Tag Archives: Jagdeep Dhankhar

পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের (Jagdeep Dhankhar) জন্ম ১৯৫১ সালের ১৮ মে। বর্তমানে তিনি রাজ্যের রাজ্যপাল হিসাবে কাজ করছেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপালের দায়িত্ব নেন ৩০ জুলাই ২০১৯ সালে। তাঁর আগে রাজ্যের রাজ্যপাল ছিলেন কেশরীনাথ ত্রিপাঠী। রাজস্থানে একটি ছোট্ট গ্রাম, সদ্য স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে তখন গ্রাম ভারতের আরও পাঁচটি স্থানের মতো সেখানেও এসে লেগেছে অর্জিত স্বাধীনতার বার্তা, সেখানেই জন্মগ্রহণ করেন জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)। কিথানা ছিল সেই গ্রামের নাম। চিতোরগড়ের সৈনিক স্কুলে স্কুলের পড়াশোনা শেষ করেন তিনি। এর পর পড়তে যান মহারাজা কলেজ জয়পুরে। যেটি ছিল জয়পুরের ইউনিভার্সিটি অফ রাজস্থানের অনুমোদনপ্রাপ্ত একটি কলেজ। সেখানে তিন বছরে তিনি পদার্থবিদ্যায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর রাজস্থান বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি আইন বিভাগে ভর্তি হন। ১৯৭৮-৭৯ সালে তিনি সেখান থেকে পাশ করেন। ১৯৭৯ সালে তিনি রাজস্থানের বার কাউন্সিলে তিনি নাম নথিভুক্ত করেন। ধনখড় (Jagdeep Dhankhar) প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করেছিলেন কৈথানা গ্রাম্য স্কুল বা ভিলেজ স্কুলে। পেশাগত জীবনে তিনি দেশের সর্বোচ্চ আদালত, সুপ্রিম কোর্টের এক জন আইনজীবী হিসাবেও স্বনামধন্য।

ধনখড়ের (Jagdeep Dhankhar) রাজনৈতিক জীবনের সূত্রপাত হয় রাজস্থানের ঝুনঝুনু লোকসভা কেন্দ্র থেকে। ১৯৮৯ সালে তিনি সেই আসনে নবম লোকসভা নির্বাচনে তিনি জয়ী হয়ে সাংসদ হন। তিনি ছিলেন জনতা দলের সাংসদ। ১৯৯০ সালে তিনি পার্লামেন্টারি কমিটির চেয়ারম্যান হয়েছিলেন। মন্ত্রীও হয়েছিলেন ওই বছরই। এর পর তিনি বিধায়ক হিসাবেও নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯৯৩ সাল থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত তিনি ছিলেন বিধায়ক। রাজস্থানের কিসানগড় আসন থেকে তিনি নির্বাচিত হয়েছিলেন বিধায়ক। রাজস্থানের দশম বিধানসভার সদস্য ছিলেন তিনি। তিনি তাঁর পেশাগত জীবনে রাজস্থান হাইকোর্টের বার অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট পদ সামলেছেন দীর্ঘ দিন। ২০১৯ সালের ৩০ জুলাই ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ জগদীপ ধনখড়কে (Jagdeep Dhankhar) পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল হিসাবে নিয়োগ করেন।

জগদীপ ধনখড় ব্যক্তিগত জীবনে আইনচর্চার নানা গবেষণার সঙ্গেও যুক্ত। বিভিন্ন পিছিয়ে পড়া শ্রেমি ও রাজস্থানের জাট সম্প্রদায়ের উন্নতি কল্পে তিনি দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি রাজ্যপাল হিসাবে সর্বদাই পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য রাজনীতির আলোচনার কেন্দ্রে থেকেছেন। বিভিন্ন সময়ে সরকারের সঙ্গে আলাপ আলোচনায় দেখা গিয়েছে তাঁকে, নিয়মিত বিভিন্ন বিষয়ে মত প্রকাশ করতেও তাঁকে দেখেছেন সাধারণ মানুষ।

Jawhar Sircar: তৃণমূলের সাংসদ পদ ছাড়লেন, জগদীপ ধনখড়ের হাতে পদত্যাগপত্র তুলে দিলেন জহর সরকার

কলকাতা: ইস্তফা দিলেন জহর সরকার। এদিন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড়ের কাছে গিয়ে ইস্তফা দেন তিনি। জহর সরকারের ইস্তফার ফলে রাজ্যসভায় তৃণমূলের সাংসদ সংখ্যা কমে হল ১২। দলকে আগেই জানিয়েছিলেন তিনি। এবার সরকারিভাবে তৃণমূলের সাংসদ পদ ছাড়লেন জহর সরকার। বৃহস্পতিবার জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে দেখা করে তিনি ইস্তফাপত্র তুলে দেন। তাঁর ইস্তফাপত্র গ্রহণ করার জন্য অনুরোধ করেন ধনখড়কে।

আরও পড়ুন-‘নিরামিষ’ নয়, মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে এবার বিরাট আন্দোলনের প্রস্তুতির কথা জানালেন শুভেন্দু অধিকারী

আরও পড়ুন– বাংলায় রাষ্ট্রপতি শাসনের পক্ষে সঙ্ঘ? নাগরিকের তোলা প্রশ্নে কী বললেন মোহন ভাগবত?

আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদে দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি লিখি রবিবার সাংসদ পদে ইস্তফা দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছিলেন তিনি। বৃহস্পতিবার রাজ্যসভা চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড়ের কাছে আনুষ্ঠানিক ভাবে পদত্যাগপত্র পাঠালেন তৃণমূল সাংসদ জহর সরকার। সংসদীয় বিধি মেনে বৃহস্পতিবার দুপুরে দিল্লিতে ধনখড়ের দফতরে গিয়ে তাঁর হাতে পদত্যাগপত্র তুলে দেন জহর সরকার।

রবিবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি লিখে নিজের সাংসদ পদ ছাড়ার কথা জানান জহর সরকার। পরে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয় তাঁর পদত্যাগের খবর। ওই দিন বিকেলেই জহরকে বোঝাতে তাঁকে ফোন করেন মুখ্যমন্ত্রী। দীর্ঘক্ষণ কথা হয় দু’জনের মধ্যে। তবে সেই ফোনে বরফ গলেনি। তাঁর পক্ষে যে দলনেত্রীর অনুরোধ রাখা সম্ভব হচ্ছে না, সেদিনই তা জানিয়ে দেন জহর সরকার।

Jaya Bachchan: ‘তাহলে নিজের নামটা বদলে ফেলুন’, উপরাষ্ট্রপতি ধনখড়ের পরামর্শে বেজায় চটলেন জয়া বচ্চন; নাম বিতর্ক নিয়ে তারপর যা বললেন…

নয়া দিল্লিঃ দিন কয়েক আগেই রাজ্যসভায় ‘জয়া অমিতাভ বচ্চন’ নাম ডাকায় তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন সমাজবাদী পার্টির সাংসদ জয়া বচ্চন। রীতিমতো রেগে গিয়েছিলেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী। অথচ তার দিন কয়েকের মধ্যেই বদলে গেল চিত্রটা। আসলে রাজ্যসভায় সম্প্রতি ‘জয়া অমিভাভ বচ্চন’ বলেই নিজের পরিচয় দিয়েছেন তিনি। আর এতেই রীতিমতো হাসিতে ফেটে পড়েন রাজ্যসভার চেয়ারপার্সন জগদীপ ধনখড়।

আরও পড়ুনঃ সাময়িক ভাবে চালু হলেও ফের বন্ধ বিমান পরিষেবা! ভারত থেকে বাংলাদেশে ফ্লাইট চালাবে না কোন ২ সংস্থা?

এদিকে সোমবার ফের জয়া বচ্চনের পুরো নাম ধরে ডাকেন চেয়ারপার্সন। আর এতেই তীব্র আপত্তি প্রকাশ করেন জয়া। এমনকী তাঁর কাছ থেকে এই কাজের ব্যাখ্যাও চেয়েছেন অভিনেত্রী। এএনআই-এর শেয়ার করা ভিডিও-তে জয়াকে বলতে শোনা যায়, “সংসদ ভবনে ‘নতুন নাটক’ শুরু হয়েছে।”
এরপরেই উপরাষ্ট্রপতি ধনখড় ব্যাখ্যা করে বলেন যে, নির্বাচন শংসাপত্রে নাম পরিবর্তন করার উপায় রয়েছে কিন্তু। তাঁর কথায়, “নির্বাচন শংসাপত্রে যে নাম থাকে আর যে নাম এখানে দাখিল করা হয়, এই দুটোর মধ্যে পরিবর্তন আনা যায়। তেমনই এক প্রক্রিয়া রয়েছে। ১৯৮৯ সালে আমি নিজেই সেই প্রক্রিয়ার সুবিধা নিয়েছি।”

এর জবাবে জয়া বচ্চন বলেন, “না স্যার। আমি খুবই গর্বিত। আমি আমার নামের জন্য অত্যন্ত গর্ববোধ করি। এমনকী আমার স্বামী এবং তাঁর কৃতিত্বের জন্যও গর্বিত আমি। এই উল্লেখযোগ্য বিষয়টি কখনওই মুছে ফেলা যাবে না। তাই চিন্তা করবেন না। এই নাটক আপনারা শুরু করেছেন – এমনটা আগে কিন্তু ছিল না।”

প্রসঙ্গত গত সপ্তাহেই রাজ্যসভায় উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়ের মাঝেই ডেপুটি চেয়ারম্যান হরিবংশ নারায়ণ সিং যখন জয়াকে ‘শ্রীমতী জয়া অমিতাভ বচ্চন’ বলে সম্বোধন করেন, তখনই তীব্র আপত্তি জানান অভিনেত্রী। তিনি মনে করিয়ে দেন যে, তাঁর পরিচয় স্বাধীন। হরিবংশ তাঁকে নিজের বক্তব্য রাখার জন্য নির্দেশ দিলে জয়া বলেন, “স্যার, শুধু জয়া বচ্চন বললেই যথেষ্ট হত।” এরপর জয়াকে বলা হয় যে, তাঁর এই নামটাই অফিসিয়াল ভাবে রেজিস্টার্ড রয়েছে। আর এটা শোনার পরে এই বিষয়টির তীব্র সমালোচনা করেছেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী তথা সমাজবাদী পার্টির নেত্রী।

TMC MLA oath taking ceremony: দুই বিধায়কের শপথ নিয়ে কী করণীয়? বোসের উপর চাপ বাড়িয়ে ধনখড়কে ফোন বিমানের

কলকাতা: উপনির্বাচনে জয়ী দুই বিধায়কের শপথ নিয়ে জটিলতা কাটেনি। ২৬ জুন, অর্থাৎ বুধবার রাজভবনে গিয়ে দুই বিধায়ক সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং রেয়াত হোসেন সরকারকে শপথ নিতে বলেছিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। পাশাপাশি দুই বিধায়কের চেয়েছিলেন বিধানসভাতেই শপথ নিতে। শেষ পর্যন্ত তাঁদের শপথ আর হয়নি। সেই নিয়েই শুক্রবার উপরাষ্ট্রপতির সঙ্গে ফোনে কথা বললেন স্পিকার।

আরও পড়ুন: ‘কাজ না করলে ভোটে জেতা যায় না!’ মন্ত্রিসভার বৈঠকে সাবধানবাণী মমতার

সূত্রের খবর, উপরষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখরের সঙ্গে শুক্রবার বেশ কিছু ক্ষণ ফেনে কথা বলেন বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বরানগর এবং ভগবানগোলার দুই নব নির্বাচিত বিধায়কের শপথ নিয়ে যে জটিলতা তৈরি হয়েছে সেই পুরো বিষয়টি উপরাষ্ট্রপতিকে জানান। শুধু তাই নয় এই বিষয়ে উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখর যাতে হস্তক্ষেপ করেন তারও আবেদন করেন। বিষয়টি শুনে পুরোটা দেখবেন বলে আশ্বস্ত করেন উপরাষ্ট্রপতি। অন্য দিকে, শুক্রবারও বিধানসভা চত্বরে আম্বেদকরের মূর্তির নীচে প্রতীকী অবস্থানে বসেন দুই উপনির্বাচনে জয়ী দুই বিধায়ক।

বুধবার বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, “রাজ্যপালের উচিত ছিল পরিষদীয় রীতি নীতি মেনে চলা। প্রধানমন্ত্রী প্রটেম স্পিকারের কাছে শপথ নিলেন। কিন্তু রাজ্যপালের কী অসুবিধা হল, সেটা বুঝতে পারছি না”। সেই সঙ্গে শপথগ্রহণ বিতর্ক নিয়ে প্রয়োজনে রাষ্ট্রপতির দ্বারস্থও হতে পারেন বলে জানিয়েছিলেন বিমান। এ দিন উপরাষ্ট্রপতির সঙ্গে ফোনে কথা বলেন।

Babul Supriyo | Jagdeep Dhankhar: রাজ্যপালের ‘বেনজির’ অনুমতিতে অবশেষে হবে শপথ, তবু ‘দুঃখে’ বাবুল সুপ্রিয়! কারণ কী?

#কলকাতা:‌ রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ই একপ্রকার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন বাবুল সুপ্রিয়র বিধায়ক পদে শপথগ্রহণের বিষয়ে। অবশেষে সেই জটিলতা কমালেও বাবুলের শপথের জন্য ফের বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়কে এড়িয়ে ডেপুটি স্পিকার আশীষ বন্দ্যোপাধ্যায়কে ‘এমপাওয়ার্ড’ করলেন রাজ্যপাল। এর আগে শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের শপথেও একই কাণ্ড করেছিলেন রাজ্যপাল ধনখড়। স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে ‘সংঘাতের’ জেরেই রাজ্যপালের তরফে এই ঘটনা বলে মনে করছেন অনেকে।

শুক্রবার একটি টুইট করেছিলেন বাবুল সুপ্রিয়। লিখেছিলেন, ”‌বিধায়ক হিসাবে আমার ‘‌শপথ’‌–এর বিলম্বে (সবকিছু সত্ত্বেও) আমি অত্যন্ত হতাশ। বালিগঞ্জ আমাকে তাঁদের জনপ্রতিনিধি হিসাবে নির্বাচিত করার পর ইতিমধ্যেই দু’‌সপ্তাহ কেটে গিয়েছে। আমার মনে হয় এমনটা ভাবার কারণ আছে যে সম্মানীয় রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় আমার প্রতি আরেকটু দয়াপরবশ হতে পারতেন। ধৈর্য ধরে ধৈর্যের অনুশীলন করাই এখন আমার কাজ।”

প্রসঙ্গত, বিজেপির মন্ত্রী থাকাকালীন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে বাবুল সুপ্রিয়কে উদ্ধার পর্যন্ত করতে গিয়েছিলেন রাজ্যপাল। আর এবার তৃণমূলের জয়ী বিধায়ক হিসেবে বাবুল সুপ্রিয়র শপথে তিনিই কার্যত ‘বাধা’ হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন। বাবুলের শপথ গ্রহণ ঘিরে শুরু হয়েছিল নজিরবিহীন জটিলতা। তৃণমূলের অভিযোগ, এর মূলে ছিলেন রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান রাজ্যপাল। বর্তমান রাজ্যপালের আমলে যে কোনও শপথগ্রহণ ঘিরেই বিতর্ক যেন সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এবারও তার ব্যতিক্রম হল না।

আরও পড়ুন: রাত দেড়টা, বাড়ির দিকে এগিয়ে এল পাথরের চাঁই, সঙ্গে আগুন! টিটাগড়ে প্রাণে বাঁচলেন বহু মানুষ

সদ্যসমাপ্ত বালিগঞ্জ বিধানসভা উপনির্বাচনের পর জয়ী তৃণমূল প্রার্থী বাবুল সুপ্রিয়র শপথের জন্য ফাইল তৈরি করে রাজভবনে পাঠানো হয়েছিল। বিধানসভা থেকে রাজ্যপালের কাছে অনুমতি চাওয়া হয়, যাতে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান বিধানসভা থেকেই করা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে অধ্যক্ষ যাতে তাঁকে শপথবাক্য পাঠ করতে পারেন। কিন্তু এই চিঠি হাতে পাওয়া মাত্রই বেঁকে বসেন রাজ্যপাল। বিধানসভাকে বেশ কিছু ‘শর্ত’ চাপিয়ে শপথগ্রহণ সংক্রান্ত ফাইলটি বিধানসভায় ফেরত পাঠিয়ে দেন তিনি। কিন্তু কী সেই শর্ত? রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় জানিয়েছেন, এতদিন তিনি বিধানসভা সংক্রান্ত যা যা প্রশ্ন তুলেছেন, সেই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর পেলে তবেই তিনি ফাইলে সই করবেন। এর জন্য ব্যাখ্যা দিতে বিধানসভার সচিবকে রাজভবনে ডেকেও পাঠিয়েছিলেন রাজ্যপাল ধনখড়। যদিও রাজ্য বিধানসভা সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই রাজ্যপালের সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হয়েছে। কোনও প্রশ্নের উত্তর দেওয়া বাকি নেই।

আরও পড়ুন: কয়েক মিনিটেই তাজপুর থেক দিঘা, দ্রুত গতিতে চলছে মেরিন ড্রাইভের কাজ! শেষের মুখে প্রথম সেতু

এরপরই সংঘাতের আবহেই বাবুলের শপথের জন্য স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের বদলে ডেপুটি স্পিকার আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়কে দায়িত্ব দেন। সেই বিষয়েও অবশ্য ট্যুইট করেছেন বাবুল। লিখেছেন, স্পিকারের থেকে শপথ নিতে না পারার জন্য তিনি দুঃখিত। তবে, শেষমেশ যে বাবুলের শপথগ্রহণ হতে চলেছে, তাতেই সন্তুষ্ট শাসক দল তৃণমূল।