Tag Archives: showering tips

Bathing Showering Tips: স্নানের সময়ে শরীরের এই ৫ অংশ না ধুলেই বিপদ…! দুর্গন্ধ পিছু ছাড়বে না, বাড়বে রোগের আশঙ্কা

স্নান করা মানে শুধু শরীর ঠান্ডা করা নয়। গায়ে জল ঢেলে বেরিয়ে পড়লে আরাম হয় ঠিকই, কিন্তু তাতে গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্যটাই সফল হয় না। তেল-সাবান মেখে স্নান করার একটি স্বাস্থ্যসংক্রান্ত প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
স্নান করা মানে শুধু শরীর ঠান্ডা করা নয়। গায়ে জল ঢেলে বেরিয়ে পড়লে আরাম হয় ঠিকই, কিন্তু তাতে গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্যটাই সফল হয় না। তেল-সাবান মেখে স্নান করার একটি স্বাস্থ্যসংক্রান্ত প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
একইসঙ্গে অনেকেই তেল সাবান মেখে স্নান করলেও শরীরের নির্দিষ্ট কিছু অংশে সঠিকভাবে মনোযোগ দেন না। এতেও কাজের কাজটি হয় না। সংক্রমণের সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে। অতএব, আপনাকে জানতে হবে, শরীরের কোন অংশে নিয়মিত পরিষ্কার করা উচিত।
একইসঙ্গে অনেকেই তেল সাবান মেখে স্নান করলেও শরীরের নির্দিষ্ট কিছু অংশে সঠিকভাবে মনোযোগ দেন না। এতেও কাজের কাজটি হয় না। সংক্রমণের সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে। অতএব, আপনাকে জানতে হবে, শরীরের কোন অংশে নিয়মিত পরিষ্কার করা উচিত।
আন্ডারআর্মস অথবা বগল: স্নানের সময় ছোট ছোট দিকে মন দেওয়া দরকার। নিজের শরীরের প্রতি যত্নবান হওয়া উচিত। প্রথমে আপনার আন্ডারআর্মগুলি পরিষ্কার করার অভ্যাস করুন, নয়তো ঘাম থেকে গিয়ে ত্বকে সংক্রমণের ঝুঁকি থেকে যায়।
আন্ডারআর্মস অথবা বগল: স্নানের সময় ছোট ছোট দিকে মন দেওয়া দরকার। নিজের শরীরের প্রতি যত্নবান হওয়া উচিত। প্রথমে আপনার আন্ডারআর্মগুলি পরিষ্কার করার অভ্যাস করুন, নয়তো ঘাম থেকে গিয়ে ত্বকে সংক্রমণের ঝুঁকি থেকে যায়।
হাঁটু এবং কনুই: বিশেষ করে স্নানের সময় আপনার হাঁটু এবং কনুই পরিষ্কার করার অভ্যাস করুন। বেশিরভাগ মানুষের কনুই ও হাঁটুতে কালো ছাপ পড়ে থাকে। কারও সেটা কেবল দাগ, কারও আবার ময়লা। সাবান মেখে পরে ময়শ্চারাইজ করা উচিত।
হাঁটু এবং কনুই: বিশেষ করে স্নানের সময় আপনার হাঁটু এবং কনুই পরিষ্কার করার অভ্যাস করুন। বেশিরভাগ মানুষের কনুই ও হাঁটুতে কালো ছাপ পড়ে থাকে। কারও সেটা কেবল দাগ, কারও আবার ময়লা। সাবান মেখে পরে ময়শ্চারাইজ করা উচিত।
উরুর চারপাশ: উরুর চারপাশ পরিষ্কার করুন স্নানের সময়। ঠিকমতো পরিষ্কার না করলে ত্বক কালো ও শুষ্ক হয়ে যাবে। উরু থেকে ময়লা দূর করা খুবই জরুরি। উরু পরিষ্কার না রাখলে চুলকানি, অ্যালার্জি ও প্রদাহের মতো নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।
উরুর চারপাশ: উরুর চারপাশ পরিষ্কার করুন স্নানের সময়। ঠিকমতো পরিষ্কার না করলে ত্বক কালো ও শুষ্ক হয়ে যাবে। উরু থেকে ময়লা দূর করা খুবই জরুরি। উরু পরিষ্কার না রাখলে চুলকানি, অ্যালার্জি ও প্রদাহের মতো নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।
পায়ের আঙুল: পা আমাদের শরীরের সবথেকে অবহেলিত অংশগুলির মধ্যে একটি। এই অঙ্গটি সঠিকভাবে পরিষ্কার না করলে ধুলোবালির কারণে পায়ে সংক্রমণের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এর পাশাপাশি আরও অনেক সমস্যার আশঙ্কা বেড়ে যায়।
পায়ের আঙুল: পা আমাদের শরীরের সবথেকে অবহেলিত অংশগুলির মধ্যে একটি। এই অঙ্গটি সঠিকভাবে পরিষ্কার না করলে ধুলোবালির কারণে পায়ে সংক্রমণের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এর পাশাপাশি আরও অনেক সমস্যার আশঙ্কা বেড়ে যায়।
কানের চারপাশে: শরীরের অন্যান্য অংশের মতো আপনার কানের চারপাশও পরিষ্কার করা উচিত। অনেকের কানের চারপাশে ত্বকে ময়লা জমে থাকে। এতে সংক্রমণের সম্ভাবনা খুব বেশি। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
কানের চারপাশে: শরীরের অন্যান্য অংশের মতো আপনার কানের চারপাশও পরিষ্কার করা উচিত। অনেকের কানের চারপাশে ত্বকে ময়লা জমে থাকে। এতে সংক্রমণের সম্ভাবনা খুব বেশি। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Loofah Care Tips: গরমে স্নানের সময় লুফাহ ব্যবহার করেন? হতে পারে ত্বকের জটিল সংক্রমণ! জানুন বাঁচার উপায়

গরমে আরাম পাওয়ার অন্যতম সেরা উপায় আয়েশ করে স্নান করা৷ ক্রান্তীয় দেশের বাসিন্দাদের গ্রীষ্মে যত্ন করে স্নান করা ছাড়া সুস্থ থাকার অন্য উপায় নেই৷ স্নানের সময় নানা ভাবে শরীর পরিষ্কার করাও জরুরি৷ সাবান বা জেল যা-ই ব্যবহার করুন না কেন, ত্বক এক্সফোলিয়েট করাও জরুরি৷ তাতে ত্বকের নোংরা, মরা কোষ ঝরে যায়৷

স্নানের সময় ত্বক এক্সফোলিয়েট করার জন্য আগে ব্যবহার করা হত ধুঁধুঁলগাছের ছোবড়া৷ এখন তার জায়গা নিয়েছে লুফাহ৷ রঙ বেরঙের লুফাহ সাজানো থাকে সব স্নানঘরেই৷ স্নানবিলাসীদের বিশ্বাস, লুফাহ দিয়ে গা ঘষলে ভাল পরিষ্কার হয়৷ ত্বক এক্সফোলিয়েট করে৷ কিন্তু জানেন কি লুফাহ আবার নানারকম জীবাণু ও ছত্রাকের বাসভূমি হয়ে উঠতে পারে৷

ত্বকের উপর যে কোনও প্রভাব বা সংক্রমণ এড়াতে লুফাহ-র যত্ন নিতে হবে৷ ঠিক যেমন আমরা টুথব্রাশের খেয়াল রাখি, সেরকমই৷ শাওয়ারের নীচে স্নান করলে লুফাহ ব্যবহার করবেন না৷ কারণ জলের বাষ্প পরিণত হয় আর্দ্রতায়৷ এই আর্দ্রতা লুফায় জমতে থাকলে তার সঙ্গে আপনার শরীর থেকে ওঠা মৃত কোষ, তেল, নোংরা, সাবানের ফেনা সবমিলিয়ে সেটিতে ছত্রাকের জন্মস্থান হয়ে উঠবে৷

আরও পড়ুন : চাঁদিফাটা গরমে এভাবে মাটির কলসিতে জল রাখলে হার মানবে ফ্রিজও! অবাক জলপানে মুক্তি বদহজম থেকেও

ব্যবহারের পর আমরা সাধারণত ভিজে লুফাহ বাথরুমেই টাঙিয়ে রাখি৷ সে সময় ভিজে লুফাহতে জন্মায় জীবাণু৷ স্নানের পর রোদে রেখে শুকিয়ে নিতে হবে লুফাহকে৷ প্রতি বার ত্বকে নতুন করে ব্যবহার করার আগে এক বার ঈষদুষ্ণ জলে ভিজিয়ে নিতে হবে লুফাহকে৷ শুকনো লুফাহ ব্যবহার করার ফলে ত্বকে সংক্রমণও দেখা দিতে পারে৷ প্রতি তিন থেকে চার সপ্তাহ পর পর টুথব্রাশের মতো বদলাতে হবে লুফাহ-ও৷

শরীরের কোনও অংশ শেভ করলে সেখানে সঙ্গে সঙ্গে লুফাহ ব্যবহার করবেন না৷ নয়তো ত্বকে সংক্রমণ দেখা দিয়ে তা একসময় যন্ত্রণাদায়ী ফোস্কায় পরিণত হতে পারে৷ বাজারে হরেক রকমের লুফাহ পাওয়া যায়৷ তার মধ্যে প্লাস্টিকের লুফাহ-ই সবথেকে বেশি প্রচলিত৷ কিন্তু প্লাস্টিকের সংস্পর্শে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে৷ তাই বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করুন সি-স্পঞ্জ৷

প্রাকৃতিক স্পঞ্জে কোনওরকম রং বা রাসায়নিক থাকে না৷ বরং কিছু স্পঞ্জে থাকে ব্যাকটিরিয়াকে মেরে ফেলতে সক্ষম উৎসেচকও৷ ফলে ব্যবহারের জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ৷ ত্বকে লুফাহ-র আলতো স্পর্শে মালিশের ফলে রক্ত চলাচল মসৃণ হয়৷ স্নানের সময় লুফাহ-র উপর শাওয়ার জেল বা তরল সাবান দিয়ে ত্বক ঘষলে মৃত কোষ ঝরে পড়ে যায়৷