Tag Archives: Savings

Savings Tips: কিছুতেই রাশ টানতে পারছেন না খরচে? এই ৫ টিপস মেনে চলুন, মাসের শেষে টানাটানিতে পড়তে হবে না কোনওদিন

খরচের ঠেলায় মাথায় হাত। বাইরে বেরলেই এটা ওটা কিনতে মন চায়। আবার বিশেষ কোনও অনুষ্ঠান বা উৎসবের সময় প্রয়োজনের চেয়ে বেশি কেনাকাটা করে ফেলেন অনেকেই। মাসের শেষে টানাটানিতে পড়তে হয়। তখন আফসোস হয়, ইস, এসব না কিনলেই হত।
খরচের ঠেলায় মাথায় হাত। বাইরে বেরলেই এটা ওটা কিনতে মন চায়। আবার বিশেষ কোনও অনুষ্ঠান বা উৎসবের সময় প্রয়োজনের চেয়ে বেশি কেনাকাটা করে ফেলেন অনেকেই। মাসের শেষে টানাটানিতে পড়তে হয়। তখন আফসোস হয়, ইস, এসব না কিনলেই হত।
পারিবারিক অনুষ্ঠানে বা কোথাও বেড়াতে গিয়ে অনেকেই এমন হাত খুলে খরচ করেন। প্রয়োজনের চেয়ে ব্যয় বেশি হলে ভুগতে হবেই। কিন্তু অনেকেই চেষ্টা করেও রাশ টানতে পারেন না। তাহলে উপায়? ব্যয় নিয়ন্ত্রণের কিছু পন্থা রয়েছে। সেগুলো মেনে চললেই খরচ থাকবে বাজেটের মধ্যে।
পারিবারিক অনুষ্ঠানে বা কোথাও বেড়াতে গিয়ে অনেকেই এমন হাত খুলে খরচ করেন। প্রয়োজনের চেয়ে ব্যয় বেশি হলে ভুগতে হবেই। কিন্তু অনেকেই চেষ্টা করেও রাশ টানতে পারেন না। তাহলে উপায়? ব্যয় নিয়ন্ত্রণের কিছু পন্থা রয়েছে। সেগুলো মেনে চললেই খরচ থাকবে বাজেটের মধ্যে।
আগে যেভাবে আয় ব্যয়ের হিসাব রাখা হত: আগেকার দিনে প্রত্যেক সংসারে একটা করে খেরোর খাতা থাকত। তাতে লেখা থাকত খরচের খুঁটিনাটি হিসাব। আয় কত, আর কোথায় কত টাকা ব্যয় হল, সবটাই। এর ফলে খরচের উপর নিয়ন্ত্রণ থাকত। ব্যয় নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে এই ডিজিটাল যুগেও খেরোর খাতা সমান কার্যকর।
আগে যেভাবে আয় ব্যয়ের হিসাব রাখা হত: আগেকার দিনে প্রত্যেক সংসারে একটা করে খেরোর খাতা থাকত। তাতে লেখা থাকত খরচের খুঁটিনাটি হিসাব। আয় কত, আর কোথায় কত টাকা ব্যয় হল, সবটাই। এর ফলে খরচের উপর নিয়ন্ত্রণ থাকত। ব্যয় নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে এই ডিজিটাল যুগেও খেরোর খাতা সমান কার্যকর।
এখন সব খরচই ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ডে হয়। সেটাই লিখে রাখতে হবে। মাসের শেষে সব খরচ যোগ করে দেখতে হবে হাতে টাকা বাঁচল না কি খরচ বেশি হল। এ থেকে বোঝা যাবে খরচ কোথায় বেশি হচ্ছে। কিংবা কোথায় খরচ কমানো যায়।
এখন সব খরচই ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ডে হয়। সেটাই লিখে রাখতে হবে। মাসের শেষে সব খরচ যোগ করে দেখতে হবে হাতে টাকা বাঁচল না কি খরচ বেশি হল। এ থেকে বোঝা যাবে খরচ কোথায় বেশি হচ্ছে। কিংবা কোথায় খরচ কমানো যায়।
এভাবে ক্ষতিপূরণ করতে হবে: অতিরিক্ত খরচ হলে সেই ক্ষতি পূরণ করার দুটি উপায় রয়েছে। এক, খরচ কমিয়ে সঞ্চয় বাড়ানো। দুই, আয় বৃদ্ধির উপায় খুঁজে বের করা। খরচ বেশি হলে পরের মাসের বাজেট থেকে তা কেটে রাখতে হবে। আর যদি প্রতি মাসেই বেশি খরচ হতে থাকে তাহলে আয় বৃদ্ধি ছাড়া আর কোনও পথ নেই।
এভাবে ক্ষতিপূরণ করতে হবে: অতিরিক্ত খরচ হলে সেই ক্ষতি পূরণ করার দুটি উপায় রয়েছে। এক, খরচ কমিয়ে সঞ্চয় বাড়ানো। দুই, আয় বৃদ্ধির উপায় খুঁজে বের করা। খরচ বেশি হলে পরের মাসের বাজেট থেকে তা কেটে রাখতে হবে। আর যদি প্রতি মাসেই বেশি খরচ হতে থাকে তাহলে আয় বৃদ্ধি ছাড়া আর কোনও পথ নেই।
খরচের উপর কড়া নজর: প্রতি মাসে কিছু বাঁধাধরা খরচ থাকে। সেগুলো কাটছাঁট করা যায় না। যেমন বাড়ি ভাড়া, সন্তানের স্কুলের ফি, সংসার খরচ ইত্যাদি। কিন্তু কিছু খরচ কমানো যায়, যেমন উইকএন্ডে রেস্তোরাঁয় না গিয়ে বাড়িতেই খাওয়াদাওয়ার আয়োজন করতে পারেন, এতে অনেক টাকা বাঁচবে। কেনাকাটা বা বেড়াতে যাওয়ার মতো খরচেও রাশ টানা যায়।
খরচের উপর কড়া নজর: প্রতি মাসে কিছু বাঁধাধরা খরচ থাকে। সেগুলো কাটছাঁট করা যায় না। যেমন বাড়ি ভাড়া, সন্তানের স্কুলের ফি, সংসার খরচ ইত্যাদি। কিন্তু কিছু খরচ কমানো যায়, যেমন উইকএন্ডে রেস্তোরাঁয় না গিয়ে বাড়িতেই খাওয়াদাওয়ার আয়োজন করতে পারেন, এতে অনেক টাকা বাঁচবে। কেনাকাটা বা বেড়াতে যাওয়ার মতো খরচেও রাশ টানা যায়।
আয়ের নতুন পথ: বর্তমান সময়ে খরচ অনেক বেড়ে গিয়েছে। এ কথা মানতেই হবে। এখন বাড়তি খরচ সামলানোর জন্য অতিরিক্ত আয় করা ছাড়া অন্য কোনও উপায় নেই। এখন প্রশ্ন হল, বাড়তি আয় আসবে কোথা থেকে? উত্তরে বলা যায়, টিউশনি, ফ্রিলান্সিং কিংবা এনজিওতে কাজ। সোজা কথায়, নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগাতে হবে।
আয়ের নতুন পথ: বর্তমান সময়ে খরচ অনেক বেড়ে গিয়েছে। এ কথা মানতেই হবে। এখন বাড়তি খরচ সামলানোর জন্য অতিরিক্ত আয় করা ছাড়া অন্য কোনও উপায় নেই। এখন প্রশ্ন হল, বাড়তি আয় আসবে কোথা থেকে? উত্তরে বলা যায়, টিউশনি, ফ্রিলান্সিং কিংবা এনজিওতে কাজ। সোজা কথায়, নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগাতে হবে।
ধৈর্য ও পরিশ্রমই শেষ কথা: হ্যাঁ, ধৈর্য ও পরিশ্রমই শেষ কথা। এতে শুধু অতিরিক্ত খরচ মেটানো সম্ভব হবে তাই নয়, ভবিষ্যতের আর্থিক ভিত্তিও মজবুত হবে।
ধৈর্য ও পরিশ্রমই শেষ কথা: হ্যাঁ, ধৈর্য ও পরিশ্রমই শেষ কথা। এতে শুধু অতিরিক্ত খরচ মেটানো সম্ভব হবে তাই নয়, ভবিষ্যতের আর্থিক ভিত্তিও মজবুত হবে।

Savings Tips: বেতন থেকে ঠিক কতটা সঞ্চয় করা উচিত? বিশেষজ্ঞর পরামর্শ মানলেই সব মুশকিল হবে আসান

নিজেদের বেতনের কত অংশ সঞ্চয় করতে হবে, সে সম্পর্কে বেশ কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। ক্রমবর্ধমান ব্যয় এবং জীবনযাত্রার লক্ষ্যগুলির সঙ্গে সর্বদা সঞ্চয়ের বিষয়ে নজর দেওয়া উচিত। জীবনের লক্ষ্য অর্জনের জন্য, বেতনের কত টাকা সঞ্চয় করা উচিত, তা আয়, খরচের অভ্যাস এবং ভবিষ্যৎ উচ্চাকাঙ্ক্ষার উপর নির্ভর করে।

অনেকেই সম্ভবত ৫০/২০/৩০ নিয়মের কথা শুনেছেন – এটি হল আয়ের ৫০% রাখা উচিত প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য, ২০% সঞ্চয়ের জন্য এবং ৩০% অন্য ব্যয়ের জন্য।

আরও পড়ুন: ১০ লাখ টাকা বিনিয়োগে ভাল রিটার্ন পেতে কী করা উচিত? জানুন সবথেকে কাজের উপায়

এটা সহজ হলেও সবসময় সম্ভব নয় –

মুদ্রাস্ফীতি, জীবনযাত্রার আকাঙ্ক্ষা এবং ঋণগুলি কয়েক দশক আগের তুলনায় আজ নিজেদের আয়কে অনেক দ্রুত শেষ করে দেয়। SEBI-তে রেজিস্টারড বিনিয়োগ উপদেষ্টা এবং উদ্যোক্তা গৌরব গোয়েল উল্লেখ করেছেন যে, অনেকেই বিভিন্ন কারণে তাদের বেতনের ২০% সঞ্চয় করতেই হিমসিম খায়। এর একটি প্রধান কারণ হল উচ্চাকাঙ্ক্ষী জীবনধারা যা মানুষ বজায় রাখতে চায়। সোশ্যাল মিডিয়া এবং বিজ্ঞাপনের ক্রমাগত প্রভাব বিলাসবহুল আইটেমগুলিতে ব্যয় করতে প্রভাবিতত করে। যা প্রায়শই ৫০/২০/৩০ নিয়মের বাইরে নিয়ে যায়।

কেউ মাসে ৫০,০০০ টাকা রোজগার করলেও ভাড়া, ইএমআই, মুদিখানা এবং অন্যান্য খরচের পরে শুধুমাত্র ১০,০০০ টাকা অবশিষ্ট থাকতে পারে। ৫০,০০০ টাকার মধ্যে ১০,০০০ টাকা সাশ্রয় করা সহজ মনে হয়। কিন্তু, কেউ যদি এই বেতনে ১.২০ লাখ টাকা দামের সর্বশেষ iPhone ক্রয় করতে চায় তাহলে তা দীর্ঘমেয়াদী আর্থিক সুরক্ষার ক্ষতি করতে পারে।

আরও পড়ুন: SIP-র এই ৭ ফিচার অন্য কোনও স্কিমে পাবেন না, বিনিয়োগের আগে বুঝে নিন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি

উদাহরণ সহ ব্যবহারিক সঞ্চয় কৌশল –

কেউ যদি মাসে ৫০,০০০ টাকা উপার্জন করে এবং আগামী বছরে ১.২০ লাখ টাকা মূল্যের একটি iPhone ক্রয় করার জন্য সঞ্চয় করার লক্ষ্য রাখে, তাহলে কীভাবে আয় বরাদ্দ করা যেতে পারে তা এখানে দেখা যাক-

প্রয়োজনীয়তা (৫০%): ভাড়া, মুদিখানা, অন্য ব্যবহারিক খরচ ইত্যাদির জন্য ২৫,০০০।

অন্য খরচ (৩০%): বিনোদন, খাওয়া-দাওয়া ইত্যাদির জন্য ১৫,০০০।

সঞ্চয় (২০%): ১০,০০০।

প্রথম নজরে, প্রতি মাসে ১০,০০০ টাকা সঞ্চয় করা সম্ভব বলে মনে হচ্ছে। কিন্তু, কেউ যদি ইতিমধ্যেই ব্যক্তিগত ঋণের ইএমআই-তে ৫,০০০ টাকা এবং ভাড়ার জন্য আরও ১০,০০০ টাকা পরিশোধ করে, তাহলে এটি সমস্ত খরচের জন্য মাত্র ২০,০০০ টাকা রেখে যায়। যার অর্থ ২০% সঞ্চয় করা কঠিন হয়ে পড়ে।

FinEdge-এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং CEO হর্ষ গেহলোটের মতে, আগে সঞ্চয়, পরে খরচের নীতি অনুসরণ করাই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷ তাই একটি EMI স্কিমে ঝাঁপিয়ে পড়ার পরিবর্তে দীর্ঘমেয়াদী আর্থিক লক্ষ্যগুলিতে বিনিয়োগ চালিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে iPhone-এর জন্য বিশেষভাবে প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা জমানো যেতে পারে।

– ফলে, স্বল্পমেয়াদী সঞ্চয়ের জন্য ৫০০০ টাকা (আইফোন) রইল

– দীর্ঘমেয়াদী সঞ্চয়ের জন্যও ৫০০০ টাকা (অবসর, জরুরি তহবিল, বা ভবিষ্যতের বিনিয়োগ) রইল

আকাঙ্ক্ষা এবং অগ্রাধিকারের ভারসাম্য বজায় রাখা –

যদি একটি আইফোন কেনা কারও জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়, তাহলে অন্য খরচ কম করতে হবে। গোয়েল জোর দিয়ে বলেছেন যে, এর অর্থ এই নয় যে নিজেদের ইচ্ছাগুলি পুরোপুরি বাদ দিতে হবে। বিলাসিতার জন্য কিছু টাকা আলাদা করে রেখে স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং দীর্ঘমেয়াদী নিরাপত্তার মতো প্রয়োজনগুলিকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। ৫০,০০০ টাকা উপার্জনকারী কারও জন্য এর অর্থ হল ১২-১৮ মাসের মধ্যে সেই iPhone-এর টাকা সঞ্চয় করার জন্য ছুটি কাটানো বা ঘন ঘন অনলাইন কেনাকাটা করার মতো অপ্রয়োজনীয় খরচ কমাতে হবে।

আর্থিক বিনিয়োগ: ধাপে ধাপে পদ্ধতি –

ধাপ ১: নিজেদের লক্ষ্য চিহ্নিত করতে হবে। স্বল্পমেয়াদী এবং দীর্ঘমেয়াদী উভয় আর্থিক লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে। একটি বাড়ি ক্রয়, সন্তানের শিক্ষার জন্য সঞ্চয়, না কি তাড়াতাড়ি অবসর – এগুলি স্পষ্টভাবে হিসেব করার মাধ্যমে, নিজেদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলিকে ঘিরে সঞ্চয়ের পরিকল্পনা করা যেতে পারে।

ধাপ ২: নিজেদের প্রয়োজন গুণে রাখতেতে হবে। ধরা যাক কেউ ৫০ লাখ টাকা মূল্যের একটি বাড়ি কিনতে চায় এবং প্রয়োজনীয় ডাউন পেমেন্ট ২০% (১০ লাখ টাকা)। যদি সেই ডাউন পেমেন্টের জন্য পাঁচ বছর সঞ্চয় করতে হয়, তাহলে প্রতি মাসে প্রায় ১৬,৬৬৭ টাকা সঞ্চয় করতে হবে (সুদ বা বিনিয়োগের রিটার্ন ব্যতীত)।

কেউ যদি প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা উপার্জন করে এবং ৫০/২০/৩০ নিয়ম অনুযায়ী সঞ্চয় করে, তাহলে সঞ্চয় করার জন্য ২০,০০০ টাকা থাকবে। যদি ভাড়া এবং EMI পেমেন্ট বেতনের একটি বড় অংশ গ্রাস করে, তাহলে সামঞ্জস্য করতে হবে। সম্ভবত বিবেচনামূলক খরচ কমাতে হবে বা আয় বাড়ানোর উপায় খুঁজে বের করতে হবে।

ধাপ ৩: গেহলোট স্বয়ংক্রিয় সঞ্চয় গুরুত্ব দেন। তাই বেতনের একটি নির্দিষ্ট অংশ বিনিয়োগ করতে হবে বা সেভিংস অ্যাকাউন্টে জমা করতে হবে।

প্রয়োজনে একটি মিউচুয়াল ফান্ডে মাসিক ৫০০ টাকা বিনিয়োগ করা দরকার এবং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা বাড়তে হবে। এটি চক্রবৃদ্ধি সুদের সুবিধা দিতে পারে।

সব মিলিয়ে উচিত হল নিজেদের উদ্বৃত্তের অন্তত ৭৫% সঞ্চয় করা, যা আর্থিক স্বাধীনতার পথে নিয়ে যায়। উদাহরণস্বরূপ, ভাড়া এবং বিল কভার করার পরে যদি কারও কাছে ২০,০০০ টাকা অবশিষ্ট থাকে, তাহলে এর মধ্যে ১৫,০০০ টাকা বাঁচানোর লক্ষ্য রাখতে হবে। এটি নিশ্চিত করে যে, স্বল্পমেয়াদী বিলাসিতা দীর্ঘমেয়াদী নিরাপত্তায় হস্তক্ষেপ করবে না। সুতরাং, স্বল্প পরিমাণে হলেও সঞ্চয় শুরু করা উচিত এবং নিশ্চিত করা উচিত যে, দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্যগুলিতে স্বল্পমেয়াদী আকাঙ্ক্ষার জন্য কখনও যেন আপোস করতে না হয়।

Keywords: Salary, Savings

Original Link: https://www.cnbctv18.com/personal-finance/savings-investments-rules-how-much-of-salary-to-save-life-goals-house-purchase-iphone-19480739.htm

Written By: Mihir Sur

খরচে রাশ টানতে পারছেন না? ‘30 Day Rule’ মেনে চললেই আপনার অ্যাকাউন্টে উপচে পড়বে টাকা

জলের মতো টাকা খরচ হয়ে যাচ্ছে। বাঁধ মানছে না কিছুতেই। অনলাইনে কিছু দেখলেই কেনার জন্য মন আঁকপাক করে। বাইরে বেরলে দামি রেস্তরাঁয় খাওয়াদাওয়া, শপিং মলে কেনাকাটি করেও গুচ্ছের খরচ হয়। মাসের শেষে সঞ্চয় বলে আর কিছু থাকে না। এমন পরিস্থিতিতে কী করণীয়?
জলের মতো টাকা খরচ হয়ে যাচ্ছে। বাঁধ মানছে না কিছুতেই। অনলাইনে কিছু দেখলেই কেনার জন্য মন আঁকপাক করে। বাইরে বেরলে দামি রেস্তরাঁয় খাওয়াদাওয়া, শপিং মলে কেনাকাটি করেও গুচ্ছের খরচ হয়। মাসের শেষে সঞ্চয় বলে আর কিছু থাকে না। এমন পরিস্থিতিতে কী করণীয়?
মাসে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা রোজগার। মাঝে মধ্যে ৫-৭ হাজার টাকা খরচ হয়। তাহলে ঠিক আছে। কিন্তু রোজগার যদি ২০, ২৫ বা ৩০ হাজারের মধ্যে হয়, তাহলে খরচে রাশ টানার এটাই সময়। অবেগের বশে কেনাকাটা করলে চলবে না। ডিল যতই লোভনীয় হোক না কেন, নিজেকে সংযত রাখতে হবে।
মাসে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা রোজগার। মাঝে মধ্যে ৫-৭ হাজার টাকা খরচ হয়। তাহলে ঠিক আছে। কিন্তু রোজগার যদি ২০, ২৫ বা ৩০ হাজারের মধ্যে হয়, তাহলে খরচে রাশ টানার এটাই সময়। অবেগের বশে কেনাকাটা করলে চলবে না। ডিল যতই লোভনীয় হোক না কেন, নিজেকে সংযত রাখতে হবে।
মাথায় রাখতে হবে, লোভে পড়ে কেনাকাটা করলেই বাজেটে টান পড়বে। কারণ এটা প্রয়োজনের কেনাকাটা নয়, এটা অভ্যাস। এখানে আবেগটাই সব। এ থেকে বাঁচার একটাই উপায়, সেটা হল ৩০ ডে রুল বা ৩০ দিনের নিয়ম। এই নিয়ম যদি কেউ অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলে তাহলে খরচে রাশ টানা সম্ভব হবে। আর্থিক বিষয়ে আরও ভাল সিদ্ধান্তও নেওয়া যাবে।
মাথায় রাখতে হবে, লোভে পড়ে কেনাকাটা করলেই বাজেটে টান পড়বে। কারণ এটা প্রয়োজনের কেনাকাটা নয়, এটা অভ্যাস। এখানে আবেগটাই সব। এ থেকে বাঁচার একটাই উপায়, সেটা হল ৩০ ডে রুল বা ৩০ দিনের নিয়ম। এই নিয়ম যদি কেউ অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলে তাহলে খরচে রাশ টানা সম্ভব হবে। আর্থিক বিষয়ে আরও ভাল সিদ্ধান্তও নেওয়া যাবে।
কীভাবে কাজ করে ৩০ ডে রুল: নিয়ম খুব সহজ। অনলাইনে সস্তায় ভাল জামাকাপড় বা জুয়েলারি বিক্রি হচ্ছে। কেনার ইচ্ছা হল। এখন ৩০ দিন অপেক্ষা করতে হবে। এটাই নিয়ম। ৩০ দিন পর যদি সেটা কেনার কথা মনেই না থাকে, তাহলে বুঝতে হবে, ওই জিনিসটার কোনও প্রয়োজন ছিল না। এখন সেই টাকা বাঁচবে। অর্থ খরচ না করাটাই সঞ্চয়।
কীভাবে কাজ করে ৩০ ডে রুল: নিয়ম খুব সহজ। অনলাইনে সস্তায় ভাল জামাকাপড় বা জুয়েলারি বিক্রি হচ্ছে। কেনার ইচ্ছা হল। এখন ৩০ দিন অপেক্ষা করতে হবে। এটাই নিয়ম। ৩০ দিন পর যদি সেটা কেনার কথা মনেই না থাকে, তাহলে বুঝতে হবে, ওই জিনিসটার কোনও প্রয়োজন ছিল না। এখন সেই টাকা বাঁচবে। অর্থ খরচ না করাটাই সঞ্চয়।
যাঁরা লোভের বশে কেনাকাটা করেন আর দিন শেষে সঞ্চয় নিয়ে কপাল চাপড়ান, তাঁদের জন্য ৩০ ডে রুল আদর্শ। খরচের বিষয়ে সচেতন করবে। বাজেট ঠিক রাখবে। সঙ্গে সঞ্চয় হবে। এই রুলকে আরও একধাপ এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়।
যাঁরা লোভের বশে কেনাকাটা করেন আর দিন শেষে সঞ্চয় নিয়ে কপাল চাপড়ান, তাঁদের জন্য ৩০ ডে রুল আদর্শ। খরচের বিষয়ে সচেতন করবে। বাজেট ঠিক রাখবে। সঙ্গে সঞ্চয় হবে। এই রুলকে আরও একধাপ এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়।
এক্ষেত্রে কিছু কেনার ইচ্ছা হলে সেটা টাকা একটা খামে ভরে আলাদা করে রাখতে হবে। মনে করতে হবে, এটা ৩০ দিনের ফিক্সড ডিপোজিট। এবার ৩০ দিন পর দেখতে হবে, সেই জিনিসটার আর প্রয়োজন আছে কি না। যদি থাকে, তাহলে কেনাই ভাল। আর না থাকলে খামের টাকা তুলে রাখা যায় আলমারিতে, সঞ্চয় হল।
এক্ষেত্রে কিছু কেনার ইচ্ছা হলে সেটা টাকা একটা খামে ভরে আলাদা করে রাখতে হবে। মনে করতে হবে, এটা ৩০ দিনের ফিক্সড ডিপোজিট। এবার ৩০ দিন পর দেখতে হবে, সেই জিনিসটার আর প্রয়োজন আছে কি না। যদি থাকে, তাহলে কেনাই ভাল। আর না থাকলে খামের টাকা তুলে রাখা যায় আলমারিতে, সঞ্চয় হল।

How To Save Money: সঞ্চয় করতে পারছেন না কিছুতেই? এই টিপসগুলো মাথায় রাখুন, অল্প সময়েই মোটা টাকা জমাতে পারবেন

মুদ্রাস্ফীতির এই যুগে অর্থ সঞ্চয় করা ততটাই গুরুত্বপূর্ণ, যতটা গুরুত্বপূর্ণ সঞ্চয়। আজকাল আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি হয়। ফলে টাকা বাঁচানো কঠিন হয়ে পড়ে। আর্থিক বিশেষজ্ঞরা আয় অনুযায়ী খরচ করার পরামর্শ দেন। তাঁদের মতে, এই অভ্যাস জরুরী।
মুদ্রাস্ফীতির এই যুগে অর্থ সঞ্চয় করা ততটাই গুরুত্বপূর্ণ, যতটা গুরুত্বপূর্ণ সঞ্চয়। আজকাল আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি হয়। ফলে টাকা বাঁচানো কঠিন হয়ে পড়ে। আর্থিক বিশেষজ্ঞরা আয় অনুযায়ী খরচ করার পরামর্শ দেন। তাঁদের মতে, এই অভ্যাস জরুরী।
আর্থিক অবস্থা মজবুত করতে চাইলে উপার্জনের একটা অংশ সঞ্চয় করতে হবে। ভবিষ্যতের কথা ভেবেই এই কাজ করা উচিত। পাশপাশি এটা একটা অভ্যাসও। তবে অর্থ সঞ্চয় করতে চাইলে সবার আগে জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনতে হবে।
আর্থিক অবস্থা মজবুত করতে চাইলে উপার্জনের একটা অংশ সঞ্চয় করতে হবে। ভবিষ্যতের কথা ভেবেই এই কাজ করা উচিত। পাশপাশি এটা একটা অভ্যাসও। তবে অর্থ সঞ্চয় করতে চাইলে সবার আগে জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনতে হবে।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, সঞ্চয়ের অভ্যাস একবার তৈরি হয়ে গেলে অল্প সময়ের মধ্যে মোটা টাকা জমানো সম্ভব। তবে শুধু সঞ্চয় করলে হবে না, সঞ্চয়ের অর্থ সঠিক জায়গায় ব্যবহার করাও প্রয়োজন। তবেই মোটা কর্পাস জমা হবে। এখানে সেরকমই কিছু টিপস দেওয়া হল, যেগুলো মাথায় রাখলে যে কেউ অর্থ সঞ্চয়, ভাল জায়গায় বিনিয়োগ এবং কম সময়ে মোটা টাকা জমাতে পারবেন।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, সঞ্চয়ের অভ্যাস একবার তৈরি হয়ে গেলে অল্প সময়ের মধ্যে মোটা টাকা জমানো সম্ভব। তবে শুধু সঞ্চয় করলে হবে না, সঞ্চয়ের অর্থ সঠিক জায়গায় ব্যবহার করাও প্রয়োজন। তবেই মোটা কর্পাস জমা হবে। এখানে সেরকমই কিছু টিপস দেওয়া হল, যেগুলো মাথায় রাখলে যে কেউ অর্থ সঞ্চয়, ভাল জায়গায় বিনিয়োগ এবং কম সময়ে মোটা টাকা জমাতে পারবেন।
অযথা খরচ এড়িয়ে চলতে হবে: সঞ্চয় করতে চাইলে বাড়াবাড়ি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। অর্থাৎ অযথা খরচ করা চলবে না। এর জন্য মাসের শুরুতেই বাজেট ঠিক করে নেওয়া যায়। সেই অনুযায়ী খরচ বেঁধে রাখতে হবে। কোথায়, কত টাকা খরচ হচ্ছে এবং কোন খরচ বন্ধ করা উচিত, সেটা সবার আগে জানা দরকার। এটাই ব্যয় পরিচালনা এবং সঞ্চয়ের সবচেয়ে সহজ উপায়।
অযথা খরচ এড়িয়ে চলতে হবে: সঞ্চয় করতে চাইলে বাড়াবাড়ি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। অর্থাৎ অযথা খরচ করা চলবে না। এর জন্য মাসের শুরুতেই বাজেট ঠিক করে নেওয়া যায়। সেই অনুযায়ী খরচ বেঁধে রাখতে হবে। কোথায়, কত টাকা খরচ হচ্ছে এবং কোন খরচ বন্ধ করা উচিত, সেটা সবার আগে জানা দরকার। এটাই ব্যয় পরিচালনা এবং সঞ্চয়ের সবচেয়ে সহজ উপায়।
তাড়াহুড়ো করে কেনাকাটা উচিত নয়: তাড়াহুড়োয় কেনাকাটা উচিত নয়। কোনও জিনিস পছন্দ হলেই সেটা কিনতে ছোটা, চলবে না। আগে ভাবতে হবে, সেই জিনিসটার আদৌ প্রয়োজন আছে কি না। বুঝতে হবে। তারপর কেনাকাটা। দামি জিনিস কেনার আগে একশোবার ভাবা উচিত। তেমন হলে স্মার্ট শপিং পদ্ধতি অবলম্বন করা যায়। কোন কোন জিনিস কেনা প্রয়োজন, প্রথমে তার একটা তালিকা করতে হবে। সেই অনুযায়ী কেনাকাটা করতে হবে। এতে পছন্দ হলেই কিনে ফেলার অভ্যাস অনেকটা কমবে। অতিরিক্ত জিনিস কেনাও এড়ানো যাবে।
তাড়াহুড়ো করে কেনাকাটা উচিত নয়: তাড়াহুড়োয় কেনাকাটা উচিত নয়। কোনও জিনিস পছন্দ হলেই সেটা কিনতে ছোটা, চলবে না। আগে ভাবতে হবে, সেই জিনিসটার আদৌ প্রয়োজন আছে কি না। বুঝতে হবে। তারপর কেনাকাটা। দামি জিনিস কেনার আগে একশোবার ভাবা উচিত। তেমন হলে স্মার্ট শপিং পদ্ধতি অবলম্বন করা যায়। কোন কোন জিনিস কেনা প্রয়োজন, প্রথমে তার একটা তালিকা করতে হবে। সেই অনুযায়ী কেনাকাটা করতে হবে। এতে পছন্দ হলেই কিনে ফেলার অভ্যাস অনেকটা কমবে। অতিরিক্ত জিনিস কেনাও এড়ানো যাবে।
অনেক সময় অনলাইনে এই সব জিনিস কম দামে পাওয়া যায়। তাই কেনাকাটার সময় তাড়াহুড়ো করা উচিত নয়। একটা জিনিস কেনার আগে অন্তত দুটো জায়গার দাম দেখা উচিত। যেখানে কম দামে মিলবে সেখান থেকেই কেনা উচিত।
অনেক সময় অনলাইনে এই সব জিনিস কম দামে পাওয়া যায়। তাই কেনাকাটার সময় তাড়াহুড়ো করা উচিত নয়। একটা জিনিস কেনার আগে অন্তত দুটো জায়গার দাম দেখা উচিত। যেখানে কম দামে মিলবে সেখান থেকেই কেনা উচিত।
অনলাইন শপিং নৈব নৈব চ: আজকাল বেশিরভাগ মানুষই অনলাইনে কেনাকাটা করেন। বাজারে আর যান না। অনলাইনে চোখ ধাঁধানো ডিসকাউন্ট মেলে। এটা কিন্তু ফাঁদ। ডিসকাউন্টের লোভেই প্রয়োজন না থাকলেও অনেক সময় দামি জিনিস কিনে ফেলে মানুষ।
অনলাইন শপিং নৈব নৈব চ: আজকাল বেশিরভাগ মানুষই অনলাইনে কেনাকাটা করেন। বাজারে আর যান না। অনলাইনে চোখ ধাঁধানো ডিসকাউন্ট মেলে। এটা কিন্তু ফাঁদ। ডিসকাউন্টের লোভেই প্রয়োজন না থাকলেও অনেক সময় দামি জিনিস কিনে ফেলে মানুষ।

মহিলারা কীভাবে আর্থিক সমস্যার মুখোমুখি হন? রিপোর্টে উঠে চাঞ্চল্যকর তথ্য

আন্তর্জাতিক মাতৃ দিবসের তারিখ হল ১২ মে। মাতৃ দিবস পালনের মধ্যেই রিপোর্টে উঠে এল মহিলাদের সঞ্চয় সংক্রান্ত চাঞ্চল্যকর তথ্য। এনটাইটেলড সলিউশন জরুরি সঞ্চয় সংক্রান্ত বিষয়ে নারীদের, বিশেষ করে ব্লু-কলার পেশায় যাঁরা আর্থিক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছেন, সেগুলির সমালোচনামূলক এক পর্যালোচনা প্রকাশ্যে এনেছে৷
আন্তর্জাতিক মাতৃ দিবসের তারিখ হল ১২ মে। মাতৃ দিবস পালনের মধ্যেই রিপোর্টে উঠে এল মহিলাদের সঞ্চয় সংক্রান্ত চাঞ্চল্যকর তথ্য। এনটাইটেলড সলিউশন জরুরি সঞ্চয় সংক্রান্ত বিষয়ে নারীদের, বিশেষ করে ব্লু-কলার পেশায় যাঁরা আর্থিক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছেন, সেগুলির সমালোচনামূলক এক পর্যালোচনা প্রকাশ্যে এনেছে৷
ফলাফলগুলি মহিলাদের আর্থিক নিরাপত্তাকে বাধাগ্রস্ত করার উল্লেখযোগ্য প্রতিবন্ধকতার উপর আলোকপাত করে এবং এই চাপের সমস্যাগুলি মোকাবিলায় গ্রহণীয় হস্তক্ষেপের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেয়।
ফলাফলগুলি মহিলাদের আর্থিক নিরাপত্তাকে বাধাগ্রস্ত করার উল্লেখযোগ্য প্রতিবন্ধকতার উপর আলোকপাত করে এবং এই চাপের সমস্যাগুলি মোকাবিলায় গ্রহণীয় হস্তক্ষেপের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেয়।
এনটাইটেলড সলিউশন দ্বারা পরিচালিত সার্ভে, জরুরি তহবিল সম্পর্কে মহিলাদের অনিশ্চয়তার বিষয়ে বেশ কয়েকটি মূল ফলাফল তুলে ধরেছে। উত্তরদাতাদের মধ্যে, প্রায় ৬০% প্রাথমিক কারণ হিসাবে অপ্রত্যাশিত ব্যয়, স্বাস্থ্য খরচ এবং শিশুদের শিক্ষার ফি উল্লেখ করে জরুরি অবস্থার জন্য পর্যাপ্ত তহবিল থাকার বিষয়ে অনিশ্চয়তা প্রকাশ করেছেন।
এনটাইটেলড সলিউশন দ্বারা পরিচালিত সার্ভে, জরুরি তহবিল সম্পর্কে মহিলাদের অনিশ্চয়তার বিষয়ে বেশ কয়েকটি মূল ফলাফল তুলে ধরেছে। উত্তরদাতাদের মধ্যে, প্রায় ৬০% প্রাথমিক কারণ হিসাবে অপ্রত্যাশিত ব্যয়, স্বাস্থ্য খরচ এবং শিশুদের শিক্ষার ফি উল্লেখ করে জরুরি অবস্থার জন্য পর্যাপ্ত তহবিল থাকার বিষয়ে অনিশ্চয়তা প্রকাশ করেছেন।
জরুরি সঞ্চয়ের গুরুত্ব স্বীকার করা সত্ত্বেও, সংখ্যাগরিষ্ঠরা এই ধরনের তহবিল তৈরি এবং রক্ষণাবেক্ষণের ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছেন। শুধুমাত্র একটি ছোট শতাংশ তাঁদের মাসিক আয়ের ৩৫%-এর বেশি সঞ্চয় করতে সক্ষম হয়েছেন।
জরুরি সঞ্চয়ের গুরুত্ব স্বীকার করা সত্ত্বেও, সংখ্যাগরিষ্ঠরা এই ধরনের তহবিল তৈরি এবং রক্ষণাবেক্ষণের ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছেন। শুধুমাত্র একটি ছোট শতাংশ তাঁদের মাসিক আয়ের ৩৫%-এর বেশি সঞ্চয় করতে সক্ষম হয়েছেন।
এই সার্ভে নারী ও পুরুষদের মধ্যে জরুরি তহবিল সম্পর্কিত উপলব্ধি এবং আচরণের উল্লেখযোগ্য পার্থক্যও প্রকাশ করেছে। আর্থিক ক্ষমতায়নের উদ্যোগে লিঙ্গ-সংবেদনশীল হস্তক্ষেপের প্রয়োজনীয়তা মাথায় রাখলে মহিলারা প্রায়ই তাঁদের পরিবারের মধ্যে আর্থিক স্বায়ত্তশাসন সম্পর্কিত বৃহত্তর চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন দেখা গিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে তিনটি প্রধান আর্থিক চ্যালেঞ্জ।
এই সার্ভে নারী ও পুরুষদের মধ্যে জরুরি তহবিল সম্পর্কিত উপলব্ধি এবং আচরণের উল্লেখযোগ্য পার্থক্যও প্রকাশ করেছে। আর্থিক ক্ষমতায়নের উদ্যোগে লিঙ্গ-সংবেদনশীল হস্তক্ষেপের প্রয়োজনীয়তা মাথায় রাখলে মহিলারা প্রায়ই তাঁদের পরিবারের মধ্যে আর্থিক স্বায়ত্তশাসন সম্পর্কিত বৃহত্তর চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন দেখা গিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে তিনটি প্রধান আর্থিক চ্যালেঞ্জ।
তিনটি প্রধান আর্থিক চ্যালেঞ্জ -এই অনিশ্চয়তার নেপথ্য কারণগুলি বহুমুখী ছিল। আর্থ-সামাজিক অসুবিধা, ব্লু-কলার চাকরি থেকে কম আয় এবং আর্থিক সংস্থানগুলিতে সীমিত অ্যাক্সেস প্রাথমিক বাধা হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে। উপরন্তু, আন্তঃ-গৃহস্থালি গতিশীলতা, যার মধ্যে স্বামীদের আয় নিয়ন্ত্রণ করা এবং আর্থিক সিদ্ধান্ত নিয়ে বিরোধ, নারীদের জরুরি অবস্থার জন্য সঞ্চয় করার ক্ষমতাকে আরও বাধাগ্রস্ত করে।
তিনটি প্রধান আর্থিক চ্যালেঞ্জ –
এই অনিশ্চয়তার নেপথ্য কারণগুলি বহুমুখী ছিল। আর্থ-সামাজিক অসুবিধা, ব্লু-কলার চাকরি থেকে কম আয় এবং আর্থিক সংস্থানগুলিতে সীমিত অ্যাক্সেস প্রাথমিক বাধা হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে। উপরন্তু, আন্তঃ-গৃহস্থালি গতিশীলতা, যার মধ্যে স্বামীদের আয় নিয়ন্ত্রণ করা এবং আর্থিক সিদ্ধান্ত নিয়ে বিরোধ, নারীদের জরুরি অবস্থার জন্য সঞ্চয় করার ক্ষমতাকে আরও বাধাগ্রস্ত করে।
এনটাইটেলড সলিউশনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও অংশুল খুরানা এই বিষয়ে জানিয়েছেন যে, "এনটাইটেলড সলিউশনস নারীদের, বিশেষ করে ব্লু-কলার পেশায় যাঁরা আর্থিক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হন, তা মোকাবিলা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিস্তৃত সমাধান প্রদান করে এবং আর্থিক ক্ষমতায়নকে উৎসাহিত করার মাধ্যমে, আমরা নারী এবং তাঁদের পরিবারের আর্থিক মঙ্গলকে উন্নত করার লক্ষ্য রাখি।"
এনটাইটেলড সলিউশনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও অংশুল খুরানা এই বিষয়ে জানিয়েছেন যে, “এনটাইটেলড সলিউশনস নারীদের, বিশেষ করে ব্লু-কলার পেশায় যাঁরা আর্থিক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হন, তা মোকাবিলা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিস্তৃত সমাধান প্রদান করে এবং আর্থিক ক্ষমতায়নকে উৎসাহিত করার মাধ্যমে, আমরা নারী এবং তাঁদের পরিবারের আর্থিক মঙ্গলকে উন্নত করার লক্ষ্য রাখি।”
কীভাবে আর্থিকভাবে শক্তিশালী হওয়া যায় -এনটাইটেলড সলিউশন মহিলাদের এই চ্যালেঞ্জগুলি কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করার জন্য বিভিন্ন প্রস্তাব দিচ্ছে। উপযোগী আর্থিক স্বাক্ষরতা প্রশিক্ষণ, অন-গ্রাউন্ড টিমের মাধ্যমে সহজলভ্য ব্যাঙ্কিং পরিষেবা এবং আন্তঃ-গৃহস্থালি পরিস্থিতি মোকাবিলার লক্ষ্যে বিভিন্ন শিক্ষা কার্যক্রম প্রস্তাবিত পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে।
কীভাবে আর্থিকভাবে শক্তিশালী হওয়া যায় –
এনটাইটেলড সলিউশন মহিলাদের এই চ্যালেঞ্জগুলি কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করার জন্য বিভিন্ন প্রস্তাব দিচ্ছে। উপযোগী আর্থিক স্বাক্ষরতা প্রশিক্ষণ, অন-গ্রাউন্ড টিমের মাধ্যমে সহজলভ্য ব্যাঙ্কিং পরিষেবা এবং আন্তঃ-গৃহস্থালি পরিস্থিতি মোকাবিলার লক্ষ্যে বিভিন্ন শিক্ষা কার্যক্রম প্রস্তাবিত পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে।