Tag Archives: Kamala Harris

Silicon Valley Supports Kamala Harris: সিলিকন ভ্যালিতে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে কমলা হ্যারিস, মার্কিন নির্বাচনের আগে কপালে ভাঁজ ট্রাম্পের?

ওয়াশিংটন ডি সি: জনমত সমীক্ষাতে আগে থেকেই এগিয়ে ছিলেন কমলা হ্যারিস৷ এবার অর্থ সংগ্রহের দৌড়েও অনেকটা এগিয়ে গেলেন তিনি৷ বিশেষ করে নির্বাচনের জন্য সিলিকন ভ্যালির অনুদানের তথ্য সে কথাই বলছে৷

সূত্রের খবর অনুযায়ী, প্রযুক্তিনগরীর বড় কোম্পানি যেমন আ্যমাজন, অ্যালফাবেট, মাইক্রোসফটের কর্মচারীরা সরারসরি কমলা হ্যারিসকে সমর্থন করছেন৷

আরও পড়ুন: সিরিয়ায় ইজরায়েলি হামলা, মৃত ১৪, ক্রমশ কি জটিল হচ্ছে মধ্য প্রাচ্যের যুদ্ধ পরিস্থিতি?

যদিও টেক জায়ান্ট এলন মাস্ক, মার্ক অ্যান্ডাসনের মতো ব্যক্তিত্বরা সরাসরি ট্রাম্পকে সমর্খন জানিয়েছেন৷ কিন্তু কোম্পানির কর্মচারীদের অনুদান ডেমোক্র্যাটিক পার্টির দিকেই৷

আরও পড়ুন: আকাশ চিরে বাজ পড়ে সব শেষ, মৃত্যু ৭ জনের, হাহাকার পরিবারের

জানা যাচ্ছে ভেনচার ক্যাপিটালিস্ট রেইড হফম্যান, গ্রেলক, উদ্যোগপতি মার্ক কুবানের মতো ব্যক্তিত্বরা সরাসরি কমলা হ্যারিসকে সমর্থন করছেন৷ যদিও সিলিকন ভ্যালির বেশ কিছু কোম্পানির কাস্টমার উভয় দলেরই সমর্থক হওয়ায় তারা সরাসরি কোনও দলকেই সমর্থন করছেন না৷

তবে বেশ কিছু বড় কোম্পানির কর্মচারী, তাঁদের পরিবার এখনও পর্যন্ত যে পরিমাণ তহবিল হ্যারিস ও ডেমোক্র্যাটিক দলকে দান করেছেন, তার পরিমাণ প্রায় ২.১৬ মিলিয়ন ডলার৷ যার মূল্য ভারতীয় টাকায় প্রায় ১৮ কোটি৷ ট্রাম্পের প্রাপ্ত তহবিলের প্রায় ৪০ গুণ বেশি৷ সিলিকন ভ্যালিতে ৫নভেম্বর নির্বাচন৷ তার আগে এই তথ্য ডেমোক্র্যাটিক পার্টির কপালে ভাঁজ ফেলার জন্য যথেষ্ট৷

প্রসঙ্গত, জুন মাসের শেষ পর্বে ট্রাম্পের সঙ্গে বাইডেনের প্রথম বিতর্ক হয়৷ তারপরই ডেমোক্র্যাট দলের অন্দরেই প্রশ্ন ওঠে, বাইডেন কি শারীরিক এবং মানসিক ভাবে আগামী পাঁচ বছর এই পদ সামলাতে সক্ষম?

জুলাইয়ের মধ্য পর্বে নির্বাচনী দৌড় থেকে নিজেই সরে দাঁড়ান বাইডেন৷ বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসকে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করেন তিনিই। অগাস্টের তৃতীয় সপ্তাহে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির ন্যাশনাল কনভেনশনে আনুষ্ঠানিক ভাবে কমলার প্রার্থীপদ দলীয় অনুমোদন পায়।

Donald Trump Vs Kamala Harris: ফের বিতর্কে ডোনাল্ড ট্রাম্প! ‘ও ভারতীয় না কৃষ্ণাঙ্গ?,’ কমলা হ্যারিসকে নিয়ে এ কী কটাক্ষ

আমেরিকা: ধীরে ধীরে জমে উঠছে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের লড়াই৷ একদিকে রিপাব্লিকান প্রার্থী তথা আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং অন্যদিকে, ডেমোক্র্যাট প্রার্থী তথা আমেরিকার বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস৷ শুরু হয়ে গিয়েছে তোপ, পাল্টা তোপ৷ এরই মধ্যে ফের কমলা হ্যারিসকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করে ফেলেছেন ট্রাম্প৷ যা নিয়ে আবারও উঠেছে বিতর্কের ঝড়৷

জানা গিয়েছে, ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অফ ব্ল্যাক ডার্নালিস্টস কনফারেন্সে একটি সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় ডোনাল্ড ট্রাম্প হঠাৎ বলে বসেছেন, ‘‘আমি জানি না, উনি (কমলা হ্যারিস) ভারতীয় নাকি কৃষ্ণাঙ্গ?’’ ট্রাম্পের দাবি, প্রথমে নিজেকে ভারতীয় বংশোদ্ভূত হিসাবে পরিচয় দিয়েছিলেন কমলা৷ তারপর হঠাৎই, ‘‘বিষয়টা ঘুরে যায়৷ তখন আবার উনি কৃ্ষ্ণাঙ্গ হয়ে ওঠেন৷’’ রাজনৈতিক ফায়দা তুলতেই কমলা হ্যারিস ‘কৃষ্ণাঙ্গে’র পরিচয় ব্যবহার করছন বলে অভিযোগ করেন ট্রাম্প৷

আরও পড়ুন: ওয়ানাড ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হল ২৫৬, এখনও আটকে বহু, আজ পৌঁছলেন রাহুল-প্রিয়াঙ্কা

বলাবাহুল্য, ট্রাম্পের এই মন্তব্যের পর থেকেই আগুনে ঘি পড়েছে আমেরিকার ভোটপ্রচারে৷ ঐতিহাসিক ভাবে কৃষ্ণাঙ্গদের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করা কমলা সবসময়েই নিজেকে কৃষ্ণাঙ্গ হিসাবে পরিচয় দিয়ে এসেছেন৷

আরও পড়ুন: হিমাচল প্রদেশে মেঘভাঙা বৃষ্টি…জলের তোড়ে হারিয়ে গেল প্রায় ৫০ জন, রাজ্যজুড়ে জারি ওরেঞ্জ অ্যালার্ট

অন্যদিকে, ট্রাম্পের এই মন্তব্যের পরে প্রতিক্রিয়া জানান কমলা হ্যারিসও৷ তাঁর মতে, ট্রাম্প বরাবরের মতো ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী এবং অসম্মানে’র শো শুরু করে দিয়েছেন৷ কমলা হ্যারিস বলেন, ‘‘আমাদের এমন একজন নেতা দরকার, যাঁরা এটা বোঝেন যে আমাদের মাঝের এই বৈষম্য আমাদের পরস্পরের চেয়ে আলাদা করে দেয় না৷’’

Barak Obama Called Kamala Harris: অবশেষে এল সেই বহু কাঙ্ক্ষিত ফোন কল! কমলা হ্যারিসকে পূর্ণ সমর্থন বারাক-মিশেলের, এবার সোজা ফাইনাল

আমেরিকা: অবশেষে এল বহু কাঙ্ক্ষিত সেই ফোন৷ আমেরিকার ওভাল অফিসের দৌড়ে কমলা হ্যারিসকে পূর্ণ সমর্থন জানানোর জন্য ফোন করলেন বারাক এবং মিশেল ওবামা৷ প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট এবং প্রাক্তন ফার্স্ট লেডির ফোন কল পেয়ে দলের অন্দরের টানাপড়েন অবশেষে গুছিয়ে নিতে পারলেন কমলা৷ এখন শুধু ফাইনাল খেলার পালা৷ কমলা হ্যারিসের পোস্টেও রইল সেই ইঙ্গিত৷

সম্প্রতি নিজের ‘X’ হ্যান্ডেলে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন কমলা হ্যারিস৷ সেখানে দেখা যাচ্ছে, তাঁকে ফোন করেছেন বারাক ওবামা৷ সঙ্গে রয়েছেন বারাক পত্নী মিশেলও৷ সেই ফোন কলে বারাক ওবামাকে বলতে শোনা গেল, ‘‘মিশেল এবং আমি তোমায় পূর্ণ সমর্থন করছি এবং এই নির্বাচনে তোমাকে ওভাল অফিস পর্যন্ত পৌঁছে দিতে আমাদের তরফে যতদূর করা সম্ভব হবে আমরা তা করব৷ এটা জানানোর জন্যই এই ফোন করা৷’’

আরও পড়ুন: অলিম্পিক্স উদ্বোধনের আগে ফ্রান্সে বড়সড় নাশকতা! বিপর্যস্ত রেল পরিষেবা

অন্যদিকে, আমেরিকার প্রাক্তন ফার্স্টলেডি মিশেল ওবামা বলেন, ‘‘আমরা তোমাকে নিয়ে অত্যন্ত গর্বিত৷ এটা একটা ঐতিহাসিক জয় হতে চলেছে৷’’

ফোন পেয়ে দৃশ্যতই খুশি কমলা হ্যারিস দু’জনকেই ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ‘‘এটা (বারাক-মিশেলের সমর্থন) যে আমার কাছে কতটা তা বলে বোঝাতে পারব না৷’’

অন্য একটি পোস্টেও আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দৌড়ে কমলা হ্যারিসকে সমর্থন জানিয়ে মিশেল ওবামা লিখেছেন, ‘‘কমলা, তোমাকে নিয়ে যে আমরা কতখানি গর্বিত! ওঁর পজিটিভিটি, সেন্স অফ হিউমর, সারা দেশের মানুষের জীবনে নতুন আশার আলো নিয়ে আসার জন্য বারাক এবং আমি ওঁকে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হিসাবে সমর্থন করছি৷ কমলা, আমরা তোমার সাথে আছি।’’

আরও পড়ুন: মিলল না পুলিশের অনুমতি! বাতিল শুভেন্দু অধিকারীর কর্মসূচি, আদালতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতার

গত সপ্তাহ নাগাদই আমেরিকার বর্তমান ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জানিয়ে দেন, চলতি বছরের নভেম্বরে হতে চলা আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি আর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন না৷ কিন্তু, এখানেই বিষয়টি শেষ হয়নি৷ বিদায় জানানোর আগে তিনি জনসমক্ষে জানিয়ে গিয়েছিলেন তাঁর পছন্দের পরবর্তী উত্তরসূরির নামও৷ তিনি হলেন আমেরিকার বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস৷

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতো রিপাবলিকান প্রার্থীর সঙ্গে সম্মুখ সমরে নামার জন্য কমলা হ্যারিসের নেতৃত্বেই ডেমোক্র্যাটদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে গিয়েছিলেন জো বাইডেন৷ বলেছিলেন, ‘‘২০২০ সালে যখন আমি প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থী হিসাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সিদ্ধান্ত নিই, তখনই আমি ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসাবে কমলা হ্যারিসকে বেছে নিয়েছিলাম৷ আমার মনে হয়, এটাই আমার নেওয়া সবচেয়ে ভাল সিদ্ধান্ত৷ আজ, এবছরের প্রার্থী হিসাবে আমি কমলাকে আমার পূর্ণ সমর্থন জানাতে চাই৷’’

কিন্তু, ভারতীয় বংশোদ্ভূত কমলার জন্য দলের অন্দরের লড়াইটা খুব একটা সহজ ছিল না৷ কারণ, আমেরিকার বিভিন্ন জনমত সমীক্ষায় ডোমোক্র্যাট প্রার্থী হিসাবে সবচেয়ে পছন্দের প্রার্থী হিসাবে নাম উঠে আসছিল বারাক ওবামা পত্নী মিশেল ওবামার৷ জো বাইডেনের হোয়াইট হাউসের দৌড়ে না থাকার সিদ্ধান্তের প্রশংসা করলেও সেই সময় কমলা হ্যারিসের প্রার্থী হওয়ার বিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে দেখা যায়নি বারাক ওবামাকে৷ তাই নিয়ে দলের অন্দরে তৈরি হয়েছিল টানাপড়েন৷

অবশেষে সেই টানাপড়েনে পড়ল ইতি৷ ইতি টানলেন খোদ বারাক এবং মিশেল ওবামা৷ আগামী ১৯ অগাস্ট শিকাগোয় দ্য ডেমোক্র্যাটিক ন্যাশনাল কমিটি কনভেনশন শুরু হওয়ার কথা৷ সেখানেই সম্ভবত দলগতভাবে ইন্দো-আফ্রিকান বংশোদ্ভূত কমলা হ্যারিসকে প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিসাবে ঘোষণা করবে ডেমোক্র্যাট৷ নির্বাচনে জয়ী হলে কমলা যে শুধুমাত্র আমেরিকার প্রথম মহিলা প্রেসিডেন্ট হবেন তা-ই নয়, হবেন প্রথম ব্ল্যাক মহিলা প্রেসিডেন্ট৷ যা আমেরিকার রাজনীতিতে ইতিহাস হয়ে থাকবে৷

US Presidential Elections 2024: এমন সুখের দিন শেষ, রাষ্ট্রপতি পদে কমলাকে সমর্থন করলেন না বারাক ওবামা! কেন জানেন?

ওয়াশিংটন: ডেমোক্র্যাট পার্টিতে অন্তর্দ্বন্দ্ব! রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী কমলা হ্যারিসের সমর্থনে প্রচারে নামছেন না বারাক ওবামা। এমনটাই জানা গিয়েছে। রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হারানোর ক্ষমতা কমলা হ্যারিসের নেই বলে মনে করেন ওবামা। তাই তিনি প্রচার থেকে দূরে থাকছেন। বাইডেন পরিবারের ঘনিষ্ঠ সূত্র এই খবর জানিয়েছে।

প্রথম থেকেই জো বাইডেনকে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হিসেবে চেয়েছিলেন আমেরিকার প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামা। তবে দলে খুব একটা সমর্থন ছিল না বাইডেনের। অবশ্য এই নিয়ে ডেমোক্র্যাটদের কেউই প্রকাশ্যে মুখ খোলেননি। এরপর আচমকাই রাষ্ট্রপতির দৌড় থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন ৮১ বছর বয়সী বাইডেন। তখনই কমলা হ্যারিসের নাম সামনে আসে। অধিকাংশ ডেমোক্র্যাটিক নেতাই কমলার পক্ষে দাঁড়ান।

আরও পড়ুন: ক্যালসিয়ামে ভরপুর এই সবজি খেতে যেন ‘মটন’, জানেন এটি খেলে শরীরে কী হয়? যা বলছেন চিকিৎসক

নিউইয়র্ক পোস্টকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বাইডেন পরিবারের ঘনিষ্ঠ সূত্র বলেছেন, “ওবামা অত্যন্ত বিরক্ত। তিনি জানেন, কমলা কোনওভাবেই জিততে পারবেন না। ’’ রাষ্ট্রপতি প্রার্থী হিসেবে কমলাকে ‘অযোগ্য’ বলে মনে করেন ওবামা। ওই সূত্র বলেছেন, “ওবামা মনে করেন, তিনি অযোগ্য। তিনি এমন সীমান্ত রক্ষী যে কোনও সীমান্ত দেখেনি। সমস্ত অভিবাসীদের স্বাস্থ্যবিমা করার পরামর্শ দেন। আগামী দিনের চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করার জন্য প্রস্তুত নন কমলা।’’

আরও পড়ুন: দেশের সেরা MBA কলেজ কোনটি? কলকাতার কোন কলেজ তালিকায়? ভর্তির আগে IIRF-এর তালিকা দেখুন

বয়স বাইডেনের প্রধান শত্রু। ৮১ বছর বয়সে তিনি কীভাবে আমেরিকার দায়িত্বভার সামলাবেন সেই প্রশ্ন অনেকদিন থেকেই উঠছে। তাঁর স্বাস্থ্য নিয়েও জল্পনা ছড়িয়েছে একাধিকবার। গত মাসে আটলান্টায় ট্রাম্পের সঙ্গে বিতর্কসভায় বাইডেন সেভাবে জ্বলে উঠতে পারেননি। বরং ট্রাম্পের সামনে তাঁকে কিছুটা নিষ্প্রভই লেগেছে। এরপরই বাইডেনকে সরানোর দাবি উঠে যায় ডেমোক্র্যাটদের অন্দরে।

বাইডেন পরিবারের ঘনিষ্ঠ সূত্র অবশ্য কমলা হ্যারিসের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন। ট্রাম্পের বিপক্ষে বিতর্ক হলে তিনি দাঁড়াতে পারবেন না, বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। বলেছেন, “কমলা হ্যারিস ভাল করে কথা বলতে পারেন না। বিতর্ক তো দূর। টেলিভিশন শো–তে ট্রাম্পের সামনে দাঁড়ালে গোহারা হারবে। ইজরায়েল, প্যালেস্তাইন এবং ইউক্রেন নিয়েও ভুলভাল মন্তব্য করেছেন।’’ তবে বাইডেন নিজে রাষ্ট্রপতি প্রার্থী হিসেবে কমলা হ্যারিসকে সমর্থন করেছেন। এই ঘটনায় ওবামা যথেষ্ট আশ্চর্য হয়ে যান বলে মন্তব্য করেছেন বাইডেন পরিবারের ঘনিষ্ঠ ওই সূত্র।