কলকাতা: সাত সকালেই ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড কলকাতায়। জ্বলল একটি অ্যালুমিনিয়াম সামগ্রীর কারখানা। গল গল করে বেরোতে দেখা যায় ধোঁয়া। সূত্রের খবর অনুযায়ী, তপসিয়া থানা এলাকার আট নম্বর অবিনাশ চৌধুরী লেনের একটি কারখানাতে ঘটেছে এই ঘটনা। ঘটনাস্থলে ইতিমধ্যেই কাজ করছে দমকলের ৯ টি ইঞ্জিন।
কীভাবে আগুল লাগল কারখানায়? সে সম্পর্কে এখনও কিছুই জানা যায়নি। ঘটনায় এখনও কোনও হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। সূত্রের খবর অনুযায়ী, সকাল সাতটা নাগাদ তোপসিয়ার অ্যালুমিনিয়াম কারখানায় আগুন লাগে। ঘটনাস্থলে দমকলের নয়টি ইঞ্জিন। ইতিমধ্যে নিয়ন্ত্রণে এসেছে আগুন। আগুন আশেপাশে ঘনবসতিপূর্ণ অঞ্চল আগুন ছড়িয়ে যাওয়ার ভয় আতঙ্কিত এলাকাবাসীরা।
আরও পড়ুন: শোওয়ার ঘর হোক বা বাথরুম, বাড়ির কোথায় রেখেছেন ‘আয়না’? এই ৪ নিয়ম মেনে রাখুন, খুলে যাবে কপাল, সুখ-সমৃদ্ধি উপচে পড়বে
প্রসঙ্গত, গত কয়েকমাসে বেশ কয়েকটি আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে কলকাতায়। সেপ্টেম্বরের শুরুতেই আগুন লাগে নিজাম প্যালেসে। নিজাম প্যালেসের বহুতলে আগুন লাগার খবর পাওয়া .যায়। গতকাল, রবিবার যাদবপুরের একটি দোকানে আগুন লাগার খবর পাওয়া যায়।
কলকাতা: ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড শহরে। ধাপার মাঠপুকুর এলাকায় রাসায়নিক কারখানায় আগুন লাগে। সকাল ১১ টা নাগাদ আগুন লাগে বলেই সূত্রের খবর। কয়েক মিনিটের মধ্যেই সেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে। ১১:২৫ নাগাদ দমকলের কাছে আগুন লাগার খবর আসে। ইতিমধ্যে ঘটনাস্থলে দমকলের ২০ টি ইঞ্জিন আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার কাজ চালাচ্ছে। কিন্তু কীভাবে লাগল এই আগুন?
সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, মাঠপুকুরের মোবিল কারখানার গুদামে আগুন লাগে। স্থানীয়দের দাবি, দীর্ঘদিনের কারখানা হওয়া সত্ত্বেও নিজস্ব অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা ছিল না, কারখানা বন্ধ ছিল।
এলাকাটি ঘন জনবসতিপূর্ণ। চারপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে প্রচুর বাড়িঘর। ফলে আগুন ছড়িয়ে পড়ার তীব্র সম্ভাবনা ছিল। তবে যথাযথ সময়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্থানীয় বাসিন্দাদের নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
আরও পড়ুুন: মোবাইল ফোনের নীচে এই ছোট্ট ছিদ্রটি কেন থাকে বলুন তো? মাইক্রোফোন নয় কিন্তু! ৯৯% লোকজনই জানেন না, কাজ জানলে মাথায় হাত পড়বে
ভয়াবহ আগুনে গোটা অঞ্চল সাদা ধোঁয়ায় ঢেকে যায়। প্রবল ধোঁয়ায় দৃশ্যমানতার অভাব লক্ষ্য করা যায়। সেইসঙ্গে শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা হওয়ার দরুন দমকল কর্মীদের আগুনের উৎসস্থলে পৌঁছাতে বেগ পেতে হয়।
Just another WordPress site