*বারে বারে আপনার কি মুড সুইং হয়? কেন হয় এর পেছনের কারণটা জানেন? মেয়েদের তো বটেই এখন ছেলেদের মধ্যেও প্রায় প্রায় শোনা যায় মুড সুইং কথাটি। এই বারবার মেজাজ পরিবর্তনের কারণ কী? কেন এরকম হয়? প্রতিবেদনঃ পিয়া গুপ্তা। সংগৃহীত ছবি।*কাজের চাপ থেকে শুরু করে হরমোনের সমস্যা অনেক ক্ষেত্রেই হতে পারে মুড সুইং এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞডাক্তার কিংশুক প্রমাণিক জানান, মেয়েদের ক্ষেত্রে প্রায়ই মুড সুইং হয়। বিশেষ করে গর্ভাবস্থা অথবা পিরিয়ডের সময়। সংগৃহীত ছবি।*প্রতি মাসে ঋতুচক্র হওয়ার সময় একজন মহিলার মানসিক এবং শারীরিক উভয় দিক থেকে বেশ কিছু পরিবর্তন হয় যা তার হরমোনকে প্রভাবিত করে। এই সময় বারবার মেজাজ পরিবর্তিত হতে থাকে মেয়েদের। সংগৃহীত ছবি।*ঘুমের অভাবে অনেক মেয়েদেরই মুড সুইং দেখা যায়। ঘুমোনোর সময় মানুষের মস্তিষ্ক এবং শরীর বিশ্রাম পায়। কম ঘুম হলে স্বাভাবিকভাবেই শারীরিক দুর্বলতার পাশাপাশি মেজাজ রুক্ষ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এক্ষেত্রে মুড সুইং দেখা যেতে পারে। তাই অবশ্যই দিনে কমপক্ষে ৮ ঘন্টা ঘুম বাঞ্ছনীয়। সংগৃহীত ছবি।*রক্তে যদি শর্করার মান কমে যায় তাহলে আপনার মেজাজ খারাপ হয়ে যেতে পারে। খাবারের মধ্যে দীর্ঘ ব্যবধান থাকলে রক্তে শর্করার মান কমে যায় তাই অবশ্যই বেশিক্ষণ ক্ষুধার্ত থাকা উচিত নয়। ক্ষুধার্ত থাকলে আপনার রাগ হওয়ার স্বাভাবিক। সংগৃহীত ছবি।*বিষন্নতা উদ্বেগজনিত সমস্যা। বর্ডার লাইন পার্সোনালিটি ডিসঅর্ডার (এডি এইচডি)-সহ আরও কিছু শারীরিক সমস্যা থাকলে মুড সুইং খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের কিছু ওষুধ রয়েছে যা খেলে এই মুড সুইং দেখা দিতে পারে। সংগৃহীত ছবি।*চিনি বা ক্যাফিনের মতো খাবার বেশি পরিমাণে গ্রহণ করলেও মুড সুইং দেখা দিতে পারে। এই এক্ষেত্রে সুষম যুক্ত খাবার সর্বদা গ্রহণ করুন। সংগৃহীত ছবি।
