ প্রিয় বাঙালির, মাছ খাওয়ার সময় কোন না কোন সময় গলায় কাটা আকার আবার সমস্যা হয়ে থাকে। আচমকা গলায় কাঁটা আটকায় তাহলে ঘরোয়া কিছু পদ্ধতিতে কাঁটা সরাতে পারেন।
মাছ প্রিয় বাঙালির, মাছ খাওয়ার সময় কোন না কোন সময় গলায় কাটা আকার আবার সমস্যা হয়ে থাকে। আচমকা গলায় কাঁটা আটকায় তাহলে ঘরোয়া কিছু পদ্ধতিতে কাঁটা সরাতে পারেন।
প্রথমাবস্থায় গলার উপরিভাগে কাঁটা গেলে আঙুল দিয়ে বা ছোট চিমটের সাহায্যে সেই কাঁটা বের করতে পারেন।
প্রথমাবস্থায় গলার উপরিভাগে কাঁটা গেলে আঙুল দিয়ে বা ছোট চিমটের সাহায্যে সেই কাঁটা বের করতে পারেন।
গলায় কাঁটা বিঁধলে কিছুটা লেবুর রস নিংড়ে নিন কিংবা লেবুর রসও খেতে পারেন। লেবুতে থাকা অ্যাসিড কাঁটা নরম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
গলায় কাঁটা বিঁধলে কিছুটা লেবুর রস নিংড়ে নিন কিংবা লেবুর রসও খেতে পারেন। লেবুতে থাকা অ্যাসিড কাঁটা নরম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
 মাছের কাঁটা গলায় আটকালেই ভাতের বড় দলা বানিয়ে তা খেতে পারেন। এক নিঃশ্বাসে ভাতের বড় দলা গিলে ফেললে গলা থেকে কাঁটা সরানো সম্ভব।
মাছের কাঁটা গলায় আটকালেই ভাতের বড় দলা বানিয়ে তা খেতে পারেন। এক নিঃশ্বাসে ভাতের বড় দলা গিলে ফেললে গলা থেকে কাঁটা সরানো সম্ভব।
অনেক সময়ে গলায় কাঁটা আটকায় মুখগহ্বরের টনসিলের কাছাকাছি জায়গায়। জোরে জোরে কয়েকবার কাশি দিলে গলায় আটকে থাকা কাঁটা বেরিয়ে যেতে পারে।
অনেক সময়ে গলায় কাঁটা আটকায় মুখগহ্বরের টনসিলের কাছাকাছি জায়গায়। জোরে জোরে কয়েকবার কাশি দিলে গলায় আটকে থাকা কাঁটা বেরিয়ে যেতে পারে।
ঢোক গিলতে গিলতে এমনিতেই কাঁটা গলা থেকে নীচে নেমে যায়। তাই গলায় কাঁটা লাগলে অল্প অল্প করে বারবার জলপান করুন।
ঢোক গিলতে গিলতে এমনিতেই কাঁটা গলা থেকে নীচে নেমে যায়। তাই গলায় কাঁটা লাগলে অল্প অল্প করে বারবার জলপান করুন।

Osteoporosis: ঘরেই হাঁটুর ব্যথার অবর্থ্য ওষুধ, কোন বয়স থেকে মহিলা-পুরুষের হাড় ক্ষয় শুরু? ঘরেই সারবে কঠিন রোগে, ব্যবস্থা নিন আজ থেকেই

আমাদের শরীরকে মজবুত রাখতে হাড় শক্ত থাকা খুবই জরুরি। মজবুত হাড়ের কারণে মানুষ বার্ধক্য পর্যন্ত সুস্থ থাকে এবং হাঁটতে কোনও সমস্যা হয় না। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, আমাদের হাড় প্রোটিন, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি সহ অনেক উপাদান দিয়ে তৈরি। যখন আমাদের হাড়ে এই পুষ্টির ঘাটতি হয়, তখন অস্টিওপোরোসিস সহ হাড়ের রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
আমাদের শরীরকে মজবুত রাখতে হাড় শক্ত থাকা খুবই জরুরি। মজবুত হাড়ের কারণে মানুষ বার্ধক্য পর্যন্ত সুস্থ থাকে এবং হাঁটতে কোনও সমস্যা হয় না। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, আমাদের হাড় প্রোটিন, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি সহ অনেক উপাদান দিয়ে তৈরি। যখন আমাদের হাড়ে এই পুষ্টির ঘাটতি হয়, তখন অস্টিওপোরোসিস সহ হাড়ের রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
একটি নির্দিষ্ট বয়সের পরে আমাদের হাড়গুলি স্বাভাবিকভাবে ক্ষয় হতে শুরু করে এবং তারপরে তাদের শক্তিশালী রাখার জন্য আমাদের অনেক প্রচেষ্টা করতে হয়। কোন বয়সের পর মানুষের হাড় দুর্বল হতে শুরু করে এবং কিভাবে বৃদ্ধ বয়স পর্যন্ত হাড় মজবুত রাখা যায়।
একটি নির্দিষ্ট বয়সের পরে আমাদের হাড়গুলি স্বাভাবিকভাবে ক্ষয় হতে শুরু করে এবং তারপরে তাদের শক্তিশালী রাখার জন্য আমাদের অনেক প্রচেষ্টা করতে হয়। কোন বয়সের পর মানুষের হাড় দুর্বল হতে শুরু করে এবং কিভাবে বৃদ্ধ বয়স পর্যন্ত হাড় মজবুত রাখা যায়।
একটি নির্দিষ্ট বয়সের পরে হাড়গুলি স্বাভাবিকভাবে ক্ষয় হতে শুরু করে এবং তাদের শক্তিশালী রাখার জন্য আমাদের অনেক প্রচেষ্টা করতে হয়। কোন বয়সের পর মানুষের হাড় দুর্বল হতে শুরু করে এবং কিভাবে বৃদ্ধ বয়স পর্যন্ত হাড় মজবুত রাখা যায়। সাধারণত, ৫০ বছর বয়সের পরে হাড়ের বিশেষ যত্ন নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়, যাতে লোকেরা অস্টিওপরোসিস সহ হাড়ের রোগের ঝুঁকিতে না থাকে। তবে মানুষের উচিত অল্প বয়স থেকেই হাড় মজবুত করার চেষ্টা করা, যাতে বৃদ্ধ বয়স পর্যন্ত হাড় সুস্থ থাকে।
একটি নির্দিষ্ট বয়সের পরে হাড়গুলি স্বাভাবিকভাবে ক্ষয় হতে শুরু করে এবং তাদের শক্তিশালী রাখার জন্য আমাদের অনেক প্রচেষ্টা করতে হয়। কোন বয়সের পর মানুষের হাড় দুর্বল হতে শুরু করে এবং কিভাবে বৃদ্ধ বয়স পর্যন্ত হাড় মজবুত রাখা যায়। সাধারণত, ৫০ বছর বয়সের পরে হাড়ের বিশেষ যত্ন নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়, যাতে লোকেরা অস্টিওপরোসিস সহ হাড়ের রোগের ঝুঁকিতে না থাকে। তবে মানুষের উচিত অল্প বয়স থেকেই হাড় মজবুত করার চেষ্টা করা, যাতে বৃদ্ধ বয়স পর্যন্ত হাড় সুস্থ থাকে।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, হাড় মজবুত রাখতে মানুষের ক্যালসিয়াম ও পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা উচিত। ক্যালসিয়ামের পর্যাপ্ত ডোজ পেতে দুধ, দই, পনির এবং অন্যান্য দুগ্ধজাত দ্রব্য ব্যাপকভাবে খাওয়া উচিত। দুধে পাওয়া ক্যালসিয়াম সহজেই হাড়ের মধ্যে শোষিত হয়।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, হাড় মজবুত রাখতে মানুষের ক্যালসিয়াম ও পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা উচিত। ক্যালসিয়ামের পর্যাপ্ত ডোজ পেতে দুধ, দই, পনির এবং অন্যান্য দুগ্ধজাত দ্রব্য ব্যাপকভাবে খাওয়া উচিত। দুধে পাওয়া ক্যালসিয়াম সহজেই হাড়ের মধ্যে শোষিত হয়।
আপনি যদি খাবার এবং পানীয় থেকে সঠিক পরিমাণে ক্যালসিয়াম না পান, তাহলে আপনি আপনার ডাক্তারের পরামর্শে ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট নিতে পারেন। এছাড়া ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি মেটাতে প্রতিদিন কিছু সময় রোদে বসতে হবে। যদি এটি সম্ভব না হয়, তবে আপনার ডাক্তারের পরামর্শে ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট খাওয়া উচিত। এই দুটি জিনিসের একটি ভাল ভারসাম্য বজায় রাখার মাধ্যমে, আপনি আপনার হাড়কে সারা জীবন শক্ত রাখতে পারেন।
আপনি যদি খাবার এবং পানীয় থেকে সঠিক পরিমাণে ক্যালসিয়াম না পান, তাহলে আপনি আপনার ডাক্তারের পরামর্শে ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট নিতে পারেন। এছাড়া ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি মেটাতে প্রতিদিন কিছু সময় রোদে বসতে হবে। যদি এটি সম্ভব না হয়, তবে আপনার ডাক্তারের পরামর্শে ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট খাওয়া উচিত। এই দুটি জিনিসের একটি ভাল ভারসাম্য বজায় রাখার মাধ্যমে, আপনি আপনার হাড়কে সারা জীবন শক্ত রাখতে পারেন।Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷