Tag Archives: Sneezing

Knowledge Story: আপনার খুব হাঁচি হয়? জানেন এই হাঁচির শুরু কবে, কেন? সামনে এল এক আশ্চর্য সত্য!

ঠান্ডা লাগা, হাঁচি, কাশি। অতি চেনা এই রোগগুলির নাম শোনে নি, এমন মানুষের দেখা মেলাই ভার। প্রায় সকলেই কমবেশি ভুগেছেন হাঁচি, কাশিতে। বিশেষত এই প্রচণ্ড গরমে প্রচুর মানুষ ইতিমধ‍্যেই ভুগছেন হাঁচি কাশিতে। কিন্তু কখনও ভেবে দেখেছেন মানুষের এই হাঁচির সমস‍্যা কবে থেকে শুরু হল?
ঠান্ডা লাগা, হাঁচি, কাশি। অতি চেনা এই রোগগুলির নাম শোনে নি, এমন মানুষের দেখা মেলাই ভার। প্রায় সকলেই কমবেশি ভুগেছেন হাঁচি, কাশিতে। বিশেষত এই প্রচণ্ড গরমে প্রচুর মানুষ ইতিমধ‍্যেই ভুগছেন হাঁচি কাশিতে। কিন্তু কখনও ভেবে দেখেছেন মানুষের এই হাঁচির সমস‍্যা কবে থেকে শুরু হল?
প্রশ্নটা শুনতে যেমন অদ্ভুত, তেমনই উত্তর খুঁজতে বসলে চট করে মনে হবে, এও কি জানা সম্ভব? তবে সম্প্রতি সামনে এসেছে একটি চাঞ্চল‍্যকর তথ‍্য।
প্রশ্নটা শুনতে যেমন অদ্ভুত, তেমনই উত্তর খুঁজতে বসলে চট করে মনে হবে, এও কি জানা সম্ভব? তবে সম্প্রতি সামনে এসেছে একটি চাঞ্চল‍্যকর তথ‍্য।
অবিশ্বাস‍্য মনে হলেও বিজ্ঞানীরা খুঁজে পেয়েছেন প্রথম হাঁচির হদিশ। জানা গিয়েছে, কত বছর আগে মানুষ প্রথমবার হেঁচেছিল।
অবিশ্বাস‍্য মনে হলেও বিজ্ঞানীরা খুঁজে পেয়েছেন প্রথম হাঁচির হদিশ। জানা গিয়েছে, কত বছর আগে মানুষ প্রথমবার হেঁচেছিল।
বিজ্ঞানীদের ব‍্যখ‍্যা অনুযায়ী, মানুষ আজ নয়, বহু শতাব্দী ধরে হেঁচে আসছে। প্রকৃতপক্ষে, ঐতিহাসিক রেকর্ডে মানব দেহে ঠান্ডা-সৃষ্টিকারী ভাইরাসগুলি খুঁজে পাওয়া একটি খুব কঠিন কাজ, কারণ অনেক ভাইরাস ঠান্ডা সৃষ্টি করে। এর মধ্যে মাত্র কয়েকটি ভালভাবে সংরক্ষিত মানব দেহাবশেষ রয়েছে।
বিজ্ঞানীদের ব‍্যখ‍্যা অনুযায়ী, মানুষ আজ নয়, বহু শতাব্দী ধরেই হেঁচে আসছে। প্রকৃতপক্ষে, ঐতিহাসিক রেকর্ডে মানব দেহে ঠান্ডা-সৃষ্টিকারী ভাইরাসগুলি খুঁজে পাওয়া একটি খুব কঠিন কাজ, কারণ অনেক ভাইরাস ঠান্ডা সৃষ্টি করে। এর মধ্যে মাত্র কয়েকটি ভালভাবে সংরক্ষিত মানব দেহাবশেষ রয়েছে।
কিন্তু সম্প্রতি বিজ্ঞ‍ানীরা এমন কয়েকটি ভাইরাসের সন্ধান পেয়েছেন যেগুলি ঠান্ডা লাগার ইতিহাসের একেবারে শুরুর দিকের কথা জানান দিচ্ছে।
কিন্তু সম্প্রতি বিজ্ঞ‍ানীরা এমন কয়েকটি ভাইরাসের সন্ধান পেয়েছেন যেগুলি ঠান্ডা লাগার ইতিহাসের একেবারে শুরুর দিকের কথা জানান দিচ্ছে।
লাইভ সায়েন্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন যে অন্তত ৩০০,০০০ বা লক্ষ‍ বছর আগে মানুষ প্রথমবারের মতো ঠান্ডালাগার সমস‍্যা অনুভব করেছিল। এটি সেই সময়কাল যখন আমাদের প্রজাতির প্রাচীনতম প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমাণ পাওয়া যায়। প্রাচীন মানুষের দাঁতেও কিছু প্রমাণ পাওয়া গেছে, যা এই সময়কাল নিশ্চিত করে।
লাইভ সায়েন্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন যে অন্তত ৩০০,০০০ বা লক্ষ‍ বছর আগে মানুষ প্রথমবারের মতো ঠান্ডালাগার সমস‍্যা অনুভব করেছিল। এটি সেই সময়কাল যখন আমাদের প্রজাতির প্রাচীনতম প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমাণ পাওয়া যায়। প্রাচীন মানুষের দাঁতেও কিছু প্রমাণ পাওয়া গেছে, যা এই সময়কাল নিশ্চিত করে।
বিজ্ঞানীদের অনুমান, মানুষের মধ্যে সাধারণ সর্দি সৃষ্টিকারী ভাইরাসটি প্রাণী থেকে এসেছে। কারণ মানুষ তখন জীবজন্তুর সঙ্গেই বসবাস করত। তাদের সঙ্গে বারবার যোগাযোগের কারণে এটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে এবং তখন থেকেই আজ পর্যন্ত সংক্রমণ অব্যাহত রয়েছে।
বিজ্ঞানীদের অনুমান, মানুষের মধ্যে সাধারণ সর্দি সৃষ্টিকারী ভাইরাসটি প্রাণী থেকে এসেছে। কারণ মানুষ তখন জীবজন্তুর সঙ্গেই বসবাস করত। তাদের সঙ্গে বারবার যোগাযোগের কারণে এটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে এবং তখন থেকেই আজ পর্যন্ত সংক্রমণ অব্যাহত রয়েছে।
ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের বিজ্ঞানী ফ্রাঁসোয়া ব্যালোক্স বলেন, আগে মানুষ কৃষিকাজ করত না। প্রাণিজ খাবার খেয়েই বেঁচে থাকত। সম্ভবত তাদের মাধ্যমেই মানুষের দেহ এই ঠান্ডালাগার ভাইরাসের সংস্পর্শে এসেছিল।

ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের বিজ্ঞানী ফ্রাঁসোয়া ব্যালোক্স বলেন, আগে মানুষ কৃষিকাজ করত না। প্রাণিজ খাবার খেয়েই বেঁচে থাকত। সম্ভবত তাদের মাধ্যমেই মানুষের দেহ এই ঠান্ডালাগার ভাইরাসের সংস্পর্শে এসেছিল।
এই রিপোর্ট অনুযায়ী, ব্যালোক্স এবং তার সহকর্মী ভ্যান ডর্প সাইবেরিয়ায় বরফের নীচে চাপা পড়ে থাকা প্রাচীনতম মানব দাঁত খুঁজে পান। তাদের আরএনএ পরীক্ষায় ঠান্ডাজনিত ভাইরাস আবিষ্কৃত হয়। গবেষকরা অনুমান করেন যে এই ভাইরাসটি প্রায় ৭০০,০০০ বছরের পুরনো। সম্ভবত হোমো স্যাপিয়েন্সের আগেও এর অস্তিত্ব ছিল। খুব সম্ভব এটি শিম্পাঞ্জি বা গরিলা থেকে মানুষের দেহে এসেছে।
এই রিপোর্ট অনুযায়ী, ব্যালোক্স এবং তার সহকর্মী ভ্যান ডর্প সাইবেরিয়ায় বরফের নীচে চাপা পড়ে থাকা প্রাচীনতম মানব দাঁত খুঁজে পান। তাদের আরএনএ পরীক্ষায় ঠান্ডাজনিত ভাইরাস আবিষ্কৃত হয়। গবেষকরা অনুমান করেন যে এই ভাইরাসটি প্রায় ৭০০,০০০ বছরের পুরনো। সম্ভবত হোমো স্যাপিয়েন্সের আগেও এর অস্তিত্ব ছিল। খুব সম্ভব এটি শিম্পাঞ্জি বা গরিলা থেকে মানুষের দেহে এসেছে।

Astrology Meaning of Sneezing: হ্যাঁচ্চো! বাড়ি থেকে বেরনোর আগে, ঘুমনোর আগে বা… দিনের কোন হাঁচির কী মানে জানেন? কখন হাঁচলে অশুভ ইঙ্গিত বয়ে আনে!

আপনি বাড়ি থেকে বেরোচ্ছেন, ঠিক সেই সময়ে হঠাৎ কেউ হাঁচি দিল। রাগ তো হবেই, অনেকের আবার ভয়ও ধরে মনে। সংশয় তৈরি হয়, যে কাজের জন্য যাচ্ছেন, তা সফল হবে তো? আপনি কি জানেন যে, কখনও কখনও হাঁচি অশুভ হতে পারে? কখনও আবার এর কোনও মানেই নেই।
আপনি বাড়ি থেকে বেরোচ্ছেন, ঠিক সেই সময়ে হঠাৎ কেউ হাঁচি দিল। রাগ তো হবেই, অনেকের আবার ভয়ও ধরে মনে। সংশয় তৈরি হয়, যে কাজের জন্য যাচ্ছেন, তা সফল হবে তো? আপনি কি জানেন যে, কখনও কখনও হাঁচি অশুভ হতে পারে? কখনও আবার এর কোনও মানেই নেই।
হাঁচি সম্পর্কে সম্পূর্ণ এবং সঠিক তথ্য জেনে নিন। কোন সময়ে হাঁচির অর্থ কী তাও বলা হয়েছে। হাঁচির গুরুত্ব কী এবং তা কী ফল দেয়, জানুন এখানে। শকুন শাস্ত্রী এটাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছেন। শকুন শাস্ত্র অনুসারে, হাঁচি সবসময় অশুভ ফল দেয়।
হাঁচি সম্পর্কে সম্পূর্ণ এবং সঠিক তথ্য জেনে নিন। কোন সময়ে হাঁচির অর্থ কী তাও বলা হয়েছে। হাঁচির গুরুত্ব কী এবং তা কী ফল দেয়, জানুন এখানে। শকুন শাস্ত্রী এটাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছেন। শকুন শাস্ত্র অনুসারে, হাঁচি সবসময় অশুভ ফল দেয়।
কখন হাঁচি কোনও অর্থ নেই: কোথাও থেকে কোথাও যাওয়ার সময়ে যদি প্রথমে একজন হাঁচি দেয় এবং তারপরে অন্য কেউও হাঁচি দেয়, তবে এমন হাঁচি অর্থহীন। ঠান্ডা লাগার কারণে বয়স্ক ব্যক্তি বা শিশুর হাঁচিও অর্থহীন।
কখন হাঁচি কোনও অর্থ নেই: কোথাও থেকে কোথাও যাওয়ার সময়ে যদি প্রথমে একজন হাঁচি দেয় এবং তারপরে অন্য কেউও হাঁচি দেয়, তবে এমন হাঁচি অর্থহীন। ঠান্ডা লাগার কারণে বয়স্ক ব্যক্তি বা শিশুর হাঁচিও অর্থহীন।
ঘুমানোর আগে হাঁচির অর্থ: ঘুমানোর আগে হাঁচি দেওয়াও অশুভ। খাওয়ার আগে হাঁচি দেওয়াও অশুভ, কিন্তু খাবার শেষে হাঁচি পরের দিন আপনার হাতে মিষ্টি তুলে দেবে।
ঘুমানোর আগে হাঁচির অর্থ: ঘুমানোর আগে হাঁচি দেওয়াও অশুভ। খাওয়ার আগে হাঁচি দেওয়াও অশুভ, কিন্তু খাবার শেষে হাঁচি পরের দিন আপনার হাতে মিষ্টি তুলে দেবে।
শাস্ত্রে হাঁচির কখন কী অর্থ: হাঁচির গতিপথের উপর ভিত্তি করে সূক্ষ্মভাবে বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দিনের বিভাজন অনুসারে এবং দিক নির্দেশ মেনে এর শুভ ও অশুভ ফল বলা হয়েছে।
শাস্ত্রে হাঁচির কখন কী অর্থ: হাঁচির গতিপথের উপর ভিত্তি করে সূক্ষ্মভাবে বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দিনের বিভাজন অনুসারে এবং দিক নির্দেশ মেনে এর শুভ ও অশুভ ফল বলা হয়েছে।
দিনের প্রথম প্রহরে হাঁচির প্রভাব: দিনের প্রথম প্রহরে যে হাঁচি হয় তা যদি উত্তর দিকে হয়, তবে তা শত্রুকে ভয় দেখায় এবং পশ্চিম দিকে হলে শত্রুকে দূর করে দেয়। বাকি দিকগুলোয় ভাল ফল হয়।
দিনের প্রথম প্রহরে হাঁচির প্রভাব: দিনের প্রথম প্রহরে যে হাঁচি হয় তা যদি উত্তর দিকে হয়, তবে তা শত্রুকে ভয় দেখায় এবং পশ্চিম দিকে হলে শত্রুকে দূর করে দেয়। বাকি দিকগুলোয় ভাল ফল হয়।
দিনের দ্বিতীয় প্রহরে হাঁচির প্রভাব: দ্বিতীয় প্রহরে হাঁচি উত্তর-পূর্বে ধ্বংস, দক্ষিণে মৃত্যুর ভয় এবং উত্তরে শত্রুদের উপস্থিতি নির্দেশ করে। বাকি দিকগুলোয় ভাল ফল হয়।
দিনের দ্বিতীয় প্রহরে হাঁচির প্রভাব: দ্বিতীয় প্রহরে হাঁচি উত্তর-পূর্বে ধ্বংস, দক্ষিণে মৃত্যুর ভয় এবং উত্তরে শত্রুদের উপস্থিতি নির্দেশ করে। বাকি দিকগুলোয় ভাল ফল হয়।
তৃতীয় প্রহরে হাঁচির প্রভাব: তৃতীয় প্রহরে যদি হাঁচি উত্তর-পূর্ব দিকে হয় তবে তা রোগ নির্দেশ করে, দক্ষিণ দিকে এটি ধ্বংস নির্দেশ করে এবং পশ্চিম দিকে এটি বিরোধ নির্দেশ করে, বাকি দিকগুলোয় ভাল ফল হয়।
তৃতীয় প্রহরে হাঁচির প্রভাব: তৃতীয় প্রহরে যদি হাঁচি উত্তর-পূর্ব দিকে হয় তবে তা রোগ নির্দেশ করে, দক্ষিণ দিকে এটি ধ্বংস নির্দেশ করে এবং পশ্চিম দিকে এটি বিরোধ নির্দেশ করে, বাকি দিকগুলোয় ভাল ফল হয়।
চতুর্থ প্রহরে হাঁচির প্রভাব: চতুর্থ প্রহরে হাঁচি দিলে পূর্ব দিকে আগুনের ভয়, দক্ষিণ-পূর্ব কোণেও আগুনের ভয়, দক্ষিণে কলহ, পশ্চিমে চুরি, উত্তর-পশ্চিম কোণে দূরবর্তী স্থানান্তরের ইঙ্গিত, অবশিষ্ট দিকগুলিতে অনুকূল ফলাফল।
চতুর্থ প্রহরে হাঁচির প্রভাব: চতুর্থ প্রহরে হাঁচি দিলে পূর্ব দিকে আগুনের ভয়, দক্ষিণ-পূর্ব কোণেও আগুনের ভয়, দক্ষিণে কলহ, পশ্চিমে চুরি, উত্তর-পশ্চিম কোণে দূরবর্তী স্থানান্তরের ইঙ্গিত, অবশিষ্ট দিকগুলিতে অনুকূল ফলাফল।
এখানে কেবল সেই সেই দিক ও কোণের উল্লেখ করা হয়েছে, যা অশুভ ইঙ্গিত দেয়। বাকি দিকগুলিতে হাঁচি শুভ ফল দেয়। (উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করে না। নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন।)
এখানে কেবল সেই সেই দিক ও কোণের উল্লেখ করা হয়েছে, যা অশুভ ইঙ্গিত দেয়। বাকি দিকগুলিতে হাঁচি শুভ ফল দেয়। (উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করে না। নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন।)