উত্তরবঙ্গ, ব্যবসা-বাণিজ্য, শিলিগুড়ি Daber Daam: ডাব খাওয়ার গুণ অনেক, কিন্তু এই শহরে কিনতে গেলে পকেট ফাঁক হয়ে যাচ্ছে, দাম শুনে পড়ে যাবেন না যেন Gallery May 22, 2024 Bangla Digital Desk : গরম উপেক্ষা করেও জীবন জীবিকার তাগিদে ঘর থেকে বেরিয়ে পড়েন কর্মজীবীরা। গরমের হাত থেকে বাচতে অনেকেই ডাব এখন ভরসা। তাই চলার পথে ঢুঁ মারছেন ভ্রাম্যমাণ ডাবের দোকানে। শরীরে যাতে জল শূন্যতা না হয় তাই নিজেরাও ডাব খেয়ে শরীরকে সুস্থ করার পাশাপাশি অন্যকেও ডাব খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন সাধারণ মানুষেরাই। Photo- Representative অন্যদিকে ডাবের চাহিদা বাড়তেই ডাবের দাম আকাশছোঁয়া। এক একটি ডাব বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৯০ টাকায়। যা অন্য সময় ৫০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হত । Photo- Representative ডাবের এই চড়া দাম শুনে ক্ষোভ প্রকাশ করে ক্রেতারা বলেন, গরমের কারণে ডাবের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় দোকানিরা দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। এক সপ্তাহ আগেও মাঝারি সাইজের একটি ডাব ৫০ টাকায় কেনা যেত। এখন দ্বিগুণ দামে বিক্রি করছে বিক্রেতারা। ক্ষুদিরাম পল্লীর বাসিন্দা Photo- Representative অনিন্দ্য বসাক বলেন, “গরমের মধ্যে পাড়ায় পাড়ায় এখন অনেকেই ডাবের দোকান দিয়েছে। সেখানে ডাব কিনতে গেলেই যা খুশি দাম নিচ্ছেন ।” পাইকারি বাজারের তুলনায় খুচরায় দ্বিগুণ দামে বিক্রি করা হচ্ছে প্রতিটি ডাব। আর তাতেই ক্ষুব্ধ সাধারণ মানুষ। Photo- Representative উল্লেখ্য, ডাবেr উপকারিতা সম্পর্কে আমার কেউই অজানা নই। যে কোন রোগেই ডাবের অবদান অপরিহার্য তা আমরা সকলেই জানি ।কথায় আছে “মরা মানুষের শরীরে নতুন করে প্রান এনে দেয় এই ডাব।’’ Photo- Representative তাই তো শীত,গ্রীষ্ম,বর্ষা, এই ডাবই ভরসা। শরীরকে ডিহাইড্রেশনের হাত থেকে বাঁচাতে সর্ব প্রথম মানুষ এই ডাবের উপরই ভরসা রাখেন। সেই কারনে গ্রীষ্মকালে শরীরকে সুস্থ রাখতে ডাবের দোকানে ভিড় জমান সাধারন মানুষ। আর সেই ফায়দা নিচ্ছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা। উপায় না পেয়ে গরমে দ্বিগুণ দামে দিয়েই ডাব খাচ্ছেন মানুষেরা। Input- Anirban Roy
লাইফস্টাইল Green Coconut Water Side Effects: যতই গরম পড়ুক, ডাবের জল ভুলেও খাবেন না এঁরা! জানুন কারা এই পানীয় ছুঁলেই সর্বনাশ, হবে চরম বিপদ Gallery March 27, 2024 Bangla Digital Desk গরমকালে ডাবের জলের উপকারিতার শেষ নেই। শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। ত্বক হয়ে ওঠে দাগহীন এবং উজ্জ্বল। অনেকেই আমরা রোজ ডাবের জলে চুমুক দিই। কিন্তু সেটা আদপে ক্ষতিকর। পুষ্টিবিদ আমন পুরী বলছেন ডাবের জল খুবই পুষ্টিকর। বহু খাদ্যগুণে ভরপুর। শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। কিন্তু অতিরিক্ত খেলে হিতে বিপরীত হবে। আরও কিছু ক্ষেত্রে ডাবের জল ক্ষতিকারক। সে বিষয়েও সতর্ক করেছেন আমন পুরী। তিনি বলেন ডাবের জলে পটাশিয়াম বেশি। শরীরে ইলেকট্রোলাইটসের ভারসাম্য নষ্ট করতে পারে। অনিয়মিত হার্টবিট এবং কিডনির সমস্যাও বাড়িয়ে তুলতে পারে ডাবের জল খাওয়ার অভ্যাস। কিডনির জটিলতা থাকলে শরীরে হাইপারক্যালেমিয়ার কারণ হতে পারে ডাবের জল। হাই প্রেশার থাকলেও ডাবের জল খাওয়া যাবে না। কারণ এই পানীয়ের অতিরিক্ত সোডিয়াম প্রেশার নিয়ন্ত্রণে বাধা দেবে। আবার ডাবের জলে অতিরিক্ত পটাশিয়াম দ্রুত হারে কমিয়ে দিতেও পারে ব্লাড প্রেশার। এক কাপ ডাবের জলে শর্করা আছে ৬.২৬ গ্রাম। তাই ব্লাড সুগারেও রোজ এই পানীয় পান করা অনুচিত। অন্যান্য ফলের রস বা সফট ড্রিঙ্কসের তুলনায় ডাবের জলে শর্করা কম। কিন্তু ক্যালোরি বেশি। তাই মধুমেহ রোগীদেরও বুঝে শুনে পান করা উচিত। বদহজম, গ্যাস, পেট ফেঁপে ওঠার মতো সমস্যার কারণও হতে পারে ডাবের জল। শরীরচর্চার পরও ডাবের জলের তুলনায় বেশি স্বাস্থ্যকর সাধারণ জল। কারণ তাতে নুনের পরিমাণ বেশি।