ভারতে প্রচুর পরিমাণে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে ৷ এর জন্য লাইফস্টাইল, খাদ্যাভ্যাস, শরীরচর্চা ইত্যাদির বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷খাবার দাবারের মধ্যে ফল অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় ৷ এমন বেশ কিছু ফল আছে যা ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের জন্য ক্ষতিকর সমান ৷ প্রতীকী ছবি ৷ডায়াবেটিস স্পেশ্যালিস্ট আরএম অঞ্জনা জানিয়েছেন ঠিক কোন কোন ফল আছে যা মধুমেহতে খাওয়া মোটেই ঠিক নয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷আনারস- আনারাসের মত রসালো ফল দেখলেই জিভে জল আর মুখে হাসি সবারই আসে ৷ এতে যে হাই সুগার কন্টেন্ট আছে ৷ যা শরীরের জন্য শ্ত্রুর থেকে কোনও অংশে কম নয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷ডায়াবেটিসে আক্রান্ত মানুষদের জন্য অত্যন্ত খারাপ, এক ধাক্কায় ব্লাডসুগার লেবেল বেড়ে যাবে কয়েক ধাপ ৷ প্রতীকী ছবি ৷তরমুজ- এই রসালো ফল হাই ব্লাডসুগারের জন্য অত্যন্ত পরিমাণে ক্ষতিকর ৷ এতে সুগার কন্টেন্ট ও গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্স স্কোর ৭৬ ৷ প্রতীকী ছবি ৷তাই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত অল্পস্বল্প তরমুজ খেতে পারেন ৷ না খেলেই ভাল ৷ কেননা তরমুজ খেলে হঠাৎ করে বেড়ে যেতে পারে ব্লাডসুগার ৷ প্রতীকী ছবি ৷ফলের রাজা আম, আম দেশের সব থেকে সুস্বাদু ও রসালো ফল ৷ গ্রীষ্মের এই ফল শরীরের জন্য অত্যন্ত ভাল ৷ প্রতীকী ছবি ৷কিন্তু যাঁরা মধুমেহতে আক্রান্ত তাঁদের জন্য আম অত্যন্ত খারাপ ৷ সুগারে আক্রান্ত মানুষদের জন্য ভয়ানক ৷ এক মুহূর্তেই শরীরের সুগার লেবেল বৃদ্ধি করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কলা- কলাতে সব থেকে বেশি ক্যালোরি থাকে ৷ ক্রীড়াবিদেরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কলা খেতে পছন্দ করেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷কিন্তু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত মানুষদের জন্য কলা অত্যন্ত ক্ষতিকারক ৷ এতে গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্স (৬২) রয়েছে ৷ শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক ৷ প্রতীকী ছবি ৷লিচু- বহু মানুষ লিচু খেতে পছন্দ করেন ৷ এতে ১৬ গ্রাম সুগার থাকে ৷ এই কারণেই ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের লিচু না খাওয়াই উচিৎ ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয়গুলি ঘরোয়া টোটকা কোনও চিকিৎসা বা ওষুধের বিকল্প নয়, ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে পরামর্শ নিন চিকিৎসকের ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ভারতে দিনের পর দিন ব্লাডসুগারে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে ৷ এর কারণে অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, খারাপ খাদ্যভাস, অনিয়মিত জীবনশৈলী ইত্যাদি ৷ প্রতীকী ছবি ৷দেশে টাইপ ১, টাইপ ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্তর সংখ্যা প্রতি বছরই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷চিকিৎসক বা স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা এই নিয়ে নানান সময়ে নানান ধরনের চিন্তা প্রকাশ করেছেন ৷ তবে চার মারকাটারি পদ্ধতি আছে যার ফলে অতি সহজেই কমতে পারে ব্লাডসুগারের স্তর ৷ প্রতীকী ছবি ৷ম্যাজিকের মত ব্লাডসুগার কমতে পারে তার জন্য নিয়মিত ব্লাডসুগারে আক্রান্তদের নিতে হবে ইনসুলিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷হুমালগ, নভলগ, অপিড্রা, র্যাপিড অ্যাকশন ইনসুলিন বিরাট কাজে দেবে ৷ যদি কোনও ব্যক্তি টাইপ ১ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত থাকেন তিনি বেছে নিতে পারেন এই রাস্তা ৷ প্রতীকী ছবি ৷এনপিএইচ অর্থাৎ ধীর গতি সম্পন্ন ইনসুলিন কখনও সহজেই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রিত করতে পারেনা ৷ প্রতীকী ছবি ৷ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ ভি. মোহন সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে, ইনসুলিন শরীর থেকে ছড়িয়ে পড়ে কোষে কোষে ব্লাডসুগারের বিরুদ্ধে নিতে পারে ঘাতক রূপ ৷ প্রতীকী ছবি ৷সরাসরি মাংস পেশীতে ইনসুলিন প্রয়োগ হুড়মুড়িয়ে কমিয়ে দিতে পারে ইনসুলিন ৷ তবে এটি হাইপোগ্লাইসেমিয়া নিমন্ত্রিত করতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷তবে মনে রাখতে হবে ইনসুলিনের ওভার ডোজ বড় ক্ষতি করতে পারে ৷ সেই কারণেই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনও পদক্ষেপ না করাই বাঞ্ছনীয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷ডায়াবেটিসে আক্রান্ত অনেকেই আছেন যাঁরা ওষুধ খেতে ভুলে যান তাঁরা ওষুধের থেকে অনেক সময়ে ইনসুলিনের উপরে নির্ভর করে বসে থাকেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷কিন্তু ওষুধ খেতে ভুলে গেলে চড়চড়িয়ে বাড়তে পারে ব্লাডসুগার সেই কারণেই ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের কোনও ভাবেই ওষুধ খাওয়া ভুললে চলবেনা ৷ প্রতীকী ছবি ৷ডায়াবেটিসে ওষুধ খেতে ভুলে গিয়েছেন? যখন মনে পড়বে তখনই খেয়ে নিন ৷ মনে রাখতে হবে এই ওষুধ খাওয়ার সময় পরবর্তী ওষুধ খাওয়ার সময়ের সঙ্গে কোনও ভাবেই ক্ল্যাশ না করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরচর্চা করা উচিৎ শরীর চর্চা করলে অতি সহজেই ব্লাডসুগারের স্তর থাকে বশে ৷ অনেক সময়ে ওষুধ খাওয়ার প্রয়োজনও হয়না যদি যোগ ব্যায়াম নিয়মিত হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷অতিরিক্ত পরিমাণে ব্লাডসুগার শরীরকে যখন ছেঁকে ধরে ঠিক সেই সময়েই জলপান করতে হয় প্রচুর পরিমাণে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কেননা প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায় রক্তের অতিরিক্ত শর্করা ৷ প্রতিটি সুস্থ মানুষের প্রতিটি ৪-৬ কাপ জল শরীরের জন্য পান করতে হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷কিন্তু যাঁরা শরীর চর্চা করে ঘামের মধ্যে দিয়ে শরীরের জল ও প্রয়োজনীয় তরল পদার্থ বেরিয়ে যায় ৷ চড়চড়িয়ে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত ডায়াবেটিস রুখে দেয় পর্যাপ্ত পরিমাণে জলপান ৷ প্রতীকী ছবি ৷খাদ্য বিরাট ভূমিকা নেয় ডায়াবেটিসে সঠিক সময় বা নির্দিষ্ট সময়ের অন্তরায়ে খেতে হবে কোনও ভাবেই রাখা যাবেনা পেট খালি ৷ প্রতীকী ছবি ৷শর্করা ব্যতীত খাবার, ফাইবার যুক্ত খাবার, ফ্যাটি অ্যাসিড, শাক সবজি, ফলমূল (আম, সবেদা, কাঁঠাল), তবে বেশ কয়েকটি ফল এড়িয়ে যেতে হবে যাতে গ্লাইসেমিক উপাদান বেশি পরিমাণে আছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয়গুলি ঘরোয়া টোটকা কোনও চিকিৎসা বা ওষুধের বিকল্প নয়, ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে পরামর্শ নিন চিকিৎসকের ৷ প্রতীকী ছবি ৷
