Tag Archives: Face Pack

Face Pack At Home: পার্লারের জৌলুস এক্কেবারে হাফ খরচেই, তাও আবার রান্নাঘরের এই জিনিস দিয়েই হবে পালিশ!

অনেকেরই চোখের তলায় ডার্ক সার্কেলে সমস্যা দেখা দেয়। তার জন্য ১ চামচ কফির সঙ্গে ১ চামচ মধু মিশিয়ে নিয়ে একটা মিশ্রণ তৈরি করে এবার তা চোখের নীচে লাগিয়ে ১০-১৫ মিনিট রেখে হালকা হাতে ম্যাসাজ করে পরিষ্কার জল দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। এতে ব্লাড সার্কুলেশন ভাল করে। এবং ডার্ক সার্কেলের সমস্যাও মিটে যাবে।
অনেকেরই চোখের তলায় ডার্ক সার্কেলে সমস্যা দেখা দেয়। তার জন্য ১ চামচ কফির সঙ্গে ১ চামচ মধু মিশিয়ে নিয়ে একটা মিশ্রণ তৈরি করে এবার তা চোখের নীচে লাগিয়ে ১০-১৫ মিনিট রেখে হালকা হাতে ম্যাসাজ করে পরিষ্কার জল দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। এতে ব্লাড সার্কুলেশন ভাল করে। এবং ডার্ক সার্কেলের সমস্যাও মিটে যাবে।
এক কাপ কড়া করে কফি তৈরি করে সেটিকে ঠান্ডা করে ফ্রিজের আইসক্রিমের বক্সে মধ্যে মিশ্রণটি ঢেলে এবার সেটা বরফে পরিণত হলে নিজের মুখে আলতো করে ম্যাসাজ করতে হবে। এটি ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে সাহায্য করে এবং ত্বকে একটি প্রাকৃতিক স্বাস্থ্যকর আভা দিতে পারে।
এক কাপ কড়া করে কফি তৈরি করে সেটিকে ঠান্ডা করে ফ্রিজের আইসক্রিমের বক্সে মধ্যে মিশ্রণটি ঢেলে এবার সেটা বরফে পরিণত হলে নিজের মুখে আলতো করে ম্যাসাজ করতে হবে। এটি ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে সাহায্য করে এবং ত্বকে একটি প্রাকৃতিক স্বাস্থ্যকর আভা দিতে পারে।
ত্বকের উজ্জ্বলতা ফেরাতে দুই টেবিল চামচ কফি, তিন টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেল ভালভাবে মিশিয়ে নিয়ে স্ক্রাবটি মুখ ও বডিতে প্রয়োগ করে ১০ মিনিট ম্যাসাজ করে আরও ১০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। এতে ত্বক হাইড্রেট করে। এই স্ক্রাব দিয়ে ভালভাবে ম্যাসাজ করলে কোষগুলিকে উদ্দীপিত করে এবং ত্বক উজ্জ্বল করে তোলে।
ত্বকের উজ্জ্বলতা ফেরাতে দুই টেবিল চামচ কফি, তিন টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেল ভালভাবে মিশিয়ে নিয়ে স্ক্রাবটি মুখ ও বডিতে প্রয়োগ করে ১০ মিনিট ম্যাসাজ করে আরও ১০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। এতে ত্বক হাইড্রেট করে। এই স্ক্রাব দিয়ে ভালভাবে ম্যাসাজ করলে কোষগুলিকে উদ্দীপিত করে এবং ত্বক উজ্জ্বল করে তোলে।
ত্বকে কালো দাগ সৌন্দর্য যেন কেড়ে নেয়।এমনকি অনেকের ঠোঁটেও কালো ছোপ থাকে। তাঁদের ক্ষেত্রেও কফির মাস্ক খুব উপকারী। হাফ টেবিল চামচ কফি পাউডার, হাফ টেবিল চামচ মধু আর হাফ টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে তা মুখে-ঘাড়ে-গলায় লাগিয়ে ১০-১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেললে অনেকটাই উপকার মেলে।
ত্বকে কালো দাগ সৌন্দর্য যেন কেড়ে নেয়।এমনকি অনেকের ঠোঁটেও কালো ছোপ থাকে। তাঁদের ক্ষেত্রেও কফির মাস্ক খুব উপকারী। হাফ টেবিল চামচ কফি পাউডার, হাফ টেবিল চামচ মধু আর হাফ টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে তা মুখে-ঘাড়ে-গলায় লাগিয়ে ১০-১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেললে অনেকটাই উপকার মেলে।
একটি পাত্রে এক টেবিল চামচ কফি পাউডার, হাফ চা চামচ হলুদ গুঁড়ো, এক টেবিল চামচ টকদই নিয়ে ভালভাবে পেস্ট করে নিয়ে এবার ত্বকে লাগিয়ে ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। সপ্তাহে ২ দিন এই কফি পাউডারের ফেইসপ্যাক ব্যবহারে ত্বক ফেটে যাবার হাত থেকে রক্ষা পাবে, ডার্ক স্পট দূর হবে।
একটি পাত্রে এক টেবিল চামচ কফি পাউডার, হাফ চা চামচ হলুদ গুঁড়ো, এক টেবিল চামচ টকদই নিয়ে ভালভাবে পেস্ট করে নিয়ে এবার ত্বকে লাগিয়ে ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। সপ্তাহে ২ দিন এই কফি পাউডারের ফেইসপ্যাক ব্যবহারে ত্বক ফেটে যাবার হাত থেকে রক্ষা পাবে, ডার্ক স্পট দূর হবে।
ত্বক স্ক্রাব করতে একটি পাত্রে এক চামচ কফি পাউডার নিয়ে এতে কিছুটা চিনি ও নারকেল তেল যোগ করতে হবে। এবার এই স্ক্রাব দিয়ে মুখ ও ঘাড়ে অন্তত ৩ থেকে ৪ মিনিট ম্যাসাজ করতে হবে। এরপর ১৫ মিনিটের জন্য ত্বকে রেখে দিয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। পাওয়া যাবে এক উজ্জ্বল গ্লোয়িং ফেইস।
ত্বক স্ক্রাব করতে একটি পাত্রে এক চামচ কফি পাউডার নিয়ে এতে কিছুটা চিনি ও নারকেল তেল যোগ করতে হবে। এবার এই স্ক্রাব দিয়ে মুখ ও ঘাড়ে অন্তত ৩ থেকে ৪ মিনিট ম্যাসাজ করতে হবে। এরপর ১৫ মিনিটের জন্য ত্বকে রেখে দিয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। পাওয়া যাবে এক উজ্জ্বল গ্লোয়িং ফেইস।

মুখে, গলায় অবাঞ্ছিত আঁচিল! এই ঘরোয়া টোটকাতেই হবে সমাধান

 

প্রাকৃতিকভাবে আঁচিল দূর করতে পেঁয়াজ অত্যন্ত ফলদায়ক। পেঁয়াজ কুচি করে কেটে একটি পাত্রে সারা দিন ঢেকে রেখে রাতে ঘুমানোর আগে পেঁয়াজ কুচির সঙ্গে সামান্য লবণ মিশিয়ে আঁচিল হওয়া ক্ষতস্থানে লাগিয়ে দিলে আঁচিল দূর করতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
প্রাকৃতিকভাবে আঁচিল দূর করতে পেঁয়াজ অত্যন্ত ফলদায়ক। পেঁয়াজ কুচি করে কেটে একটি পাত্রে সারা দিন ঢেকে রেখে রাতে ঘুমানোর আগে পেঁয়াজ কুচির সঙ্গে সামান্য লবণ মিশিয়ে আঁচিল হওয়া ক্ষতস্থানে লাগিয়ে দিলে আঁচিল দূর করতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

 

কয়েক কোয়া রসুন নিয়ে ভাল করে পেস্ট করে সেই পেস্ট আঁচিলের অংশে সারারাত লাগিয়ে রাখতে হবে। পর পর কয়েকসপ্তাহ এই ভাবে করতে থাকলে ফল হাতে নাতে পাওয়া সম্ভব।
কয়েক কোয়া রসুন নিয়ে ভাল করে পেস্ট করে সেই পেস্ট আঁচিলের অংশে সারারাত লাগিয়ে রাখতে হবে। পর পর কয়েকসপ্তাহ এই ভাবে করতে থাকলে ফল হাতে নাতে পাওয়া সম্ভব।
অ্যালোভেরা থেকে জেল টুকু ছাড়িয়ে আঁচিল হওয়া আক্রান্তস্থানে ম্যাসাজ করতে হবে।ত্বকে জেল শুকিয়ে না যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করে জল দিয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। এইভাবেই আঁচিল ধীরে ধীরে শুকিয়ে ছোট হয়ে পরিপূর্ণভাবে দূর হবে।
অ্যালোভেরা থেকে জেল টুকু ছাড়িয়ে আঁচিল হওয়া আক্রান্তস্থানে ম্যাসাজ করতে হবে।ত্বকে জেল শুকিয়ে না যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করে জল দিয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। এইভাবেই আঁচিল ধীরে ধীরে শুকিয়ে ছোট হয়ে পরিপূর্ণভাবে দূর হবে।
একটি গোটা আলুকে দু টুকরো করে নিয়ে পাঁচমিনিট ধরে আঁচিলের অংশে বারবার ঘষতে হবে। এক্ষেত্রে একটি সুতির কাপড়ের মধ্যে আলুর টুকরো রেখে আঁচিলের অংশে চেপে ধরলেও কাজে দেবে। সপ্তাহে দুদিন করলেও আঁচিল মিলিয়ে যেতে থাকবে।
একটি গোটা আলুকে দু টুকরো করে নিয়ে পাঁচমিনিট ধরে আঁচিলের অংশে বারবার ঘষতে হবে। এক্ষেত্রে একটি সুতির কাপড়ের মধ্যে আলুর টুকরো রেখে আঁচিলের অংশে চেপে ধরলেও কাজে দেবে। সপ্তাহে দুদিন করলেও আঁচিল মিলিয়ে যেতে থাকবে।
নারকেল তেল নিয়ে হালকা হাতে আঁচিলের ওপর মালিশ করতে হবে। এটি নিয়মিত করলে আঁচিলের রং হালকা হতে শুরু করবে। ধীরে ধীরে শরীর থেকে আঁচিল মুছে যেতে শুরু করবে।
নারকেল তেল নিয়ে হালকা হাতে আঁচিলের ওপর মালিশ করতে হবে। এটি নিয়মিত করলে আঁচিলের রং হালকা হতে শুরু করবে। ধীরে ধীরে শরীর থেকে আঁচিল মুছে যেতে শুরু করবে।
কলার খোসায় অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে, যা আঁচিল দূর করতে সাহায্য করে। কলার খোসার ভিতরের অংশটি বের করে পেস্ট তৈরি করে নিয়ে আঁচিলের উপর লাগিয়ে রাতে ঘুমিয়ে পড়তে হবে। পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে জল দিয়ে ধুয়ে ফেললে আঁচিল সহজেই খসে যায়।
কলার খোসায় অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে, যা আঁচিল দূর করতে সাহায্য করে। কলার খোসার ভিতরের অংশটি বের করে পেস্ট তৈরি করে নিয়ে আঁচিলের উপর লাগিয়ে রাতে ঘুমিয়ে পড়তে হবে। পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে জল দিয়ে ধুয়ে ফেললে আঁচিল সহজেই খসে যায়।