Tag Archives: Director

Famous Director Marriage: প্রথম স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে বিয়ে করেন নিজেরই…! বলি পরিচালকের জীবন নিয়ে প্রবল কাটাছেঁড়া আজও

এককালে দেব আনন্দের অভিনয়ে মাতোয়ারা ছিল আপামর জনতা। ইন্ডাস্ট্রিতে ছিল প্রবল প্রভাব। সবচেয়ে বড় সুপারস্টারদের মধ্যে অন্যতম। কিন্তু তাঁর ভাই চেতন আনন্দ এবং বিজয় আনন্দ হিন্দি সিনেমায় তাঁদের অবদানের জন্য যথেষ্ট কৃতিত্ব পাননি। আজ তাঁদের মনে রাখেননি সিংহভাগ মানুষ।
এককালে দেব আনন্দের অভিনয়ে মাতোয়ারা ছিল আপামর জনতা। ইন্ডাস্ট্রিতে ছিল প্রবল প্রভাব। সবচেয়ে বড় সুপারস্টারদের মধ্যে অন্যতম। কিন্তু তাঁর ভাই চেতন আনন্দ এবং বিজয় আনন্দ হিন্দি সিনেমায় তাঁদের অবদানের জন্য যথেষ্ট কৃতিত্ব পাননি। আজ তাঁদের মনে রাখেননি সিংহভাগ মানুষ।
চেতন আনন্দ যখন ‘নীচা নগর’ এবং ‘হকিকত’-এর মতো আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত ছবিগুলি বানিয়েছিলেন, বিজয় আনন্দ ‘তিসরি মঞ্জিল’ এবং ‘জুয়েল থিফ’-এর মতো ছবিগুলি দিয়ে বলিউডে থ্রিলার ধারাকে ফের উজ্জীবিত করেছিলেন। কিন্তু একইসঙ্গে বিজয় আনন্দের ব্যক্তিগত জীবন ছিল বিতর্কিত।
চেতন আনন্দ যখন ‘নীচা নগর’ এবং ‘হকিকত’-এর মতো আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত ছবিগুলি বানিয়েছিলেন, বিজয় আনন্দ ‘তিসরি মঞ্জিল’ এবং ‘জুয়েল থিফ’-এর মতো ছবিগুলি দিয়ে বলিউডে থ্রিলার ধারাকে ফের উজ্জীবিত করেছিলেন। কিন্তু একইসঙ্গে বিজয় আনন্দের ব্যক্তিগত জীবন ছিল বিতর্কিত।
১৯৩৪ সালে পঞ্জাবের গুরুদাসপুরে জন্ম। একজন বিখ্যাত আইনজীবী পিশোরি লাল আনন্দের পুত্র। নয় ভাইবোনের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ। শৈশবে তাঁর সোনালি চুল ছিল, তাই বিজয়কে তাঁর বাবা ‘গোল্ডিলক্স’ নামে ডাকতেন। ছবির দুনিয়াতে তাঁকে ‘গোল্ডি আনন্দ’ও বলা হত।
১৯৩৪ সালে পঞ্জাবের গুরুদাসপুরে জন্ম। একজন বিখ্যাত আইনজীবী পিশোরি লাল আনন্দের পুত্র। নয় ভাইবোনের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ। শৈশবে তাঁর সোনালি চুল ছিল, তাই বিজয়কে তাঁর বাবা ‘গোল্ডিলক্স’ নামে ডাকতেন। ছবির দুনিয়াতে তাঁকে ‘গোল্ডি আনন্দ’ও বলা হত।
দেব আনন্দ এবং চেতন আনন্দ নবকেতন স্টুডিও প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এবং বিজয়ও তাঁদের সঙ্গে কাজ করতে চেয়েছিলেন। তাই তাঁদের সঙ্গে দেবেন বলে মুম্বই আসেন। এবং ১৯৫৭ সালে দাদাদের সঙ্গে ‘নও দো গ্যারাহ’ পরিচালনা দিয়ে হাতেখড়ি হয় তাঁর।
দেব আনন্দ এবং চেতন আনন্দ নবকেতন স্টুডিও প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এবং বিজয়ও তাঁদের সঙ্গে কাজ করতে চেয়েছিলেন। তাই তাঁদের সঙ্গে দেবেন বলে মুম্বই আসেন। এবং ১৯৫৭ সালে দাদাদের সঙ্গে ‘নও দো গ্যারাহ’ পরিচালনা দিয়ে হাতেখড়ি হয় তাঁর।
তারপর থেকে ওই ব্যানারেই ছবি বানানো শুরু করেন। বিজয় আনন্দ পরিচালিত সবচেয়ে বিখ্যাত ছবি ছিল ১৯৬৫ সালের ‘গাইড’। যেটি আর কে নারায়ণের ১৯৫৮ সালের একই নামের উপন্যাসের উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছিল। ছবিটি বিশাল ব্লকবাস্টার হয়ে ওঠে। এমনকি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ হিন্দি ছবিগুলির অন্তর্ভুক্ত হয়।
তারপর থেকে ওই ব্যানারেই ছবি বানানো শুরু করেন। বিজয় আনন্দ পরিচালিত সবচেয়ে বিখ্যাত ছবি ছিল ১৯৬৫ সালের ‘গাইড’। যেটি আর কে নারায়ণের ১৯৫৮ সালের একই নামের উপন্যাসের উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছিল। ছবিটি বিশাল ব্লকবাস্টার হয়ে ওঠে। এমনকি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ হিন্দি ছবিগুলির অন্তর্ভুক্ত হয়।
এক আধ্যাত্মিক গুরুকে অনুসরণ করতে শুরু করেন বিজয়। তার জেরে ছবি বানানোও ছেড়ে দেন এক সময়ে। কিন্তু পরবর্তীতে আস্থা হারান এবং অনুসরণ করা বন্ধ করে দেন। তখন তাঁর ব্যক্তিগত জীবনও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কারণ তিনি তাঁর প্রথম স্ত্রী লাভলিনকেও ত্যাগ করেছিলেন।
এক আধ্যাত্মিক গুরুকে অনুসরণ করতে শুরু করেন বিজয়। তার জেরে ছবি বানানোও ছেড়ে দেন এক সময়ে। কিন্তু পরবর্তীতে আস্থা হারান এবং অনুসরণ করা বন্ধ করে দেন। তখন তাঁর ব্যক্তিগত জীবনও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কারণ তিনি তাঁর প্রথম স্ত্রী লাভলিনকেও ত্যাগ করেছিলেন।
প্রথম স্ত্রী লাভলিন, এবং পরে ওশো উভয়কেই ছেড়ে যাওয়ার পরে বিজয় একটি কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। তাঁর সেই সিদ্ধান্তে অনেকেই চমকে গিয়েছিলেন।
প্রথম স্ত্রী লাভলিন, এবং পরে ওশো উভয়কেই ছেড়ে যাওয়ার পরে বিজয় একটি কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। তাঁর সেই সিদ্ধান্তে অনেকেই চমকে গিয়েছিলেন।
১৯৭৮ সালে তার নিজের ভাগ্নি সুষমা কোহলিকে বিয়ে করেন। তাঁর দিদির মেয়ে। তাঁদের বিয়ে সমাজের চোখে অন্যায় এবং কলঙ্কিত হওয়ায় বিজয় মানসিক ভাবে ভেঙে পড়েছিলেন।
১৯৭৮ সালে তার নিজের ভাগ্নি সুষমা কোহলিকে বিয়ে করেন। তাঁর দিদির মেয়ে। তাঁদের বিয়ে সমাজের চোখে অন্যায় এবং কলঙ্কিত হওয়ায় বিজয় মানসিক ভাবে ভেঙে পড়েছিলেন।
কিন্তু ২০০৪ সালে হার্ট অ্যাটাকে বিজয়ের মৃত্যুর আগে পর্যন্ত দম্পতি সুখে জীবনযাপন করেছিলেন। ২০১৮ সালে, সুষমা আনন্দ এক সাক্ষাত্কারে তাঁদের সম্পর্কের বিষয়ে মুখ খুলেছিলেন।
কিন্তু ২০০৪ সালে হার্ট অ্যাটাকে বিজয়ের মৃত্যুর আগে পর্যন্ত দম্পতি সুখে জীবনযাপন করেছিলেন। ২০১৮ সালে, সুষমা আনন্দ এক সাক্ষাত্কারে তাঁদের সম্পর্কের বিষয়ে মুখ খুলেছিলেন।
তাঁর কথায়, ‘‘গোল্ডি (বিজয়ের ডাকনাম) এবং আমি ১৯৭৮ সালে রাম বলরামের শুটিংয়ের সময় বিয়ে করি। তিনি আমার সরলতাকে ভালবেসেছিলেন। আর আমি তাঁর মনটাকে বুঝতে পারতাম।’’
তাঁর কথায়, ‘‘গোল্ডি (বিজয়ের ডাকনাম) এবং আমি ১৯৭৮ সালে রাম বলরামের শুটিংয়ের সময় বিয়ে করি। তিনি আমার সরলতাকে ভালবেসেছিলেন। আর আমি তাঁর মনটাকে বুঝতে পারতাম।’’
‘‘তিনি মেজাজ হারাতেন না খুব একটা। কিন্তু আমি তাড়াতাড়ি রেগে যেতাম। ইচ্ছা করে তাঁকে বিরক্ত করতাম। কখনও তিনি আমাকে সামলাতেন, কখনও আমি তাঁকে সামলাতাম।’’ ২০২৩ সালে ৭০ বছর বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান সুষমা।
‘‘তিনি মেজাজ হারাতেন না খুব একটা। কিন্তু আমি তাড়াতাড়ি রেগে যেতাম। ইচ্ছা করে তাঁকে বিরক্ত করতাম। কখনও তিনি আমাকে সামলাতেন, কখনও আমি তাঁকে সামলাতাম।’’ ২০২৩ সালে ৭০ বছর বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান সুষমা।

Karan Johar: ‘জঘন্য নিম্নরুচির কাজ’! নিজের মিমিক্রি দেখে রেগে আগুন করণ জোহর, পরিচালকের নিশানায় কোন কমেডিয়ান?

মুম্বই: নিজের মিমিক্রি দেখে ক্ষেপে গেলেন পরিচালক করণ জোহর। ইনস্টাগ্রামে ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন তিনি। লিখেছেন, খুবই ‘নিম্নরুচির কাজ’। করণের মতে, ট্রোলাররা এমনটাই করতেই পারে, কিন্তু ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির লোকেদের কাছ থেকে এটা তিনি প্রত্যাশা করেননি।

করণ কোনও টিভি শো বা কমেডিয়ানের নাম করেননি। তবে নেটিজেনরা মনে করছেন, ‘ম্যাডনেস মাচায়েঙ্গে – ইন্ডিয়া কো হাসায়েঙ্গে’ নামের টিভি শো-র কেতন সিংয়ের দিকেই অভিযোগের আঙুল তুলেছেন পরিচালক।

ইনস্টাগ্রামে করণ জোহর লিখেছেন, “মায়ের সঙ্গে বসে টিভি দেখছিলাম… নামি চ্যানেলের রিয়েলিটি কমেডি শো-এর প্রোমো এল… খুব নিম্নরুচির সঙ্গে আমাকে নকল করছিল… ট্রোলাররা এমনটা করতেই পারে, কিন্তু ২৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে যুক্ত এমন একজনকে যদি ইন্ডাস্ট্রির লোকেরাই সম্মান না দেয়… এই ঘটনায় রাগ হয়নি, দুঃখ পেয়েছি”।

আরও পড়ুন-  অসহ্য নরকযন্ত্রণা! বিছানা ছেড়ে উঠতেই পারতেন না…! দিনে ৩০টি করে ওষুধ খেতেন এই নায়িকা, মনে হয়েছিল জীবনটাই শেষ, তারপর…

করণকে সমর্থন করেছেন প্রযোজক একতা কাপুর। ইনস্টাগ্রামে করণের পোস্ট শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, “বহুবার এমনটা হয়েছে। টিভি শো-তে কুৎসিত হাস্যরসের জোয়ার বয়ে গিয়েছে। এমনকী অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানেও। এর পরেও ওঁরা আশা করে, আমরা সেখানে যাব! করণ, আপনার একটা সিনেমা বা ক্লাসিক মিমিক্রি করে দেখাতে বলুন ওঁদের”। একতার এই পোস্ট রিপোস্ট করেছেন করণ। সঙ্গে লিখেছেন, “তোমায় ভালবাসি একতু”।

নেটিজেনরা বলছেন, কৌতুক অভিনেতা কেতন সিংকেই নিশানা করেছেন করণ জোহর। সম্প্রতি সোনি টিভিতে শুরু হয়েছে, ‘ম্যাডনেস মাচায়েঙ্গে – ইন্ডিয়া কো হাসায়েঙ্গে’ নামের শো। সেখানে ‘কফি উইথ করণ’-এর শো-র মিমিক্রি করেন কেতন। করণের মতো পোশাক পরে সেলিব্রিটিদের সাক্ষাৎকার নেন তিনি। সেলিব্রিটিরাও কৌতুক অভিনেতা। কোনও না কোনও তারকার মিমিক্রি করেন তাঁরা।

আরও পড়ুন-     শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

কমেডি শো-তে কেতনের অনুষ্ঠানটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘টফি উইথ চুরন’। স্টার কিডদের লঞ্চ করা থেকে করণের নাচ, সবকিছু নিয়েই মজা করেন কেত্তন। খোঁচা দেন বিভিন্ন বিষয়ে। অনুষ্ঠানে বিচারকের আসনে রয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী হুমা কুরেশি। শোতে হর্ষ গুজরাল, স্নেহিল, অঙ্কিতা শ্রীবাস্তব, পরিতোষ ত্রিপাঠি, কুশল বদ্রিক, ইন্দর সাহনি এবং গৌরব দুবেও রয়েছেন।

Guess the Celebrity: হোটেলের মেঝে পরিষ্কার থেকে ফুটপাতে জল বিক্রি! চরম কষ্টের পর আজ তিনি বিখ্যাত সুপারস্টার, বলুন তো কে ?

তারকাদের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে সকলেরই আগ্রহ তুঙ্গে থাকে৷ এমন অনেক তারকারা রয়েছেন যারা অল্প সময়ের মধ্যে ইন্ডাস্ট্রিতে নিজের জায়গা করে নিয়েছেন৷ আজ এমন একজন তারকার কথা জানবেন তিনি শুধু একজন অভিনেতা নন, তিনি একজন লেখক ও পরিচালক বটে৷
তারকাদের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে সকলেরই আগ্রহ তুঙ্গে থাকে৷ এমন অনেক তারকারা রয়েছেন যারা অল্প সময়ের মধ্যে ইন্ডাস্ট্রিতে নিজের জায়গা করে নিয়েছেন৷ আজ এমন একজন তারকার কথা জানবেন তিনি শুধু একজন অভিনেতা নন, তিনি একজন লেখক ও পরিচালক বটে৷
ভারতীয় সিনেমায় তাঁর বিরাট অবদান রয়েছে৷ একাধিক চরিত্রে অভিনয় করে তিনি সকলের মন জিতে নিয়েছেন৷ ব্লকবাস্টার ছবিও রয়েছে তাঁর ঝুলিতে৷ তিনি হলেন দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রির সুপরিচিত অভিনেতা-পরিচালক ঋষভ শেট্টি৷
ভারতীয় সিনেমায় তাঁর বিরাট অবদান রয়েছে৷ একাধিক চরিত্রে অভিনয় করে তিনি সকলের মন জিতে নিয়েছেন৷ ব্লকবাস্টার ছবিও রয়েছে তাঁর ঝুলিতে৷ তিনি হলেন দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রির সুপরিচিত অভিনেতা-পরিচালক ঋষভ শেট্টি৷
দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রির তিনি একজন প্রতিভাবান অভিনেতা-পরিচালক৷ বর্তমানে তাঁর কোনও আলাদা করে পরিচয়ের দরকার নেই৷ তবে একটা সময়ে অনেক কষ্ট করতে হয়েছিল  তাঁকে৷
দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রির তিনি একজন প্রতিভাবান অভিনেতা-পরিচালক৷ বর্তমানে তাঁর কোনও আলাদা করে পরিচয়ের দরকার নেই৷ তবে একটা সময়ে অনেক কষ্ট করতে হয়েছিল তাঁকে৷
বেঙ্গালুরুতে পড়ার সময় তিনি অ্যাক্টিভ ভাবে নাটক করতেন৷ কাজের জন্য সর্বদাই প্রশংসিত হতেন তিনি এবং নাটকের এই সাফল্যই তাঁকে অভিনয় জগতে আসতে উৎসাহিত করেছিল৷
বেঙ্গালুরুতে পড়ার সময় তিনি অ্যাক্টিভ ভাবে নাটক করতেন৷ কাজের জন্য সর্বদাই প্রশংসিত হতেন তিনি এবং নাটকের এই সাফল্যই তাঁকে অভিনয় জগতে আসতে উৎসাহিত করেছিল৷
তবে কলেজের পর একাধিক কাজের সঙ্গে নিযুক্ত ছিলেন৷  জল বিক্রি থেকে রিয়েল এস্টেট এবং হোটেলেও কাজ করেছিলেন তিনি৷ পাশাপাশি চলচ্চিত্রেও নিজের জায়গা তৈরি করছিলেন৷
তবে কলেজের পর একাধিক কাজের সঙ্গে নিযুক্ত ছিলেন৷ জল বিক্রি থেকে রিয়েল এস্টেট এবং হোটেলেও কাজ করেছিলেন তিনি৷ পাশাপাশি চলচ্চিত্রেও নিজের জায়গা তৈরি করছিলেন৷
এরপরই ঋষভ বেঙ্গালুরুতে ফিল্ম ডিরেকশনে ডিপ্লোমা করেছিলেন৷ স্পট বয়, ক্ল্যাপ বয় এবং সহকারী পরিচালক হিসেবে ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ শুরু করেছিলেন৷  খুব অল্প বয়সেই কেরিয়ার শুরু করেছিলেন ঋষভ৷ আজ তাঁর বিশ্বজোড়া খ্যাতি৷
এরপরই ঋষভ বেঙ্গালুরুতে ফিল্ম ডিরেকশনে ডিপ্লোমা করেছিলেন৷ স্পট বয়, ক্ল্যাপ বয় এবং সহকারী পরিচালক হিসেবে ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ শুরু করেছিলেন৷ খুব অল্প বয়সেই কেরিয়ার শুরু করেছিলেন ঋষভ৷ আজ তাঁর বিশ্বজোড়া খ্যাতি৷
সুপারহিট ছবি 'কান্তারা: দ্য লিজেন্ড'-এ সমস্ত সিনেমাপ্রেমীদের মন জয় করে নিয়েছেন নায়ক, পরিচালক ও গল্পকার ঋষভ শেট্টি৷ ছবির একটি বিশেষ অংশজুড়ে ছিল প্রচলিত ঐতিহ্যবাহী যক্ষগান।
সুপারহিট ছবি ‘কান্তারা: দ্য লিজেন্ড’-এ সমস্ত সিনেমাপ্রেমীদের মন জয় করে নিয়েছেন নায়ক, পরিচালক ও গল্পকার ঋষভ শেট্টি৷ ছবির একটি বিশেষ অংশজুড়ে ছিল প্রচলিত ঐতিহ্যবাহী যক্ষগান।
অভিনেতা বলেন, খুব ছোটবেলা থেকেই তিনি যক্ষগানের অনুরাগী ছিলেন। ঋষভের কথায়, "শিল্পী হিসেবে আমার যাত্রা শুরু হয়েছিল যখন আমি ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়তাম। তখন থেকেই আমি যক্ষগানে অভিনয় করি। আমি সবসময় স্বপ্ন দেখতাম আমার অঞ্চলের লোককাহিনীকে বড় পর্দায় তুলে ধরব এবং আমার লোকশিল্পকে সারাবিশ্বে পরিচিতি দেব। ছবিতে খুব সুন্দর করে ফোকলোরিক নৃত্য ব্যবহার করেছিলেন ঋষভ৷ খুব শীঘ্রই 'কান্তারা'র সিক্যুয়েলের কাজ শুরু করবেন৷
অভিনেতা বলেন, খুব ছোটবেলা থেকেই তিনি যক্ষগানের অনুরাগী ছিলেন। ঋষভের কথায়, “শিল্পী হিসেবে আমার যাত্রা শুরু হয়েছিল যখন আমি ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়তাম। তখন থেকেই আমি যক্ষগানে অভিনয় করি। আমি সবসময় স্বপ্ন দেখতাম আমার অঞ্চলের লোককাহিনীকে বড় পর্দায় তুলে ধরব এবং আমার লোকশিল্পকে সারাবিশ্বে পরিচিতি দেব। ছবিতে খুব সুন্দর করে ফোকলোরিক নৃত্য ব্যবহার করেছিলেন ঋষভ৷ খুব শীঘ্রই ‘কান্তারা’র সিক্যুয়েলের কাজ শুরু করবেন৷

Kangana Ranaut: ‘আমাকে কখনও কাস্ট করবেন না…’, অ্যানিমাল পরিচালকে এমন কথা কেন বললেন কঙ্গনা

মুম্বইঃ রণবীর কাপুর অভিনীত ‘অ্যানিমাল’ দেখেই ক্ষেপে গিয়েছিলেন কঙ্গনা রানাউত। সমালোচনা করেছিলেন প্রকাশ্যেই। তবে এতে কিছু মনে করেননি পরিচালক সন্দীপ রেড্ডি ভাঙ্গা। স্পষ্ট বলছেন, দরকারে কঙ্গনার সঙ্গে কাজ করব। আমার কোনও অসুবিধা নেই’। তবে অসুবিধা আছে কঙ্গনার। তিনি এমন ‘পুরুষ প্রধান ছবি’তে কাজ করতে চান না মোটেই। স্পষ্টাস্পষ্টি সে কথা জানিয়েও দিয়েছেন অভিনেত্রী।

আরও পড়ুনঃ গ্র্যামি জয় ‘শক্তি’-র; আনন্দে ভেসে দেশকে ধন্যবাদ জানালেন আপ্লুত শঙ্কর মহাদেবন, ঐতিহাসিক মুহূর্তের ভিডিও ছড়িয়ে পড়ল সোশ্যাল মিডিয়ায়

একটি সাক্ষাৎকারে সন্দীপকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, ‘আপনি কি ভবিষ্যতে কঙ্গনার সঙ্গে কাজ করতে চান’? উত্তরে পরিচালক বলেন, ‘যদি সে রকম সুযোগ আসে, মনে হয় এই চরিত্রে একমাত্র কঙ্গনাই ফিট করবে, তাহলে আমি ওঁকে গল্পটা বলব। আমি কঙ্গনার অনেক ছবি দেখেছি। ওঁর অভিনয়ের ভক্ত। উনি অ্যানিমাল নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করতেই পারেন। তাতে আমার কোনও অসুবিধা নেই’।

এখানেই না থেমে সন্দীপ আরও বলেন, ‘কঙ্গনা যদি তাঁর সিনেমায় নারীবিদ্বেষী কিছু করেন বা এই বিষয়ে মন্তব্য করেন তাহলে আমি বলব, ‘আরে শুনুন, নিজের দিকে তাকান’। তবে অ্যানিমাল সম্পর্কে তিনি কী বলেছেন, কী প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন, আমার খেয়াল নেই। আমি সত্যিই কুইন, তনু ওয়েডস ম্নু-র মতো সিনেমায় ওঁর অভিনয় মুগ্ধ হয়ে দেখেছি’।

সন্দীপের এই সাক্ষাৎকার সামনে আসার পরেই নরমে গরমে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন কঙ্গনা। এক্স হ্যান্ডেলে প্রথমে সন্দীপের প্রশংসা করে তিনি হিন্দিতে লিখেছেন, ‘সমালোচনা এবং পর্যালোচনা এক জিনিস নয়। প্রতিটা শিল্পের পর্যালোচনা এবং আলোচনা হওয়া উচিত। এটা স্বাভাবিক বিষয়। আমার রিভিউ দেখার পরে সন্দীপজি যেভাবে আমার প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়েছেন, তাতে বলা যায়, তিনি শুধু ম্যানলি ফিল্ম করেন তাই নয়, তাঁর মনোভাবও ম্যানলি’।

এরপর কিছুটা ব্যঙ্গের সুরেই অ্যানিমাল পরিচালকের সঙ্গে কাজ করতে চান না বলে জানিয়ে দেন কঙ্গনা। তিনি লেখেন, ‘তবে আপনার সিনেমায় আমাকে নেওয়াটা ঠিক হবে না। তাহলে আপনার আলফা পুরুষ নায়করাও নারীবাদী হয়ে উঠবে। আপনার সিনেমা মার খাবে। আপনি ব্লকব্লাস্টার সিনেমা বানান, সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির আপনাকে প্রয়োজন’।