Tag Archives: general story

Snake Knowledge Story: সাপ কি দুধ ভালোবাসে? সে নিরামিষ নাকি মাংসাশী, উত্তর জানলে পায়ের তলা থেকে মাটি সরে যাবে!

সাপ নামটা শুনলেই আমাদের শিড়দাঁড়া দিয়ে ঠান্ডা স্রোত বয়ে যায়৷ কত কিংবদন্তি গল্প রয়েছে এই প্রাণীটিকে নিয়ে৷ কত প্রবাদ বাক্য রয়ে গিয়েছে সাপকে কেন্দ্র করে৷ তেমনই এক সাপের দুধ খাওয়া প্রসঙ্গে৷ কিন্তু সত্যিটা কী?
সাপ নামটা শুনলেই আমাদের শিড়দাঁড়া দিয়ে ঠান্ডা স্রোত বয়ে যায়৷ কত কিংবদন্তি গল্প রয়েছে এই প্রাণীটিকে নিয়ে৷ কত প্রবাদ বাক্য রয়ে গিয়েছে সাপকে কেন্দ্র করে৷ তেমনই এক সাপের দুধ খাওয়া প্রসঙ্গে৷ কিন্তু সত্যিটা কী?
কথায় আছে ‘দুধ কলা দিয়ে কালসাপ পোষা’- এই প্রবাদবাক্যের অর্থ আমরা কম বেশি প্রত্যেকেই জানি৷ কিন্তু সত্যি কি সাপ দুধ খায়? এই নিয়ে কিন্তু আগ্রহের শেষ নেই৷ অনেকেই আমরা ভুলকেই সঠিক তথ্য হিসেবে মেনে নিই৷ আসুন দেখে নিই সাপের খাবার কী? আদতেও তার পছন্দের খাবার কী দুধ? সাপ কী নিরামিষাশী নাকি, নাকি মাংসাশী৷
কথায় আছে ‘দুধ কলা দিয়ে কালসাপ পোষা’- এই প্রবাদবাক্যের অর্থ আমরা কম বেশি প্রত্যেকেই জানি৷ কিন্তু সত্যি কি সাপ দুধ খায়? এই নিয়ে কিন্তু আগ্রহের শেষ নেই৷ অনেকেই আমরা ভুলকেই সঠিক তথ্য হিসেবে মেনে নিই৷ আসুন দেখে নিই সাপের খাবার কী? আদতেও তার পছন্দের খাবার কী দুধ? সাপ কী নিরামিষাশী নাকি, নাকি মাংসাশী৷
সাপ কতবার খাবার খায়? এর উত্তর হল প্রত্যেক সাপের বয়স, আকৃতি ও খাবারের ধরন ও খাবারের সহজলভ্যতা অনুযায়ী তা নির্ভর করে৷ শুনলে অবাক হবেন, বেশ কিছু সাপ রয়েছে, তারা মাসে মাত্র তারা মাসে মাত্র একবারই খায়৷ বাকি কিছু-কিছু সাপ রয়েছে তারা সপ্তাহে দু’ থেকে তিন বার খায়৷
সাপ কতবার খাবার খায়? এর উত্তর হল প্রত্যেক সাপের বয়স, আকৃতি ও খাবারের ধরন ও খাবারের সহজলভ্যতা অনুযায়ী তা নির্ভর করে৷ শুনলে অবাক হবেন, বেশ কিছু সাপ রয়েছে, তারা মাসে মাত্র তারা মাসে মাত্র একবারই খায়৷ বাকি কিছু-কিছু সাপ রয়েছে তারা সপ্তাহে দু’ থেকে তিন বার খায়৷
অন্যান্য সরিসৃপের মতো সাপও একটি ঠান্ডা রক্তের প্রাণী৷ মানে সাপ নিজের শরীরের তাপমাত্রা নিজে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না৷ পরিবেশের তাপমাত্রা অনুযায়ী তারও শরীরের তাপমাত্রা ওঠানামা করে৷ তাই খাবার খাওয়ার উপর শরীরের তাপমাত্রা নির্ভর করে না৷ খুব অল্প পরিমাণ খাবার খেয়েও সে বেঁচে থাকতে পারে৷ কিছু সাপ রয়েছে, যারা কয়েকমাস পর পর খাবার পায়৷ আবার কয়েক প্রজাতির সাপ তো বছরে এক কি দুবার প্রচুর পরিমাণে খাবার খেয়ে নেয়৷
অন্যান্য সরিসৃপের মতো সাপও একটি ঠান্ডা রক্তের প্রাণী৷ মানে সাপ নিজের শরীরের তাপমাত্রা নিজে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না৷ পরিবেশের তাপমাত্রা অনুযায়ী তারও শরীরের তাপমাত্রা ওঠানামা করে৷ তাই খাবার খাওয়ার উপর শরীরের তাপমাত্রা নির্ভর করে না৷ খুব অল্প পরিমাণ খাবার খেয়েও সে বেঁচে থাকতে পারে৷ কিছু সাপ রয়েছে, যারা কয়েকমাস পর পর খাবার পায়৷ আবার কয়েক প্রজাতির সাপ তো বছরে এক কি দুবার প্রচুর পরিমাণে খাবার খেয়ে নেয়৷
সাপ কিন্তু চিবিয়ে খায় না৷ গিলে খায়৷ বেশির ভাগ সাপের চোয়াল তার মাথার চেয়ে বড় হয়৷ শিকারকে গ্রাস করার জন্য যা উপযুক্ত৷ আফ্রিকায় কিছু অজগর রয়েছে, যারা ছোট গরু পর্যন্ত গিলে খেয়ে নিত৷
সাপ কিন্তু চিবিয়ে খায় না৷ গিলে খায়৷ বেশির ভাগ সাপের চোয়াল তার মাথার চেয়ে বড় হয়৷ শিকারকে গ্রাস করার জন্য যা উপযুক্ত৷ আফ্রিকায় কিছু অজগর রয়েছে, যারা ছোট গরু পর্যন্ত গিলে খেয়ে নিত৷
এবার আসা যাক সাপেদের পছন্দের খাবার প্রসঙ্গে৷ ছোট সাপ, প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার আগে পর্যন্ত পোকামাকড় খেয়েই বেঁচে থাকে৷ তবে বড় হওয়ার সঙ্গে, সঙ্গে ইঁদুর জাতীয় ছোট প্রাণী খায়৷ তবে অজগর জাতীয় বড় সাপেরা খরগোশ, শিয়াল, হরিণও খায়৷ কিছু কিছু সাপ আবার ছোট-ছোট সাপ খেয়েও বেঁচে থাকে৷
এবার আসা যাক সাপেদের পছন্দের খাবার প্রসঙ্গে৷ ছোট সাপ, প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার আগে পর্যন্ত পোকামাকড় খেয়েই বেঁচে থাকে৷ তবে বড় হওয়ার সঙ্গে, সঙ্গে ইঁদুর জাতীয় ছোট প্রাণী খায়৷ তবে অজগর জাতীয় বড় সাপেরা খরগোশ, শিয়াল, হরিণও খায়৷ কিছু কিছু সাপ আবার ছোট-ছোট সাপ খেয়েও বেঁচে থাকে৷
এবার আসা যাক সেই প্রশ্নে সাপ কী সত্যিই দুধ পছন্দ করে৷ উত্তর শুনে কিন্তু চমকে উঠবেন৷ তারা দুধ পছন্দ তো করেই না, এমনকি এই দুধই তাঁদের কাছে অত্যন্ত ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে৷ আসলে তারা জন তৃষ্ণার্ত থাকে, তখন জল ভেবে দুধ পান করে৷ এতে তাদের দেহে যদি কোথাও ক্ষত থাকে, তাহলে পুঁজের সৃষ্টি হয়৷ আগেকার দিনে যারা সাপ পুষত, তারা যাতে সাপ কামড়াতে না পারে, তার জন্য অনেকে সাপের বিষাক্ত দাঁত ভেঙে বিষ থলি বের করে নিত৷ এর ফলে সাপের গায়ে গভীর ক্ষত সৃষ্টি হত৷ দুধ পান করলে তা সাপেদের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে উঠতে পারে৷
এবার আসা যাক সেই প্রশ্নে সাপ কী সত্যিই দুধ পছন্দ করে৷ উত্তর শুনে কিন্তু চমকে উঠবেন৷ তারা দুধ পছন্দ তো করেই না, এমনকি এই দুধই তাদের কাছে অত্যন্ত ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে৷ আসলে তারা তৃষ্ণার্ত থাকে, তখন সাপ জল ভেবে দুধ পান করে৷ এতে তাদের দেহে যদি কোথাও ক্ষত থাকে, তাহলে পুঁজের সৃষ্টি হয়৷ আগেকার দিনে যারা সাপ পুষত, তাঁদের যাতে সাপ কামড়াতে না পারে, তার জন্য অনেকে সাপের বিষাক্ত দাঁত ভেঙে বিষ থলি বের করে নিত৷ এর ফলে সাপের গায়ে গভীর ক্ষত সৃষ্টি হত৷ দুধ পান করলে তা সাপেদের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে উঠতে পারে৷
তাহলে কী দাঁড়াল দুধ কলা দিয়ে কালসাপ প্রবাদবাক্যের অর্থটি একেবারেই বাস্তব দুনিয়ায় খাটে না৷ বরং এতে সাপেরই ক্ষতি হয়৷ সে তাকে দেখলে যতই ভয়ে হাত-পা ঠান্ডা হোক না কেন! বাস্তুতন্ত্র ঠিক রাখার জন্য সে কিন্তু খুবই জরুরি৷
তাহলে কী দাঁড়াল দুধ কলা দিয়ে কালসাপ প্রবাদবাক্যের অর্থটি একেবারেই বাস্তব দুনিয়ায় খাটে না৷ বরং এতে সাপেরই ক্ষতি হয়৷ সে তাকে দেখলে যতই ভয়ে হাত-পা ঠান্ডা হোক না কেন! বাস্তুতন্ত্র ঠিক রাখার জন্য সে কিন্তু খুবই জরুরি৷