Tag Archives: Penguin

Penguin: পেঙ্গুইন পশু না পাখি? অনেকেই জানেন না এর উত্তর; আপনি বলতে পারবেন?

ডানা আছে। কিন্তু উড়তে পারে না। না ধাঁধা নয়, এক লহমায় বলে দেওয়া যায়, পেঙ্গুইন। ধবধবে সাদা বুক, পেট। কালো মাথা, পিঠ। চোখের উপর হলুদ দাগ। কালো লম্বা চঞ্চু। দেখতে ফুটফুটে সুন্দর। ডানা দুটো কিন্তু ওড়ার জন্য নয়, সাঁতার কাটার জন্যই ব্যবহার করে। এমন পেঙ্গুইনকে কি পাখি বলা যায়?
ডানা আছে। কিন্তু উড়তে পারে না। না ধাঁধা নয়, এক লহমায় বলে দেওয়া যায়, পেঙ্গুইন। ধবধবে সাদা বুক, পেট। কালো মাথা, পিঠ। চোখের উপর হলুদ দাগ। কালো লম্বা চঞ্চু। দেখতে ফুটফুটে সুন্দর। ডানা দুটো কিন্তু ওড়ার জন্য নয়, সাঁতার কাটার জন্যই ব্যবহার করে। এমন পেঙ্গুইনকে কি পাখি বলা যায়?
পক্ষীবিশারদরা বলছেন, পেঙ্গুইন পাখি। স্পষ্ট করে বললে সামুদ্রিক পাখি। ম্যামাল বা প্রাণী নয়। ডিম পাড়ে। তা দেয়। বিশ্বের সমস্ত পেঙ্গুইন নিরক্ষরেখার দক্ষিণে বাস করে। অ্যান্টার্কটিকার বরফ ঠান্ডা জল ইকুয়েডরের উপকূলে গালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জ পর্যন্ত ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকে এরা।
পক্ষীবিশারদরা বলছেন, পেঙ্গুইন পাখি। স্পষ্ট করে বললে সামুদ্রিক পাখি। ম্যামাল বা প্রাণী নয়। ডিম পাড়ে। তা দেয়। বিশ্বের সমস্ত পেঙ্গুইন নিরক্ষরেখার দক্ষিণে বাস করে। অ্যান্টার্কটিকার বরফ ঠান্ডা জল ইকুয়েডরের উপকূলে গালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জ পর্যন্ত ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকে এরা।
জীবনের ৭৫ ভাগ সমুদ্রেই কাটায় পেঙ্গুইন। শুধুমাত্র প্রজনন এবং ডিম পাড়ার জন্য উপকূলে আসে। অন্যান্য পাখিদের তুলনায় পেঙ্গুইনের ডানায় ঘন পালক থাকে। প্রতি বর্গইঞ্চিতে ৭০টির মতো। এই ঘন সন্নিবিষ্ট পালকই পেঙ্গুইনের শরীর উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে।
জীবনের ৭৫ ভাগ সমুদ্রেই কাটায় পেঙ্গুইন। শুধুমাত্র প্রজনন এবং ডিম পাড়ার জন্য উপকূলে আসে। অন্যান্য পাখিদের তুলনায় পেঙ্গুইনের ডানায় ঘন পালক থাকে। প্রতি বর্গইঞ্চিতে ৭০টির মতো। এই ঘন সন্নিবিষ্ট পালকই পেঙ্গুইনের শরীর উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে।
সমুদ্রে সাঁতার কাটার সময় পেঙ্গুইনের পিঠ থাকে উপরের দিকে। পেট নীচের দিকে। কালো এবং সাদা রঙ জলের সঙ্গে মিশে যায়। একে এক ধরনের ক্যামোফ্লেজ বলা যায়। এটাই হাঙর, তিমি বা সিলের মতো শিকারি মাছেদের হাত থেকে পেঙ্গুইনকে রক্ষা করে।
সমুদ্রে সাঁতার কাটার সময় পেঙ্গুইনের পিঠ থাকে উপরের দিকে। পেট নীচের দিকে। কালো এবং সাদা রঙ জলের সঙ্গে মিশে যায়। একে এক ধরনের ক্যামোফ্লেজ বলা যায়। এটাই হাঙর, তিমি বা সিলের মতো শিকারি মাছেদের হাত থেকে পেঙ্গুইনকে রক্ষা করে।
অ্যান্টার্কটিক প্রজাতির পেঙ্গুইনরা প্যাডেলের মতো ফ্লিপার ডানার সাহায্যে পায়ে ভর দিয়ে বরফের উপর দিয়ে দ্রুত হাঁটতে পাড়ে। চিনস্ট্র্যাপ প্রজাতির পেঙ্গুইনই জনসংখ্যার দিক থেকে এগিয়ে। বিশ্বে আনুমানিক ১২ থেকে ১৩ মিলিয়ন চিনস্ট্র্যাপ প্রজাতির পেঙ্গুইন রয়েছে।
অ্যান্টার্কটিক প্রজাতির পেঙ্গুইনরা প্যাডেলের মতো ফ্লিপার ডানার সাহায্যে পায়ে ভর দিয়ে বরফের উপর দিয়ে দ্রুত হাঁটতে পাড়ে। চিনস্ট্র্যাপ প্রজাতির পেঙ্গুইনই জনসংখ্যার দিক থেকে এগিয়ে। বিশ্বে আনুমানিক ১২ থেকে ১৩ মিলিয়ন চিনস্ট্র্যাপ প্রজাতির পেঙ্গুইন রয়েছে।
তবে বর্তমানে হলুদ চোখের পেঙ্গুইনদের অস্তিত্ব বিপন্ন। দক্ষিণ-পূর্ব নিউজিল্যান্ডের উপকূল এবং উপকূলীয় দ্বীপগুলিতে এই প্রজাতির পেঙ্গুইন দেখা যায়। হলুদ চোখের পেঙ্গুইনের সংখ্যা আনুমানিক ৭ হাজারের কম। পেঙ্গুইনদের রক্ষা করার জন্য ‘অ্যান্টার্কটিকা চুক্তি’ রয়েছে। পেঙ্গুইনদের আবাসস্থল ধ্বংস, প্রাথমিক খাদ্যের জোগান, সমুদ্রে তেল ছড়িয়ে পড়ার মতো বিপর্যয় তাদের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ।
তবে বর্তমানে হলুদ চোখের পেঙ্গুইনদের অস্তিত্ব বিপন্ন। দক্ষিণ-পূর্ব নিউজিল্যান্ডের উপকূল এবং উপকূলীয় দ্বীপগুলিতে এই প্রজাতির পেঙ্গুইন দেখা যায়। হলুদ চোখের পেঙ্গুইনের সংখ্যা আনুমানিক ৭ হাজারের কম। পেঙ্গুইনদের রক্ষা করার জন্য ‘অ্যান্টার্কটিকা চুক্তি’ রয়েছে। পেঙ্গুইনদের আবাসস্থল ধ্বংস, প্রাথমিক খাদ্যের জোগান, সমুদ্রে তেল ছড়িয়ে পড়ার মতো বিপর্যয় তাদের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ।
সান দিয়াগোর সি ওয়ার্ল্ড পার্কে ৯ রকম প্রজাতির প্রায় ৫০০ পেঙ্গুইনের রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়। অ্যান্টার্কটিকা ছাড়া এটাই পৃথিবীর একমাত্র জায়গা যেখানে পেঙ্গুইনরা সফলভাবে প্রজাতি পুনরুৎপাদন করতে সক্ষম হয়েছে।
সান দিয়াগোর সি ওয়ার্ল্ড পার্কে ৯ রকম প্রজাতির প্রায় ৫০০ পেঙ্গুইনের রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়। অ্যান্টার্কটিকা ছাড়া এটাই পৃথিবীর একমাত্র জায়গা যেখানে পেঙ্গুইনরা সফলভাবে প্রজাতি পুনরুৎপাদন করতে সক্ষম হয়েছে।

Viral Video : বরফের ঢালে পেটে ভর দিয়ে সাতসকালে পেঙ্গুইনদের কাজে যাওয়ার তাড়া! অ্যান্টার্কটিকার ভাইরাল ভিডিও দেখুন

বড় শহরে সকাল সন্ধ্যায় অফিসটাইমে যানজট নিত্য সমস্যা৷ কানের কাছে তীব্র হর্নের শব্দ আরও কয়েক গুণ বাড়িয়ে তোলে বিরক্তিকে ৷ কিন্তু জানেন কি সুদূর অ্যান্টার্কটিকাতেও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে সকালে ব্যস্ততা তুঙ্গে ওঠে৷ কিন্তু শীতলতম জনবিরল মহাদেশে কীসের এত ব্যস্ততা? সে ব্যস্ততা পেঙ্গুইনদের ৷ তাদের কাজের তাড়া মন জয় করেছে নেটিজেনদের ৷ অচিরেই ভাইরাল এক দঙ্গল পেঙ্গুইনদের কাজে যাওয়ার ভিডিও৷

ভিডিওটি প্রথমে শেয়ার করা হয়েছে ট্যুইটারে ৷ তার পর তা ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমাধ্যমের বিভিন্ন শাখায় ৷ সেখানে দেখা যাচ্ছে অসংখ্য পেঙ্গুইন পেটের উপর ভর দিয়ে পিচ্ছিল বরফের ঢাল বেয়ে এগিয়ে যা্ছে৷ যেন পার্কে স্লিপে চড়েছে বাচ্চারা ৷ তাদের উপর দিয়ে চক্কর কেটে যাচ্ছে বরফদেশের পাখিদের দল ৷ গম্ভীরমুখো পেঙ্গুইনদের কাজের জায়গায় পৌঁছনর তাড়া দেখে হাসির রোল নেটদুনিয়ায়৷ শেয়ার করা ভিডিওর ক্যাপশন দেওয়া হয়েছে ‘অ্যান্টার্কটিকায় সাতসকালের ব্যস্ততা’৷

 

আরও পড়ুন : লকডাউনে ঘরে বসে নিজের হাতে তৈরি করা বিমানে সপরিবার ইউরোপ সফর করলেন যুবক

নেটিজেনদের মন ও মনোযোগ দুই-ই নেটিজেনদের জয় করে নিয়েছে ৷ একজন লিখেছেন ‘এই দৃশ্য মনোমুগ্ধকর’৷ আর একজনের জিজ্ঞাসা পেঙ্গুইনরা কোথায় যাচ্ছে? ওরা কি খেলছে? কোনও কোনও পেঙ্গুইন একদিকে যাচ্ছে৷ বাকিদের গন্তব্য বিপরীত দিক ৷ কিন্তু কেন এই স্লিপ স্লিপ খেলা? সে কারণও জানিয়েছেন এক নেটিজেন ৷ তাঁর মতে, বরফের উপরে হাঁটার বদলে এ ভাবে গেলে সময় অনেক কম লাগে ৷

আরও পড়ুন :  ৯০ ডিগ্রি বেঁকে গিয়েছিল ঘাড়, নিখরচায় অস্ত্রোপচারে পাকিস্তানি কিশোরীর নতুন জীবন ভারতের চিকিৎসকের হাতে

চিরশীতল দেশের বাসিন্দাদের সকালের ব্যস্ততা নিয়ে আপনার কী মত?