Tag Archives: knee pain

Morning Walk: হাঁটতে গিয়ে অজান্তে বাড়ছে না তো বিপদ? হাঁটু সুস্থ রাখতে মানুন এই টিপসগুলি

ওয়ার্ম আপ এবং স্ট্রেচিং- সবার আগে স্ট্রেচিং এবং ওয়ার্ম আপ করলে হাঁটুর উপর চাপ কম পড়ে। কারণ সকালে উঠে আপনি ওয়ার্ম আপ এবং স্ট্রেচিং করলে রক্ত সঞ্চালন সঠিক ভাবে হতে থাকে ফলে হাঁটুর উপরেও প্রভাব পড়ে না।
ওয়ার্ম আপ এবং স্ট্রেচিং- সবার আগে স্ট্রেচিং এবং ওয়ার্ম আপ করলে হাঁটুর উপর চাপ কম পড়ে। কারণ সকালে উঠে আপনি ওয়ার্ম আপ এবং স্ট্রেচিং করলে রক্ত সঞ্চালন সঠিক ভাবে হতে থাকে ফলে হাঁটুর উপরেও প্রভাব পড়ে না।
আরামদায়ক জুতো- সবসময় আরামদায়ক এবং ভাল মানের জুতো পরা উচিত। যাতে পায়ের উপর চাপ না পড়ে। কারণ ছোটার ক্ষেত্রে এবং হাঁটার জুতো খুবই উপযোগী।
আরামদায়ক জুতো- সবসময় আরামদায়ক এবং ভাল মানের জুতো পরা উচিত। যাতে পায়ের উপর চাপ না পড়ে। কারণ ছোটার ক্ষেত্রে এবং হাঁটার জুতো খুবই উপযোগী।
হাঁটুর জোর ধীরে ধীরে বাড়ান- হাঁটুর উপরে হঠাৎ জোর দেবেন না। হিতে বিপরীত হতে পারে। ধীরে ধীরে হাঁটু দুটিকে সক্ষম করে তুলুন যাতে অনেকটা দূর পর্যন্ত নির্দ্বিধায় হেঁটে যেতে পারেন।
হাঁটুর জোর ধীরে ধীরে বাড়ান- হাঁটুর উপরে হঠাৎ জোর দেবেন না। হিতে বিপরীত হতে পারে। ধীরে ধীরে হাঁটু দুটিকে সক্ষম করে তুলুন যাতে অনেকটা দূর পর্যন্ত নির্দ্বিধায় হেঁটে যেতে পারেন।
নিজের ওজনের উপর খেয়াল রাখুন- নিজের ওজন যেন বেড়ে না যায় সেইদিকে নজর রাখুন। কারণ ওজন বেড়ে গেলে তা প্রভাব ফেলবে আপনার হাঁটুর উপরেই। ফলে চাপ পড়বে আপনার সেই হাঁটুতে।
নিজের ওজনের উপর খেয়াল রাখুন- নিজের ওজন যেন বেড়ে না যায় সেইদিকে নজর রাখুন। কারণ ওজন বেড়ে গেলে তা প্রভাব ফেলবে আপনার হাঁটুর উপরেই। ফলে চাপ পড়বে আপনার সেই হাঁটুতে।
ডাক্তার দেখান- যদি তাতেও সমস্যা না মেটে তবে অবশ্যই ডাক্তার দেখান। হাঁটুর কোনও ধরনের সমস্যা দীর্ঘ দিন ফেলে রাখবেন না। মনে রাখবেন আপনার চলার ক্ষেত্রে আপনার হাঁটু দুটি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে।
ডাক্তার দেখান- যদি তাতেও সমস্যা না মেটে তবে অবশ্যই ডাক্তার দেখান। হাঁটুর কোনও ধরনের সমস্যা দীর্ঘ দিন ফেলে রাখবেন না। মনে রাখবেন আপনার চলার ক্ষেত্রে আপনার হাঁটু দুটি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে।

Battle Knee Pain: অসাধ্যসাধন করে এই ভেষজ, নিমেষে গায়েব করে কষ্টদায়ক হাঁটু ও জয়েন্টের ব্যথা, জেনে নিন কীভাবে ব্যবহার করবেন

যাঁরা হাঁটুর ব্যথায় ভোগেন, তাঁরাই জানেন, কী কষ্টের। আজকাল শুধু বয়স্করাই নন, অল্পবয়সীরাও হাঁটুর ব্যথায় কষ্ট পান। হাঁটতে, বসতে বা সিঁড়ি দিয়ে ওঠার সময় হাঁটুর ব্যথা মারাত্মক আকার নেয়। যাঁরা নিয়মিত হাঁটুর ব্যথায় ভোগেন, তাঁরা হাঁটুর ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে এই আয়ুর্বেদিক ভেষজটি ব্যবহার করতে পারেন। এটি পা, কোমর ও জয়েন্টের ব্যথা-সহ অনেক ধরনের রোগ সারাতে অত্যন্ত কার্যকর। মুক্তি দেয় কোষ্ঠকাঠিন্য থেকেও।
যাঁরা হাঁটুর ব্যথায় ভোগেন, তাঁরাই জানেন, কী কষ্টের। আজকাল শুধু বয়স্করাই নন, অল্পবয়সীরাও হাঁটুর ব্যথায় কষ্ট পান। হাঁটতে, বসতে বা সিঁড়ি দিয়ে ওঠার সময় হাঁটুর ব্যথা মারাত্মক আকার নেয়। যাঁরা নিয়মিত হাঁটুর ব্যথায় ভোগেন, তাঁরা হাঁটুর ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে এই আয়ুর্বেদিক ভেষজটি ব্যবহার করতে পারেন। এটি পা, কোমর ও জয়েন্টের ব্যথা-সহ অনেক ধরনের রোগ সারাতে অত্যন্ত কার্যকর। মুক্তি দেয় কোষ্ঠকাঠিন্য থেকেও।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. সরফরাজ আহমেদ জানিয়েছেন, হাঁটুর ব্যথা কমাতে বা দেহের কোনও অংশের ক্ষত সারাতে এই ওষুধটি ব্যথার উপর প্রয়োগ করা হয়। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে এবং গ্লুকোজ- কার্বোহাইড্রেট বিপাককে উন্নত করতে সহায়তা করে।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. সরফরাজ আহমেদ জানিয়েছেন, হাঁটুর ব্যথা কমাতে বা দেহের কোনও অংশের ক্ষত সারাতে এই ওষুধটি ব্যথার উপর প্রয়োগ করা হয়। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে এবং গ্লুকোজ- কার্বোহাইড্রেট বিপাককে উন্নত করতে সহায়তা করে।
এটি গ্যাস, পেট ফাঁপা এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যা থেকেও মুক্তি দেয়। এটিকে আয়ুর্বেদে সুরঞ্জন বলা হয়। এটি জয়েন্টের প্রদাহ কমিয়ে হাঁটুর ব্যথা উপশম করে। সুরঞ্জন প্রায়শই বাত এবং এর সঙ্গে সম্পর্কিত রোগ নিরাময়ের জন্য আয়ুর্বেদে ব্যবহৃত হয়।
এটি গ্যাস, পেট ফাঁপা এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যা থেকেও মুক্তি দেয়। এটিকে আয়ুর্বেদে সুরঞ্জন বলা হয়। এটি জয়েন্টের প্রদাহ কমিয়ে হাঁটুর ব্যথা উপশম করে। সুরঞ্জন প্রায়শই বাত এবং এর সঙ্গে সম্পর্কিত রোগ নিরাময়ের জন্য আয়ুর্বেদে ব্যবহৃত হয়।
যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে হাঁটুর ব্যথায় ভুগছেন তাঁরা সুরঞ্জন ব্যবহার করতে পারেন। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাদ্যতালিকায় সুরঞ্জনকে অন্তর্ভুক্ত করা ভাল। এটি ব্যবহার করার আগে একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত, যাতে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা অ্যালার্জি প্রতিরোধ করা যায়।
যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে হাঁটুর ব্যথায় ভুগছেন তাঁরা সুরঞ্জন ব্যবহার করতে পারেন। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাদ্যতালিকায় সুরঞ্জনকে অন্তর্ভুক্ত করা ভাল। এটি ব্যবহার করার আগে একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত, যাতে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা অ্যালার্জি প্রতিরোধ করা যায়।
সুরঞ্জনের নির্ধারিত ডোজ খাবার পরে গ্রহণ করা উচিত। এছাড়াও এটি সর্বোচ্চ পরিমাণে ৫ গ্রামের বেশি একসঙ্গে নেওয়া উচিত নয়। এই ওষুধটি হালকা গরম জলের সঙ্গে খাওয়া উচিত এবং দিনে দু'বারের বেশি সেবন করা যাবে না। এই ওষুধ ব্যবহার করার আগে কোনও ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খেতে হবে।

সুরঞ্জনের নির্ধারিত ডোজ খাবার পরে গ্রহণ করা উচিত। এছাড়াও এটি সর্বোচ্চ পরিমাণে ৫ গ্রামের বেশি একসঙ্গে নেওয়া উচিত নয়। এই ওষুধটি হালকা গরম জলের সঙ্গে খাওয়া উচিত এবং দিনে দু’বারের বেশি সেবন করা যাবে না। এই ওষুধ ব্যবহার করার আগে কোনও ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খেতে হবে।