ব্যবসা-বাণিজ্য LIC-র এই পলিসিতে ৫ বছরে ডবল হবে আপনার টাকা ? Gallery March 15, 2024 Bangla Digital Desk অল্প সময়ে টাকা ডবল করতে কে না চায় ? সকলেই এই উদ্দেশ্য নিয়ে বিনিয়োগ শুরু করে যে কম সময়ে মোটা টাকা রিটার্ন ৷ সে ক্ষেত্রে শেয়ার বাজার আপনার জন্য সেরা অপশন হতে পারে ৷ তবে যাঁরা রিস্ক নিতে ভয় পান তাদের জন্য শেয়ার বাজার একদমই ভাল অপশন না ৷ টাকা সুরক্ষিত থাকার পাশাপাশি ভাল রিটার্ন পেতে চাইলে রয়েছে অন্যান্য স্কিম যার মধ্যে এলআইসি সবচেয়ে জনপ্রিয় ৷ পনেরো-কুড়ি বছর আগের কথা। কিষাণ বিকাশ পত্রে পাঁচ বছরে টাকা ডবল হত। আজ আর সে দিন নেই। কিষাণ বিকাশ পত্রে টাকা দ্বিগুণ হতে এখন দশ বছর সময় লাগে। তবে পাঁচ বছরে টাকা ডবল করার কিছু স্কিম এখনও আছে। এর মধ্যে এলআইসি-র ইনভেস্টমেন্ট প্লাস প্ল্যান অন্যতম। এলআইসি ইনভেস্ট প্লাস প্ল্যান হল ইউলিপ, নন-পার্টিসিপেন্ট, একক প্রিমিয়াম জীবন বিমা পরিকল্পনা। একক প্রিমিয়াম পেমেন্ট করলে পলিসির মেয়াদে বিমা-সহ বিনিয়োগ কভার প্রদান করা হয়। অফলাইনের পাশাপাশি অনলাইনেও এই প্ল্যান কেনা যায়। এত বছরে টাকা দ্বিগুণ হবে: আগেই বলা হয়েছে, এলআইসি-র ইনভেস্টমেন্ট প্লাস প্ল্যানে একক প্রিমিয়াম প্ল্যান। অর্থাৎ একলপ্তে পুরো টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। বলে রাখা ভাল, এই বিনিয়োগে ঝুঁকি আছে। বিনিয়োগকারী ঝুঁকি নিতে পারলে ১৫ শতাংশ এনএভি বৃদ্ধির ভিত্তিতে ৫ বছরে টাকা দ্বিগুণ হয়ে যাবে। ঝুঁকি কম নিতে চাইলে রিটার্নও কম হবে। বিমা কভারও মিলবে: এই স্কিমে বিনিয়োগ করলে জীবন বিমা এবং দুর্ঘটনা বিমা কভারও পাওয়া যায়। বিমা কভারের টাকা নির্ভর করে বিনিয়োগের পরিমাণের উপর। অর্থাৎ বিনিয়োগ যত বেশি হবে, বিমা কভারও তত বাড়বে। ধরা যাক, কেউ ১৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করলেন। তিনি ৩,৭৫,০০০ টাকা দুর্ঘটনা কভারেজ পাবেন। ডেথ বেনিফিট: এলআইসি ইনভেস্টমেন্ট প্লাস প্ল্যানে ঝুঁকি শুরু হওয়ার আগে মৃত্যু হলে মনোনীত ব্যক্তি শুধুমাত্র ইউনিট তহবিলের টাকা পাবেন। ঝুঁকি শুরু হওয়ার পর মৃত্যু হলে বিমার টাকা এবং ইউনিট তহবিল, উভয়ই মিলবে। ম্যাচিউরিটির সুবিধা: বিনিয়োগকারী যদি লাইফ অ্যাসিওর্ড ম্যাচিউরিটির তারিখ পর্যন্ত বেঁচে থাকেন তাহলে লাইফ অ্যাসিওর্ড ম্যাচিউরিটি বেনিফিট হিসেবে ইউনিট ফান্ড ভ্যালুর সমান পরিমাণ পাবেন। পলিসি সারেন্ডার: বিনিয়োগকারী চাইলে পলিসি সারেন্ডার করতে পারেন। প্রাথমিক ৫ বছরের প্ল্যান সারেন্ডার করলে ডিসকাউন্ট চার্জ কেটে ইউনিট ফান্ডের মূল্য দেওয়া হয়। লক ইন পিরিয়ড (৫ বছর) শেষ হওয়ার পর পলিসি সারেন্ডার করলে পুরো ইউনিট ফান্ড ভ্যালু প্রদান করা হয়।
ব্যবসা-বাণিজ্য ভবিষ্যতে টাকা নিয়ে আর চিন্তা থাকবে না, LIC-র এই দুই পলিসি দিচ্ছে বিরাট সুবিধা ! Gallery March 14, 2024 Bangla Digital Desk বিনিয়োগের গোলকধাঁধায় অনেকেই পথ হারান। বুঝে উঠতে পারেন না, কোথায় বিনিয়োগ করা উচিত। এরকম পরিস্থিতিতে চোখ বন্ধ করে এলআইসি-তে বিনিয়োগ করাই বুদ্ধিমানের কাজ। সরকার সমর্থিত পলিসি, ফলে গ্যারান্টিযুক্ত রিটার্ন পাওয়া যায়। সুদের হারও ভাল। এই কারণেই ভারতে বিনিয়োগকারীদের প্রথম পছন্দ এলআইসি। এখানে এলআইসি-র সেরা ২টি পলিসি দেখে নেওয়া যাক। এলআইসি এসআইআইপি প্ল্যান: এই এলআইসি প্ল্যানে একসঙ্গে দুটি সুবিধা পাওয়া যায়। বাজার সংযুক্ত মোটা রিটার্নের পাশাপাশি মেলে বিমা সুরক্ষা। সোজা কথায়, অপ্রত্যাশিত কিছু ঘটলে পরিবারের আর্থিক সুরক্ষা নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। সঞ্চয়ের সঙ্গে প্রিয়জনদের নিশ্চিত নিরাপত্তাও থাকবে। বৈশিষ্ট্য – ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতার উপর ভিত্তি করে ৪টি ফান্ড থেকে যে কোনও একটি বেছে নেওয়া যায়। এমনকী ফান্ড পরিবর্তনও করা যায় কোন খরচ ছাড়াই। আয়কর আইন ১৯৬১-এর ধারা ৮০সি এবং ১০ (১০ডি)-র আওতায় করছাড় পাওয়া যায়। জরুরি সময় আংশিক ফান্ড তোলা যায়। সুবিধা – পলিসি হোল্ডারকে প্রদত্ত প্রিমিয়ামের ১০৫ শতাংশ ডেথ বেনিফিট হিসেবে দেওয়া হয়। পলিসির মেয়াদ শেষে পুরো টাকা হাতে আসে। দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যুর ক্ষেত্রে অতিরিক্ত কভারেজ পাওয়া যায়। এলআইসি জীবন উমঙ্গ: এই পলিসিতে রিটার্নের পাশাপাশি আজীবন বিমা সুরক্ষা দেয় এলআইসি। এটাই এই পলিসির বৈশিষ্ট। প্রিমিয়াম প্রদান পর্ব শেষ হওয়ার পর ম্যাচিউরিটির আগে পর্যন্ত সারভাইভাল বেনিফিটও দেওয়া হয়। বৈশিষ্ট্য – ডেথ বেনিফিটের সুবিধা। অতিরিক্ত কভারেজের জন্য বিভিন্ন রাইডার। বেতন থেকে প্রিমিয়াম কেটে নেওয়ার সুবিধা রয়েছে। করছাড় পাওয়া যায়। সুবিধা – জীবন উমঙ্গ পলিসিতে ডেথ বেনিফিট, সারভাইভাল বেনিফিট, ম্যাচিউরিটি বেনিফিট এবং রাইডার বেনিফিটের সুবিধা দিচ্ছে এলআইসি।
ব্যবসা-বাণিজ্য LIC-র এই প্ল্যান এখন সবার ভরসা, প্রতি মাসে ৫০০ টাকা দিয়ে পেয়ে যাবেন লক্ষ লক্ষ টাকা ! Gallery March 13, 2024 Bangla Digital Desk যে সকল পরিবারের আয় খুবই কম, তাদের জন্য LIC আধার স্তম্ভ নামে একটি স্কিম চালায়। এই স্কিম শুধুমাত্র পুরুষদের জন্য। বিশেষ বিষয় হল এতে অটো কভারের সুবিধা রয়েছে, পলিসি নেওয়ার জন্য কোনও মেডিকেল পরীক্ষার প্রয়োজন নেই এবং কম টাকায় ৭৫ হাজার টাকা রিটার্ন পাওয়া যায়। এই স্কিমের কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা অন্য কোনও স্কিমে পাওয়া যায় না। এখানে কোনও কারণে কেউ প্রিমিয়াম পরিশোধ করতে না পারলেও সেই প্রিমিয়াম স্বয়ংক্রিয়ভাবে জমা হওয়ার বিকল্প রয়েছে। এর জন্য শর্ত হল, সেটি কমপক্ষে ৩ বছর কার্যকর থাকতে হবে। ৬ মাসের অটো কভার ৩ বছরের বেশি এবং ৫ বছরের কম মেয়াদের জন্য উপলব্ধ। কেউ যদি ৫ বছরের বেশি সময় ধরে পলিসি চালান তবে তিনি এক বছরের জন্য অটো কভার পাবেন। LIC আধার স্তম্ভ –এই স্কিমে যে বছরের জন্য পলিসি নেওয়া হয়েছে তার জন্য প্রিমিয়াম দিতে হবে। এই পলিসির সবচেয়ে বিশেষ জিনিস হল লয়্যালটি সংযোজন যা ম্যাচিউরিটির সময় বিমাকৃত অর্থের সঙ্গে যোগ করে পাওয়া যায়। যাঁদের বয়স ৮ থেকে ৫৫ বছরের মধ্যে তাঁদের সকলেই এই পলিসি গ্রহণ করতে পারেন। এই পলিসি সর্বনিম্ন ১০ বছর এবং সর্বোচ্চ ২০ বছরের জন্য নেওয়া যেতে পারে। যেহেতু এই নীতি নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য, তাই এর নিশ্চিত পরিমাণ হল ৭৫ হাজার টাকা। কেউ ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত এই পলিসি নিতে পারেন৷ মহিলাদের জন্য আধার স্তম্ভ –একটি পরিবারের অনেকেই এই পলিসি নিতে পারেন কিন্তু কোনও পলিসি ৩ লক্ষ টাকার বেশি হতে পারে না। শুধুমাত্র নিম্ন আয়ের পুরুষরাই এই পলিসি নিতে পারবেন, নারীরা নয়। যে মহিলারা এই ধরনের পলিসি নিতে চান, তাঁরা আধার শীলা পলিসি নিতে পারেন। আধার স্তম্ভ প্রিমিয়াম চারটি ভিন্ন উপায়ে পরিশোধ করা যেতে পারে। প্রতি মাসে, ত্রৈমাসিক, অর্ধবার্ষিক এবং বার্ষিক। এই প্রিমিয়াম থেকে প্রাপ্ত রিটার্নগুলি আয়করের ধারা ৮০সি-এর অধীনে ছাড় দেওয়া হয়েছে। ৫০০ টাকা বিনিয়োগ করে ২ লক্ষ টাকা লাভ –একটি উদাহরণের মাধ্যমে এটি বোঝা যেতে পারে। ধরা যাক অনির্বাণ আধার স্তম্ভ নীতি নিয়েছেন, যাঁর বয়স ৪০ বছর। অনির্বাণ ১.৫ লক্ষ টাকার একটি নিশ্চিত পলিসি নিয়েছেন। অনির্বাণ ২০ বছরের জন্য পলিসিটি কিনেছেন এবং প্রতি মাসে ৫০০ টাকা প্রিমিয়াম প্রদান করেন। অনির্বাণকে ২০ বছরের জন্য প্রতি মাসে ৫০০ টাকা দিতে হবে। এই নীতিটি ২০ বছর পূর্ণ হওয়ার পরে ম্যাচিওর হবে। এর পরে, অনির্বাণ প্রথমে ১.৫ লক্ষ টাকার নিশ্চিত পরিমাণ পাবেন। এর পরে তিনি ৪৮,৭৫০ টাকার লয়ালটি পাবেন। সামগ্রিকভাবে, অনির্বাণ ২০ বছরে ১,৯৮,৭৫০ টাকা পাবেন। এই ভাবে প্রতি মাসে ৫০০ টাকা সঞ্চয় ২ লক্ষ টাকায় পরিণত হতে পারে৷ মৃত্যুতে কত টাকা পাওয়া যেতে পারে –যদি পলিসি ধারক এই পলিসি নেওয়ার তারিখ থেকে ২০ বছরের মধ্যে মারা যান, তবে পরিবারের যে কোনও নমিনি পাবেন ১.৫ লক্ষ টাকা। এর সঙ্গে লয়ালটি সংস্করণও পাওয়া যাবে। এটা নির্ভর করবে নীতি কত বছর ধরে চালু আছে তার ওপর। পলিসিটি যত বেশি বছর স্থায়ী হবে, তত বেশি লাভ পাওয়া যাবে। এই ক্রমানুসারে, পলিসি ধারকের পরিবার আরও বেশি সুবিধা পেতে পারে, যখন পলিসিটি আরও বেশি বছর ধরে চালু থাকে এবং সর্বাধিক প্রিমিয়াম প্রদান করা হয়।
ব্যবসা-বাণিজ্য মাত্র ৮৭ টাকা জমিয়েই ১১ লাখ রিটার্ন, মহিলাদের জন্য ধামাকাদার স্কিম নিয়ে এল LIC Gallery March 8, 2024 Bangla Digital Desk LIC-তে নিশ্চিত রিটার্ন পাওয়া যায়। কোনও ঝুঁকি নেই। টাকা থাকে সম্পূর্ণ নিরাপদ। তাই মধ্যবিত্ত বিনিয়োগকারী এলআইসিতে বিনিয়োগ করতে পছন্দ করেন। শুধুমাত্র মহিলাদের জন্য কিছু বিশেষ স্কিম রয়েছে এলআইসি-র। এই সব স্কিমে বিনিয়োগ করে দীর্ঘমেয়াদে প্রচুর রিটার্ন পাওয়া যায়। যেমন এলআইসি আধার শীলা পলিসি। এখানে প্রতিদিন মাত্র ৮৭ টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। ম্যাচিউরিটিতে মেলে বিপুল রিটার্ন। এলআইসি আধার শীলা নন লিঙ্কড, ব্যক্তিগত জীবন বিমা প্রকল্প। স্কিমে শুধু মহিলারাই বিনিয়োগ করতে পারেন। মেয়াদপূর্তিতে পলিসি হোল্ডারকে একলপ্তে পুরো টাকা দিয়ে দেওয়া হয়। ম্যাচিউরটির আগেই পলিসি হোল্ডারের মৃত্যু হলে পরিবারকে আর্থিক সাহায্য করে এলআইসি। পলিসি হোল্ডার বেঁচে থাকলে রিটার্নের উপর ‘লিভিং বেনিফিট’ দেওয়া হয়। আধার কার্ড থাকালেই এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারবেন মহিলারা। বয়স হতে হবে ৮ বছর থেকে ৫৫ বছরের মধ্যে। ১০ থেকে ২০ বছর মেয়াদে পলিসি কিনতে পারবেন বিনিয়োগকারীরা। মহিলার ৭০ বছর বয়সে পলিসি ম্যাচিউর করবে। হাতে আসবে রিটার্ন। অর্থাৎ যদি কেউ ৫৫ বছর বয়সে পলিসি কেনেন, তাহলে তিনি ১৫ বছরের জন্যই বিনিয়োগ করতে পারবেন। এই স্কিমে ২ লক্ষ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত সাম অ্যাসিওর্ড পাওয়া যায়। এলআইসি আধার শীলা পলিসিতে যদি কেউ ১১ লক্ষ টাকা রিটার্ন পেতে চান, তাহলে প্রতিদিন ৮৭ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। সেক্ষেত্রে বার্ষিক প্রিমিয়াম হবে ৩১,৭৫৫ টাকা। ১০ বছর মেয়াদে মোট জমার পরিমাণ দাঁড়াবে ৩,১৭,৫৫০ টাকা। এবার ৭০ বছর বয়সে টাকা তোলার সময় মহিলা বিনিয়োগকারী ১১ লাখ টাকা হাতে পাবেন। এই স্কিমে সর্বনিম্ন বিমার পরিমাণ ৭৫ হাজার টাকা। সর্বোচ্চ ৩ লাখ টাকা। মাসিক, ত্রৈমাসিক, অর্ধবার্ষিক এবং বার্ষিক প্রিমিয়াম দেওয়ার সুবিধা রয়েছে। বিনিয়োগের সীমাও নির্দিষ্ট। ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করা যাবে। বৃদ্ধ বয়সে মহিলাদের আর্থিক নিরাপত্তা দেওয়ার জন্যই এই পলিসি চালু করেছে এলআইসি।
ব্যবসা-বাণিজ্য LIC-র এই ৩ প্ল্যান কোটিপতি বানাতে পারে, আপনি বিনিয়োগ করেছেন কি? Gallery March 6, 2024 Bangla Digital Desk বর্তমান সময়ে কে না চান কোটিপতি হতে। কিন্তু, শুধু মুখে বললেই তো আর রাতারাতি কোটিপতি হওয়া সম্ভব নয়। এর জন্য চাই সুনির্দিষ্ট আর্থিক প্ল্যান এবং সঞ্চয়। একই সঙ্গে সেই সঞ্চয় সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ করলেই নিজের লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব হতে পারে। তাই কোটিপতি হতে গেলে মেনে চলতে হবে কয়েকটি নিয়ম। এক্ষেত্রে LIC-র ৩টি সেরা প্ল্যান রয়েছে, যা কোটিপতি করে তুলতে পারে। লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া অর্থাৎ LIC হল ভারতের বৃহত্তম বিমা সংস্থা। ভারতে লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া খুবই জনপ্রিয়। কারণ এদের বিভিন্ন ধরনের স্কিম রয়েছে। কম বয়স থেকে শুরু করে বেশি বয়স পর্যন্ত এদের বিভিন্ন ধরনের পলিসি রয়েছে। এছাড়াও লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার পেনশন পলিসি খুবই জনপ্রিয়। এরই মধ্যে এদের ৩টি সেরা প্ল্যান রয়েছে, যা যে কাউকে কোটিপতি করে তুলতে পারে। কত টাকা পাওয়া যেতে পারেলাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার ১ কোটি টাকার এই LIC পলিসি গ্রাহকদের ২ কোটি টাকা দেবে।জীবন শিরোমণি পলিসিলাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার এই ২০ বছরের জীবন শিরোমণি পলিসিতে ১৬ বছরের জন্য প্রিমিয়াম দিতে হবে। বয়স সীমালাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার এই পলিসির জন্য গ্রাহকদের বয়স ১৮ থেকে ৫৫ বছরের মধ্যে হতে হবে।কত টাকা পাওয়া যেতে পারেলাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার এই পলিসিতে দৈনিক ৫০০ টাকা আমানত গ্রাহকদের ১ কোটি টাকা দেবে। জীবন লাভ পলিসিলাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার এই ২৫ বছরের জীবন লাভ পলিসিতে ১৬ বছরের জন্য প্রিমিয়াম দিতে হবে।বয়স সীমালাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার এই জীবন লাভ পলিসির জন্য গ্রাহকদের বয়স ৮ থেকে ৫৯ বছরের মধ্যে হতে হবে। কত টাকা পাওয়া যেতে পারেলাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার এই জীবন লাভ পলিসিতে দৈনিক ১৬০ টাকার ডিপোজিট ১ কোটি টাকা দেবে।জীবন উমঙ্গ পলিসিলাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার এই ৭৫ বছরের জীবন উমঙ্গ পলিসিতে ২৫ বছরের জন্য প্রিমিয়াম দিতে হবে। বয়স সীমালাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার এই জীবন উমঙ্গ পলিসি ৩ মাস বয়সী শিশু থেকে ৫৫ বছর বয়সী যে কেউ নিতে পারে।
ব্যবসা-বাণিজ্য LIC-র এই পলিসিতে মিলবে বাড়তি আয়ের সুবিধা, প্রতি বছর পেয়ে যাবেন ১ লক্ষ টাকা! Gallery March 4, 2024 Bangla Digital Desk বর্তমান মূল্যবৃদ্ধির বাজারে সকলেই চান এমন জায়গায় বিনিয়োগ করতে যেখান থেকে ভবিষ্যতে মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়া সম্ভব। ভবিষ্যতের খরচের জন্য সকলের মনেই চিন্তা থাকে। কারণ অবসর গ্রহণের পরে নিজেদের খরচ, পরিবারের খরচ, সন্তানের লেখাপড়ার খরচ আবার বিয়ের খরচের মতো বিষয় জড়িত রয়েছে। এর জন্য এখন থেকেই পরিকল্পনা করে সঞ্চয় শুরু করা উচিত। এর জন্য বিনিয়োগের একটি ভাল মাধ্যম বেছে নেওয়া উচিত। যেখানে বিনিয়োগ করলে ভবিষ্যতের জন্য আর কোনও চিন্তা থাকে না। বর্তমান সময়ে LIC অর্থাৎ লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি হল বিনিয়োগের একটি সেরা মাধ্যম। LIC-এর বিভিন্ন ধরনের স্কিম রয়েছে, যেখানে বিনিয়োগ করলে মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়া সম্ভব। একই সঙ্গে সুরক্ষার বিষয়েও কোনও আপোস করার প্রয়োজন নেই। LIC-এর একটি খুবই জনপ্রিয় স্কিম হল LIC Jeevan Utsav। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এর সমস্ত খুঁটিনাটি বিষয় এবং সুবিধা। LIC-এর LIC Jeevan Utsav পলিসি গ্রাহকদের কাছে আয়ের দ্বিতীয় উৎস হয়ে উঠতে পারে। LIC Jeevan Utsav পলিসিতে বিনিয়োগ করলে প্রতি বছর ১ লক্ষ টাকা পাওয়া যেতে পারে। LIC Jeevan Utsav পলিসি কয়েক মাস আগেই চালু করা হয়েছে। LIC Jeevan Utsav পলিসিতে বিনিয়োগ করলে গ্রাহকদের নিজেদের আয় নিয়ে চিন্তা অনেকটাই কেটে যেতে পারে।LIC Jeevan Utsav পলিসির নীতিতে গ্যারান্টিযুক্ত রিটার্ন পাওয়া যায়। বিমাকৃত পলিসির ১০ শতাংশ গ্রাহকদের দেওয়া হয়। অর্থাৎ টেনশন ফ্রি লাইফ কাটানোর জন্য LIC Jeevan Utsav পলিসি গ্রাহকদের কাছে সেরা বিকল্প হতে পারে। LIC Jeevan Utsav পলিসিটি ৫ বছর থেকে ১৬ বছর পর্যন্ত প্রিমিয়াম পে মেয়াদের সঙ্গে আসে। যদি একজন ২৫ বছর বয়সী ব্যক্তি ১২ বছরের জন্য ১০ লক্ষ টাকার বিমা সহ LIC-এর LIC Jeevan Utsav পলিসি পরিকল্পনা গ্রহণ করেন, তাহলে তাঁকে ৩৬ বছরের জন্য প্রিমিয়াম দিতে হবে। ৩৭তম এবং ৩৮তম বছরে প্রিমিয়াম থামার পরে, ৩৯তম বছর থেকে ১০০তম বছর পর্যন্ত বিমাকৃত অর্থের ১০ শতাংশ অর্থাৎ ১ লক্ষ টাকা পাওয়া যাবে।১০ লক্ষ টাকার নিশ্চিত পরিমাণের জন্য, গ্রাহকদের প্রতি বছর প্রায় ৯২,০০০ টাকা প্রিমিয়াম দিতে হবে।
ব্যবসা-বাণিজ্য প্রতিদিন ১৫১ টাকা জমালেই মিলবে ৩১ লাখ রিটার্ন, কন্যা সন্তানদের জন্য বাম্পার স্কিম LIC-র Gallery March 2, 2024 Bangla Digital Desk কন্যা সন্তানদের জন্য দুর্দান্ত স্কিম নিয়ে এল এলআইসি। নাম ‘এলআইসি কন্যাদান পলিসি’। এই স্কিমে প্রতিদিন ১৫১ টাকা জমা করলেই ম্যাচিউরিটিতে মিলবে ৩১ লাখ টাকা। মেয়ের উচ্চশিক্ষা বা বিয়ে নিয়ে আর চিন্তা করতে হবে না। মেয়ে বা বোনের নামে কন্যাদান পলিসি কেনা যায়, এর মেয়াদ ১৩ থেকে ২৫ বছর। প্রতিদিন ১৫১ টাকা জমালেই মিলবে ৩১ লাখ: এলআইসি কন্যাদান পলিসি কিনতে চাইলে নিজের বয়স হতে হবে কমপক্ষে ৩০ বছর। এবং সন্তানের বয়স ১ বছর। আগেই বলা হয়েছে পলিসির মেয়াদ ২৫ বছর। তবে প্রিমিয়াম দিতে হবে ২২ বছর। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, এই পলিসির মেয়াদ কন্যার বয়স অনুযায়ী কমানো যেতে পারে। ধরা যাক কেউ ১৮ বছর বয়সে মেয়ের বিয়ে দিতে চান। সেক্ষেত্রে তিনি ১৭ বছরের জন্য এলআইসি কন্যাদান পলিসি কিনতে পারেন। অর্থাৎ পছন্দ অনুযায়ী মেয়াদ বেছে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। তবে সেটা ন্যূনতম ১৩ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে বাছতে হবে। প্রয়োজনীয় কাগজপ্ত্র: কন্যা সন্তানের জন্ম সার্টিফিকেট, পিতামাতার আধার কার্ড, প্যান কার্ড, পাসপোর্ট সাইজ ছবি এবং ব্যাঙ্ক পাসবুক। ম্যাচিউরিটির টাকা ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্টেই জমা পড়বে। এলআইসি কন্যাদান পলিসিতে প্রতিদিন ১৫১ টাকা জমা দিতে হবে। অর্থাৎ মাসে ৪৫৩০ টাকা। কার বেতন ১৫ হাজার টাকা হলেও তিনি মেয়ের নামে কন্যাদান পলিসি কিনতে পারেন। টানা ২২ বছর প্রিমিয়াম দিতে হবে। এরপর ২৫ বছর পূর্ণ হলে হাতে আসবে ম্যাচিউরিটির ৩১ লাখ টাকা। কেউ যদি প্রতিদিন ১২১ টাকা জমা দেন তাহলে তিনি ম্যাচিউরিটিতে ২৭ লাখ টাকা পাবেন। এই পলিসিতে অন্যান্য সুবিধাও রয়েছে। বিমা কভার পাওয়া যায়। পলিসি হোল্ডারের পিতার দুর্ঘটনায় মৃত্যু হলে পরিবারকে এককালীন ১০ লাখ টাকা দেওয়া হয়। যে কোনও এলআইসি অফিস থেকে কন্যাদান পলিসি কেনা যায়। এর জন্য গ্রাহক উন্নয়ন কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। এছাড়া এলআইসি এজেন্টের কাছ থেকেও কন্যাদান পলিসি কিনতে পারেন গ্রাহক।
ব্যবসা-বাণিজ্য পাঁচ বছরে টাকা ডবল, LIC-র এই পলিসিতে হইচই ! লাভবান হবেন আপনিও Gallery February 27, 2024 Bangla Digital Desk অল্প সময়ে টাকা ডবল করতে কে না চায় ? সকলেই এই উদ্দেশ্য নিয়ে বিনিয়োগ শুরু করে যে কম সময়ে মোটা টাকা রিটার্ন ৷ সে ক্ষেত্রে শেয়ার বাজার আপনার জন্য সেরা অপশন হতে পারে ৷ তবে যাঁরা রিস্ক নিতে ভয় পান তাদের জন্য শেয়ার বাজার একদমই ভাল অপশন না ৷ টাকা সুরক্ষিত থাকার পাশাপাশি ভাল রিটার্ন পেতে চাইলে রয়েছে অন্যান্য স্কিম যার মধ্যে এলআইসি সবচেয়ে জনপ্রিয় ৷ পনেরো-কুড়ি বছর আগের কথা। কিষাণ বিকাশ পত্রে পাঁচ বছরে টাকা ডবল হত। আজ আর সে দিন নেই। কিষাণ বিকাশ পত্রে টাকা দ্বিগুণ হতে এখন দশ বছর সময় লাগে। তবে পাঁচ বছরে টাকা ডবল করার কিছু স্কিম এখনও আছে। এর মধ্যে এলআইসি-র ইনভেস্টমেন্ট প্লাস প্ল্যান অন্যতম। এলআইসি ইনভেস্ট প্লাস প্ল্যান হল ইউলিপ, নন-পার্টিসিপেন্ট, একক প্রিমিয়াম জীবন বিমা পরিকল্পনা। একক প্রিমিয়াম পেমেন্ট করলে পলিসির মেয়াদে বিমা-সহ বিনিয়োগ কভার প্রদান করা হয়। অফলাইনের পাশাপাশি অনলাইনেও এই প্ল্যান কেনা যায়। এত বছরে টাকা দ্বিগুণ হবে: আগেই বলা হয়েছে, এলআইসি-র ইনভেস্টমেন্ট প্লাস প্ল্যানে একক প্রিমিয়াম প্ল্যান। অর্থাৎ একলপ্তে পুরো টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। বলে রাখা ভাল, এই বিনিয়োগে ঝুঁকি আছে। বিনিয়োগকারী ঝুঁকি নিতে পারলে ১৫ শতাংশ এনএভি বৃদ্ধির ভিত্তিতে ৫ বছরে টাকা দ্বিগুণ হয়ে যাবে। ঝুঁকি কম নিতে চাইলে রিটার্নও কম হবে। বিমা কভারও মিলবে: এই স্কিমে বিনিয়োগ করলে জীবন বিমা এবং দুর্ঘটনা বিমা কভারও পাওয়া যায়। বিমা কভারের টাকা নির্ভর করে বিনিয়োগের পরিমাণের উপর। অর্থাৎ বিনিয়োগ যত বেশি হবে, বিমা কভারও তত বাড়বে। ধরা যাক, কেউ ১৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করলেন। তিনি ৩,৭৫,০০০ টাকা দুর্ঘটনা কভারেজ পাবেন। ডেথ বেনিফিট: এলআইসি ইনভেস্টমেন্ট প্লাস প্ল্যানে ঝুঁকি শুরু হওয়ার আগে মৃত্যু হলে মনোনীত ব্যক্তি শুধুমাত্র ইউনিট তহবিলের টাকা পাবেন। ঝুঁকি শুরু হওয়ার পর মৃত্যু হলে বিমার টাকা এবং ইউনিট তহবিল, উভয়ই মিলবে। ম্যাচিউরিটির সুবিধা: বিনিয়োগকারী যদি লাইফ অ্যাসিওর্ড ম্যাচিউরিটির তারিখ পর্যন্ত বেঁচে থাকেন তাহলে লাইফ অ্যাসিওর্ড ম্যাচিউরিটি বেনিফিট হিসেবে ইউনিট ফান্ড ভ্যালুর সমান পরিমাণ পাবেন। পলিসি সারেন্ডার: বিনিয়োগকারী চাইলে পলিসি সারেন্ডার করতে পারেন। প্রাথমিক ৫ বছরের প্ল্যান সারেন্ডার করলে ডিসকাউন্ট চার্জ কেটে ইউনিট ফান্ডের মূল্য দেওয়া হয়। লক ইন পিরিয়ড (৫ বছর) শেষ হওয়ার পর পলিসি সারেন্ডার করলে পুরো ইউনিট ফান্ড ভ্যালু প্রদান করা হয়।
ব্যবসা-বাণিজ্য LIC-র এই ৩ পলিসিতে কোটিপতি হতে পারবেন, দেখে নিন বিস্তারিত Gallery February 21, 2024 Bangla Digital Desk জীবনবিমা মানেই এলআইসি। কোটি কোটি গ্রাহকের ভরসা। নিত্যনতুন স্কিম। সঙ্গে গ্যারান্টিযুক্ত রিটার্ন। সবচেয়ে বড় কথা, এলআইসি মানে নিরাপত্তা। টাকা জলে যাওয়ার ভয়ে নেই। অনেকেই জানতে চান, এলআইসি-র হাজার হাজার পলিসির মধ্যে সেরা পলিসি কোনগুলো? এখানে সেরকমই ৩টি পলিসির হদিশ দেওয়া হল। এ থেকে শুধু ভাল রিটার্ন মিলবে তাই নয়, ভবিষ্যতের জন্য মোটা তহবিলও জমাতে পারবেন গ্রাহক। এলআইসি জীবন শিরোমণি: ১৮ থেকে ৫৫ বছর বয়সী যে কেউ এলআইসি জীবন শিরোমণি পলিসি কিনতে পারেন। পলিসির মেয়াদকাল ২০ বছর। তবে বিনিয়োগ ১৬ বছর করলেই হবে। প্রতিদিন ৫০০ টাকা জমিয়েই মেয়াদ শেষ ১ কোটি টাকা পেতে পারেন গ্রাহক। এর সঙ্গে জীবন বিমা কভারের সুবিধা তো রয়েছেই। পাশাপাশি মিলবে ডেথ বেনিফিট। অর্থাৎ পলিসির মেয়াদকালে পলিসি হোল্ডারের মৃত্যু হলে নমিনির হাতে টাকা তুলে দেওয়া হয়। এটি সীমিত সময়ের মানি ব্যাক প্ল্যান। অর্থাৎ পলিসি হোল্ডারকে নির্দিষ্ট সময় অন্তর টাকা দেওয়া হয়। তাছাড়া এই পলিসির বিপরীতে লোন নেওয়াও যায়। এলআইসি জীবন লাভ: ৮ থেকে ৫৯ বছর বয়সী যে কেউ এলআইসি জীবন লাভ পলিসি কিনতে পারেন। প্রতিদিন ১৬০ টাকা জমালেই হাতে আসবে ১ কোটি টাকা। এই পলিসির মেয়াদ ২৫ বছর। ১৬ বছর প্রিমিয়াম জমা দিতে হবে। এটা সীমিত প্রিমিয়াম প্রদানকারী এবং নন লিঙ্কড প্ল্যান। মেয়াদকালে পলিসি হোল্ডারের মৃত্যুতে পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়। আর যদি পলিসি হোল্ডার মেয়াদপূর্তির সময় পর্যন্ত বেঁচে থাকেন তাহলে পান মোটা টাকা। এই স্কিমে বিনিয়োগকারী ইচ্ছে মতো প্রিমিয়ামের পরিমাণ এবং সময়কাল বেছে নিতে পারেন। এলআইসি জীবন উমঙ্গ: ৩ মাস থেকে ৫৫ বছর বয়সী ব্যক্তি জীবন উমঙ্গ পলিসি কিনতে পারেন। এটা সম্পূর্ণ জীবনবিমা পলিসি। মূলত এনডাউমেন্ট প্ল্যান। লাইফ কভারের সঙ্গে ম্যাচিউরিটিতে এক লপ্তে পুরো টাকা পাওয়া যায়। এই স্কিমের বিশেষত্ব হল, পলিসি হোল্ডারকে ১০০ বছর পর্যন্ত কভারেজ দেওয়া হয়।
ব্যবসা-বাণিজ্য মেয়ের শিক্ষা ও ভবিষ্যতের চিন্তা দূর করবে এই চাইল্ড LIC পলিসি; দেখে নিন এক নজরে Gallery February 21, 2024 Bangla Digital Desk বর্তমান সময়ে সকলেরই একটি প্রধান চিন্তা হল ভবিষ্যতের আর্থিক পরিকল্পনা। মূল্যবৃদ্ধির বাজারে ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করা একটি প্রধান এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন ধরনের খরচ বহনের সঙ্গে সন্তানদের শিক্ষা এবং বিবাহের টাকা জোগাড় করা। এর জন্য অনেক আগে থেকেই প্ল্যান করা প্রয়োজন। অবসর গ্রহণের পরে আর্থিক ভিত মজবুত করার জন্য যেমন অনেক আগে থেকেই প্ল্যান করতে হয়, ঠিক তেমনই সন্তানদের শিক্ষা এবং বিবাহের জন্য অনেক আগে থেকেই প্ল্যান করে টাকা সঞ্চয় শুরু করা প্রয়োজন। মেয়েদের জন্য সরকারি বিভিন্ন স্কিম রয়েছে। মেয়েদের শিক্ষা এবং বিবাহের চিন্তা দূর করার জন্য রয়েছে একটি চাইল্ড LIC পলিসি। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এর সমস্ত খুঁটিনাটি। মেয়েদের শিক্ষা এবং বিবাহের চিন্তা দূর করার জন্য খুবই প্রয়োজনীয় এই চাইল্ড LIC পলিসি। এতে লেখাপড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিবাহের জন্যও চিন্তা দূর হবে। পলিসি –এই চাইল্ড LIC পলিসির মাধ্যমে মেয়েদের বিয়ের দুশ্চিন্তা দূর হবে। সরকারি কোম্পানি এলআইসি চালু করেছে এই বিশেষ স্কিম। যা মেয়ের বিয়ে ও পড়ালেখা নিয়ে দুশ্চিন্তা দূর করতে পারে। কত টাকা জমা দিতে হবে –এই চাইল্ড LIC পলিসির জন্য প্রতিদিন ১২১ টাকা করে জমা দিতে হবে। মেয়ের বিয়ে ও পড়ালেখার জন্য এই স্কিমে পাওয়া যাবে ২৭ লাখ টাকা। বয়স সীমা –এই স্কিমের সুবিধা পাওয়ার জন্য মেয়ের বয়স অন্তত ১ বছর এবং বাবার বয়স ৩০ বছর হতে হবে। নীতির মেয়াদ –২৫ বছরের এই পলিসিতে গ্রাহকদের ২২ বছর পর্যন্ত প্রিমিয়াম জমা দিতে হবে। মৃত্যুর সুবিধা –এই স্কিমে দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যুর জন্য ১০ লক্ষ টাকা, স্বাভাবিক মৃত্যুতে ৫ লক্ষ টাকা এবং ম্যাচিউরিটির পরে ২৭ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে।প্ল্যান –এটি হল LIC-র চাইল্ড LIC পলিসি। যার মাধ্যমে মেয়েদের সুবিধা দেওয়া হয়। প্রতিদিন ৭৫ টাকা –এই স্কিমে প্রতিদিন ৭৫ টাকা বিনিয়োগ করা যেতে পারে। এর মাধ্যমে গ্রাহকরা ১১ লক্ষ টাকা পেতে পারে। কে কিনতে পারে –একমাত্র মেয়ের বাবা এই স্কিমের সুবিধা নিতে পারে। এই ক্ষেত্রে মেয়ের বয়স অন্তত ১ বছর এবং বাবার বয়স ৩০ বছর হতে হবে।