Tag Archives: Olympics

Paris Olympics 2024: অলিম্পিক্সে যৌনতা প্রতিরোধক খাট, চাইলেও সঙ্গমে মিলিত হতে পারবেন না অ্যাথলিটরা! কী বিশেষত্ব এই খাটের

২৬ তারিখ থেকে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হবে প্যারিস অলিম্পিক্স ২০২৪-এর। তবে কিছু খেলার প্রাথমিক রাউন্ড ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে। খেলার পাশাপাশি অলিম্পিক্সের গেমস ভিলেজের নানা বিষয় নিয়ে জানার কৌতুহল কম নয় ক্রীড়া প্রেমিদের।
২৬ তারিখ থেকে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হবে প্যারিস অলিম্পিক্স ২০২৪-এর। তবে কিছু খেলার প্রাথমিক রাউন্ড ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে। খেলার পাশাপাশি অলিম্পিক্সের গেমস ভিলেজের নানা বিষয় নিয়ে জানার কৌতুহল কম নয় ক্রীড়া প্রেমিদের।
এবার অলিম্পিক্স গেমস ভিলেজের অন্যতম আলোচ্য বিষয় হল 'নো সেক্স বেড'। অ্যাথলিটদের জন্য যে কাঠবোর্ডের খাট গেমস ভিলেজে রয়েছে আয়োজকরা তার নাম দিয়েছেন 'অ্যান্টি সেক্স' বা 'নো সেক্স' খাট।
এবার অলিম্পিক্স গেমস ভিলেজের অন্যতম আলোচ্য বিষয় হল ‘নো সেক্স বেড’। অ্যাথলিটদের জন্য যে কাঠবোর্ডের খাট গেমস ভিলেজে রয়েছে আয়োজকরা তার নাম দিয়েছেন ‘অ্যান্টি সেক্স’ বা ‘নো সেক্স’ খাট।
গেমস ভিলেজে যাতে অ্যাথলিটরা যৌন সঙ্গেমে মেতে উঠতে না পারে সেই কারণেই এই বিশেষ খাটের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কারণ এর আগে এমন ঘটনার অভিযোগ উঠেছে। তা এড়াতেই এই বিশেষ খাট।
গেমস ভিলেজে যাতে অ্যাথলিটরা যৌন সঙ্গেমে মেতে উঠতে না পারে সেই কারণেই এই বিশেষ খাটের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কারণ এর আগে এমন ঘটনার অভিযোগ উঠেছে। তা এড়াতেই এই বিশেষ খাট।
তবে কী এমন বিশেষত্ব রয়েছে এই নো সেক্স বেডে। তা জানার কৌতুহল রয়েছে ক্রীড়া প্রেমিদের। খাটের মেটেরিয়াল অর্থাৎ যা দিয়ে খাট তৈরি হয়েছে, তা মাত্র একজনের দেহের ওজন বহন করতে পারে।
তবে কী এমন বিশেষত্ব রয়েছে এই নো সেক্স বেডে। তা জানার কৌতুহল রয়েছে ক্রীড়া প্রেমিদের। খাটের মেটেরিয়াল অর্থাৎ যা দিয়ে খাট তৈরি হয়েছে, তা মাত্র একজনের দেহের ওজন বহন করতে পারে।
এছাড়া এই খাটের আকার আকৃতিও এমন করা হয়েছে, যাতে একজনের বেশি দ্বিতীয় জন খাটে বসতে বা শুতে না পারেন। ইতিমধ্যেই এই নো সেক্স বেডের ছবি ও ভিডিও সোশ্য়াল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে।
এছাড়া এই খাটের আকার আকৃতিও এমন করা হয়েছে, যাতে একজনের বেশি দ্বিতীয় জন খাটে বসতে বা শুতে না পারেন। ইতিমধ্যেই এই নো সেক্স বেডের ছবি ও ভিডিও সোশ্য়াল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে।
গেমস ভিলেজে একাধিক অ্যাথলিটও ইতিমধ্যেই এই খাটের সঙ্গে ছবি ও ভিডিও শেয়ার করেছে। অনেকে যাচাই করে নিয়েছে এই খাট কতটা মজবুত। ভিলেজকে পরিবেশ বান্ধব রাখতে বিশেষ প্লাই দিয়ে তৈরি হয়েছে এই খাট।
গেমস ভিলেজে একাধিক অ্যাথলিটও ইতিমধ্যেই এই খাটের সঙ্গে ছবি ও ভিডিও শেয়ার করেছে। অনেকে যাচাই করে নিয়েছে এই খাট কতটা মজবুত। ভিলেজকে পরিবেশ বান্ধব রাখতে বিশেষ প্লাই দিয়ে তৈরি হয়েছে এই খাট।

Paris Olympics 2024: কোথায় সম্পূর্ণ ফ্রি-তে কোথায় দেখবেন প্যারিস অলিম্পিক্স ২০২৪? রইল সব তথ্য

কলকাতা: ২৬ জুলাই আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হতে চলেছে প্যারিস অলিম্পিক্স ২০২৪-এর। এবারের অলিম্পিক্সে মোট ১০,৫০০ অ্যাথলিট অংশ নিতে চলেছেন। এর মধ্যে ভারতের ১১৭ জন খেলোয়াড় অংশ নেবেন। এছাড়া এবারের অলিম্পিক্সে থাকছে একাধিক চমক। চারটি নতুন খেলা যুক্ত হচ্ছে এবারের প্রতিযোগিতায়। সেগুলি হল ব্রেক ডান্সিং, স্কেটবোর্ডিং, সার্ফিং ও স্পোর্টস ক্লাইম্বিং।

তবে এতকিছুর মধ্যেও ক্রীড়াপ্রেমিদের মনে প্রশ্ন কোন চ্যানেলে ও কোন অ্যাপে লাইভ দেখা যাবে ‘গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’? অনলাইনে ফ্রি-তে কি দেখা যাবে এবারের অলিম্পিক্স? টিভিতে প্যারিস অলিম্পিক্স দেখতে হলে নজর রাখতে হবে স্পোর্টস ১৮-এর একাধিক চ্যানেলে। য়েখানে মোট চারটি ভাষায় সম্প্রচারিত হবে অলিম্পিক্স ২০২৪। এই প্রথমবার ২০টি পরপর চলতে থাকা ফিডে দেখানো হবে অলিম্পিক গেমস। যা আগে কখনও ভারতে হয়নি। পাশাপাশি একটি ‘ডেডিকেটেড’ ফিড থাকবে ভারতের জন্য। এছাড়া একটি ফিডে শুধু ভারতের খেলা দেখানো হবে।

এর পাশপাাশি ক্রীড়া প্রেমিদের জন্য সুখবর হল জিও সিনেমা অ্যাপে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে দেখা যাবে প্যারিস অলিম্পিক্স। ভায়াকমের স্পোর্টসের হেড অফ কনটেন্ট সিদ্ধার্থ শর্মা জানিয়েছেন, এবারের অলিম্পিক্সে দর্শকদের কাছে এমন অভিজ্ঞতা তুলে ধরবেন তারা যা এর আগে কোনও হয়নি। আর শুধু মাত্র ভারতের খেলার জন্য আলাদা ফিড তা অন্য মাত্র তুলে ধরবে ক্রীড়াপ্রেমিদেপর কাছে।

আরও পড়ুনঃ Paris Olympics 2024: প্যারিসে হবে স্বপ্নপূরণ! ২০২৪ অলিম্পিক্সে ভারতের সম্ভাব্য ১০ পদক জয়ী কারা? রইল তালিকা

প্রসঙ্গত, গত টোকিও অলিম্পিক্সে মোট ৭টি পদক জিতেছিল ভারত। একমাত্র সোনা জিতেছিলেন নীরজ চোপড়া। এবার পদক সংখ্যা গতবারের থেকে অনেক বেশি পদক জয়ের টার্গেট করেছে ভারতীয় অ্যাথলিটরা। আশায় বুক বাঁধছে ১৪০ কোটির দেশ।

Olympics Gold Medal: অলিম্পিক্সে যে সোনার মেডেল দেওয়া হয় তাতে কতটা সোনা থাকে? খাদ মেশানো না শুদ্ধ সোনা কোনটা হয়, রইল সব হিসেব

: অলিম্পিক গেমসে বিভিন্ন ইভেন্টে যিনি প্রথম স্থান অধিকার করেন তিনি সোনার পদক পান৷ কিন্তু জানেন কি  তাঁদের যে সোনার মেডেল দেওয়া হয় সেটা  কি খাঁটি সোনা দিয়ে তৈরি?  প্রাচীন ও আধুনিক অলিম্পিক্সের ইতিহাস হিসেবে যদি দেখা হয় তাহলে এই প্রশ্নের আলাদা আলাদা উত্তর হয়। প্রাচীন গ্রিসে, অলিম্পিক গেমসের বিজয়ীদের কোনও পদক দেওয়া হত না। পরিবর্তে, প্রতিটি খেলায় বিজয়ী ক্রীড়াবিদদের অলিম্পিয়ায় একটি অলিভ পাতার তৈরি মালা দেওয়া হত৷
: অলিম্পিক গেমসে বিভিন্ন ইভেন্টে যিনি প্রথম স্থান অধিকার করেন তিনি সোনার পদক পান৷ কিন্তু জানেন কি  তাঁদের যে সোনার মেডেল দেওয়া হয় সেটা  কি খাঁটি সোনা দিয়ে তৈরি?  প্রাচীন ও আধুনিক অলিম্পিক্সের ইতিহাস হিসেবে যদি দেখা হয় তাহলে এই প্রশ্নের আলাদা আলাদা উত্তর হয়। প্রাচীন গ্রিসে, অলিম্পিক গেমসের বিজয়ীদের কোনও পদক দেওয়া হত না। পরিবর্তে, প্রতিটি খেলায় বিজয়ী ক্রীড়াবিদদের অলিম্পিয়ায় একটি অলিভ পাতার তৈরি মালা দেওয়া হত৷
১৮৯৬  সালে পদকের সঙ্গে অলিভ পাতার মালা দেওয়া হয়েছিল১৮৯৬ সালে প্রথম আধুনিক অলিম্পিক গেমসেও  বিজয়ীদের অলিভ পাতার মুকুট  প্রদানের ঐতিহ্য অব্যাহত ছিল। যাইহোক, এটি ছিল গেমসের প্রথম সংস্করণ যেখানে বিজয়ীদের পদক দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কোনো স্বর্ণপদক দেওয়া হয়নি। প্রতিটি ইভেন্টের বিজয়ীরা রৌপ্য পদক পেয়েছে, এবং রানার্স আপ ব্রোঞ্জ পদক পেয়েছে। ১৯০০ সালের অলিম্পিক গেমসে অনুরূপ একটি ঐতিহ্য অব্যাহত ছিল, যেখানে স্বর্ণ-ধাতুপট্টাবৃত রৌপ্য পদক শুধুমাত্র নির্দিষ্ট ইভেন্টে প্রথম স্থান অধিকারকারীদেরকে প্রদান করা হয়েছিল।
১৮৯৬  সালে পদকের সঙ্গে অলিভ পাতার মালা দেওয়া হয়েছিল
১৮৯৬ সালে প্রথম আধুনিক অলিম্পিক গেমসেও  বিজয়ীদের অলিভ পাতার মুকুট  প্রদানের ঐতিহ্য অব্যাহত ছিল। যাইহোক, এটি ছিল গেমসের প্রথম সংস্করণ যেখানে বিজয়ীদের পদক দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কোনো স্বর্ণপদক দেওয়া হয়নি। প্রতিটি ইভেন্টের বিজয়ীরা রৌপ্য পদক পেয়েছে, এবং রানার্স আপ ব্রোঞ্জ পদক পেয়েছে। ১৯০০ সালের অলিম্পিক গেমসে অনুরূপ একটি ঐতিহ্য অব্যাহত ছিল, যেখানে স্বর্ণ-ধাতুপট্টাবৃত রৌপ্য পদক শুধুমাত্র নির্দিষ্ট ইভেন্টে প্রথম স্থান অধিকারকারীদেরকে প্রদান করা হয়েছিল।
বেশিরভাগ ইভেন্টে, কাপ বা অন্যান্য ট্রফি চ্যাম্পিয়নদের দেওয়া হয়েছিল। এটিই প্রথম অলিম্পিক যেখানে কিছু ইভেন্টে দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থান অর্জনকারীদের রুপো এবং ব্রোঞ্জ পদক দেওয়া হয়েছিল। এই সময়ের সব  পদকই ছিল বর্গাকার।
বেশিরভাগ ইভেন্টে, কাপ বা অন্যান্য ট্রফি চ্যাম্পিয়নদের দেওয়া হয়েছিল। এটিই প্রথম অলিম্পিক যেখানে কিছু ইভেন্টে দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থান অর্জনকারীদের রুপো এবং ব্রোঞ্জ পদক দেওয়া হয়েছিল। এই সময়ের সব  পদকই ছিল বর্গাকার।
১৯০৪ সালে প্রথমবারের মতো পদক দেওয়া হয়এখন যেভাবে পদক দেওয়া হয় সেটা শুরু হয়েছিল ১৯০৪ সালে৷ সেবার সেন্ট লুইসে অলিম্পিক গেমস আয়োজিত হয়েছিল। প্রতিটি ইভেন্টে সেরা তিন খেলোয়াড়কে স্বর্ণ, রৌপ্য এবং ব্রোঞ্জ পদক প্রদান করা হয়েছিল৷ এই গেমগুলিতে সোনার পদক দেওয়া হত  মধ্যে সোনা ছিল৷  কারণ প্রথম বিশ্বযুদ্ধের আগে সোনা সস্তা ছিল। ১৯০৮ এবং ১৯১২ সালের অলিম্পিক গেমসেও সলিড স্বর্ণপদক দেওয়া হত৷  তবে এটিই ছিল শেষ গেম।
১৯০৪ সালে প্রথমবারের মতো পদক দেওয়া হয়
এখন যেভাবে পদক দেওয়া হয় সেটা শুরু হয়েছিল ১৯০৪ সালে৷ সেবার সেন্ট লুইসে অলিম্পিক গেমস আয়োজিত হয়েছিল। প্রতিটি ইভেন্টে সেরা তিন খেলোয়াড়কে স্বর্ণ, রৌপ্য এবং ব্রোঞ্জ পদক প্রদান করা হয়েছিল৷ এই গেমগুলিতে সোনার পদক দেওয়া হত  মধ্যে সোনা ছিল৷  কারণ প্রথম বিশ্বযুদ্ধের আগে সোনা সস্তা ছিল। ১৯০৮ এবং ১৯১২ সালের অলিম্পিক গেমসেও সলিড স্বর্ণপদক দেওয়া হত৷  তবে এটিই ছিল শেষ গেম।
১৯২০ সাল থেকে রৌপ্য পদক যোগ হয়েছেপ্রথম বিশ্বযুদ্ধের কারণে ১৯১৬ সালের অলিম্পিক গেমস বাতিল করা হয়েছিল এবং যুদ্ধের কারণে সোনার দাম আকাশচুম্বী হয়েছিল। এরপরে, স্বাগতিক দেশগুলি আবারও পদকের ভিতরে সোনার প্রলেপ দেওয়া রৌপ্য ব্যবহার শুরু করে। এই স্বর্ণপদকগুলিতে, পদকের মূল অংশটি রৌপ্য দিয়ে তৈরি, এর ভিতরে সোনার একটি পাতলা স্তর রয়েছে যা এটিকে একটি স্বর্ণপদকের চেহারা দেয়।
১৯২০ সাল থেকে রৌপ্য পদক যোগ হয়েছে
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কারণে ১৯১৬ সালের অলিম্পিক গেমস বাতিল করা হয়েছিল এবং যুদ্ধের কারণে সোনার দাম আকাশচুম্বী হয়েছিল। এরপরে, স্বাগতিক দেশগুলি আবারও পদকের ভিতরে সোনার প্রলেপ দেওয়া রৌপ্য ব্যবহার শুরু করে। এই স্বর্ণপদকগুলিতে, পদকের মূল অংশটি রৌপ্য দিয়ে তৈরি, এর ভিতরে সোনার একটি পাতলা স্তর রয়েছে যা এটিকে একটি স্বর্ণপদকের চেহারা দেয়।
গোল্ড মেডেলে অবশ্যই ৬ গ্রাম সোনা থাকতে হবেএই পদ্ধতি আজও অব্যাহত রয়েছে। বর্তমানে, আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (IOC) বলে যে একটি অফিসিয়াল অলিম্পিক স্বর্ণপদকে কমপক্ষে ৯২.৫% রৌপ্য এবং ন্যূনতম ৬ গ্রাম সোনা থাকতে হবে। পদকের নকশায় কোনও পরিবর্তন করতে হলে আয়োজক দেশকে আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির অনুমতি নিতে হবে। এটি ২০০৮ সালে প্রথম ঘটেছিল, যখন অলিম্পিক আয়োজকরা তিনটি অলিম্পিক্স পদকের প্রতিটির নকশায় জেড অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন।
গোল্ড মেডেলে অবশ্যই ৬ গ্রাম সোনা থাকতে হবে
এই পদ্ধতি আজও অব্যাহত রয়েছে। বর্তমানে, আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (IOC) বলে যে একটি অফিসিয়াল অলিম্পিক স্বর্ণপদকে কমপক্ষে ৯২.৫% রৌপ্য এবং ন্যূনতম ৬ গ্রাম সোনা থাকতে হবে। পদকের নকশায় কোনও পরিবর্তন করতে হলে আয়োজক দেশকে আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির অনুমতি নিতে হবে। এটি ২০০৮ সালে প্রথম ঘটেছিল, যখন অলিম্পিক আয়োজকরা তিনটি অলিম্পিক্স পদকের প্রতিটির নকশায় জেড অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন।

 

ক্ষতি করা অনেক সহজ। খেলোয়াড়দের জন্য পদকের মানসিক মূল্য আছে। অলিম্পিক্স পদক দামের দিকে ততটা মূল্যবান নয় যতটা কেউ আশা করতে পারে। প্রকৃতপক্ষে এই পদকের অনুভূতিমূলক মূল্য রয়েছে। একজন চ্যাম্পিয়ন খেলোয়াড়ের জন্য এগুলো অমূল্য। এটা তার আজীবন তপস্যার ফল। যদি কেউ একটি অলিম্পিক পদক বিক্রি করতে চায়, তার দাম পরিবর্তিত হয়।নিলাম ঘরগুলি অলিম্পিক পদকগুলির মূল্য নির্ধারণ করে তারা যে বছর তৈরি হয়েছিল, পদকের রঙ এবং পদক জয়ী ক্রীড়াবিদ। স্বর্ণপদক সাধারণত $২০,০০০ থেকে $৫০,০০০-র মধ্যে বিক্রি হয়। পুরানো অলিম্পিক্স পদক সবচেয়ে দামী বিক্রি হয়.
ক্ষতি করা অনেক সহজ।
খেলোয়াড়দের জন্য পদকের মানসিক মূল্য আছে।
অলিম্পিক্স পদক দামের দিকে ততটা মূল্যবান নয় যতটা কেউ আশা করতে পারে। প্রকৃতপক্ষে এই পদকের অনুভূতিমূলক মূল্য রয়েছে। একজন চ্যাম্পিয়ন খেলোয়াড়ের জন্য এগুলো অমূল্য। এটা তার আজীবন তপস্যার ফল। যদি কেউ একটি অলিম্পিক পদক বিক্রি করতে চায়, তার দাম পরিবর্তিত হয়।নিলাম ঘরগুলি অলিম্পিক পদকগুলির মূল্য নির্ধারণ করে তারা যে বছর তৈরি হয়েছিল, পদকের রঙ এবং পদক জয়ী ক্রীড়াবিদ। স্বর্ণপদক সাধারণত $২০,০০০ থেকে $৫০,০০০-র মধ্যে বিক্রি হয়। পুরানো অলিম্পিক্স পদক সবচেয়ে দামী বিক্রি হয়.

Paris Olympic 2024: ডোপিংয়ের অভিযোগ, হার না মানা লড়াই লড়েই প্যারিস অলিম্পিক গেমসে, দেশের জন্য পদক আনতে চান শ্যুটার সন্দীপ

ফরিদকোট: অলিম্পিক গেমসে পদক জেতা সব খেলোয়াড়ের স্বপ্ন। শ্যুটার সন্দীপ সিং-ও শয়নে জাগরণে এই স্বপ্নই দেখে চলেছেন। ভারতের হয়ে অলিম্পিকে মেডেল জিততে চান তিনি। ১০ মিটার এয়ার রাইফেলে দেশের সেরা শ্যুটার এইমুহূর্তে তিনিই।

শ্যুটার সন্দীপ সিং পঞ্জাবের ফরিদকোটের বাসিন্দা। লোকাল 18-এর সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি জানাল, খুব অল্প বয়সেই সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন। বর্তমানে তিনি নায়েব সুবেদার পদে রয়েছেন। সেনাবাহিনীতে থাকাকালীনই শ্যুটিং শুরু করেন সন্দীপ।

সন্দীপের বাবা শ্রমিক। সঙ্গে চাষবাসও করেন। সেনায় চাকরি পাওয়ার পর থেকে সন্দীপই কাঁধে তুলে নিয়েছেন সংসারের ভার। ভাই বাইক মেকানিক। ২০১৯ সালে সন্দীপের বিরুদ্ধে ডোপিংয়ের অভিযোগ ওঠে। সাময়িক বরখাস্ত করা হয় তাঁকে। হতাশায় ভেঙে পড়েন সন্দীপ। মনে হয়, সব স্বপ্ন বুঝি শেষ হয়ে গেল।

আরও পড়ুন: দাউ দাউ করে জ্বলছে! কালো ধোঁওয়ায় ঢাকল ধাপার মাঠ, ঘটনাস্থলে ২০টি দমকল ইঞ্জিন, কীভাবে লাগল আগুন?

ডোপিংয়ের অভিযোগে সন্দীপের শুনানি শুরু হয়। কিন্তু সেই সময়ই এল কোভিড। শুনানি স্থগিত হয়। হতাশা ঘিরে ধরে সন্দীপকে। অবশেষে দুই বছর পর সমস্ত কলঙ্ক থেকে মুক্ত হন সন্দীপ। শিখ লাইট ইনফ্র্যান্টিতে ফেরত পাঠানো হয় তাঁকে। ২০২১ সালে সন্দীপকে পাঠানো হয় সিয়াচেন।

—- Polls module would be displayed here —-

এরপর উত্তর প্রদেশের ফতেহগড়ে পোস্টিং হয় সন্দীপের। সেখানে তিনি রাইফেল শ্যুটিংয়ে নিয়োগ হওয়া নতুন ছেলেদের প্রশিক্ষণ দেন। এখন থেকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি সন্দীপকে। সেনা কর্তাদের তিনি বলেছিলেন, “২০২৩-এর দুটি ট্রায়ালে যোগ দেওয়ার অনুমতি দিন। যদি ব্যর্থ হই, শ্যুটিং ছেড়ে দেব”।

দুটি ট্রায়ালেই অনবদ্য ফল করেন সন্দীপ। শুধু তাই নয়, কুমার সুরেন্দ্র সিং প্রতিযোগিতায় গোল্ড মেডেল জেতেন। এরপর ২০২৩ ন্যাশনাল গেমসে অংশ নেন। সেখানে জেতেন রৌপ্য পদক। এরপর এএমইউ থেকে ডাক আসে। শুরু হয় স্বপ্নপূরণের লড়াই।

আরও পড়ুন: মোবাইল ফোনের নীচে এই ছোট্ট ছিদ্রটি কেন থাকে বলুন তো? মাইক্রোফোন নয় কিন্তু! ৯৯% লোকজনই জানেন না, কাজ জানলে মাথায় হাত পড়বে

প্রাক্তন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ান রুদ্রাক্ষ প্যাটিলকে চারটি অলিম্পিক ট্রায়ালে পরাজিত করেছেন সন্দীপ। এবছ্র প্যারিস অলিম্পিকে ১০ মিটার এয়ার রাইফেল শ্যুটিংয়ে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন তিনি। যাই হয়ে যাক, দেশের জন্য পদক জিততেই হবে। মনে মনে এখন শুধু এই মন্ত্রই জপছেন ফরিদকোটের সন্দীপ সিং।

Let’s Move India campaign: ৯০০ জন শিশুকে নিয়ে লেটস মুভ ইন্ডিয়া কর্মসূচির সঙ্গে অলিম্পিক দিবস উদযাপন রিলায়েন্স ফাউন্ডেশনের

মুম্বই: অভিনব ভাবে অলিম্পিক দিবস উদযাপন করল রিলায়েন্স ফাউন্ডেশন। এই উদযাপনে আইওসি-র লেটস মুভ ইন্ডিয়া কর্মসূচিরও উল্লেখ করা হয়। শনিবার, ২২ জুন, মুম্বইয়ের রিলায়েন্স কর্পোরেট পার্কে সমাজের পিছিয়ে পড়া শিশুদের নিয়ে এই দিনটি উদযাপন করে। অনুষ্ঠানে অফুরান আনন্দের পাশাপাশি খেলাধুলা, পড়াশোনা এই সব নিয়েও চর্চা করা হয়, সেই সঙ্গে অলিম্পিকের বৈশিষ্টগুলি নিয়েও শিশুদের উৎসাহিত করা হয়।

এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ছ’বারের অলিম্পিয়ান শিব কেশবন। তিনি তাঁর মূল্যবান অভিজ্ঞতা শিশুদের সঙ্গে ভাগ করে নেন, সেই সঙ্গে শিশুদের উৎসাহিত করেন শ্রদ্ধা, বন্ধুত্ব এই সব বৈশিষ্ট্যগুলিকে জীবনের অঙ্গ করতে। কেশবন শিশুদের নিয়ে ‘move and groove’ কর্মসূচিতেও অংশ নেন।

এই অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে কেশবন বলেন, “ভারতের অলিম্পিক যাত্রার উত্তরণে সবসময়ে অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছে রিলায়েন্স ফাউন্ডেশন। শিশুদের শারীরিক কসরতের গুরুত্ব সম্পর্কে অবগত করতে লেটস মুভ গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচি। অলিম্পিয়ান হিসাবে অলিম্পিকের শিক্ষাগুলি আমি খুব মন থেকে নিয়েছি, এবং সেই শিক্ষাগুলি শিশুদেরও মঙ্গল করবে। আমি মনে করি এই শিশুদের মধ্যে কয়েক জন খেলা নিয়ে আগ্রহী হবে এবং কেউ কেউ খেলাকে নিজের পেশাও বানাবে”।

আইওসির ডিজিটাল এনগেজমেন্ট এবং মার্কেটিংয়ের ডিরেক্টর লিয়েন্দ্র লারোসা বলেন, “ভারতে লেটস মুভ ইনিশিয়েটিভের অংশ হওয়ার জন্য রিলায়েন্স ফাউন্ডেশনকে অনেক ধন্যবাদ। এই কর্মসূচি প্যারিস অলিম্পিক ২০২৪ নিয়ে মানুষকে উৎসাহিত করার জন্য।“

লেটস মুভ ইন্ডিয়া কর্মসূচির মাধ্যমে রিলায়েন্স ফাউন্ডেশনের লক্ষ্য ভারতের বিভিন্ন শহরের ১০,০০০ পিছিয়ে পড়া শিশুর মধ্যে শরীরচর্চা নিয়ে উৎসাহ প্রদান করা। রিল্যান্সের কর্মীদের মধ্যে ৫০০ স্বেচ্ছাসেবক নিয়ে এই সব শিশুদের জীবনযাপনে উন্নতির চেষ্টা করা হবে। লেটস মুভ ইন্ডিয়ার মাধ্যমে রিলায়েন্স ফাউন্ডেশন শিশুদের মধ্যে অলিনম্পিকের প্রসার এবং বিভিন্ন খেলায় উৎসাহ প্রদান করবে। এই কর্মসূচি অলিম্পিক ভ্যালুস এডুকেশন প্রোগ্রামের একটি অংশ যা রিলায়েন্স ফাউন্ডেশন এবং ইন্ডিয়ান অলিম্পিক কমিটি উদ্যোগ নিয়ে সফল করছে।