ব্যবসা-বাণিজ্য Mutual Fund SIP Investment: ধামাকা রিটার্ন! ৩৬৫ দিন পরে মুখে চওড়া হাসি, ৫০০০ টাকার SIP-তে ১ বছরে ১ লক্ষ! বিনিয়োগে মালামাল Gallery June 28, 2024 Bangla Digital Desk শেয়ার বাজারে সরাসরি বিনিয়োগের থেকে সাধারণ মানুষের কাছে মিউচুয়্যাল ফান্ডে বিনিয়োগের অপশন অত্যন্ত ভাল বলেই মনে করা হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷ সাধারণত এই বিষয়ে নানান মানুষ পড়াশুনা করে থাকেন ৷ কেউ কেউ আবার বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে বিনিয়োগ করে থাকেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷ এমন কিছু ফান্ড আছে যেই ফান্ডে বিনিয়োগ করা হলে এক বছরেই ভাল রিটার্ন পাওয়া যায়, এমনকি দ্বিগুণ রিটার্ন পাওয়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷ এমন কিছু ফান্ডকে (Top 3 PSU Fund) বলে মাল্টি ব্যাগার স্টক, এক বছরের মেয়াদে ৯৭.৮৯ শতাংশ রিটার্ন পেয়েছেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷ এমন কিছু ফান্ডকে (Top 3 PSU Fund) বলে মাল্টি ব্যাগার স্টক, এক বছরের মেয়াদে ৯৭.৮৯ শতাংশ রিটার্ন পেয়েছেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷ ৩ বছরের মেয়াদে বার্ষিক ৪২.২২ শতাংশ ৷ ৫ বছরের মেয়াদে ২৬.৯৬ শতাংশ বার্ষিক হারে রিটার্ন পাওয়া যাবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ পিএসইউ অর্থাৎ পাবলিক সেক্টর আন্ডারটেকিং মিউচ্যুয়াল ফান্ডকে থিমেটিক মিউচ্যুয়াল ফান্ড বলা হয়ে থাকে ৷ সিমেন্ট, পাওয়ার, স্টিল পাওয়ার ইত্যাদি বিনিয়োগ করা যেতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ এই ফান্ডগুলিতে ৮০ শতাংশ রিটার্ন পাওয়া যায় ৷ PSU ফান্ডের এসআইপিতে বিনিয়োগ করতে পারেন ৷ তিনটি সেরা ফান্ডের হদিশ পাওয়া যায় ৫,৫০০ টাকার এসআইপিতে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করা যেতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ এবার দেখে নেওয়া যাক সেই রিটার্ন ফান্ডগুলি কী কী? প্রতীকী ছবি ৷ এক বছরের সময়ে ফান্ডের CAGR ১০৫.৭৩ শতাংশ। একই সঙ্গে ন্যাভ বর্তমানে ৭৮.০৯ ফান্ডের মোট সম্পদের পরিমাণ ৷ ১১.৩৮ কোটি টাকা ৷ প্রতীকী ছবি ৷ এই ফান্ডের ক্ষেত্রে BSE PSU TRI-কে এসআইপিতে ৫০০ টাকা কমপক্ষে বিনিয়োগ করা যেতে পারে ৷ একসঙ্গে আরও বেশ কিছু টাকা এককালীন বিনিয়োগ করা যেতে পারে ৷ সেক্ষেত্রে ১০০০ টাকা থেকেই শুরু হোক ৷ প্রতীকী ছবি ৷ হিন্দুস্তান এয়ারনোটিক্স, ভারত ইলেকট্রনিক্স, এনটিপিসি, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার মত নামী দামী সংস্থার বা রাষ্ট্রায়াত্ত সংস্থার শেয়ার ও ফান্ডের পোর্টফোলিওতে ভাল পাওয়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷ ৫০০০ টাকার বিনিয়োগ বা এসআইপির মাধ্যমে ৯০,৪৪০ টাকা রিটার্ন ৷ ফলে ৫,৬৮১ এসআইপিতে বিনিয়োগ করে ১ লক্ষ টাকা ৷ প্রতীকী ছবি ৷ ১০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এসআইপি ১.৮১ লক্ষ টাকা ৷ অর্থাৎ ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকায় সুদ পেতে পারেন ৬১ হাজার টাকা ৷ প্রতীকী ছবি ৷ Disclaimer: উপরোক্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যের উদ্দেশ্যে দেওয়া হয়েছে। এখানে উল্লেখ করা জরুরি যে, বাজারে বিনিয়োগ করা ঝুঁকি সাপেক্ষ। বিনিয়োগকারী হিসাবে টাকা বিনিয়োগ করার আগে বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করুন। নিউজ ১৮ কখনও কাউকে এখানে অর্থ বিনিয়োগ করার পরামর্শ দেয় না ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ব্যবসা-বাণিজ্য কম সময়ে ধনী হওয়ার উপায় হাতের কাছেই, শুধু জেনে নিন SMART SIP আর NORMAL SIP-র তফাত কী Gallery June 10, 2024 Bangla Digital Desk আবারও, কেন্দ্রে মোদি সরকার গঠনের সঙ্গে সঙ্গে শেয়ারবাজারে ব্যাপক উত্থান হয়েছে। SIP-এর মাধ্যমে মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগকারীরা এর থেকে উপকৃত হচ্ছে। এর ফলে মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগকারীরাও বাম্পার রিটার্ন পেয়েছে। এই সময়ে বিনিয়োগকারীরা যদি নিজেদের এসআইপিতে কিছু পরিবর্তন করে, তাহলে তাদের বিনিয়োগের উপর এই রিটার্ন আরও বাড়তে পারে। আমরা আজ সাধারণ SIP বনাম ‘স্মার্ট SIP’-এর মধ্যে পার্থক্য এবং সুবিধাগুলি সম্পর্কে জানাতে যাচ্ছি। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কীভাবে স্মার্ট এসআইপি বিনিয়োগকারীদের সাধারণ এসআইপির তুলনায় বেশি রিটার্ন পেতে সাহায্য করতে পারে। সাধারণ SIP –সবার আগে কথা বলা যাক সাধারণ SIP নিয়ে। মিউচুয়াল ফান্ডে যারা বিনিয়োগ করে, তারা এই দিকটি সম্পর্কে ভাল ভাবেই অবহিত। সাধারণ SIP একটি নিয়মিত ভিত্তিতে একটি মিউচুয়াল ফান্ড স্কিমে একটি পূর্বনির্ধারিত পরিমাণ বিনিয়োগ করে, এটি সাধারণত মাসে একবার জমা করতে হয়। মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগকারী বেশিরভাগই এই পদ্ধতিটিই বেছে নেয়। এই মোডে, বিনিয়োগকারীরা সহজেই বিনিয়োগের উপর নজর রাখতে পারে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী তা পরিবর্তন করতে পারে। সাধারণ SIP নিয়মিত বিনিয়োগকে স্বয়ংক্রিয় করে, যা সুশৃঙ্খল বিনিয়োগকে উৎসাহিত করে। ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতার উপর নির্ভর করে স্বাভাবিক SIP করা যেতে পারে। বিনিয়োগকারীরা নিজেদের ঝুঁকির ক্ষুধার উপর ভিত্তি করে একটি মিউচুয়াল ফান্ড স্কিম বেছে নিয়ে বিনিয়োগ শুরু করতে পারে। শুধু এটা ভুললে চলবে না যে বিনিয়োগ প্রতি মাসে নিয়ম করে যেতে হবে, তা নাহলে লাভ আসবে না। টাকা যদি প্রতি মাসে জমা করা না হয়, তাহলে সঙ্গত কারণেই রিটার্নের পরিমাণ কমতে থাকবে বা একই জায়গায় থাকবে, তা আর বাড়বে না। স্মার্ট SIP –স্মার্ট SIP বাজারের অবস্থার উপর ভিত্তি করে বিনিয়োগের পরিমাণ সামঞ্জস্য করতে সহায়তা করে। যখন বাজার নিচে থাকে, বিনিয়োগকারীরা আরও বিনিয়োগ করতে পারে, আরও ইউনিট কিনতে পারে এবং যখন এটি উপরে থাকে, বিনিয়োগকারীরা কম ইউনিট কিনতে পারে। একটি স্মার্ট SIP-এর লক্ষ্য হল বিনিয়োগকারীকে বাজারের মন্দার সবচেয়ে বেশি সুবিধা করতে সাহায্য করা। এতে করে বিনিয়োগকারীরা কম সময়ে বেশি রিটার্ন পায়। যাই হোক, স্মার্ট SIP দিয়ে বিনিয়োগ করে, বিনিয়োগকারীরা নিজেদের বিনিয়োগের উপর কিছু নিয়ন্ত্রণ ছেড়ে দেয়। বিনিয়োগের পরিমাণ এবং ফ্রিকোয়েন্সি বিনিয়োগকারীর নিজেদের আর্থিক উদ্দেশ্যগুলি দেখে তার দ্বারা নির্ধারিত হয়। সাধারণ SIP-এর মাধ্যমে কাদের বিনিয়োগ করা উচিত –বিভিন্ন ধরনের বিনিয়োগকারী সাধারণ SIP-কে আকর্ষণীয় মনে করতে পারে, বিশেষ করে যারা নিয়ন্ত্রণ, সরলতা এবং স্বচ্ছতাকে মূল্য দেয়। সাধারণ SIP বোঝা এবং কনফিগার করা সহজ। একবার কেউ একটি মিউচুয়াল ফান্ড বেছে নিলে এবং তাদের পূর্বনির্ধারিত বিনিয়োগের পরিমাণ এবং ফ্রিকোয়েন্সিতে প্রবেশ হয়ে (সাধারণত মাসিক), প্রক্রিয়াটি স্বয়ংক্রিয় হয়। দীর্ঘমেয়াদে সম্পদ তৈরির জন্য সাধারণ SIP দুর্দান্ত৷ সাধারণ SIP বিভিন্ন ঝুঁকির প্রোফাইল অনুসারে তৈরি করা যেতে পারে। বিনিয়োগকারীর ঝুঁকি সহনশীলতার জন্য উপযুক্ত একটি মিউচুয়াল ফান্ড বেছে নেওয়া যেতে পারে। স্মার্ট SIP-এর মাধ্যমে কাদের বিনিয়োগ করা উচিত –স্মার্ট SIP-এর জন্য বিনিয়োগকারীকে আরও চার্জ দিতে হতে পারে। একই সময়ে, যদি বিনিয়োগকারীর আর্থিক পরিস্থিতি বা বিনিয়োগের লক্ষ্যগুলি পরিবর্তিত হয়, বিনিয়োগকারীরা সহজেই নিজেদের SIP অবদান বন্ধ করতে, বাড়াতে বা হ্রাস করতে পারে। কিছু বিনিয়োগকারী, যারা আরও স্বয়ংক্রিয় এবং উচ্চ-রিটার্ন চায়, এছাড়া আরও ঝুঁকি নিতে ইচ্ছুক, তারা স্মার্ট SIP উপযুক্ত বলে মনে করতে পারে। স্মার্ট SIP বাজারের অবস্থার উপর ভিত্তি করে নিজেদের বিনিয়োগের পরিমাণ সামঞ্জস্য করতে অ্যালগরিদম ব্যবহার করে। এতে উচ্চতর রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। স্মার্ট SIP-এর মূল ধারণা হল বাজার মন্দার সময় বেশি ইউনিট এবং বাজারের উর্ধ্বগতির সময় কম ইউনিট কেনা। যদিও কোনও গ্যারান্টি নেই যে এই পদ্ধতিটি একটি ঐতিহ্যগত SIP-কে ছাড়িয়ে যাবে, তবে অতিরিক্ত ঝুঁকি জড়িত রয়েছে। স্মার্ট SIP সাধারণ SIP-এর চেয়ে বেশি উদ্বায়ী হতে পারে, কারণ তারা বেশ কয়েকটি ভ্যারিয়েবলের সাপেক্ষে কাজ করে। বিনিয়োগকারীরা যারা উচ্চ রিটার্নের সম্ভাবনার বিনিময়ে উচ্চ ঝুঁকি নিতে ইচ্ছুক তাদের কাছে এটি আকর্ষণীয় হতে পারে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল, স্মার্ট SIP সব প্রোফাইলের জন্য উপযুক্ত নাও হতে পারে। স্মার্ট SIP-র সম্ভাব্য অস্থিরতা কম ঝুঁকি এবং সহনশীলতার পক্ষে থাকা বিনিয়োগকারীদের উদ্বিগ্ন করতে পারে।
ব্যবসা-বাণিজ্য SIP Investments: ৩০ লক্ষ টাকা জমাতে চাইলে , প্রতি মাসে কত টাকার SIP করতে হবে? রইল হিসেব Gallery June 10, 2024 Bangla Digital Desk SIP-র মাধ্যমে প্রতি মাসে টাকা জমিয়ে মোটা টাকার ফান্ড গড়ে তোলা যেতে পারে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ৩০ লক্ষ টাকার ফান্ড গড়ে তোলার জন্য, প্রতি মাসে কত টাকার SIP করতে হবে। কেউ যদি ৩০ লক্ষ টাকার একটি ফান্ড গড়ে তুলতে চায়, তাহলে তাকে প্রতি মাসে কত টাকা করে জমা করতে হবে? মাথায় রাখা দরকার যে এর জন্য প্রতি মাসেই নিয়ম করে SIP স্কিমে টাকা জমা করতে হবে, না হলে তহবিল গড়া সম্ভব হবে না। জেনে নেওয়া যাক সহজ হিসেব। ১০ বছরের মধ্যে ৩০ লক্ষ টাকার ফান্ড গড়ে তোলার জন্য, প্রতি মাসে SIP-তে নির্দিষ্ট হারে টাকা জমা করতে হবে। প্রতি মাসে SIP-তে ১১,০০০ টাকা করে জমা করলেই, ১০ বছরে ৩০ লক্ষ টাকার ফান্ড গড়ে তোলা সম্ভব হবে। প্রতি মাসে SIP-তে ১১,০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করলেও, ১০ বছরে ৩০ লক্ষ টাকার ফান্ড গড়ে তোলার জন্য SIP স্কিমে প্রতি বছরে ১৫% হারে সুদ পেতে হবে। SIP-তে প্রতি বছরে ১০% হারে সুদ পেলেই, ১০ বছরে ৩০ লক্ষ টাকার ফান্ড গড়ে তোলা সম্ভব হবে। যদি SIP স্কিমে প্রতি বছরে ১৫% হারে সুদ পাওয়া যায়, তাহলে ১১,০০০ টাকার মাসিক SIP স্কিমে বিনিয়োগকারীরা ১০ বছরে ৩০,৬৫,২৩০ টাকার ফান্ড গড়ে তুলতে পারবে। বিনিয়োগকারীরা প্রতি মাসে ১১,০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করলে, ১০ বছরে SIP স্কিমে মোট ১৩,২০,০০০ টাকা জমা করবে। ১০ বছরে এই SIP স্কিমে বিনিয়োগকারীরা মোট ১৭,৪৫,২৩০ টাকা সুদ হিসাবে রিটার্ন পেতে পারে। প্রতি মাসে ১৫% হারে সুদ পেলেই এই SIP স্কিমে সুদ হিসাবে রিটার্ন পাওয়া যাবে ১৭,৪৫,২৩০ টাকা। অর্থাৎ ১০ বছরে মোট ৩০,৬৫,২৩০ টাকার ফান্ড গড়ে তোলা সম্ভব। অর্থাৎ ৩০ লক্ষ টাকার ফান্ড গড়ে তোলার জন্য, প্রতি মাসে ১১,০০০ টাকার SIP করতে হবে এবং সেই SIP স্কিমে প্রতি বছরে ১৫% হারে সুদ পেতে হবে।