Tag Archives: Income Tax Refund

ITR ফাইল করার পরেও রিফান্ড মেলেনি? কী কী কারণে আপনার টাকা আটকে যেতে পারে জানুন

২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ দিন ছিল ৩১ জুলাই। অর্থ মন্ত্রকের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, এই বছর ৭.২৮ কোটি রিটার্ন জমা পড়েছে। যা গত বছরের তুলনায় ৭.৫ শতাংশ বেশি। দেখা গিয়েছে, কেউ কেউ রিটার্ন দাখিলের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রিফান্ড পেয়ে গিয়েছেন। কাউকে ১৫ দিন অপেক্ষা করতে হয়েছে। আবার কারও কারও ক্ষেত্রে এক মাস কেটে গেলেও রিফান্ড ঢোকেনি।
২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ দিন ছিল ৩১ জুলাই। অর্থ মন্ত্রকের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, এই বছর ৭.২৮ কোটি রিটার্ন জমা পড়েছে। যা গত বছরের তুলনায় ৭.৫ শতাংশ বেশি। দেখা গিয়েছে, কেউ কেউ রিটার্ন দাখিলের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রিফান্ড পেয়ে গিয়েছেন। কাউকে ১৫ দিন অপেক্ষা করতে হয়েছে। আবার কারও কারও ক্ষেত্রে এক মাস কেটে গেলেও রিফান্ড ঢোকেনি।
কর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অনেক সময় রিফান্ড পেতে দেরি হয়। এতে চিন্তার কিছু নেই। কিন্তু প্রশ্ন হল, কেন দেরি হয়? রিফান্ড পেতে সর্বোচ্চ কত দিন সময় লাগতে পারে? সাধারণত আয়কর বিভাগ ১৫ দিন থেকে এক মাসের মধ্যে করদাতার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে রিফান্ড পাঠিয়ে দেয়। তবে বিভিন্ন কারণে সময় বেশি লাগতে পারে। এই কারণগুলো জানা গুরুত্বপূর্ণ। তবেই করদাতা বুঝতে পারবেন, রিফান্ড পেতে গেলে তাঁকে কী করতে হবে।
কর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অনেক সময় রিফান্ড পেতে দেরি হয়। এতে চিন্তার কিছু নেই। কিন্তু প্রশ্ন হল, কেন দেরি হয়? রিফান্ড পেতে সর্বোচ্চ কত দিন সময় লাগতে পারে? সাধারণত আয়কর বিভাগ ১৫ দিন থেকে এক মাসের মধ্যে করদাতার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে রিফান্ড পাঠিয়ে দেয়। তবে বিভিন্ন কারণে সময় বেশি লাগতে পারে। এই কারণগুলো জানা গুরুত্বপূর্ণ। তবেই করদাতা বুঝতে পারবেন, রিফান্ড পেতে গেলে তাঁকে কী করতে হবে।
করদাতা কোন ফর্ম পূরণ করছেন, তার উপরেও কতটা সময় লাগবে নির্ভর করে। যেমন আইটিআর ১ এবং আইটিআর ৪ ফর্ম অপেক্ষাকৃত সহজ, তাড়াতাড়ি রিফান্ড পাওয়া যায়। আবার আইটিআর ২ এবং আইটিআর ৩ ফর্ম কিছুটা জটিল, আয়কর বিভাগকে খুঁটিয়ে পরীক্ষা করতে হয়। ফলে সময় বেশি লাগে। ভুল তথ্য দিলেও সমস্যা হয়, আয়কর বিভাগ তখন সংশোধন করতে বলবে। এটাও দেরির অন্যতম কারণ।
করদাতা কোন ফর্ম পূরণ করছেন, তার উপরেও কতটা সময় লাগবে নির্ভর করে। যেমন আইটিআর ১ এবং আইটিআর ৪ ফর্ম অপেক্ষাকৃত সহজ, তাড়াতাড়ি রিফান্ড পাওয়া যায়। আবার আইটিআর ২ এবং আইটিআর ৩ ফর্ম কিছুটা জটিল, আয়কর বিভাগকে খুঁটিয়ে পরীক্ষা করতে হয়। ফলে সময় বেশি লাগে। ভুল তথ্য দিলেও সমস্যা হয়, আয়কর বিভাগ তখন সংশোধন করতে বলবে। এটাও দেরির অন্যতম কারণ।
ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের ভুল তথ্য: ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বর, IFSC কোড, মাইক্রো কোড বা অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের নাম ভুল থাকলে রিফান্ড পেতে দেরি হতে পারে।
ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের ভুল তথ্য: ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বর, IFSC কোড, মাইক্রো কোড বা অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের নাম ভুল থাকলে রিফান্ড পেতে দেরি হতে পারে।
ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট যাচাই: ই-ফাইলিং পোর্টালে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট যাচাই করতে হয়। এটা না করলেও রিফান্ড পেতে সমস্যা হতে পারে।
ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট যাচাই: ই-ফাইলিং পোর্টালে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট যাচাই করতে হয়। এটা না করলেও রিফান্ড পেতে সমস্যা হতে পারে।
অসম্পূর্ণ কেওয়াইসি: কেওয়াইসি জমা না দিলে রিফান্ড মিলবে না।
অসম্পূর্ণ কেওয়াইসি: কেওয়াইসি জমা না দিলে রিফান্ড মিলবে না।
অ্যাকাউন্টের ধরন: কী অ্যাকাউন্ট, সেটা ঠিকভাবে না লিখলে রিফান্ড পেতে সমস্যা হতে পারে।
অ্যাকাউন্টের ধরন: কী অ্যাকাউন্ট, সেটা ঠিকভাবে না লিখলে রিফান্ড পেতে সমস্যা হতে পারে।
আয়কর সিস্টেম আপডেট করার কারণে রিটার্ন প্রক্রিয়া আগের চেয়ে অনেক দ্রুত এবং সহজ হয়েছে। রিটার্ন দাখিলের পর আয়কর বিভাগ থেকে ইমেইল বা এসএমএসের মাধ্যমে ‘রিটার্ন প্রসেসড’ মেসেজ আসার পর বড়জোড় ২ থেকে ৩ দিন সময় লাগে। এরপরও রিফান্ড না মিললে আইটিআর ইনটিমেশন মেসেজ দেখার কথা জানিয়েছে আয়কর বিভাগ।
আয়কর সিস্টেম আপডেট করার কারণে রিটার্ন প্রক্রিয়া আগের চেয়ে অনেক দ্রুত এবং সহজ হয়েছে। রিটার্ন দাখিলের পর আয়কর বিভাগ থেকে ইমেইল বা এসএমএসের মাধ্যমে ‘রিটার্ন প্রসেসড’ মেসেজ আসার পর বড়জোড় ২ থেকে ৩ দিন সময় লাগে। এরপরও রিফান্ড না মিললে আইটিআর ইনটিমেশন মেসেজ দেখার কথা জানিয়েছে আয়কর বিভাগ।

Income Tax Refund: কবে পাওয়া যাবে ট্যাক্স রিফান্ড? প্যান নম্বর দিয়ে অনলাইনে এভাবে স্ট্যাটাস দেখে নিন

আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ দিন ছিল ৩১ জুলাই। এবার ট্যাক্স রিফান্ড পাওয়ার পালা। ইলেকট্রনিক ক্লিয়ারিং সার্ভিসের মাধ্যমে যাচাই করা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টেই রিফান্ডের টাকা পাঠানো হবে। তবে প্যান কার্ডে যে নাম বা নামের বানান আছে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টেও সেটাই থাকতে হবে।
আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ দিন ছিল ৩১ জুলাই। এবার ট্যাক্স রিফান্ড পাওয়ার পালা। ইলেকট্রনিক ক্লিয়ারিং সার্ভিসের মাধ্যমে যাচাই করা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টেই রিফান্ডের টাকা পাঠানো হবে। তবে প্যান কার্ডে যে নাম বা নামের বানান আছে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টেও সেটাই থাকতে হবে।
যাঁরা টিডিএস এবং টিসিএস-এর মাধ্যমে বকেয়া শোধ করেছেন তাঁরাই আয়কর রিফান্ড পাওয়ার যোগ্য। আয়কর রিটার্ন দাখিল করার পর থেকেই রিফান্ডের অপেক্ষা করেন আয়করদাতারা। তবে রিটার্নের ই-ভেরিফিকেশন না করলে রিফান্ড পাওয়া যাবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে আয়কর বিভাগ।
যাঁরা টিডিএস এবং টিসিএস-এর মাধ্যমে বকেয়া শোধ করেছেন তাঁরাই আয়কর রিফান্ড পাওয়ার যোগ্য। আয়কর রিটার্ন দাখিল করার পর থেকেই রিফান্ডের অপেক্ষা করেন আয়করদাতারা। তবে রিটার্নের ই-ভেরিফিকেশন না করলে রিফান্ড পাওয়া যাবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে আয়কর বিভাগ।
রিটার্ন দাখিল করার পর যাচাই করা বাধ্যতামূলক। রিটার্ন যাচাই না করলে তা অসম্পূর্ণ বলে ধরে নেওয়া হয়। সোজা কথায়, সেই আটিআর নেই বৈধ নয়। যাইহোক, আয়কর রিটার্ন দাখিলের পর রিফান্ড পেতে ১৫ দিন থেকে ৪৫ দিন পর্যন্ত সময় লাগে। যদি কেউ আইটিআর-ভি ফর্মের মাধ্যমে অফলাইনে যাচাই প্রক্রিয়া করেন, তাহলে আরও বেশি সময় লাগবে।
রিটার্ন দাখিল করার পর যাচাই করা বাধ্যতামূলক। রিটার্ন যাচাই না করলে তা অসম্পূর্ণ বলে ধরে নেওয়া হয়। সোজা কথায়, সেই আটিআর নেই বৈধ নয়। যাইহোক, আয়কর রিটার্ন দাখিলের পর রিফান্ড পেতে ১৫ দিন থেকে ৪৫ দিন পর্যন্ত সময় লাগে। যদি কেউ আইটিআর-ভি ফর্মের মাধ্যমে অফলাইনে যাচাই প্রক্রিয়া করেন, তাহলে আরও বেশি সময় লাগবে।
আয়কর বিভাগের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, করদাতার অ্যাকাউন্টে রিফান্ড জমা করতে কমপক্ষে চার থেকে পাঁচ সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। তবে প্রযুক্তিগত কারণেও করদাতার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে রিফান্ড আসতে দেরি হতে পারে।
আয়কর বিভাগের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, করদাতার অ্যাকাউন্টে রিফান্ড জমা করতে কমপক্ষে চার থেকে পাঁচ সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। তবে প্রযুক্তিগত কারণেও করদাতার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে রিফান্ড আসতে দেরি হতে পারে।
প্যান কার্ডের মাধ্যমে অনলাইনে ট্যাক্স রিফান্ড স্ট্যাটাস দেখার পদ্ধতি: আয়করদাতা প্যান নম্বর দিয়ে অনলাইনে ট্যাক্স রিফান্ডের স্ট্যাটাস দেখে নিতে পারেন। আয়কর বিভাগের ওয়েবসাইট থেকে এই স্ট্যাটাস দেখা যায়। এর জন্য করদাতাকে প্রথমেই আয়কর বিভাগের অফিসিয়াল ই-ফাইলিং ওয়েবসাইট https://eportal.incometax.gov.in –এ যেতে হবে।
প্যান কার্ডের মাধ্যমে অনলাইনে ট্যাক্স রিফান্ড স্ট্যাটাস দেখার পদ্ধতি: আয়করদাতা প্যান নম্বর দিয়ে অনলাইনে ট্যাক্স রিফান্ডের স্ট্যাটাস দেখে নিতে পারেন। আয়কর বিভাগের ওয়েবসাইট থেকে এই স্ট্যাটাস দেখা যায়। এর জন্য করদাতাকে প্রথমেই আয়কর বিভাগের অফিসিয়াল ই-ফাইলিং ওয়েবসাইট https://eportal.incometax.gov.in –এ যেতে হবে।
এখানে প্যান নম্বর, পাসওয়ার্ড এবং ক্যাপচা কোড লিখে লগ ইন করতে হবে। লগ ইন করার পর ‘মাই অ্যাকাউন্ট’ বিভাগে গিয়ে ‘রিফান্ড/ডিমান্ড স্ট্যাটাস’ অপশনে ক্লিক করতে হবে।
এখানে প্যান নম্বর, পাসওয়ার্ড এবং ক্যাপচা কোড লিখে লগ ইন করতে হবে। লগ ইন করার পর ‘মাই অ্যাকাউন্ট’ বিভাগে গিয়ে ‘রিফান্ড/ডিমান্ড স্ট্যাটাস’ অপশনে ক্লিক করতে হবে।
এখানে করদাতা কোন আর্থিক বছরের আয়কর রিটার্ন দাখিল করেছেন, বর্তমান স্থিতি, রিফান্ড না পাওয়ার কারণ, অর্থপ্রদানের পদ্ধতি সহ রিফান্ডের অবস্থা বিশদে দেখতে পাবেন।
এখানে করদাতা কোন আর্থিক বছরের আয়কর রিটার্ন দাখিল করেছেন, বর্তমান স্থিতি, রিফান্ড না পাওয়ার কারণ, অর্থপ্রদানের পদ্ধতি সহ রিফান্ডের অবস্থা বিশদে দেখতে পাবেন।
এছাড়া ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে রিফান্ড ঢুকলে আয়কর বিভাগের তরফে করদাতার নিবন্ধিত মোবাইল নম্বর এবং ই-মেলে বিজ্ঞপ্তি পাঠানো হয়।
এছাড়া ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে রিফান্ড ঢুকলে আয়কর বিভাগের তরফে করদাতার নিবন্ধিত মোবাইল নম্বর এবং ই-মেলে বিজ্ঞপ্তি পাঠানো হয়।

Income Tax Refund পেতে কত দিন সময় লাগে? সাধারণত আয়কর দফতর এত সময় নেয়

করদাতারা প্রায়ই প্রশ্ন করেন যে, আয়কর রিটার্ন দাখিল করার কত দিন পর আয়কর রিফান্ড পাওয়া যায়? আইটিআর ফাইল করার পরে, বেশিরভাগ করদাতা তাঁদের কর ফেরতের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেন। এখানে আমরা জানাতে যাচ্ছি যে, করদাতাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে রিটার্ন পৌঁছতে কত দিন সময় লাগতে পারে।
করদাতারা প্রায়ই প্রশ্ন করেন যে, আয়কর রিটার্ন দাখিল করার কত দিন পর আয়কর রিফান্ড পাওয়া যায়? আইটিআর ফাইল করার পরে, বেশিরভাগ করদাতা তাঁদের কর ফেরতের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেন। এখানে আমরা জানাতে যাচ্ছি যে, করদাতাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে রিটার্ন পৌঁছতে কত দিন সময় লাগতে পারে।
৩১ জুলাইয়ের মধ্যে রিটার্ন দাখিল করতে হবে -২০২৩-২৪ (২০২৪-২৫ মূল্যায়ন বছর) আর্থিক বছরের জন্য আয়কর রিটার্ন (ITR) ফাইল করার সময়সীমা হল ৩১ জুলাই, ২০২৪। এমনকি সময়সীমার মধ্যে আইটিআর দাখিল করা হলে, আয়কর বিভাগ এটি প্রসেস করে কি না তা পরীক্ষা করা গুরুত্বপূর্ণ। যদি আইটিআরটি সফলভাবে প্রসেস না করা হয়, তাহলে আইটিআর ফাইলারের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে আয়কর রিফান্ড জমা হবে না।
৩১ জুলাইয়ের মধ্যে রিটার্ন দাখিল করতে হবে –
২০২৩-২৪ (২০২৪-২৫ মূল্যায়ন বছর) আর্থিক বছরের জন্য আয়কর রিটার্ন (ITR) ফাইল করার সময়সীমা হল ৩১ জুলাই, ২০২৪। এমনকি সময়সীমার মধ্যে আইটিআর দাখিল করা হলে, আয়কর বিভাগ এটি প্রসেস করে কি না তা পরীক্ষা করা গুরুত্বপূর্ণ। যদি আইটিআরটি সফলভাবে প্রসেস না করা হয়, তাহলে আইটিআর ফাইলারের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে আয়কর রিফান্ড জমা হবে না।
সফলভাবে ITR প্রসেস করতে সময় লাগে -কর বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেয় যে, সাধারণত, আয়কর রিটার্ন প্রক্রিয়াকরণে ITR-এর ই-ভেরিফিকেশনের তারিখ থেকে গড়ে ১৫-৪৫ দিন সময় লাগে। যদি অফলাইন যাচাইকরণ (ITR-V ফর্ম) ব্যবহার করা হয়, তাহলে সময়সীমা বাড়ে।
সফলভাবে ITR প্রসেস করতে সময় লাগে –
কর বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেয় যে, সাধারণত, আয়কর রিটার্ন প্রক্রিয়াকরণে ITR-এর ই-ভেরিফিকেশনের তারিখ থেকে গড়ে ১৫-৪৫ দিন সময় লাগে। যদি অফলাইন যাচাইকরণ (ITR-V ফর্ম) ব্যবহার করা হয়, তাহলে সময়সীমা বাড়ে।
এক নজরে দেখে নেওয়া যাক অনলাইনে ITR ফাইল করার উপায় -
এক নজরে দেখে নেওয়া যাক অনলাইনে ITR ফাইল করার উপায় –
১) আয়কর ই-ফাইলিং ওয়েবসাইট ওপেন করতে হবে - https://www.incometax.gov.in/iec/foportal/ এবং নিজেদের প্যান নম্বর এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করতে হবে।২) এর পরে ফাইল ইনকাম ট্যাক্স রিটার্নে ক্লিক করতে হবে।
১) আয়কর ই-ফাইলিং ওয়েবসাইট ওপেন করতে হবে – https://www.incometax.gov.in/iec/foportal/ এবং নিজেদের প্যান নম্বর এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করতে হবে।
২) এর পরে ফাইল ইনকাম ট্যাক্স রিটার্নে ক্লিক করতে হবে।
৩) পরবর্তী ধাপে মূল্যায়ন বছর নির্বাচন করতে হবে। ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরের জন্য ITR অপশন পাওয়া যাবে। তা যদি পূরণ করতে হয় তাহলে মূল্যায়ন বছর (AY) ২০২৪-২৫ নির্বাচন করতে হবে।৪) এর পরে Individual, HUF এবং অন্যান্য অপশন পাওয়া যাবে। নিজেদের ITR-এর জন্য 'Individual' অপশনে ক্লিক করতে হবে।
৩) পরবর্তী ধাপে মূল্যায়ন বছর নির্বাচন করতে হবে। ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরের জন্য ITR অপশন পাওয়া যাবে। তা যদি পূরণ করতে হয় তাহলে মূল্যায়ন বছর (AY) ২০২৪-২৫ নির্বাচন করতে হবে।
৪) এর পরে Individual, HUF এবং অন্যান্য অপশন পাওয়া যাবে। নিজেদের ITR-এর জন্য ‘Individual’ অপশনে ক্লিক করতে হবে।
৫) এর পরে ITR-এর ধরন নির্বাচন করতে হবে। ভারতে ৭ ধরনের ITR আছে। ITR-এর ফর্ম নম্বর ১ থেকে ৪ ব্যক্তিগত এবং HUF এর জন্য হয়।
৫) এর পরে ITR-এর ধরন নির্বাচন করতে হবে। ভারতে ৭ ধরনের ITR আছে। ITR-এর ফর্ম নম্বর ১ থেকে ৪ ব্যক্তিগত এবং HUF এর জন্য হয়।
৬) পরবর্তী ধাপে ITR এর ধরন এবং কারণ নির্বাচন করতে হবে। এখানে বেসিকের মতো অপশন বেছে নিতে হবে এবং ছাড়ের অতিরিক্ত করযোগ্য আয়ের নির্দিষ্ট মানদণ্ড পূরণ করতে হবে। এরপর নিচে থাকা চেকবক্সে ক্লিক করতে হবে।
৬) পরবর্তী ধাপে ITR এর ধরন এবং কারণ নির্বাচন করতে হবে। এখানে বেসিকের মতো অপশন বেছে নিতে হবে এবং ছাড়ের অতিরিক্ত করযোগ্য আয়ের নির্দিষ্ট মানদণ্ড পূরণ করতে হবে। এরপর নিচে থাকা চেকবক্সে ক্লিক করতে হবে।
৭) প্রাক-ক্ষেত্র তথ্য আপডেট করা প্রয়োজন। এখানে নিজেদের প্যান, আধার, নাম, জন্ম তারিখ ইত্যাদি তথ্য এবং ব্যাঙ্কের বিবরণ যাচাই করতে হবে। এখানে আয়, কর এবং ছাড়ের বিবরণ দিতে হবে। এর পরে নিজেদের আয়কর রিটার্ন ফাইল করার জন্য নিশ্চিত করতে হবে। বিস্তারিত তথ্য দেওয়ার পর ট্যাক্স বাকি থাকলে তা দিতে হবে।
৭) প্রাক-ক্ষেত্র তথ্য আপডেট করা প্রয়োজন। এখানে নিজেদের প্যান, আধার, নাম, জন্ম তারিখ ইত্যাদি তথ্য এবং ব্যাঙ্কের বিবরণ যাচাই করতে হবে। এখানে আয়, কর এবং ছাড়ের বিবরণ দিতে হবে। এর পরে নিজেদের আয়কর রিটার্ন ফাইল করার জন্য নিশ্চিত করতে হবে। বিস্তারিত তথ্য দেওয়ার পর ট্যাক্স বাকি থাকলে তা দিতে হবে।
অনলাইনে আইটিআর ফাইল করার জন্য প্রয়োজনীয় নথি -- প্যান এবং আধার কার্ড

- ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট

- ফর্ম ১৬

- বিনিয়োগ, বিমা পলিসির প্রিমিয়াম প্রদানের রসিদ এবং হোম লোন পরিশোধের শংসাপত্র বা রসিদ

- সুদের শংসাপত্র
অনলাইনে আইটিআর ফাইল করার জন্য প্রয়োজনীয় নথি –
– প্যান এবং আধার কার্ড
– ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট
– ফর্ম ১৬
– বিনিয়োগ, বিমা পলিসির প্রিমিয়াম প্রদানের রসিদ এবং হোম লোন পরিশোধের শংসাপত্র বা রসিদ
– সুদের শংসাপত্র