বিনোদন Anil Mehta Funeral: মুহূর্তে সব শেষ…! বাবাকে হারিয়ে পিতৃহারা মালাইকা, প্রাক্তন স্বামীর শেষকৃত্যের আগে কান্নায় ভেঙে পড়লেন স্ত্রী, ছবি দেখে চোখ জল ভক্তদের Gallery September 12, 2024 Bangla Digital Desk মালাইকা অরোরা এবং তার পরিবারের জন্য এটি একটি খুব কঠিন সময়। তার বাবা অনিল মেহতা গতকাল ১১ সেপ্টেম্বর নিজের বাড়ির সাততলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন । মাত্র ৬২ বছর বয়সে এই চরম সিদ্ধান্ত নিতে হল তাকে? এই প্রশ্নের উত্তরটাই খুঁজে বেড়াচ্ছেন অভিনেত্রীর পরিবার৷ মালাইকা অরোরার বাবা অনিল অরোরা গত বছর থেকেই অসুস্থ ছিলেন। গত বছরও তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।অনিল মেহতা মেয়ে মালাইকা এবং অমৃতার সবচেয়ে কাছের ছিলেন এবং তিনি শেষবারের মতো মেয়েদের সঙ্গে কথাও বলেছিলেন। বাবার মৃত্যুর পর মালাইকা ও অমৃতা খুবই শোকাহত। মালাইকা আরোরার বাবা ও মা অনিল মেহতা ও জয়েস পলিকার্পের দাম্পত্য জীবন মোটেই সুখের ছিল না৷ খুব ছোট বয়সেই অভিনেত্রীর বাবা ও মায়ের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে যায়। ছবি: ভাইরাল ভায়ানী তবে স্বামীর মৃত্যুতে শোকে পাথর মালাইকার মা জয়েস পলিকার্প৷ প্রাক্তন স্বামীর শেষকৃত্যের আগে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন তিনি৷ এই সময়ে মাকে আগলে রেখেছেন মালাইকা ও তাঁর ছেলে৷ ছবি: ভাইরাল ভায়ানী এই দুঃখের মুহূর্তে মালাইকা অরোরার পাশে দাঁড়িয়েছে গোটা বলিউড। মুম্বইয়ের সান্তা ক্রুজ শ্মশানে অনিল মেহতার শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে। পুরো পরিবার এবং বাড়ির বন্ধুরা তাকে শেষ বিদায় জানাতে চলে গেছে। ছবি: ভাইরাল ভায়ানী মা জয়েস পলিকার্প এবং ছেলে আরহানের সঙ্গে মালাইকা তার বাবা অনিল মেহতার শেষকৃত্যে রওনা হয়েছেন। তার মায়ের অবস্থা খুবই খারাপ, তিনি শোকে ভেঙে পড়েছেন। মালাইকা অরোরার বাবার মৃত্যুর খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই মালাইকার প্রাক্তন স্বামী আরবাজ খান প্রথম তাঁর বাড়িতে পৌঁছেছিলেন। একই সময়ে, জানাজার আগে তিনি তার দ্বিতীয় স্ত্রী শুরা খানকে নিয়ে সেখানে পৌঁছান। ছবি: ভাইরাল ভায়ানী মালাইকার এই কঠিন সময়ে অভিনেত্রীর পাশে দাঁড়িয়েছেন অর্জুন কাপুরও। অর্জুনকে এই কঠিন সময়ে মালাইকার পাশে দাঁড়াতে দেখা গেছে। ছবি: ভাইরাল ভায়ানী মালাইকার বাবাকে বিদায় জানাতে একাধিক বলিউড সেলেব উপস্থিত হয়েছেন।ফারহা খান ও তাঁর ভাই সাজিদ খানও এসেছেন শেষকৃত্যে যোগ দিতে৷ ছবি: ভাইরাল ভায়ানী
বিনোদন Anant-Radhika Wedding: অনন্ত-রাধিকার বিয়ের দ্বিতীয় দিনে নব দম্পতীকে আশীর্বাদ করতে জিও কনভেনশনে বসল চাঁদের হাট Gallery July 14, 2024 Bangla Digital Desk জামাই নিখিল নন্দা এবং নাতনি নভ্যা নাভেলি নন্দার সঙ্গে আম্বানি পরিবারের আশীর্বাদ অনুষ্ঠানে হাজির বলিউডের বিগ বি অমিতাভ বচ্চন।(ছবি: ভাইরাল ভায়ানি) সঞ্জয় দত্তের সঙ্গে রনবীর কাপুর৷ (ছবি: ভাইরাল ভায়ানি) গৌরী ও সুহানা খানের সঙ্গে বলিউডের বাদশা শাহরুখ খান। (ছবি: ভাইরাল ভায়ানি) আম্বানিদের অনুষ্ঠানে শনিবার স্ত্রী অঞ্জলি তেন্ডুলকরের সঙ্গে শচীন টেন্ডুলকার। (ছবি: ভাইরাল ভায়ানি) স্ত্রী, সাক্ষী এবং মেয়ে জিভার সাথে ক্যাপ্টেন কুল ধোনি। (ছবি: ভাইরাল ভায়ানি) মেয়ে অহনা দেওল ও জামাই বৈভব ভোহরার সঙ্গে হেমা মালিনী৷ (ছবি: ভাইরাল ভায়ানি)
বিনোদন Sonakshi Sinha-Zaheer Iqbal Wedding: সব ছক ভেঙে পরিণয় সম্পন্ন…! সাদা শাড়িতে মোহময়ী, জাহিরের বক্ষলগ্না সোনাক্ষী, তুমুল গতিতে ভাইরাল বিয়ের ছবি… Gallery June 23, 2024 Bangla Digital Desk অবশেষে এল সেই মুহূর্ত। আইনি মতেই বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন সোনাক্ষী সিনহা এবং জাহির ইকবাল। নিজস্ব আবাসন ‘অওরিয়েত’-এই সোনাক্ষী-জাহিরের শুভ পরিণয় সম্পন্ন হল। ছিলেন দুই পরিবার এবং তাঁদের ঘনিষ্ঠরা। প্যাস্টেল শেডের শাড়ি পরেছিলেন কনে। সঙ্গে মানানসই গয়না, মাথায় ফুল। অন্যদিকে বরের পরনে ছিল সাদা শেরওয়ানি। মুম্বইয়ে এক পাঁচতারা হোটেলে পাঁচ দিন ধরে চলছে বিয়ের অনুষ্ঠান। এর আগে কখনই তাঁরা তাঁদের সম্পর্কের কথা প্রকাশ্যে আনেননি। সলমন খান ঘনিষ্ঠ জাহির ইকবাল ও তাঁর পরিবার৷ তাঁর বাবা ইকবাল রতনসি মুম্বইয়ের বিখ্যাত ব্যবসায়ী৷ তাঁদের ঘরের বউ হলেন সোনাক্ষী সিনহা৷ ২০২২ সালে মুক্তি পায় সোনাক্ষী সিনহার ‘ডাবল এক্সএল’ ছবি। এটি একটি নারীকেন্দ্রিক সিনেমা, যেখানে হুমা কুরেশিও অভিনয় করেছিলেন, কিন্তু এটি বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়ে৷ দাবাং, হলিডে, ‘লুটেরা’, ‘ওয়ান্স আপন আ টাইম ইন মুম্বই দোবারা’, ‘বুলেট রাজা’, ‘আর রাজকুমার’, ‘অ্যাকশন জ্যাকসন’, ‘তেভর’, ‘আকিরা’, ‘ফোর্স ২’, ‘নূর’, ‘ইত্তেফাক’, ‘ওয়েলকাম টু নিউইয়র্ক’, ‘হ্যাপি ফির ভাগ যায়েগি’, ‘কলঙ্ক’, ‘খান্দানি শাফাখানা’, ‘লাল কাপ্তান’ এবং ‘দাবাং ৩ ছবিতে দেখা গিয়েছে তাঁকে৷ সম্প্রতি হীরামান্ডি ওয়েব সিরিজে নজর কাড়েন নায়িকা।
বিনোদন Famous Director Marriage: প্রথম স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে বিয়ে করেন নিজেরই…! বলি পরিচালকের জীবন নিয়ে প্রবল কাটাছেঁড়া আজও Gallery May 8, 2024 Bangla Digital Desk এককালে দেব আনন্দের অভিনয়ে মাতোয়ারা ছিল আপামর জনতা। ইন্ডাস্ট্রিতে ছিল প্রবল প্রভাব। সবচেয়ে বড় সুপারস্টারদের মধ্যে অন্যতম। কিন্তু তাঁর ভাই চেতন আনন্দ এবং বিজয় আনন্দ হিন্দি সিনেমায় তাঁদের অবদানের জন্য যথেষ্ট কৃতিত্ব পাননি। আজ তাঁদের মনে রাখেননি সিংহভাগ মানুষ। চেতন আনন্দ যখন ‘নীচা নগর’ এবং ‘হকিকত’-এর মতো আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত ছবিগুলি বানিয়েছিলেন, বিজয় আনন্দ ‘তিসরি মঞ্জিল’ এবং ‘জুয়েল থিফ’-এর মতো ছবিগুলি দিয়ে বলিউডে থ্রিলার ধারাকে ফের উজ্জীবিত করেছিলেন। কিন্তু একইসঙ্গে বিজয় আনন্দের ব্যক্তিগত জীবন ছিল বিতর্কিত। ১৯৩৪ সালে পঞ্জাবের গুরুদাসপুরে জন্ম। একজন বিখ্যাত আইনজীবী পিশোরি লাল আনন্দের পুত্র। নয় ভাইবোনের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ। শৈশবে তাঁর সোনালি চুল ছিল, তাই বিজয়কে তাঁর বাবা ‘গোল্ডিলক্স’ নামে ডাকতেন। ছবির দুনিয়াতে তাঁকে ‘গোল্ডি আনন্দ’ও বলা হত। দেব আনন্দ এবং চেতন আনন্দ নবকেতন স্টুডিও প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এবং বিজয়ও তাঁদের সঙ্গে কাজ করতে চেয়েছিলেন। তাই তাঁদের সঙ্গে দেবেন বলে মুম্বই আসেন। এবং ১৯৫৭ সালে দাদাদের সঙ্গে ‘নও দো গ্যারাহ’ পরিচালনা দিয়ে হাতেখড়ি হয় তাঁর। তারপর থেকে ওই ব্যানারেই ছবি বানানো শুরু করেন। বিজয় আনন্দ পরিচালিত সবচেয়ে বিখ্যাত ছবি ছিল ১৯৬৫ সালের ‘গাইড’। যেটি আর কে নারায়ণের ১৯৫৮ সালের একই নামের উপন্যাসের উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছিল। ছবিটি বিশাল ব্লকবাস্টার হয়ে ওঠে। এমনকি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ হিন্দি ছবিগুলির অন্তর্ভুক্ত হয়। এক আধ্যাত্মিক গুরুকে অনুসরণ করতে শুরু করেন বিজয়। তার জেরে ছবি বানানোও ছেড়ে দেন এক সময়ে। কিন্তু পরবর্তীতে আস্থা হারান এবং অনুসরণ করা বন্ধ করে দেন। তখন তাঁর ব্যক্তিগত জীবনও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কারণ তিনি তাঁর প্রথম স্ত্রী লাভলিনকেও ত্যাগ করেছিলেন। প্রথম স্ত্রী লাভলিন, এবং পরে ওশো উভয়কেই ছেড়ে যাওয়ার পরে বিজয় একটি কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। তাঁর সেই সিদ্ধান্তে অনেকেই চমকে গিয়েছিলেন। ১৯৭৮ সালে তার নিজের ভাগ্নি সুষমা কোহলিকে বিয়ে করেন। তাঁর দিদির মেয়ে। তাঁদের বিয়ে সমাজের চোখে অন্যায় এবং কলঙ্কিত হওয়ায় বিজয় মানসিক ভাবে ভেঙে পড়েছিলেন। কিন্তু ২০০৪ সালে হার্ট অ্যাটাকে বিজয়ের মৃত্যুর আগে পর্যন্ত দম্পতি সুখে জীবনযাপন করেছিলেন। ২০১৮ সালে, সুষমা আনন্দ এক সাক্ষাত্কারে তাঁদের সম্পর্কের বিষয়ে মুখ খুলেছিলেন। তাঁর কথায়, ‘‘গোল্ডি (বিজয়ের ডাকনাম) এবং আমি ১৯৭৮ সালে রাম বলরামের শুটিংয়ের সময় বিয়ে করি। তিনি আমার সরলতাকে ভালবেসেছিলেন। আর আমি তাঁর মনটাকে বুঝতে পারতাম।’’ ‘‘তিনি মেজাজ হারাতেন না খুব একটা। কিন্তু আমি তাড়াতাড়ি রেগে যেতাম। ইচ্ছা করে তাঁকে বিরক্ত করতাম। কখনও তিনি আমাকে সামলাতেন, কখনও আমি তাঁকে সামলাতাম।’’ ২০২৩ সালে ৭০ বছর বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান সুষমা।