দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে আবারও তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি! গরমের হাত থেকে স্বস্তি পেতে বহু মানুষ পাড়ি দিয়েছেন দিঘায়। রবিবারের দিঘা সমুদ্র সৈকত কার্যত জনপ্লাবনে মুখরিত। সতর্ক রয়েছে প্রশাসন।জেলা তথা রাজ্যের জনপ্রিয় পর্যটন নগরী দিঘা। দিঘা বাঙালির প্রথম পছন্দের জায়গা। তাই সব ঋতুতে দিঘা সমুদ্র সৈকত জন প্লাবনে মুখরিত হয়। যে কোনও ছুটির দিন বা সপ্তাহের শেষে শনি ও রবিবার পর্যটকের ঢল নামে দিঘা সমুদ্র সৈকতে। ৯ জুন রবিবার দিঘা সমুদ্র সৈকত পর্যটকের ভিড়ে ঠাসা। সতর্ক রয়েছে প্রশাসন।উত্তরবঙ্গে বর্ষার বৃষ্টি হলেও দক্ষিণবঙ্গে স্বাভাবিক বর্ষা কবে প্রবেশ করবে তার কোনও পূর্বভাস নেই। বরং দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে ক্রমশই ঊর্ধ্বমুখী তাপমাত্রা। দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলায় তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।তীব্র গরমের সঙ্গে বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেশি হওয়ায় মানুষের অস্বস্তি আরও বেড়েছে। দক্ষিণবঙ্গবাসী এই অস্বস্তিকর আবহাওয়া থেকে মুক্তি পেতে পাড়ি দিয়েছেন দিঘা সমুদ্র সৈকতে। ফলে দিঘায় উপচে পড়া ভিড়। পর্যটক এর ভিড়ে কোনও পর্যটক যাতে অসুবিধায় না পড়ে সে বিষয়ে সতর্ক রয়েছে প্রশাসন। এদিন দুপুরে দিঘা সমুদ্র সৈকতে বহু মানুষ চড়া রোদ উপেক্ষা করে সমুদ্রস্নানে নামেন। দক্ষিণবঙ্গের অন্যান্য জেলার থেকে তুলনামূলক দিঘার তাপমাত্রা কিছুটা কম। ফলে স্বস্তি পেতে মানুষজন ছুটে এসেছে দিঘায়।এমনিতেই প্রতিটা উইকেন্ডে দিঘায় পর্যটকের ঢল নামে। তবে এদিন পর্যটকের ভিড় চোখে পড়ার মতো। সমুদ্র সৈকতে তিল ধারণের স্থান নেই। পর্যটকের ভিড় সামাল দিতে দিঘায় সমুদ্র সৈকত সরণি জুড়ে বাড়তি নুলিয়া, সিভিল ডিফেন্স কর্মী ও সিভিক ভলেন্টিয়ার করা হয়েছে। (সৈকত শী)
দিঘা:সকাল থেকেই দিঘায় অবিরাম বৃষ্টি শুরু হয়েছে। প্রাক বর্ষার এই বৃষ্টি দক্ষিণবঙ্গের জেলায় জেলায়। বৃষ্টির সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়ায় উত্তাল দিঘার সমুদ্র (Digha)। পর্যটকদের সমুদ্র স্নানে নিষেধাজ্ঞা। বৃষ্টির কারণে দিঘা সমুদ্র সৈকত কার্যত পর্যটক শূন্য। আজ সন্ধ্যায় দক্ষিণবঙ্গে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস। বৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে ভোটের দিন শনিবারও। এদিকে বেশ কয়েকদিন ধরেই ভিজছে উত্তরবঙ্গের মাটি। এরইমধ্যে কেরলের পাশাপাশি উত্তর-পূর্ব ভারতে ইতিমধ্যেই প্রবেশ করেছে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু। এই পথ ধরে শনিবারের মধ্যে উত্তরবঙ্গে বর্ষা শুরু হয়ে যাবে বলে আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস।এবছর স্বাভাবিকের চেয়ে উত্তর-পূর্ব ভারতে সামান্য কম বৃষ্টি হতে পারে বলে আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে।
ধীরে ধীরে আরও শক্তি বাড়িয়ে এগিয়ে আসছে রিমল। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের সর্বশেষ আপডেট অনুযায়ী, উত্তর বঙ্গোপসাগরে তীব্র ঘূর্ণিঝড়ের অবস্থান। বাংলাদেশের মংলা থেকে সরাসরি ২২০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান তীব্র ঘূর্ণিঝড়ের।বাংলাদেশের খেপুপাড়া থেকে ১৮০ কিলোমিটার দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে। সাগরদ্বীপ থেকে ১৬০ কিলোমিটার দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব দিকে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ভয়ঙ্কর পরিস্থতি দিঘায়। ফুঁসছে সমুদ্র। পাকিয়ে পাকিয়ে উঠছে ঢেউ।রিমলের প্রভাব ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে। এমন অবস্থায় কী পরিস্থিতি দিঘায়? সমুদ্রের ভয়ঙ্কর রূপ দেখতে পর্যটকরা আছে কী? সূত্রের খবর অনুযায়ী, রাতেও সৈকত নগরী দিঘায় পর্যটক শূন্য। রেমালের প্রভাবে সমুদ্র উত্তাল। প্রশাসনের পক্ষ থেকেও সমস্ত ঘাটে কড়া নজরদারি। বিচে চলছে পুলিশের পেট্রোলিং, যাতে কোনও পর্যটক সমুদ্র তটে না আসে।রবিবার সকাল থেকেই রিমলের প্রভাব দেখা গিয়েছে দিঘার আবহাওয়ায়। পূর্ব মেদিনীপুরের আকাশ রবিবার সকাল থেকেই মেঘলা। বইছে দমকা ঝোড়ো হাওয়া। শুরু হয়েছে বৃষ্টি।সকাল থেকেই উত্তাল হয়ে উঠেছে সমুদ্র। শুরু হয়েছে তুমুল বৃষ্টি। দিঘায় সমুদ্র সৈকত বরাবর দড়ির ব্যারিকেড করা হয়েছে। সকাল থেকেই দিঘায় চলছে মাইকিং।এই মুহূর্তে সাগর দ্বীপ থেকে ১২৫ কিলোমিটার পূর্ব ও দক্ষিণ পূর্ব দিকে রয়েছে ঘূর্ণিঝড়। খেপু পাড়া থেকে ১৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ পশ্চিম দিকে রয়েছে। ক্যানিং থেকে ১৩৫ কিলোমিটার দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব দিকে অবস্থান করছে। বাংলাদেশের মোংলা বন্দর থেকে ১৫৫ কিলোমিটার দক্ষিণ ও দক্ষিণ পশ্চিম দিকে রয়েছে ঘূর্ণিঝড় রেমাল।প্রতি ঘন্টায় আরও তিন কিলোমিটার গতি বাড়ালো রেমাল। ১৬ কিলোমিটার গতিবেগে এগোচ্ছে স্থলভাগের দিকে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে সমুদ্রের মধ্যেই এর সর্বোচ্চ গতিবেগ ১৩৫ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টায় পৌঁছেছে। এই গতিবেগেই স্থলভাগে আছড়ে পড়বে রেমাল।রিপোর্টার- পঙ্কজ দাশ রথী
দিঘা-সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলার আকাশ সকাল থেকে মেঘলা। বিকেলের পর কালবৈশাখীর ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা। রবিবার থেকেই বদলাবে আবহাওয়া। বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গের জেলায় জেলায়। চলতি সপ্তাহের শুরু থেকেই ধীরে ধীরে বাড়ছিল তাপমাত্রা।এমনকি উত্তর থেকে দক্ষিণবঙ্গ সর্বত্রই তাপমাত্রার পারদ প্রায় ৪০ ডিগ্রির কাছাকাছি। আবার কোনও কোনও জেলায় তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে। রাজ্যজুড়ে বেশ কিছু জেলায় তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। দক্ষিণবঙ্গের পশ্চিমে জেলাগুলির তাপমাত্রা অনেকটাই বেশি। অন্যদিকে হাওয়া অফিস জানিয়েছে, রবিবারের পর থেকে আবহাওয়া বদল এর সম্ভাবনা। রবিবার থেকেই দক্ষিণবঙ্গের জেলায় জেলায় বৃষ্টির কথা জানিয়েছ হাওয়া অফিস। দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি পরিমান বৃষ্টি হবে। সেই সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়া। ঘন্টায় ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে ঝোড়ো হাওয়া বইবে। বজ্রপাতের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। আবহাওয়া অফিসের রিপোর্ট অনুযায়ী প্রতিদিনই বদলাচ্ছে বঙ্গের আবহাওয়া। একদিকে যেমন তাপপ্রবাহের সতর্কতা। অন্যদিকে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়বৃষ্টিরও সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে হাওয়া অফিস।
শনিবার সকাল থেকেই কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলায় জেলায় মেঘলা আকাশ। শনিবার কলকাতায় বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। তবে শনিবার দক্ষিণবঙ্গের উপকূলবর্তী জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।দিঘার আবহাওয়া অফিস জানাচ্ছে বিকেলের পর দিঘা-সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় কালবৈশাখীর ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।দিঘা-সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় তাপমাত্রা কয়েক দিন ধরেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। শেষ ২৪ ঘন্টায় দিঘার আবহাওয়া ছিল। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৮.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিন অর্থাৎ ১৮ মে শনিবার দিঘার আবহাওয়া থাকবে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিন বিকেলের পর দিঘা সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।প্রসঙ্গত চলতি বছর সময়ের আগেই ভারতবর্ষের মূল ভূখণ্ডে বর্ষা প্রবেশ করছে। অন্যদিকে দিল্লির মৌসম ভবন জানাচ্ছে, বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণবাত সার্কুলেশনের কথা। যা পরবর্তীতে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আলিপুর আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে রবিবার থেকে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলায় জেলায় বদলাচ্ছে আবহাওয়া। রবিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের প্রতিটি জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে বইবে ঝোড়ো হাওয়া। আবারও বাড়তি থাকা গরম থেকে স্বস্তি পাবে সাধারণ মানুষও।
আগামী ২৪ ঘণ্টায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা পূর্ব মেদিনীপুর-সহ দক্ষিণবঙ্গের আরও দু-তিন জেলায়। মঙ্গলবার পর্যন্ত উত্তর থেকে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা। তবে সোমবারের পর থেকে বৃষ্টির পরিমাণ কমবে।মঙ্গলবার দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। পূর্ব মেদিনীপুর জেলা ও মুর্শিদাবাদ জেলায় শনিবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। নদিয়া, দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও উত্তর ২৪ পরগনা-সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলায় জেলায় বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে হাওয়া অফিস।বৃষ্টির কারণে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলায় জেলায় তাপমাত্রা কমেছে। দিন ও রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে কম বা স্বাভাবিক থাকবে। মঙ্গলবার থেকে বৃষ্টির পরিমাণ কম হলেও তাপপ্রবাহের কোনও সম্ভাবনা নেই।দিঘা-সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলার আকাশ সকাল থেকে আংশিক মেঘলা। বিকেলের পর দিঘা সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সর্বত্রই কালবৈশাখী ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার গতিবেগে ঝোড়ো হাওয়া বইবে। বজ্রপাতের সতর্কতা রয়েছে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে।শেষ ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যের জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র দিঘার তাপমাত্রা ছিল সর্বোচ্চ ৩৪.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ২১.৯ ডিগ্রি সেলসিয়া। ১১ মে, শনিবার দিঘার তাপমাত্রা থাকবে সর্বোচ্চ ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ২৬.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।বাতাসে আর্দ্রতারপরিমাণ ৭৫ শতাংশ। শনিবার সকাল থেকে দিঘা সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলার আকাশ আংশিক মেঘলা। বিকেলের পর দিঘা সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় কালবৈশাখীর ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বজ্রপাতের সতর্কতা জারি করেছে হাওয়া অফিস।দক্ষিণবঙ্গের পশ্চিমের জেলাগুলিতেও বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, বীরভূম, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম-সহ দুই বর্ধমান জেলাতেও বজ্রবিদ্যুৎ ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে। জোড়া ঘূর্ণবাতের কারণে উত্তর থেকে দক্ষিণবঙ্গের জেলায় জেলায় বৃষ্টি হচ্ছে। আগামী দু-তিন দিন আবহাওয়া একই রকম থাকবে। দিঘায় তাপমাত্রা অনেকটাই কম থাকায় পর্যটকের ঢল নেমেছে দিঘা সমুদ্র সৈকতে।
উত্তর থেকে দক্ষিণবঙ্গ সব জেলাতেই ঝড় বৃষ্টির পূর্বাভাস। তাপমাত্রা কমবে ৩ থেকে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। চলতি সপ্তাহে বৃষ্টির কারণে তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি। এপ্রিলের শুরু থেকেই দেশের সব রাজ্যের পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গেও তাপমাত্রা বাড়ছিল। (সৈকত শী)বেশ কিছু জেলায় তাপপ্রবাহ শুরু হয়। তবে চলতি সপ্তাহের প্রথম থেকেই ভোল বদল হয়েছে আবহাওয়ার। উত্তর থেকে দক্ষিণবঙ্গের জেলায় জেলায় বৃষ্টি। আর এই বৃষ্টির কারণে তাপমাত্রা কমেছে। দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে চলতি সপ্তাহেও বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে।জেলায় জেলায় বৃষ্টির কারণে বাড়তে থাকা গরমের হাত থেকে রেহাই। কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলায় জেলায় তাপমাত্রা কমেছে। তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি মিলেছে পশ্চিমের জেলাগুলিতে। মঙ্গলবারও দিঘা-সহ দক্ষিণবঙ্গের অন্যান্য জায়গায় আংশিক মেঘলা আকাশ। দক্ষিণবঙ্গের পশ্চিমের জেলাগুলিতে বৃষ্টির পূর্বভাস রয়েছে।হাওয়া অফিসের রিপোর্ট অনুযায়ী, এই বৃষ্টির ফলে দিনের বেলায় তাপমাত্রা প্রায় ৫ থেকে ৬ ডিগ্রি কমে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। দক্ষিণবঙ্গের পশ্চিমের জেলাগুলিতে তাপপ্রবাহ থেকে নিস্তার মিলবে এই সপ্তাহে। মঙ্গলবার দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির পরিমাণ বেশি না হলেও উত্তরবঙ্গের ৫ জেলায় বৃষ্টির পরিমাণ বেশি হবেবৃষ্টির কারণে কিছুটা কমেছে তাপমাত্রা। মঙ্গলবার দিঘায় আংশিক মেঘলা আকাশ ও হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। ২৪ ঘন্টায় দিঘার তাপমাত্রা ছিল সর্বোচ্চ ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ২৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিন অর্থাৎ ৯ এপ্রিল মঙ্গলবার দিঘার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ৩৫.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ২২.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।যা স্বাভাবিক সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থেকে ৩.১ ডিগ্রি কম। মঙ্গলবার দিঘায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। দিঘা-সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তাপমাত্রা কিছুটা কমেছে। বুধবার থেকে চলতি সপ্তাহের শেষ পর্যন্ত দিঘা সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় বৃষ্টির পূর্বভাস রয়েছে।বুধবার থেকে উত্তরবঙ্গের পাশাপাশি দক্ষিণবঙ্গের পশ্চিমের জেলা ও উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। উপকূলবর্তী জেলাগুলিকে ঝড়ো হাওয়ার গতিবেগ থাকবে ঘন্টায় ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার। বৃষ্টির কারণে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের দিন ও রাতের তাপমাত্রা কিছুটা কমেছে। চলতি সপ্তাহে তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি পাবে বঙ্গবাসী।
