Tag Archives: Himalayas

ISRO on Himalaya Glacial Lakes: গরমে হিমালয়ের হিমবাহ দ্রুত গলে যাচ্ছে! ধরা পড়ল ইসরোর ক্যামেরায়, ভারতে বড়সড় বিপর্যয়ের ইঙ্গিত

গরমের জেরে প্রাণ ওষ্ঠাগত। ক্রমাগত চলছে তাপপ্রবাহ। লু বইছে বাংলার জেলার পর জেলায়। দেশের একাধিক প্রান্তেও প্রবল গরম। বিশ্ব উষ্ণায়নের জেরেই আবহাওয়া বিপুল ভাবে বদলে যাচ্ছে নিমেষে। এপ্রিল মাস থেকে এমন প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ তারই ফলশ্রুতি।
গরমের জেরে প্রাণ ওষ্ঠাগত। ক্রমাগত চলছে তাপপ্রবাহ। লু বইছে বাংলার জেলার পর জেলায়। দেশের একাধিক প্রান্তেও প্রবল গরম। বিশ্ব উষ্ণায়নের জেরেই আবহাওয়া বিপুল ভাবে বদলে যাচ্ছে নিমেষে। এপ্রিল মাস থেকে এমন প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ তারই ফলশ্রুতি।
হিমালয় অঞ্চলে দীর্ঘ সময়ের উপগ্রহ মানচিত্র খতিয়ে দেখা গিয়েছে, অন্তত ১০ হেক্টর আয়তনবিশিষ্ট ২৪৩১টি গ্লেসিয়াল লেক বা হিমবাহ গলা জল থেকে তৈরি হ্রদ তৈরি হয়েছে ২০১৬-১৭ সালে।
হিমালয় অঞ্চলে দীর্ঘ সময়ের উপগ্রহ মানচিত্র খতিয়ে দেখা গিয়েছে, অন্তত ১০ হেক্টর আয়তনবিশিষ্ট ২৪৩১টি গ্লেসিয়াল লেক বা হিমবাহ গলা জল থেকে তৈরি হ্রদ তৈরি হয়েছে ২০১৬-১৭ সালে।
১৯৮৪ থেকে ৬৭৬টি গ্লেসিয়াল লেকের আয়তন বেড়েছে অনেকেটা। এর মধ্যে ১৩০টিই ভারতে। এই ১৩০টির মধ্যে সিন্ধু নদী অববাহিকায় ৬৫টি, গঙ্গা নদী অববাহিকায় সাতটি এবং ব্রহ্মপুত্র নদী অববাহিকায় ৫৮টি হ্রদ রয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো।
১৯৮৪ থেকে ৬৭৬টি গ্লেসিয়াল লেকের আয়তন বেড়েছে অনেকেটা। এর মধ্যে ১৩০টিই ভারতে। এই ১৩০টির মধ্যে সিন্ধু নদী অববাহিকায় ৬৫টি, গঙ্গা নদী অববাহিকায় সাতটি এবং ব্রহ্মপুত্র নদী অববাহিকায় ৫৮টি হ্রদ রয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো।
যে ৬৭৬টি হ্রদের উল্লেখ করা হয়েছে এর মধ্যে ৬০১টি হ্রদের আয়তন অন্তত দ্বিগুণ বৃদ্ধি পয়েছে। দেড় থেকে দুই গুণ আয়তন বেড়েছে ১০টি হ্রদ। দেড় গুণ আয়তন বেড়েছে এমন হ্রদের সংখ্যা ৬৫।
যে ৬৭৬টি হ্রদের উল্লেখ করা হয়েছে এর মধ্যে ৬০১টি হ্রদের আয়তন অন্তত দ্বিগুণ বৃদ্ধি পয়েছে। দেড় থেকে দুই গুণ আয়তন বেড়েছে ১০টি হ্রদ। দেড় গুণ আয়তন বেড়েছে এমন হ্রদের সংখ্যা ৬৫।
বিশ্ব জলবায়ু সংস্থা জানিয়েছে, গত বছর বিশ্বে সবচেয়ে বেশি পরিবেশগত বিপর্যয়ের সাক্ষী এশিয়াবাসী। ভারতেও পরিস্থিতি শোচনীয়। গোটা ঘটনায় প্রবল আশঙ্কায় বিজ্ঞানারী। পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে ভারতেও। তার জেরেই দেশবাসী তীব্র গরম ও খরায় যেমন ভুগেছেন আবার বর্ষাকালে দেশের বহু জায়গায় প্রবল বন্যা দেখা গিয়েছে।
বিশ্ব জলবায়ু সংস্থা জানিয়েছে, গত বছর বিশ্বে সবচেয়ে বেশি পরিবেশগত বিপর্যয়ের সাক্ষী এশিয়াবাসী। ভারতেও পরিস্থিতি শোচনীয়। গোটা ঘটনায় প্রবল আশঙ্কায় বিজ্ঞানারী। পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে ভারতেও। তার জেরেই দেশবাসী তীব্র গরম ও খরায় যেমন ভুগেছেন আবার বর্ষাকালে দেশের বহু জায়গায় প্রবল বন্যা দেখা গিয়েছে।
ইসরো জানিয়েছে, হিমালয় অঞ্চলে শতাধিক হিমবাহ দ্রুত গলে যাচ্ছে। সেই বরফগলা জলে বাড়ছে হ্রদের আয়তন। যা বড়সড় বিপর্যয়ের ইঙ্গিত দিচ্ছে বলে দাবি বিজ্ঞানীদের।
ইসরো জানিয়েছে, হিমালয় অঞ্চলে শতাধিক হিমবাহ দ্রুত গলে যাচ্ছে। সেই বরফগলা জলে বাড়ছে হ্রদের আয়তন। যা বড়সড় বিপর্যয়ের ইঙ্গিত দিচ্ছে বলে দাবি বিজ্ঞানীদের।
উচ্চতার নিরিখে দেখা যাচ্ছে, চার থেকে পাঁচ হাজার মিটার উচ্চতায় রয়েছে ৩১৪টি এবং পাঁচ হাজার মিটার উচ্চতার উপরে রয়েছে ২৯৬টি হ্রদ।হিমাচল প্রদেশে ৪০৬৮ মিটার উচ্চতায় গেপং গাথ গ্লেসিয়াল লেকের আয়তন বেড়েছে ১৭৮%। ১৯৮৯ সালে এই হ্রদের আয়তন ছিল ৩৬.৪৯ হেক্টর। সেটিই ২০
উচ্চতার নিরিখে দেখা যাচ্ছে, চার থেকে পাঁচ হাজার মিটার উচ্চতায় রয়েছে ৩১৪টি এবং পাঁচ হাজার মিটার উচ্চতার উপরে রয়েছে ২৯৬টি হ্রদ।
হিমাচল প্রদেশে ৪০৬৮ মিটার উচ্চতায় গেপং গাথ গ্লেসিয়াল লেকের আয়তন বেড়েছে ১৭৮%। ১৯৮৯ সালে এই হ্রদের আয়তন ছিল ৩৬.৪৯ হেক্টর। সেটিই ২০
হিমাচল প্রদেশে ৪০৬৮ মিটার উচ্চতায় গেপং গাথ গ্লেসিয়াল লেকের আয়তন বেড়েছে ১৭৮%। ১৯৮৯ সালে এই হ্রদের আয়তন ছিল ৩৬.৪৯ হেক্টর। সেটিই ২০২২ সালে বেড়ে হয়েছে ১০১.৩০ হেক্টর। অর্থাৎ বছরে ১.৯৬ হেক্টর আয়তন বৃদ্ধি পেয়েছে।
হিমাচল প্রদেশে ৪০৬৮ মিটার উচ্চতায় গেপং গাথ গ্লেসিয়াল লেকের আয়তন বেড়েছে ১৭৮%। ১৯৮৯ সালে এই হ্রদের আয়তন ছিল ৩৬.৪৯ হেক্টর। সেটিই ২০২২ সালে বেড়ে হয়েছে ১০১.৩০ হেক্টর। অর্থাৎ বছরে ১.৯৬ হেক্টর আয়তন বৃদ্ধি পেয়েছে।
হিমালয় অঞ্চলে ১০ হেক্টরের (এক লক্ষ বর্গ মিটার) চেয়েও বড় হ্রদগুলির প্রতি চারটির মধ্যে একটির আয়তন ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
হিমালয় অঞ্চলে ১০ হেক্টরের (এক লক্ষ বর্গ মিটার) চেয়েও বড় হ্রদগুলির প্রতি চারটির মধ্যে একটির আয়তন ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
১৯৮৪ সাল থেকে এই প্রবণতা শুরু। সাম্প্রতিক কালে পরিস্থিতির ক্রমশ অবনতি হচ্ছে। এর ফলে হিমবাহ গলা জল হ্রদের দু'কুল ছাপিয়ে বন্যার ঝুঁকিও ক্রমশ বাড়ছে, আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের।
১৯৮৪ সাল থেকে এই প্রবণতা শুরু। সাম্প্রতিক কালে পরিস্থিতির ক্রমশ অবনতি হচ্ছে। এর ফলে হিমবাহ গলা জল হ্রদের দু’কুল ছাপিয়ে বন্যার ঝুঁকিও ক্রমশ বাড়ছে, আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের।