Tag Archives: Jawhar Sircar

Jawhar Sircar: তৃণমূলের সাংসদ পদ ছাড়লেন, জগদীপ ধনখড়ের হাতে পদত্যাগপত্র তুলে দিলেন জহর সরকার

কলকাতা: ইস্তফা দিলেন জহর সরকার। এদিন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড়ের কাছে গিয়ে ইস্তফা দেন তিনি। জহর সরকারের ইস্তফার ফলে রাজ্যসভায় তৃণমূলের সাংসদ সংখ্যা কমে হল ১২। দলকে আগেই জানিয়েছিলেন তিনি। এবার সরকারিভাবে তৃণমূলের সাংসদ পদ ছাড়লেন জহর সরকার। বৃহস্পতিবার জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে দেখা করে তিনি ইস্তফাপত্র তুলে দেন। তাঁর ইস্তফাপত্র গ্রহণ করার জন্য অনুরোধ করেন ধনখড়কে।

আরও পড়ুন-‘নিরামিষ’ নয়, মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে এবার বিরাট আন্দোলনের প্রস্তুতির কথা জানালেন শুভেন্দু অধিকারী

আরও পড়ুন– বাংলায় রাষ্ট্রপতি শাসনের পক্ষে সঙ্ঘ? নাগরিকের তোলা প্রশ্নে কী বললেন মোহন ভাগবত?

আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদে দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি লিখি রবিবার সাংসদ পদে ইস্তফা দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছিলেন তিনি। বৃহস্পতিবার রাজ্যসভা চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড়ের কাছে আনুষ্ঠানিক ভাবে পদত্যাগপত্র পাঠালেন তৃণমূল সাংসদ জহর সরকার। সংসদীয় বিধি মেনে বৃহস্পতিবার দুপুরে দিল্লিতে ধনখড়ের দফতরে গিয়ে তাঁর হাতে পদত্যাগপত্র তুলে দেন জহর সরকার।

রবিবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি লিখে নিজের সাংসদ পদ ছাড়ার কথা জানান জহর সরকার। পরে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয় তাঁর পদত্যাগের খবর। ওই দিন বিকেলেই জহরকে বোঝাতে তাঁকে ফোন করেন মুখ্যমন্ত্রী। দীর্ঘক্ষণ কথা হয় দু’জনের মধ্যে। তবে সেই ফোনে বরফ গলেনি। তাঁর পক্ষে যে দলনেত্রীর অনুরোধ রাখা সম্ভব হচ্ছে না, সেদিনই তা জানিয়ে দেন জহর সরকার।

Jawhar Sircar: সাংসদ পদ থেকে রাজনীতি ছাড়তে চলেছেন জহর সরকার, কিন্তু কেন এই সিদ্ধান্ত? 

আবীর ঘোষাল, কলকাতা: আরজি কর আবহে রাজ্যসভার সাংসদ পদ থেকে পদত্যাগের ইচ্ছাপ্রকাশ প্রাক্তন আমলা জহর সরকারের। কেন এমন সিদ্ধান্ত নিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ ? News18 বাংলাকে কী জানালেন তিনি? 

প্রশ্ন – রাজ্যসভার সাংসদ পদ ছাড়ার সিদ্ধান্ত কেন নিতে হল?

উত্তর – একমাস হতে চলেছে কলকাতা শহর একদম স্তব্ধ হয়ে গিয়েছে।  আশপাশের সব জায়গায় সারাক্ষণ শুধু প্রতিবাদ আর প্রতিবাদ। এটাকে তো আমাদের বিশ্লেষণ করতে হবে। আমি একমাস ধরে দেখছি। আমি ছদ্মবেশে প্রতিবাদে গিয়েছিও। একটা স্বতঃস্ফূর্ত রাগ আর আক্রোশ রয়েছে সবার মধ্যেই ৷ অভয়াকে নিয়ে নিশ্চয়ই দুঃখের কাণ্ড ঘটেছে ৷ কিন্তু অভয়া ছাড়াও, উদাহরণ হিসাবে তাকে ব্যবহার করে সিস্টেমের বিরুদ্ধে একটা ক্ষোভ। এটাকে মেটাতে হবে। এটা সম্পূর্ণ রাজনৈতিক ভাবা ভুল হবে।

আরও পড়ুন– স্টিলের বদলে অ্যালুমিনিয়াম, রাতারাতি বদলে গেল গিরিশ পার্কের মেট্রো লাইন

প্রশ্ন- আপনি চিঠিতে উল্লেখ করেছেন, আগের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখতে চান। এর অর্থ কি ? কোথাও কি কোনও বদল এসেছে? 

উত্তর – আমি আগে যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখেছি ৷ উনি হলে ঝাঁপিয়ে পড়তেন এই অবস্থা চলতে থাকলে। উনি কিন্তু এখন অনেক সংযত ব্যবহার করছেন। উনি যদি জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে গিয়ে একবার কথা বলতেন তাহলে সব মিটে যেত। আমার ধারণা অবশ্য ৷ আর ওই লোকটি যে প্রিন্সিপাল- তাকে যদি প্রথম দিনেই সাসপেন্ড করে দিতেন, ওর সঙ্গী যারা রয়েছেন তাদেরকেও, তাহলেও হত। সাসপেন্ড করা মানে সরিয়ে দেওয়া ৷ তারপর প্রমাণ হলে দেখা যাবে ৷ কিন্তু সেই একমাস লাগল একে ধরতে, ওকে সরাতে ৷ এটাতেই আমার খারাপ লাগে ৷

আরও পড়ুন– দিনভর মেঘলা আকাশ ও আবহাওয়ার পরিবর্তনের সম্ভাবনা, বৃষ্টির পূর্বাভাস রাজ্য জুড়েই

প্রশ্ন- আপনার এই সিদ্ধান্ত পুনঃবিবেচনার কথা বলেছেন দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। কী কথা হল?

উত্তর – মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে অনেকক্ষণ কথা হল। এটা খানিকটা ব্যক্তিগত ব্যাপার ৷ উনি বলেছেন আমি শুনেছি। আমি বলেছি উনি শুনেছেন ৷ আমার বক্তব্য আমি চিঠিতে ও পরে কথার মাধ্যমে বলতে পেরেছি। আমি ওনাকে বলেছি, আপনি দয়া করে নিজের হাতে গোটা বিষয়টি নিন শক্ত হাতে ৷ আপনি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাক্তারদের সঙ্গে বসুন। আর এই রাগটি পুরোপুরি রাজনৈতিক নয় ৷ এই আমার কথা। সামাজিক প্রতিবাদে এটা দাঁড়িয়ে গিয়েছে। আগের উনি হলে সব সিচুয়েশনে ঝাঁপিয়ে পড়তেন ৷ ইমোশনালি ঝাঁপিয়ে যদি পড়তেন প্রথম বা দ্বিতীয় দিনে তাহলেই মিটে যেত।

প্রশ্ন – তৃণমূল কংগ্রেসের কি এই ইস্যুতে আরও সক্রিয় হওয়া উচিত ছিল?

উত্তর – কারও একজন বলিষ্ঠ পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। একমাস হয়ে গেল। যদিও এটা অন্ত: রাজনৈতিক ব্যাপার। তবে এটা রিভিউ করা দরকার। আদালত, সিবিআই কী করবে, সেটা তাদের ব্যাপার। কিন্তু কলকাতা শহর স্তব্ধ হয়ে গিয়েছে, এটা তো আর আদালত দেখতে আসবে না।

প্রশ্ন – পদত্যাগের রাস্তা থেকে তাহলে সরে আসছেন না?

উত্তর – আমার নীতি আমি রেখে যাব। কিন্তু রাজনীতিতে আর নয়। অনেক ভাবনাচিন্তা করে সকলের মাঝে বলে ফেলেছি। তাই আর সিদ্ধান্ত বদল নয়। আমি বাইরে থেকেও সাম্প্রদায়িক শক্তি, অগণতান্ত্রিক শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যেতে পারব।

প্রশ্ন – আপনি আমলা ছিলেন৷ প্রশাসনিক কাজে আপনার দীর্ঘ অভিজ্ঞতা রয়েছে ৷ যা ঘটে চলেছে, তা কি প্রশাসনিক আধিকারিকরা মেটাতে পারছেন না?

উত্তর – আমলারা বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আগের মুখ্য সচিবের উপর আমার কোনও আস্থা নেই। তাঁকে ছোটবেলা থেকে জানি। সে যে কী করে মুখ্য সচিব হল তাও বুঝিনি। বর্তমান মুখ্য সচিবের আমলা হিসাবে দারুণ সুনাম আছে। আগের জন কীসব লোক? এরা ভয়ে মরে? নাকি বলতে চায় না? ওপিনিয়ন দেয় না? আমলাদের কাজ চিকিৎসকের মত। খালি হ্যাঁ হ্যাঁ করলে হবে না। যেটা খারাপ সেটা তো বলতে হবে। বুদ্ধবাবু আমার উপর রেগে গেলেন। আমি কলকাতা ছেড়ে চলে গিয়েছিলাম। আবার ওরা দিল্লিতে রেগে গিয়েছিল আমি সেখান থেকে আরেক জায়গায় চলে গেলাম।

প্রশ্ন – আপনি আপনার দলের অন্দরে এই ইস্যুগুলো বলেছিলেন আগে?

উত্তর – আমি দলের সঙ্গে আগেও এই বিষয়ে কথা বলেছি ৷ কথা না বলে কি কেউ ‘Political Suicide’ করে।

Jawhar Sircar: নিজের সিদ্ধান্তে অটল, ১২ তারিখ-ই পদত্যাগ করছেন জহর সরকার? জল্পনা তুঙ্গে

কলকাতা: জহর সরকারের সঙ্গে দলের শীর্ষ নেতৃত্বর কথা হয়েছে, জানা গিয়েছে সংসদীয় পরিচালনা ব্যবস্থা সম্পর্কেও কথা হয়েছে। তবে নিজের সিদ্ধান্ত থেকে জহর সরকার সরছেন না বলেই জানা যাচ্ছে। তৃণমূল কংগ্রেস সূত্রে খবর, আগামী ১২ তারিখ পদত্যাগ করতে পারেন জহর সরকার।

আরজি কর-কাণ্ডের প্রেক্ষিতে সুখেন্দু শেখর রায়, শান্তনু সেনদের মতো দলের নেতাদের নিয়ে এমনিতেই অস্বস্তিতে ছিল তৃণমূল। এবার রাজ্যসভার সাংসদ পদ থেকে পদত্যাগ করে শাসক দলের অস্বস্তি কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিলেন জহর সরকার। সূত্রের খবর, এ বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠিও দিয়েছেন তিনি। আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদে সুর চড়িয়ে এর আগেই দলের অস্বস্তি বাড়িয়েছিলেন তৃণমূলের রাজ্যসভা সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়। কিন্তু এই প্রথম শাসকদলের কোনও সাংসদ ইস্তফা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন।

চিঠিতে আরজি কর কাণ্ডের প্রেক্ষিতে তিনি জানিয়েছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আর আগের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নেই। তাই যদি থাকতেন, তাহলে জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে ঝাঁপিয়ে পড়ে সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করতেন। শুধু তাই নয়, তৃণমূল আমলে একের পর এক দুর্নীতি, কাটমানি, শিক্ষা-স্বাস্থ্যে দুর্নীতি, সিন্ডিকেট রাজ নিয়েও তিনি সরব হয়েছেন।

প্রসঙ্গত, ২০২২ সালে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন জহর সরকার। তাঁর করা মন্তব্য ঘিরে গোটা দেশজুড়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে। সেই সময় তৃণমূলের তরফ থেকে অবশ্য অধুনা ‘বিক্ষুব্ধ’ সুখেন্দু শেখর রায়কে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল জহর সরকারকে ‘সমঝে’ দেওয়ার। সেই সময় জহর সরকারকে স্পষ্ট বলে হয়েছিল, দলের মধ্যে থেকে দলীয় অবস্থানেই আস্থা রাখতে হবে। নাহলে সম্মানজনক বিদায় নিয়ে তিনি দলও ছাড়তে পারেন প্রয়োজন। সেই বিদায় অবশেষে এল আরজি কর কাণ্ডের প্রেক্ষিতে।

মুখ্যমন্ত্রীকে লেখা চিঠিতে জহর সরকার লিখেছেন, ” আমি গত এক মাস ধৈর্য ধরে আরজি কর হাসপাতালের ঘৃণ্য ঘটনার বিরুদ্ধে সবার প্রতিক্রিয়া দেখেছি আর ভেবেছি, আপনি কেন সেই পুরনো মমতা ব্যানার্জির মতো ঝাঁপিয়ে পড়ে সরাসরি জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে কথা বলছেন না। এখন সরকার যে সব শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিচ্ছে, তা এককথায় অতি অল্প এবং অনেক দেরি হয়ে গিয়েছে।” এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে তৃণমূলের কোনও প্রতিক্রিয়া এখনও পর্যন্ত আসেনি।

Jawhar Sircar: আরজি কর কাণ্ডে ক্ষুব্ধ, তৃণমূলের সাংসদ পদ ছাড়লেন জহর সরকার! নিশানায় দল

কলকাতা: আরজি কর-কাণ্ডের প্রেক্ষিতে সুখেন্দু শেখর রায়, শান্তনু সেনদের মতো দলের নেতাদের নিয়ে এমনিতেই অস্বস্তিতে ছিল তৃণমূল। এবার রাজ্যসভার সাংসদ পদ থেকে পদত্যাগ করে শাসক দলের অস্বস্তি কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিলেন জহর সরকার। সূত্রের খবর, এ বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠিও দিয়েছেন তিনি। আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদে সুর চড়িয়ে এর আগেই দলের অস্বস্তি বাড়িয়েছিলেন তৃণমূলের রাজ্যসভা সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়। কিন্তু এই প্রথম শাসকদলের কোনও সাংসদ ইস্তফা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন।

চিঠিতে আরজি কর কাণ্ডের প্রেক্ষিতে তিনি জানিয়েছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আর আগের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নেই। তাই যদি থাকতেন, তাহলে জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে ঝাঁপিয়ে পড়ে সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করতেন। শুধু তাই নয়, তৃণমূল আমলে একের পর এক দুর্নীতি, কাটমানি, শিক্ষা-স্বাস্থ্যে দুর্নীতি, সিন্ডিকেট রাজ নিয়েও তিনি সরব হয়েছেন।

 

 

জহর সরকারের চিঠি
জহর সরকারের চিঠি

 

জহর সরকারের চিঠি
জহর সরকারের চিঠি

 

আরও পড়ুন: আরজি করের ঘটনার দিন কাকভোরে ড্রাইভারকে ফোন সন্দীপের! তারপর কী ঘটে? মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া তথ্য CBI-এর হাতে

প্রসঙ্গত, ২০২২ সালে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন জহর সরকার। তাঁর করা মন্তব্য ঘিরে গোটা দেশজুড়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে। সেই সময় তৃণমূলের তরফ থেকে অবশ্য অধুনা ‘বিক্ষুব্ধ’ সুখেন্দু শেখর রায়কে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল জহর সরকারকে ‘সমঝে’ দেওয়ার। সেই সময় জহর সরকারকে স্পষ্ট বলে হয়েছিল, দলের মধ্যে থেকে দলীয় অবস্থানেই আস্থা রাখতে হবে। নাহলে সম্মানজনক বিদায় নিয়ে তিনি দলও ছাড়তে পারেন প্রয়োজন। সেই বিদায় অবশেষে এল আরজি কর কাণ্ডের প্রেক্ষিতে।

মুখ্যমন্ত্রীকে লেখা চিঠিতে জহর সরকার লিখেছেন, ”আমি গত এক মাস ধৈর্য ধরে আরজি কর হাসপাতালের ঘৃণ্য ঘটনার বিরুদ্ধে সবার প্রতিক্রিয়া দেখেছি আর ভেবেছি, আপনি কেন সেই পুরনো মমতা ব্যানার্জির মতো ঝাঁপিয়ে পড়ে সরাসরি জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে কথা বলছেন না। এখন সরকার যে সব শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিচ্ছে, তা এককথায় অতি অল্প এবং অনেক দেরি হয়ে গিয়েছে।” এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে তৃণমূলের কোনও প্রতিক্রিয়া এখনও পর্যন্ত আসেনি।