Tag Archives: Egg Price

Egg Price Hike: হিটওয়েভে খামারের মুরগির মৃত্যু, এই জায়গায় হুড়মুড়িয়ে দাম বাড়ছে ডিমের, আশঙ্কায় ক্রেতা-বিক্রেতারা

হুড়মুড়িয়ে দাম বাড়ছে ডিমের! এপ্রিল মাসের হিটওয়েভের দরুণ বিভিন্ন পোলট্রি ফার্মে মুরগির অকাল মৃত্যু হয়েছে৷ বিভিন্ন ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন এভাবে বিশাল সংখ্যায় মুরগির মৃত্যুর কারণে এইভাবে ডিমের দামও বাড়ছে৷ এপার বাংলা যেরকম হিটওয়েভে নাকাল হয়েছে, তেমনিই পদ্মাপাড়ের বাংলাদেশও হিটওয়েভে পুড়েছে৷ Photo- File
হুড়মুড়িয়ে দাম বাড়ছে ডিমের! এপ্রিল মাসের হিটওয়েভের দরুণ বিভিন্ন পোলট্রি ফার্মে মুরগির অকাল মৃত্যু হয়েছে৷ বিভিন্ন ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন এভাবে বিশাল সংখ্যায় মুরগির মৃত্যুর কারণে এইভাবে ডিমের দামও বাড়ছে৷ এপার বাংলা যেরকম হিটওয়েভে নাকাল হয়েছে, তেমনিই পদ্মাপাড়ের বাংলাদেশও হিটওয়েভে পুড়েছে৷ Photo- File
ঢাকার শাহজাদপুর, বাড্ডা, তেজগাঁও, হাতিরপুল ও কারওয়ান বাজারের বিভিন্ন পাইকারি দোকানে  ঘুরে দেখা যায়, খুচরা পর্যায়ে ব্রয়লার মুরগির বাদামি ডিম প্রতি ডজন ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকায় এবং সাদা ডিম ১২৫ থেকে ১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বাড়িতে পালন করা মুরগির ডিমের দাম ছিল প্রতি ডজনে ২৪০-২৫০ টাকা এবং হাঁসের ডিমের দাম ছিল ১৮০-১৯০ টাকা। Photo- File
ঢাকার শাহজাদপুর, বাড্ডা, তেজগাঁও, হাতিরপুল ও কারওয়ান বাজারের বিভিন্ন পাইকারি দোকানে  ঘুরে দেখা যায়, খুচরা পর্যায়ে ব্রয়লার মুরগির বাদামি ডিম প্রতি ডজন ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকায় এবং সাদা ডিম ১২৫ থেকে ১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বাড়িতে পালন করা মুরগির ডিমের দাম ছিল প্রতি ডজনে ২৪০-২৫০ টাকা এবং হাঁসের ডিমের দাম ছিল ১৮০-১৯০ টাকা। Photo- File
এক সপ্তাহ আগে বাদামি ডিমের দাম ছিল প্রতি ডজনে ১১৫ থেকে ১২০ টাকা , সাদা ডিমের দাম ছিল ১০৫ থেকে ১১০ টাকা। কারওয়ান বাজারের দেওয়ান জেনারেল স্টোরের স্বত্বাধিকারী মহম্মদ কবির হোসেন বাংলাদেশের সংবাদপত্রে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, গত সপ্তাহে তিনি প্রতি এক হাজার পিস ডিম কিনছেন ৯০০-৯৫০ টাকায়, যা এখন এক সপ্তাহের মধ্যে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১০০ টাকায়। Photo- File
এক সপ্তাহ আগে বাদামি ডিমের দাম ছিল প্রতি ডজনে ১১৫ থেকে ১২০ টাকা , সাদা ডিমের দাম ছিল ১০৫ থেকে ১১০ টাকা। কারওয়ান বাজারের দেওয়ান জেনারেল স্টোরের স্বত্বাধিকারী মহম্মদ কবির হোসেন বাংলাদেশের সংবাদপত্রে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, গত সপ্তাহে তিনি প্রতি এক হাজার পিস ডিম কিনছেন ৯০০-৯৫০ টাকায়, যা এখন এক সপ্তাহের মধ্যে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১০০ টাকায়। Photo- File
আরও একদিন  ডিম বিক্রেতা মহম্মদ সাইফুল ইসলাম টিবিএসকে বলেন, আগে তিনি প্রতিদিন প্রায় ৩,০০০ থেকে সাড়ে ৩,৫০০ পিস ডিম পেতেন। কিন্তু এখন সরবরাহ কমেছে ২০০০-২৫০০ পিসে।  তিনি বলেন, "ডিমের সরবরাহ কমে গেছে। দামও বেশি।" Photo- File
আরও একদিন  ডিম বিক্রেতা মহম্মদ সাইফুল ইসলাম টিবিএসকে বলেন, আগে তিনি প্রতিদিন প্রায় ৩,০০০ থেকে সাড়ে ৩,৫০০ পিস ডিম পেতেন। কিন্তু এখন সরবরাহ কমেছে ২০০০-২৫০০ পিসে।  তিনি বলেন, “ডিমের সরবরাহ কমে গেছে। দামও বেশি।” Photo- File
তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী বহুমুখী সমবায় সমিতি জানায়, মে মাসের শুরু থেকেই ডিমের দাম বাড়তে শুরু করে। মঙ্গলবার বাদামী ডিমের পাইকারি দাম বেড়েছে প্রতি এক হাজার পিস ১ হাজার ৩০ টাকা, সাদা ডিমের দাম বেড়েছে ৯৭০ টাকা। Photo- File
তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী বহুমুখী সমবায় সমিতি জানায়, মে মাসের শুরু থেকেই ডিমের দাম বাড়তে শুরু করে। মঙ্গলবার বাদামী ডিমের পাইকারি দাম বেড়েছে প্রতি এক হাজার পিস ১ হাজার ৩০ টাকা, সাদা ডিমের দাম বেড়েছে ৯৭০ টাকা। Photo- File
আগে প্রতি এক হাজার পিস বাদামি ডিমের দাম ছিল ৮৮০ টাকা এবং সাদা ডিমের দাম ৮০০ টাকা। তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী বহুমুখী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মহম্মদ হানিফ মিয়া জানিয়েছেন কৃষকদের কাছ থেকে প্রতিদিন ডিমের সরবরাহ প্রায় ১-১.৫ লক্ষ পিস কমে প্রায় ১৩.৫-১৪ লক্ষে এসে দাঁড়িয়েছে। তিনি বলেন, স্বল্প সরবরাহ আগামী কয়েক মাস অব্যাহত থাকতে পারে, যোগ করেন, "খামার পর্যায়ে উৎপাদন স্বাভাবিক হলে ডিমের সরবরাহ বাড়বে।" Photo- File
আগে প্রতি এক হাজার পিস বাদামি ডিমের দাম ছিল ৮৮০ টাকা এবং সাদা ডিমের দাম ৮০০ টাকা। তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী বহুমুখী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মহম্মদ হানিফ মিয়া জানিয়েছেন কৃষকদের কাছ থেকে প্রতিদিন ডিমের সরবরাহ প্রায় ১-১.৫ লক্ষ পিস কমে প্রায় ১৩.৫-১৪ লক্ষে এসে দাঁড়িয়েছে। তিনি বলেন, স্বল্প সরবরাহ আগামী কয়েক মাস অব্যাহত থাকতে পারে, যোগ করেন, “খামার পর্যায়ে উৎপাদন স্বাভাবিক হলে ডিমের সরবরাহ বাড়বে।” Photo- File
পোলট্রি সংস্থার মতে, গত মাসে তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে খামারগুলিতে ডিমের উৎপাদন ৪-১০% কমেছে। এছাড়া লেয়ার মুরগির ৫-৮% মারা গেছে। Photo- File
পোলট্রি সংস্থার মতে, গত মাসে তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে খামারগুলিতে ডিমের উৎপাদন ৪-১০% কমেছে। এছাড়া লেয়ার মুরগির ৫-৮% মারা গেছে। Photo- File
তবে মে মাসে মুরগির ক্ষতির কারণে ডিমের উৎপাদন কমেছে বলে স্বীকার করে বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহম্মদ সুমন হাওলাদার বলেন, এই অবস্থার সুযোগ নিয়ে ব্যবসায়ীরা দাম বাড়িয়ে মুনাফা করছে, প্রান্তিক খামারে  যারা আছে তারা ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।  Photo- File
তবে মে মাসে মুরগির ক্ষতির কারণে ডিমের উৎপাদন কমেছে বলে স্বীকার করে বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহম্মদ সুমন হাওলাদার বলেন, এই অবস্থার সুযোগ নিয়ে ব্যবসায়ীরা দাম বাড়িয়ে মুনাফা করছে, প্রান্তিক খামারে  যারা আছে তারা ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।  Photo- File

Price Hike of Egg: শীতের বাজারে আকাশছোঁয়া ডিমের দাম, মাথায় হাত মধ্যবিত্তের! দেখুন ভিডিও

কলকাতা: একদিকে শীতে উৎপাদন কম, অপরদিকে ক্রিসমাসের আগে গোটা বিশ্বে কেকের উৎপাদন বেড়ে যায়। সেই কারণে ডিমের চাহিদা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাওয়ার পাশাপাশি ডিম কিনতে নাজেহাল মধ্যবিত্ত মানুষজন।

৮ টাকা পিস! ডিমের দাম আরও বাড়বে! কারণটা কী? মধ্যবিত্তের মাথায় হাত

সস্তায় পুষ্টিকর খাবার ডিম। সেটারও যদি দাম এমন চড়া হয়, তা হলে মধ্যবিত্তের পাতে থাকবে কি! ডিমের দাম যেভাবে বাড়ছে তাতে মধ্যবিত্তের মাথায় হাত পড়তে বাধ্য।
সস্তায় পুষ্টিকর খাবার ডিম। সেটারও যদি দাম এমন চড়া হয়, তা হলে মধ্যবিত্তের পাতে থাকবে কি! ডিমের দাম যেভাবে বাড়ছে তাতে মধ্যবিত্তের মাথায় হাত পড়তে বাধ্য।
কলকাতায় কোথাও ডিমের দাম এখন প্রতি পিস আট টাকা। বেশিরভাগ জায়গায় জোড়া ১৫ টাকা। অর্থাৎ প্রতি পিস সাড়ে সাত টাকায় বিকোচ্ছে।
কলকাতায় কোথাও ডিমের দাম এখন প্রতি পিস আট টাকা। বেশিরভাগ জায়গায় জোড়া ১৫ টাকা। অর্থাৎ প্রতি পিস সাড়ে সাত টাকায় বিকোচ্ছে।
ব্যবসায়ীদের দাবি, চলতি মাসের প্রথমে  পাইকারি বাজারে প্রতি পিস ডিমের দাম ছিল ৫ টাকা ৬৫ পয়সা। শনিবার প্রতি পিস ডিমের দাম ৬ টাকা ৪৫ পয়সা। অর্থাৎ গত কয়েকদিনে প্রতি পিস ডিমের দাম পাইকারি বাজারে বেড়েছে ৮০ পয়সা।
ব্যবসায়ীদের দাবি, চলতি মাসের প্রথমে পাইকারি বাজারে প্রতি পিস ডিমের দাম ছিল ৫ টাকা ৬৫ পয়সা। শনিবার প্রতি পিস ডিমের দাম ৬ টাকা ৪৫ পয়সা। অর্থাৎ গত কয়েকদিনে প্রতি পিস ডিমের দাম পাইকারি বাজারে বেড়েছে ৮০ পয়সা।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, কেন এভাবে বাড়ছে ডিমের দাম! আসলে ডিসেম্বরের এই সময় কেক তৈরির জন্য এমনিতেই ডিমের চাহিদা থাকে তুঙ্গে। এবার চাহিদা ও জোগানে ফারাক হয়ে গিয়েছে।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, কেন এভাবে বাড়ছে ডিমের দাম! আসলে ডিসেম্বরের এই সময় কেক তৈরির জন্য এমনিতেই ডিমের চাহিদা থাকে তুঙ্গে। এবার চাহিদা ও জোগানে ফারাক হয়ে গিয়েছে।
বাংলার বাজারে ডিমের চাহিদার অনেকটা পূরণ করে অন্ধ্রপ্রদেশ ও তেলেঙ্গানা। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে এই দুই রাজ্যের ডিম রপ্তানি ব্যহত হয়েছে। ফলে দাম বাড়ছে ডিমের।
বাংলার বাজারে ডিমের চাহিদার অনেকটা পূরণ করে অন্ধ্রপ্রদেশ ও তেলেঙ্গানা। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে এই দুই রাজ্যের ডিম রপ্তানি ব্যহত হয়েছে। ফলে দাম বাড়ছে ডিমের।
আট টাকা প্রতি পিস। ডিমের দাম কি আরও বাড়বে? ব্যবসায়ীদের একাংশ বলছেন, পরিস্থিতি যা তাতে বাড়তেই পারে।
আট টাকা প্রতি পিস। ডিমের দাম কি আরও বাড়বে? ব্যবসায়ীদের একাংশ বলছেন, পরিস্থিতি যা তাতে বাড়তেই পারে।
অসময়ের ঝড়-বৃষ্টিতে এবার ব্যাপত ক্ষতি হয়েছে আলু চাষেরও। ফলে বাজারে বস্তা পিছু আলুর দাম এমনিতেই বেড়েছে। আর তার সঙ্গে এবার পাল্লা দিচ্ছে ডিম।
অসময়ের ঝড়-বৃষ্টিতে এবার ব্যাপত ক্ষতি হয়েছে আলু চাষেরও। ফলে বাজারে বস্তা পিছু আলুর দাম এমনিতেই বেড়েছে। আর তার সঙ্গে এবার পাল্লা দিচ্ছে ডিম।

Egg Price Hike: এক লাফে বাড়ল ডিমের দাম! কেকের মরশুমে এ বার কি ডিম নাগালের বাইরে নাকি কমবে দাম? জেনে নিন

কলকাতা : প্রাকৃতিক দুর্যোগ হলেই জিনিসপত্রের দাম হঠাৎ করে বেড়ে যায়।এটা ব্যবসায়ীদের একটা পরিচিত পদ্ধতি।যেমন অন্ধ্রপ্রদেশ এবং কেরলে প্রাকৃতিক দুর্যোগ হয়েছে।যার ফলে,ডিমের যোগান বাজারে কমেছে।সঙ্গে সঙ্গে ডিমের দাম ৬ টাকা থেকে ৭ টাকায় লাফ দিয়ে বেড়ে গিয়েছে।প্রতিদিন পশ্চিমবাংলায় দু’কোটির বেশি ডিম আমদানি হয়।তাহলে হঠাৎ করে মধ্যের বর্ধিত টাকাটা যাচ্ছে কোন পকেটে?   ডিমের দাম কেন বেড়েছে?

এই প্রশ্নের উত্তরে রাজ্যের এগ মার্চেন্টের অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি,কাজল দত্ত জানান, ‘‘মূলত অন্ধ্রপ্রদেশে প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে, ওখানেই ডিমের চাহিদা ইতিমধ্যে বেড়েছে।সঙ্গে গত তিন দিন ধরে ডিমের যোগান কম আসছে।এ রাজ্যে যার ফলে ডিমের দাম পেটি প্রতি ১০০ টাকা করে বেড়েছে।তবে এই দাম খুব একটা বেশিদিন স্থায়ী হবে না।’’

ডিম বিক্রেতাদের দাবি, প্রতিবছরই  ২৫ ডিসেম্বরের কয়েকদিন আগে থেকে ডিমের দাম উর্ধ্বমুখী হয়। বড়দিন উপলক্ষে বিভিন্ন কেক ফ্যাক্টরি গুলোতে কেক বানায়।এছাড়াও কেক বানানোর সংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ডিমের চাহিদাটাও বেড়ে যায়।তার ওপর শীতকালে মানুষের ডিম খাওয়ার প্রতি ঝোঁক বাড়ে।   প্রতি বছরের ডিসেম্বরের ১২তারিখের পর থেকে ডিমের দাম বাড়তে শুরু করে। লাগাতার ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়তে-কমতে থাকে।গত বছরও ডিমের দাম ৭ টাকা পর্যন্ত বেড়েছিল। সেটি সবথেকে বেশি আট দিন ধরে চলেছিল। তবে এ বার ৫ ডিসেম্বর থেকে ডিমের দামটা বেড়ে যাওয়াটা মানুষের কাছে একটু চাপের হয়ে দাঁড়িয়েছে। শীতকালে গ্রীষ্মপ্রধান রাজ্যগুলোতে ডিমের চাহিদা বেশ খানিকটা বেড়ে যায়।

আরও পড়ুন : সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ও মনু মুখোপাধ্যায় একসঙ্গে অভিনীত শেষ ছবি আইনি জটিলতা কাটিয়ে অবশেষে মুক্তির পথে

শীতে পশ্চিমবাংলায় ডিম সরবরাহ কিছুটা হলেও টান পড়ে।   প্রশ্ন,যে সমস্ত জায়গা থেকে ডিম উৎপাদন হয়ে আসে ,সেই জায়গাগুলোতে প্রাকৃতিক দুর্যোগ হওয়া সত্বেও ডিমের দাম ,ডিম প্রতি ৫ থেকে ১০ পয়সা এদিক ওদিক হয়। বহন-ব্যয় একই থাকে। তবে মধ্যে ডিম প্রতি এক টাকা বৃদ্ধি হয়ে যাওয়া !এটা যথেষ্ট নেতিবাচক দিক বলে মনে করছেন বেশিরভাগ গ্রাহকেরা। সবাই প্রশ্ন করছে,সুযোগ পেলেই বাড়তি টাকাটা যাচ্ছে কোথায়?