Tag Archives: Rail Ticket

Rail: রেলের বিরাট উদ্যোগ! লক্ষ লক্ষ যাত্রীদের জন্য দারুণ খবর, নয়া এই ব্যবস্থায় বেজায় খুশি সবাই

*খুচরো টাকা নিয়ে অনেক সময় সমস্যায় পড়তে হচ্ছিল। খুচরো পয়সা দিতে না পারায় অনেক সময় কাউন্টার থেকে টিকিট কাটতে সমস্যা তৈরি হত। জরুরী অবস্থায় খুচরোর জন্যই অনেক সময় টিকিট কাটতে পারেননী যাত্রীরা। খুচরো মেটানোর জন্য টিকিট কাউন্টারের সামনে দীর্ঘক্ষন অপেক্ষা করতে হয়েছে বহু যাত্রীদের। এবার ট্রেনের সাধারণ টিকিট বা রিজার্ভেশন টিকিট করার সময় স্টেশনের কাউন্টার গুলিতে আর অপেক্ষায় থাকতে হবে না খুচরোর জন্য। সংগৃহীত ছবি। 
*খুচরো টাকা নিয়ে অনেক সময় সমস্যায় পড়তে হচ্ছিল। খুচরো পয়সা দিতে না পারায় অনেক সময় কাউন্টার থেকে টিকিট কাটতে সমস্যা তৈরি হত। জরুরী অবস্থায় খুচরোর জন্যই অনেক সময় টিকিট কাটতে পারেননী যাত্রীরা। খুচরো মেটানোর জন্য টিকিট কাউন্টারের সামনে দীর্ঘক্ষন অপেক্ষা করতে হয়েছে বহু যাত্রীদের। এবার ট্রেনের সাধারণ টিকিট বা রিজার্ভেশন টিকিট করার সময় স্টেশনের কাউন্টার গুলিতে আর অপেক্ষায় থাকতে হবে না খুচরোর জন্য। সংগৃহীত ছবি।
*রেলের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে বড় বড় স্টেশন গুলিতে চালু করা হচ্ছে কিউআর কোড। রেল যাত্রী সিমু বিশ্বাস বলেন, আগে খুচরো টাকার জন্য দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করতে হত। কখনও কখনও বাইরে থেকে খুচরো টাকা নিয়ে এসে কাউন্টারে দিলে টিকিট সংগ্রহ করা যেত। কিউআর কোড চালু হয় এই সমস্যার থাকছে না। আমরা খুশি। সংগৃহীত ছবি। 
*রেলের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে বড় বড় স্টেশন গুলিতে চালু করা হচ্ছে কিউআর কোড। রেল যাত্রী সিমু বিশ্বাস বলেন, আগে খুচরো টাকার জন্য দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করতে হত। কখনও কখনও বাইরে থেকে খুচরো টাকা নিয়ে এসে কাউন্টারে দিলে টিকিট সংগ্রহ করা যেত। কিউআর কোড চালু হয় এই সমস্যার থাকছে না। আমরা খুশি। সংগৃহীত ছবি।
*মালদহ রেল ডিভিশনের একাধিক বড় বড় স্টেশনে এবার এই কিউআর কোড পরিষেবা চালু করা হয়েছে। অনলাইন পদ্ধতিতে টিকিট কাটার পয়সা মেটানো যাবে। যাত্রীদের সুবিধা বৃদ্ধি এবং নগদবিহীন লেনদেন উদ্দেশ্যে ভারতীয় রেল এই পরিষেবা চালু করছে। সংগৃহীত ছবি। 
*মালদহ রেল ডিভিশনের একাধিক বড় বড় স্টেশনে এবার এই কিউআর কোড পরিষেবা চালু করা হয়েছে। অনলাইন পদ্ধতিতে টিকিট কাটার পয়সা মেটানো যাবে। যাত্রীদের সুবিধা বৃদ্ধি এবং নগদবিহীন লেনদেন উদ্দেশ্যে ভারতীয় রেল এই পরিষেবা চালু করছে। সংগৃহীত ছবি।
*ইতিমধ্যে মালদহ ডিভিশনের সাতটি বুকিং কাউন্টারে অনলাইন ইউপিআই পেমেন্টের জন্য কিউআর কোড ডিভাইস চালু করা হয়েছে।বর্তমানে প্রায় সমস্ত ক্ষেত্রেই অনলাইন লেনদেন চালু হয়েছে। তবে ভারতীয় রেলের স্টেশনগুলির টিকিট কাউন্টারে এতদিন এই সিস্টেম চালু ছিল না। ফলে প্লাটফর্ম টিকিট বা সাধারণ টিকিট কাটার সময় মূলত সমস্যায় পড়তে হচ্ছিল যাত্রীদের। সংগৃহীত ছবি। 
*ইতিমধ্যে মালদহ ডিভিশনের সাতটি বুকিং কাউন্টারে অনলাইন ইউপিআই পেমেন্টের জন্য কিউআর কোড ডিভাইস চালু করা হয়েছে।বর্তমানে প্রায় সমস্ত ক্ষেত্রেই অনলাইন লেনদেন চালু হয়েছে। তবে ভারতীয় রেলের স্টেশনগুলির টিকিট কাউন্টারে এতদিন এই সিস্টেম চালু ছিল না। ফলে প্লাটফর্ম টিকিট বা সাধারণ টিকিট কাটার সময় মূলত সমস্যায় পড়তে হচ্ছিল যাত্রীদের। সংগৃহীত ছবি।
*ভারতীয় রেলের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে এই অনলাইন পদ্ধতিতে ক্যাসলেস পেমেন্টের জন্য এই ব্যবস্থা করা হয়েছে। মালদহ ডিভিশনাল ম্যানেজার মনিশ কুমার গুপ্তা বলেন, ক্যাটলেস পরিষেবা চালু করতেই স্টেশনের কাউন্টার গুলিতে কিউআর কোড চালু করা হয়েছে। এই পদ্ধতিতে খুব সহজেই অনলাইনে টিকিটের দাম দিতে পারবেন যাত্রীরা। এই পদ্ধতি খুব সহজ। একাধিক সুবিধা রয়েছে। সংগৃহীত ছবি। 
*ভারতীয় রেলের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে এই অনলাইন পদ্ধতিতে ক্যাসলেস পেমেন্টের জন্য এই ব্যবস্থা করা হয়েছে। মালদহ ডিভিশনাল ম্যানেজার মনিশ কুমার গুপ্তা বলেন, ক্যাটলেস পরিষেবা চালু করতেই স্টেশনের কাউন্টার গুলিতে কিউআর কোড চালু করা হয়েছে। এই পদ্ধতিতে খুব সহজেই অনলাইনে টিকিটের দাম দিতে পারবেন যাত্রীরা। এই পদ্ধতি খুব সহজ। একাধিক সুবিধা রয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*যাত্রীরা খুব সহজে দ্রুত টিকিট কাউন্টার গুলিতে টিকিট কাটতে পারবেন। ক্যাসলেস পদ্ধতি চালু হওয়ায় দীর্ঘলাইন আর তেমন না হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে টিকিট কাউন্টারগুলিতে। অনলাইন পদ্ধতিতে টাকা পেমেন্ট খুব দ্রুত সম্ভব। দ্রুত টিকিট কাটতে পারবেন যাত্রীরা। খুচরো লেনদেনের কোনও সমস্যা আর থাকলো না এই অনলাইন পদ্ধতি চালু হয়। রেলের এই পদ্ধতি অধিকাংশ স্টেশনের টিকিট কাউন্টারগুলিতে চালু হওয়ায় খুশি যাত্রীরা। সংগৃহীত ছবি।
*যাত্রীরা খুব সহজে দ্রুত টিকিট কাউন্টার গুলিতে টিকিট কাটতে পারবেন। ক্যাসলেস পদ্ধতি চালু হওয়ায় দীর্ঘলাইন আর তেমন না হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে টিকিট কাউন্টারগুলিতে। অনলাইন পদ্ধতিতে টাকা পেমেন্ট খুব দ্রুত সম্ভব। দ্রুত টিকিট কাটতে পারবেন যাত্রীরা। খুচরো লেনদেনের কোনও সমস্যা আর থাকলো না এই অনলাইন পদ্ধতি চালু হয়। রেলের এই পদ্ধতি অধিকাংশ স্টেশনের টিকিট কাউন্টারগুলিতে চালু হওয়ায় খুশি যাত্রীরা। সংগৃহীত ছবি।

টিকিট ছিঁড়ে গেলে বা হারালে কি ট্রেনে ওঠা যায়? রেলের নিয়ম কী? না জানলেই বিপদ

ভারতীয় রেলের যাত্রী সংখ্যা শুনলে অনেকেই হা হয়ে যান। রোজ কয়েক লাখ যাত্রী পরিবহণ করে ভারতীয় রেল। আর এই বিপুল সংখ্যক যাত্রী পরিবহণে রেলের ঘরে লক্ষ্ণীলাভ হয়।
ভারতীয় রেলের যাত্রী সংখ্যা শুনলে অনেকেই হা হয়ে যান। রোজ কয়েক লাখ যাত্রী পরিবহণ করে ভারতীয় রেল। আর এই বিপুল সংখ্যক যাত্রী পরিবহণে রেলের ঘরে লক্ষ্ণীলাভ হয়।
বিনা টিকিটে ট্রেেন ভ্রমন দন্ডণীয় অপরাধ। সেক্ষেত্রে ধরা পড়লে মোটা টাকা জরিমানা, অনাদায়ে হাজতবাস পর্যন্ত হতে পারে।
বিনা টিকিটে ট্রেনে ভ্রমন দন্ডণীয় অপরাধ। সেক্ষেত্রে ধরা পড়লে মোটা টাকা জরিমানা, অনাদায়ে হাজতবাস পর্যন্ত হতে পারে।
তবে ধরুন, আপনি টিকিট কেটেছেন। কিন্তু সেটি কোনওভাবে ট্রেনে ওঠার আগে হারিয়ে গিয়েছে। সেক্ষেত্রে আপনি কী করবেন!
তবে ধরুন, আপনি টিকিট কেটেছেন। কিন্তু সেটি কোনওভাবে ট্রেনে ওঠার আগে হারিয়ে গিয়েছে। সেক্ষেত্রে আপনি কী করবেন!
অনেক সময় ট্রেনে ওঠার আগে টিকিট ছিঁড়ে যায়। সেক্ষেত্রে কি বিনা টিকিটে ট্রেনে ওঠা যায়! রেলের নিয়ম কী বলছে!
অনেক সময় ট্রেনে ওঠার আগে টিকিট ছিঁড়ে যায়। সেক্ষেত্রে কি বিনা টিকিটে ট্রেনে ওঠা যায়! রেলের নিয়ম কী বলছে!
টিকিট হারিয়ে বা ছিঁড়ে গেলও ট্রেনে ওঠা যায়। সেক্ষেত্রে আপনাকে সবার আগে সমস্যার কথা জানাতে হবে কর্তব্যরত টিটিই-কে।
টিকিট হারিয়ে বা ছিঁড়ে গেলও ট্রেনে ওঠা যায়। সেক্ষেত্রে আপনাকে সবার আগে সমস্যার কথা জানাতে হবে কর্তব্যরত টিটিই-কে।
টিটিই লিস্ট মিলিয়ে দেখবেন আপনার নাম আছে কি না! তার পর পরিচয়পত্র দেখাতে হবে। তার পরই টিটিই আপনাকে ডুপ্লিকেট টিকিট ইস্যু করে দেবেন।
টিটিই লিস্ট মিলিয়ে দেখবেন আপনার নাম আছে কি না! তার পর পরিচয়পত্র দেখাতে হবে। তার পরই টিটিই আপনাকে ডুপ্লিকেট টিকিট ইস্যু করে দেবেন।
তবে ডুপ্লিকেট টিকিট পাওয়ার প্রক্রিয়া বিনা পয়সায় হবে না। এক্ষেত্রে ট্রেনের টিকিটের অন্তত ২৫ শতাংশ চার্জ করা হতে পারে।
তবে ডুপ্লিকেট টিকিট পাওয়ার প্রক্রিয়া বিনা পয়সায় হবে না। এক্ষেত্রে ট্রেনের টিকিটের অন্তত ২৫ শতাংশ চার্জ করা হতে পারে।
জেনে রাখা ভাল, আপনি কোন শ্রেণিতে যাত্রা করছেন, কোন ট্রেন, তার উপর নির্ভর করবে ডুপ্লিকেট টিকিটের খরচ।
জেনে রাখা ভাল, আপনি কোন শ্রেণিতে যাত্রা করছেন, কোন ট্রেন, তার উপর নির্ভর করবে ডুপ্লিকেট টিকিটের খরচ।
আপনি স্লিপারে যাত্রা করলে খরচ এক, আবার এসিতে যাত্রা করলে খরচ হবে বেশি। তবে ডুপ্লিকেট টিকিট নিয়ে আপনি অনায়াসে ভ্রমণ করতে পারবেন।
আপনি স্লিপারে যাত্রা করলে খরচ এক, আবার এসিতে যাত্রা করলে খরচ হবে বেশি। তবে ডুপ্লিকেট টিকিট নিয়ে আপনি অনায়াসে ভ্রমণ করতে পারবেন।

বলুন তো, টিটি আর টিসি-র তফাত কী? স্টেশনে কে আপনার টিকিট চেক করে? TTE নাকি TC?

কলকাতা: ভারতীয় রেলে টিকিট ছাড়া ভ্রমণ করা অপরাধ। ট্রেনে টিকিট ছাড়া যাত্রী ধরা পড়লে তাদের জরিমানা করা হয়। রেল এই কাজের জন্য টিটিই এবং টিসি নিয়োগ করে।

এই দুই রেল কর্মচারীর কাজ ট্রেনে যাত্রীদের টিকিট চেক করা। উভয়ের কাজ একই হলেও অধিকারে সামান্য পার্থক্য রয়েছে।

TTE এবং TC উভয়ের মৌলিক কাজ হল টিকিট চেক করা। কিন্তু পদ্ধতিতে একটি বড় পার্থক্য রয়েছে। আপনি যদি এখনও পর্যন্ত ভাবেন যে TTE এবং TC একই, তা হলে ভুল ভাবছেন। আসুন আপনাদের বলি এই দুই রেল কর্মীর মধ্যে পার্থক্য কী?

আরও পড়ুন- সর্বনাশ!পৃথিবীর বিরাট বিপদ!ফুরিয়ে এসেছে অক্সিজেন, এরপর কী হবে?কতদিন আর অক্সিজেন?

TTE : রেলওয়ের এই কর্মচারী মেইল ​,​এক্সপ্রেস ট্রেনে যাত্রীদের টিকিট চেক করেন। TTE-এর মূল কাজ হল যাত্রীদের আইডি এবং আসন সংক্রান্ত তথ্য চেক করা। তাঁকে সর্বদা একটি কালো কোর্ট পরতে দেখা যায়। তাঁর কোর্টে স্পষ্টভাবে TTE লেখা থাকে। টিটিই-এর সমস্ত কার্যকলাপ ট্রেনের ভিতরেই হয়।

টিটিই-এর মতো টিসির কাজও টিকিট চেক করা। কিন্তু অধিকারে পার্থক্য রয়েছে। টিটিই ট্রেনের ভিতরে টিকিট চেক করেন, টিসি (টিকিট কালেক্টর) প্ল্যাটফর্মে টিকিট চেক করে। টিসি অর্থাৎ টিকিট কালেক্টরকে বেশিরভাগ প্ল্যাটফর্মে টিকিট চেক করতে দেখা যায়। কখনও কখনও তারা স্টেশনের গেটে দাঁড়িয়ে টিকিট চেক করে।

আরও পড়ুন- ঘুমোনোর সময় কানে এসেছিল এক অদ্ভুত শব্দ ! শৌচাগারের দরজা খুলতেই চমকে গেলেন

TTE এবং TC উভয়ের ভূমিকা এবং ক্ষমতা ভিন্ন। নিয়ম অনুযায়ী, টিটিই যাত্রীদের গভীর রাতে টিকিট দেখানোর জন্য বিরক্ত করতে পারে না। টিটিইকে একটি নির্দিষ্ট সময়ের আগে টিকিট চেক করতে হয়।

জানেন, দিনের কোন সময় টিটি আপনার টিকিট চেক করতে পারে না? রয়েছে রেলের নিয়ম

কলকাতা : ভারতীয় রেলকে দেশের লাইফলাইন বললে ভুল বলা হবে না। ভারতে ১৩৪৫২টি যাত্রীবাহী ট্রেন প্রতিদিন প্রায় ২.৫ কোটি মানুষকে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নিয়ে যায়।

দেশে প্রতিদিন ট্রেনে যাতায়াতকারী মানুষের সংখ্যা অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশের জনসংখ্যার প্রায় সমান। তা থেকে আপনি অনুমান করতে পারেন, ভারতে রেলওয়ে নেটওয়ার্ক কতটা বিস্তৃত।

ট্রেনে ভ্রমণ সবসময়ই মানুষের কাছে প্রিয়। ট্রেন ভ্রমণ শুধু নিরাপদই নয়, আরামদায়কও। আর সেটা সাধারণ মানুষের সাধ্যের মধ্যেও থাকে। দেশের জনসংখ্যার একটি বড় অংশ পরিবহনের অন্যান্য মাধ্যম থাকা সত্ত্বেও ট্রেন ব্যবহার করেন। তাই ট্রেনে যাতায়াতকারীদের সুবিধার্থে ভারতীয় রেল অনেক নিয়ম করেছে।

আরও পড়ুন- ভারতের একটি জেলা, তার বৈশিষ্ট্য এমন, যা আর কারোর নেই! জানলে চমকে যেতে হবে

রেলের নিয়ম অনুযায়ী, টিটিই আপনাকে রাত ১০ টা থেকে সকাল ৬ টার মধ্যে টিকিট চেক করার জন্য ঘুম থেকে জাগিয়ে তুলতে পারে না। জানিয়ে রাখা ভাল, রেল যাত্রীদের জন্য তৈরি করা অনেক নিয়মের মধ্যে এটি একটি। রাত ১০টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত ঘুমানোর সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।

সকাল ৬ টার পর আপনাকে মিডল বার্থ খুলতে হবে, যাতে অন্য যাত্রীরা বসে ভ্রমণ করতে পারেন। রাতে ভ্রমণের সময় যাত্রীদের উচ্চস্বরে গান শোনা এবং উচ্চস্বরে কথা বলাও নিষেধ।

রেল অনেক দূরপাল্লার ট্রেন চালায়। এমন পরিস্থিতিতে যাত্রীদেরও রাত কাটাতে হয় ট্রেনে। ফলে সবচেয়ে বড় সমস্যা হয় যখন যাত্রীরা রাতে ঘুমোন এবং টিটিই তাদের টিকিট চেক করতে আসেন।

রেলের আরেকটি নিয়ম, আপনার যদি টিকিট কেনার সময় না থাকে তবে আপনি কেবল একটি প্ল্যাটফর্ম টিকেট কিনেও ট্রেনে উঠতে পারেন। এর পর আপনার বোর্ডিং স্টেশন থেকে গন্তব্য পর্যন্ত ট্রেনের টিকিটের জন্য টাকা দিতে হবে। সেই টিকিট টিটিই-র থেকে নিতে হবে।

আরও পড়ুন- সারা বিশ্বের সেরার মধ্যে জায়গা পেল বাংলার ‘এই’ খাবার! ভারতের ৯ জনপ্রিয় পদের নাম

রেলের নিয়ম অনুযায়ী, যাত্রীবাহী ট্রেনে ভ্রমণের সময় আপনি মাত্র ৪০ থেকে ৭০ কেজি লাগেজ বহন করতে পারবেন। এর চেয়ে বেশি লাগেজ নিয়ে কেউ ভ্রমণ করলে তাকে আলাদা ভাড়া দিতে হবে। TTE তার কাছ থেকে ভাড়া সংগ্রহ করবে,  রসিদও দেবে।