ধেয়ে আসছে কালবৈশাখী। আগামী দু’ঘণ্টায় ফের বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়বৃষ্টির সর্তকতা জারি করল আবহাওয়া দফতর। কালবৈশাখীর সতর্কতা রয়েছে কলকাতা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও উত্তর ২৪ পরগনায়। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, আগামী দু’ঘণ্টায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ প্রবল ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সর্তকতা জারি করেছে হাওয়া অফিস। বিক্ষিপ্তভাবে কালবৈশাখীর সতর্কতা কলকাতা, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায়। প্রবল ঝড়বৃষ্টির সর্তকতাও রয়েছে।
স্বস্তির বৃষ্টি নেমেছে বাংলাজুড়ে। তবে চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে বাজ পড়া। বাজের শব্দ ভয় ধরায়। এমনকী বাজের জন্য বিপদেরও অন্ত থাকে না।
বজ্রপাতের সময় কিছু সাবধানতা অবলম্বন করতে হয়। বিশেষ করে বাড়ির ইলেকট্রনিক গেজেটস বাঁচানোই আসল চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়।
আজ আমরা কয়েকটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। বাজ পড়ার সময় কীভাবে বাড়ির টিভি, ফ্রিজ, ফ্যান-সহ অন্য ইলেকট্রনিক গেজেটস বাঁচাতে হয়!
সবার আগে প্রতিটি বৈদ্যুতিক যন্ত্র থেকে বিদ্যুত সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে হবে। বাজ পড়ার জন্য অপেক্ষা করবেন না। আকাশে ঘন কালো মেঘ দেখলেই এই কাজটি সবার আগে করে ফেলতে হবে।
‘আর্থিং’ থাকলেও কিন্তু বাড়ির বৈদ্যুতিক যন্ত্র বাজ পড়ার সময় ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। তাই বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে হবে সবার আগে।
বাজ পড়ার সময় কোনওভাবেই মোবাইল ফোন চার্জ দেওয়া যাবে না। ফোনে একেবারে চার্জ না থাকলেও নয়।
যদি একান্তই ল্যাপটপে কাজ করতে হয় তা হলে আগে প্লাগ থেকে খুলে নিতে হবে। ব্যাটারিতে চালাতে হবে ল্যাপটপ।
বজ্রপাতের সময় ওয়াই ফাই ব্যবহার করবেন না। তাতে রাউটার খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।
বাড়িতে ‘লাইটনিং অ্যারেস্টার’-এর ব্যবস্থা করা ভাল। কারণ সাম্প্রতিক সময়ে বাজ পড়ার প্রবণতা বেড়েছে।
*ধেয়ে আসছে কালবৈশাখী। আগামী দু’ঘণ্টায় ফের বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়বৃষ্টির সর্তকতা জারি করল আবহাওয়া দফতর। কালবৈশাখীর সতর্কতা রয়েছে কলকাতা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও উত্তর ২৪ পরগনায়।
*আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, আগামী দু’ঘণ্টায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ প্রবল ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সর্তকতা জারি করেছে হাওয়া অফিস।
*বিক্ষিপ্তভাবে কালবৈশাখীর সতর্কতা কলকাতা, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায়। প্রবল ঝড়বৃষ্টির সর্তকতাও রয়েছে।
*আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায়।
*বৃষ্টির সঙ্গে ৫০/৭০ কিলোমিটার বেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইবে। সতর্কতা আলিপুর আবহাওয়া দফতরের।
*পূর্ব বাংলাদেশে একটি ঘূর্ণাবর্ত। পূর্ব অসম থেকে উত্তর ওড়িশা পর্যন্ত নিম্নচাপ অক্ষরেখা। গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের উপর দিয়ে গিয়েছে অপর একটি অক্ষরেখা। তার টানেই প্রচুর জলীয় বাষ্প ঢুকে বজ্রগর্ভ মেঘ থেকে বৃষ্টিপাতের ও ঝড়ের আশঙ্কা। (বিশ্বজিৎ সাহা)
*রবিবার পর্যন্ত চলবে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টি। বৃহস্পতি ও শুক্রবার কালবৈশাখীর সম্ভাবনা। বেশ কিছু জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা। উত্তরবঙ্গে শনিবার পর্যন্ত বৃষ্টি চলবে। তারপর বৃষ্টি পরিমাণ কমবে বাড়বে তাপমাত্রা।
সোমবার থেকেই বদলেছে বাংলার আবহাওয়া। ঝড়বৃষ্টির পর কমেছে তাপমাত্রা। বুধবার আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, রাজ্যজুড়েই বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। বেশিরভাগ জেলাতে দিনভর মেঘলা আকাশ থাকবে। দু-এক জায়গায় আংশিক মেঘলা আকাশ।
বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সঙ্গে দমকা ঝোড়ো হাওয়া থাকবে। শনিবার থেকে বৃষ্টির পরিমাণ কমবে। শুক্রবার ফের কালবৈশাখীর সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গে।
হাওয়া অফিসের সতর্কবার্তা, সমুদ্রতট ও তীরবর্তী এলাকায় জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা রয়েছে আগামী ২৪ ঘণ্টায়। দু-এক জায়গায় দু-মিটার পর্যন্ত জলোচ্ছ্বাস হতে পারে বলে আশঙ্কা আবহাওয়া বিজ্ঞানীদের। মৎস্যজীবীদের জন্য সতর্কবার্তা থাকছে বুধবারও। আগামী ১২ ঘণ্টায় মৎস্যজীবীদের বাংলার উপকূলে সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যাওয়া নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি লঞ্চ বা নৌকো একসঙ্গে না রাখার পরামর্শ।
ওড়িশা থেকে রাজস্থান পর্যন্ত একটি অক্ষরেখা রয়েছে যেটি মধ্যপ্রদেশের উপর দিয়ে গিয়েছে। আরও একটি অক্ষরেখা যেটি বিদর্ভ থেকে তামিলনাড়ু পর্যন্ত বিস্তৃত। যা তেলেঙ্গানার উপর দিয়ে বিসতৃত। নতুন করে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা ঢুকবে ৯ মে, বৃহস্পতিবার। ঘূর্ণাবর্ত রয়েছে বাংলাদেশ, অসম ও মধ্যপ্রদেশে।
আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, বুধবার ও বৃহস্পতিবার দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় বিক্ষিপ্ত ভাবে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে। ৪০ কিলোমিটার বেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইবে। শুক্রবার ঝড়বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে। কালবৈশাখীর মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়া এই পাঁচ জেলাতে।
৬০ থেকে ৭০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়া হতে পারে এই জেলাগুলিতে। দক্ষিণবঙ্গের বাকি সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি ও ঝড়ের সম্ভাবনা। ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা বাতাস বইবে। রবিবার বৃষ্টির পরিমাণ কিছুটা কমতে পারে।
উত্তরবঙ্গের সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ কয়েক পশলা বৃষ্টির সঙ্গে দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে। দমকা ঝোড়ো হাওয়ার গতিবেগ ৪০ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে। শনিবার থেকে বৃষ্টির পরিমাণ কমতে পারে বলে ইঙ্গিত আবহাওয়া দফতরের।
কলকাতায় আংশিক মেঘলা আকাশ। সকালে মনোরম আবহাওয়া থাকলেও বেলা বাড়লে গরম অনুভূত হবে। বিকেল বা সন্ধেয় ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা প্রবল।
Heavy Rain Alert: একুশে ফেব্রুয়ারির দিন, অর্থাৎ বুধবার বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টি হবে পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদীয়া জেলাতে।
কলকাতায় সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২২.২ ডিগ্রি। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩২.৭ ডিগ্রি। বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ ৫৬ থেকে ৯৫ শতাংশ। বৃষ্টি হয়েছে ১৩.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সঙ্গে দমকা ঝোড়ো হাওয়া ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে অসম, মেঘালয়ে। অরুণাচল প্রদেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা আগামী কয়েক দিন রয়েছে। অসম, মেঘালয় ছাড়াও উত্তর-পূর্বের রাজ্য মণিপুর, নাগাল্যান্ড, ত্রিপুরাতে বৃষ্টির সম্ভাবনা আগামী কয়েকদিন। দক্ষিণ ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কেরল, মাহে, পন্ডীচেরি সর্বত্র আগামী কয়েকদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। (বিশ্বজিৎ সাহা)
সাধারণত আষাঢ় মাসের প্রথম দিক থেকে দিঘা সমুদ্রে জলোচ্ছ্বাস দেখা যায়। তবে এবার বৈশাখ মাসেও সমুদ্রের জলোচ্ছ্বাস। বড় বড় ঢেউ আছড়ে পড়ছে গার্ড ওয়ালের ওপর দিয়ে সৈকত সরণীতে। এমনিতেই গত কয়েকদিন রাজ্যজুড়ে প্রবল দাবদাহ চলছিল। তারই মধ্যে সোমবার রাজ্যের বহু জায়গায় স্বস্তির বৃষ্টি নেমেছে। এমন পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার সকাল থেকেই আবহাওয়া কিছুটা মনোরম হয়েছে। তারই মধ্যে দিঘায় জলোচ্ছ্বাস।
মঙ্গলবার কালবৈশাখী ঝড়ের সম্ভাবনা রাজ্যের ১১ জেলায়। তিন জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা। কালবৈশাখীর ঝড়ে লণ্ডভণ্ড হতে পারে দক্ষিণবঙ্গের কয়েক জেলা ! রাজ্য জুড়েই আজ, মঙ্গলবার বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে।
সোমবার থেকে বদলেছে বাংলার আবহাওয়ায় বড়সড় বদল নজরে এল। সারাদিনই রোদের দাপট ছিল কম। আংশিক মেঘলা ছিল আকাশ। তারপরই নিকষ কালো অন্ধকার করে নানা জেলায় বৃষ্টি ধেয়ে এসেছে।
দক্ষিণবঙ্গের উপকূলবর্তী অঞ্চলে ধেয়ে আসছে ঝড়বৃষ্টি। মৎস্যজীবীদের জন্য জারি সতর্কবার্তা। আবহাওয়া বদলে অবশেষে ঝড় বৃষ্টির পূর্বাভাস। দক্ষিণবঙ্গে মৎস্যজীবীদের জন্য জারি হল সতর্কবার্তা।
আগামী দু’ঘণ্টায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়বৃষ্টি দক্ষিণবঙ্গের দুই জেলায়। ঝাড়গ্রাম এবং পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় আগামী দু’ঘণ্টার মধ্যে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
এরই সঙ্গে ৫০-৬০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝড়ো হাওয়া বইবে। জেলার কিছু অংশে কালবৈশাখীর সতর্কতা জারি হয়েছে।
এর আগেই আলিপুর আবহাওয়া দফতরের তরফে জানা গিয়েছিল, বীরভূম, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান এবং উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় আগামী দু’ঘণ্টার মধ্যে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে।
এরই সঙ্গে ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝড়ো হাওয়া বইবে। পূর্ব বর্ধমান এবং উত্তর ২৪ পরগনা জেলার কিছু অংশে কালবৈশাখী হতে পারে। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের সতর্কবার্তা।
ঝাড়খন্ডে তৈরি হয়েছে ঘূর্ণাবর্ত। এই ঘূর্ণাবর্ত থেকে মধ্যপ্রদেশ পর্যন্ত একটি নিম্নচাপ অক্ষরেখা। এটা নিয়ে প্রচুর জলীয় বাষ্প ঢুকছে বাংলায়। আগামী ৪৮ ঘন্টায় ঝড়বৃষ্টির সতর্কতা। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি চলবে শুক্রবার পর্যন্ত।
রবিবার বাংলায় বহু প্রতীক্ষিত মেগা ঝড়-বৃষ্টির দিন। চাতকপাখির মতো বৃষ্টির অপেক্ষায় বাংলাবাসী। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, একাধিক জেলা রবিবার ভিজতে চলেছে। সঙ্গে বাড়তি আনন্দের খবর, এরপর সোম থেকে শুক্র পর্যন্ত খানিকটা লম্বা স্পেল খেলতে চলেছে বৈশাখের বর্ষণ।
কোন কোন জেলা রবিবাসরীয় বর্ষণে ভিজতে চলেছে? রবিবার দক্ষিণবঙ্গের বেশিরভাগ জেলাতেই বর্ষণের পূর্বাভাস রয়েছে। কলকাতা বটেই, সঙ্গে হুগলি, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়া ও উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, হাওড়ায় বৃষ্টি হতে পারে বলে খবর।
এই এলাকাগুলিতে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বর্ষণের সম্ভাবনা রয়েছে। উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, বীরভূম, নদিয়া, মুর্শিদাবাদে হালকা থেকে মাঝারি বর্ষণ হতে পারে। পশ্চিমের ৬ জেলায় তাপপ্রবাহ চলবে। বাকি জেলায় গরম ও অস্বস্তি। বুধবারের মধ্যে ৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা কমতে পারে।
তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম এবং বাঁকুড়া জেলাতে। বেলা বাড়লে জেলাগুলিতে রীতিমতো লু বইবার সম্ভাবনা।
সোমবার ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস, সঙ্গে কালবৈশাখীর সম্ভাবনা। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়ায় লন্ডভন্ড হতে পারে আট জেলার কিছু এলাকা। উত্তরবঙ্গেও হবে বৃষ্টি, পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের।
কালবৈশাখীর সতর্কতা থাকবে বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, নদীয়া, পূর্ব বর্ধমান, হাওড়া, হুগলি এবং উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলাতে। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা মাঝারি বৃষ্টির সঙ্গে ৬০ কিমি গতিবেগে বা তার বেশি দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে।
কলকাতা-সহ সব জেলাতে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সঙ্গে ৫০ কিমি পর্যন্ত দমকা ঝোড়ো হাওয়ার গতিবেগ প্রতি ঘণ্টায় হতে পারে বলে অনুমান আবহাওয়াবিদদের।
পশ্চিমবঙ্গের উপকূলে সমুদ্র উত্তাল থাকবে। সেই কারণে সোমবার থেকে বুধবার পর্যন্ত মৎস্যজীবীদের বাংলার উপকূলে সমুদ্রে যেতে নিষেধ করেছে আবহাওয়া দফতর।
সোমবার কালবৈশাখীর ঝড়ে লণ্ডভণ্ড হতে পারে দু’এক জায়গা। আর তাই সাগর উত্তাল থাকবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
rain forecas প্রবল দাবদাহে রাজ্যজুড়ে অস্বাভাবিক গরম ছিল। তারপরেই স্বস্তির বৃষ্টির সুখবর। তবে তারই মাঝে চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়াল উত্তাল সমুদ্র। যে কারণে মৎস্যজীবীরা বিপাকে।
রবিবার থেকে বৃষ্টি শুরু হবে দক্ষিণবঙ্গে। উত্তরবঙ্গে বাড়বে বৃষ্টির পরিমাণ। পশ্চিমী হাওয়ার প্রভাব কমবে সাগর থেকে জলীয় বাষ্পপূর্ণ বাতাস ঢুকবে।
এর ফলে আজ, রবিবার আংশিক মেঘলা আকাশ। আগামিকাল, সোমবার থেকে মেঘলা আকাশের সম্ভাবনা।
বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, নদিয়া, পূর্ব মেদিনীপুর, হাওড়া, হুগলি, উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলাতে কালবৈশাখীর সম্ভাবনা প্রবল।
রবিবার বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা বাড়বে। নদিয়া, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, দক্ষিণ ২৪ পরগণা, উত্তর ২৪ পরগণা, পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা। ৩০-৪০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়া।
Posts navigation
Just another WordPress site