ব্যবসা-বাণিজ্য Money Making Tips: ১ লাখ টাকা পাঁচ বছরে বেড়ে হয়েছে ৬ কোটি, ভাগ্য বদলে দিয়েছে এই ১০ স্টক ! Gallery April 25, 2024 Bangla Digital Desk বিনিয়োগের জগতে ভাল স্টক বলে কিছু হয় না। গোটাটাই নির্ভর করছে বিনিয়োগকারীর জন্য সেটা উপযুক্ত কি না। সঠিক সময়ে নিখুঁত স্টক বেছে নেওয়াটাই আসল। এটা যাঁরা পারেন, তাঁরাই স্টক মার্কেটের রাজা। এর জন্য মাথায় রাখতে হয় অসংখ্য ‘ডেটা’ বা পরিসংখ্যান। পরিসংখ্যান থেকে দেখা যাচ্ছে, দালাল স্ট্রিটের অন্তত ১০টি স্মল ক্যাপ স্টক গত পাঁচ বছরে বিনিয়োগকারীদের ১০০ গুণের বেশি রিটার্ন দিয়েছে। অন্য দিকে, একই সময়ে বিএসই স্মল ক্যাপ ইনডেক্স ৯১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই তালিকার শীর্ষে রয়েছে পুনর্নবীকরণযোগ্য খাতের ওয়ারি রিনিউয়েবল টেকনোলজিসের স্টক। ২০১৯-এর ২২ এপ্রিল ওয়ারি রিনিউয়েবল টেকনোলজিসের শেয়ারের দাম ছিল ৩.৭৬ টাকা। সেখান থেকে ২০২৪-এর ২২ এপ্রিল ৬৬৪.৬ গুণ বেড়ে ২৪৯৯.২০ টাকায় পৌঁছেছে। পাঁচ বছর আগে যাঁরা এই স্টকে ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছেন তাঁরা আজ ৬ কোটি টাকার মালিক। ২০২৩ অর্থবর্ষে কোম্পানি ৫৫.৪২ কোটি টাকা লাভ করেছে। অবশ্য ২০১৯ অর্থবর্ষে তারা ১.৯১ কোটি টাকা লোকসান করেছিল। বিনিয়োগকারীদের ৫০০ গুণের বেশি মুনাফা দিয়েছে ডায়মন্ড পাওয়ার ইনফ্রাস্ট্রাকচার অ্যান্ড ইন্টিগ্রেটেড ইন্ডাস্ট্রিজের স্টক। এরা বিদ্যুৎ পণ্য এবং পরিষেবাগুলির উৎপাদন, সঞ্চালন এবং বিতরণের ব্যবসায় যুক্ত। পাশাপাশি জৈব এবং অজৈব খাদ্য পণ্য, বেকারি পণ্য এবং অন্যান্য প্রক্রিয়াজাত খাদ্য সামগ্রীর ব্যবসাও রয়েছে। অথুম ইনভেস্টমেন্ট অ্যান্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচারের শেয়ারও বিগত পাঁচ বছরে বিনিয়োগকারীদের ব্যাপক রিটার্ন দিয়েছে। বৃদ্ধি পেয়েছে ৪২২ গুণ। ১.৮৮ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৭৯৪.৪৫ টাকা। এছাড়া হাজুর মাল্টি প্রজেক্ট, প্রাভেগ, অর্কিড ফার্মা, ডব্লিউএস ইন্ডাস্ট্রিজ (ভারত), রাজ রেয়ন ইন্ডাস্ট্রিজ এবং অ্যালগোকোয়ান্ট ফিনটেকের স্টক দুহাত ভরিয়ে দিয়েছে বিনিয়োগকারীদের। মিলেছে ১০০ গুন থেকে ৩০০ গুণ রিটার্ন। গ্রিন পোর্টফোলিওর প্রতিষ্ঠাতা এবং ফান্ড ম্যানেজার দিভম শর্মা বলেন, “বর্তমানে যে সেক্টরগুলির দিকে আমরা অধীর আগ্রহে তাকিয়ে রয়েছি, সেগুলি হল টেলিকম, ইনফ্রাস্ট্রাকচার এবং কেমিক্যাল। বেশ কিছু কোম্পানিতে আমাদের বিনিয়োগ রয়েছে। ভবিষ্যতে এই সব সেক্টর থেকে ভাল রিটার্ন মিলতে পারে বলে আশা করছি আমরা”।
ব্যবসা-বাণিজ্য Share Market Investments : শেয়ার বাজারে টাকা বিনিয়োগ করছেন ? আপনি কি লোন নিতে পারেন? আপনার যা জানা প্রয়োজন Gallery April 16, 2024 Bangla Digital Desk শেয়ারের বিপরীতে একটি লোন (LAS), সিকিউরিটিজের বিপরীতে লোন (LAS) নামেও পরিচিত। এক্ষেত্রে বিদ্যমান শেয়ারগুলিকে জামানত হিসাবে ব্যবহার করে, একটি ব্যাঙ্ক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ ধার করতে দেওয়া হয়৷ ভারতে, শেয়ারের বিপরীতে লোন নেওয়া প্রকৃতপক্ষে ব্যাঙ্ক এবং অ-ব্যাঙ্কিং আর্থিক সংস্থাগুলি সহ বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের দ্বারা দেওয়া একটি সাধারণ অভ্যাস। কেউ শেয়ারের বিপরীতে একটি লোন নিতে পারেন এবং এই ব্যবস্থায় একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে লোন পাওয়ার জন্য জামানত হিসাবে সিকিউরিটিজ (স্টক, মিউচুয়াল ফান্ড, বন্ড, ইত্যাদি) বন্ধক রাখতে পারেন। লোনের পরিমাণ সাধারণত বন্ধক রাখা সিকিউরিটিজের বাজার মূল্যের শতাংশ, যা সিকিউরিটিজের ধরন এবং লোন প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের নীতির উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। সাধারণত, যাঁরা ডিম্যাটেরিয়ালাইজড আকারে (ডিম্যাট অ্যাকাউন্টে) শেয়ার রাখেন, তাঁরা শেয়ারের বিপরীতে লোনের জন্য যোগ্য। যোগ্যতার মানদণ্ড বিভিন্ন লোনদাতাদের মধ্যে সামান্য পরিবর্তিত হতে পারে। লোনের পরিমাণ সাধারণত বন্ধক রাখা সিকিউরিটিজের বাজার মূল্যের একটি শতাংশ, যা লোনদাতার নীতি এবং অঙ্গীকারের ধরনের উপর নির্ভর করে ৫০% থেকে ৭০% বা তারও বেশি হতে পারে। উদাহরণ স্বরূপ, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া শেয়ারের বিপরীতে ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোনের অনুমতি দেয়। যাতে আকস্মিক পরিস্থিতি, ব্যক্তিগত প্রয়োজন মেটাতে বা এমনকি অধিকার বা শেয়ারের নতুন ইস্যুতে সাবস্ক্রাইব করতে সক্ষম হওয়া যায়। ব্যাঙ্ক এই সুবিধা তুলে ধরেছে, ব্যক্তিগত প্রয়োজন মেটানোর জন্য। যাই হোক, বিদ্যমান শেয়ারের নিরাপত্তার বিপরীতে রাইটস বা শেয়ারের নতুন ইস্যুতে সাবস্ক্রাইব করার জন্য লোন অনুমোদিত নয়। এছাড়াও, এই লোন, অনুমানমূলক উদ্দেশ্যে, আন্তঃ-কর্পোরেট বিনিয়োগ বা একটি কোম্পানিতে নিয়ন্ত্রণকারী স্বার্থ অর্জনের জন্য মঞ্জুর করা হয় না। প্রধান বিষয় –– ন্যূনতম লোনের পরিমাণ ৫০,০০০ টাকা।– সর্বোচ্চ লোনের পরিমান ২০ লক্ষ টাকা। (আইপিওতে সাবস্ক্রাইব করার উদ্দেশ্য হলে শেয়ারের বিপরীতে লোন ১০ লক্ষ টাকার বেশি হবে না)। লোনের ওভারড্রাফ্ট –– নিরাপত্তা হিসাবে দেওয়া শেয়ারগুলির বিদ্যমান বাজার মূল্যের ৫০% মার্জিন পরিমাণ প্রদান করতে হবে।– ডিম্যাট শেয়ারের অঙ্গীকার, যার বিপরীতে লোন মঞ্জুর করা হয়েছে।– প্রসেসিং ফি OD – লোনের পরিমাণের ০.৭৫% + প্রযোজ্য GST। সর্বনিম্ন ১০০০ টাকা (ফেরতযোগ্য নয়)।– ১০০০ টাকা + প্রযোজ্য পরিষেবা কর (শুধুমাত্র ওভারড্রাফ্ট A/c-এর জন্য প্রযোজ্য)। শেয়ারের বিপরীতে লোন বেছে নেওয়ার আগে, আর্থিক পরিস্থিতি, লোনের শর্তাবলী এবং সংশ্লিষ্ট ঝুঁকিগুলি সাবধানতার সঙ্গে মূল্যায়ন করা উচিত। নিজেদের আর্থিক লক্ষ্য এবং পরিস্থিতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য একজন আর্থিক উপদেষ্টার কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়া বাঞ্ছনীয়।
ব্যবসা-বাণিজ্য ১ লাখ থেকে বেড়ে ৩.৭৯ কোটি টাকা; এই ৫ মিউচুয়াল ফান্ডে মিলেছে ১০০ গুণ রিটার্ন Gallery February 28, 2024 Bangla Digital Desk ১০০ গুণ রিটার্ন! শুনলে চমকে যেতে হয় বইকি। কিন্তু ৫ মিউচুয়াল ফান্ড এমন কামাল দেখিয়েছে। মালামাল হয়ে গিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। দীর্ঘমেয়াদে মাল্টিব্যাগার মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগে ভাগ্য বদলে গিয়েছে অনেকের। অনেক স্মল ক্যাপ এবং পেনি স্টকের ১০০ গুণ রিটার্ন দেওয়ার রেকর্ড রয়েছে। সেটাই এবার করে দেখিয়েছে মাল্টিব্যাগার মিউচুয়াল ফান্ড। অর্থাৎ এই ফান্ডে ২০ থেকে ৩০ বছর আগে যদি কেউ ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করতেন, তাহলে আজ তিনি কোটিপতি হয়ে যেতেন। দেখে নেওয়া যাক সেই ফান্ডগুলোর তালিকা। এইচডিএফসি ইএলএসএস ট্যাক্স সেভার স্কিম: এই স্কিমে প্রতি বছর গড়ে ২৩.৭১ শতাংশ হারে রিটার্ন মিলেছে। অর্থাৎ ২৮ বছর আগে এই স্কিমে ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করলে আজ তা বেড়ে ৩.৭৯ কোটি টাকা হত। নিপ্পন ইন্ডিয়া গ্রোথ ফান্ড: এই স্কিমে প্রতি বছর গড়ে রিটার্ন মিলেছে ২২.৬৪ শতাংশ হারে। অর্থাৎ ২৮ বছর আগে ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করলে আজ তা বেড়ে ৩.২ কোটি টাকা হত। ফ্র্যাঙ্কলিন ইন্ডিয়া প্রাইমা ফান্ড: এই ফান্ড প্রতি বছ্র ১৯.৩৫ শতাংশ হারে গড় রিটার্ন দিয়েছে। অর্থাৎ ৩০ বছরে ১ লাখ টাকা বেড়ে ২.১ কোটি টাকা হয়েছে। এসবিআই ম্যাগনাম গ্লোবাল ফান্ড: এসবিআই ম্যাগনাম গ্লোবাল ফান্ড ২০০১ সাল থেকে প্রতি বছর গড়ে ২৪ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে। এই ফান্ডের টাকা ভারতের বাজারে তালিকাভুক্ত বহুজাতিক কোম্পানিতে বিনিয়োগ করা হয়। এর বাইরে কিছু বিদেশি স্টকেও বিনিয়োগ করা হয়। এই ফান্ড ১৯৯৪ সালে শুরু হয়েছিল। ২০০১ সালে ১ লক্ষ টাকার বিনিয়োগ করলে আজ তা প্রায় ৭৪ লক্ষ টাকা হত। আইসিআইসিআই প্রুডেন্সিয়াল টেকনোলজি ফান্ড : আইসিআইসিআই প্রুডেন্সিয়াল টেকনোলজি ফান্ড গত দুই দশকে চমৎকার রিটার্ন দিয়েছে। গত ২০ বছরে গড় রিটার্নের হার ২৪ শতাংশ। ২০০১ সালে যদি কেউ এই ফান্ডে ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করতেন, তাহলে আজ তা বেড়ে প্রায় ৭৫ লক্ষ টাকা হয়ে যেত।
ব্যবসা-বাণিজ্য ৬ দিনে ২৪ হাজার কোটি টাকার ‘নিট মুনাফা’! কোন মন্ত্রে শেয়ার বাজারে ঝড় তুলল এই সংস্থা Gallery January 19, 2024 Bangla Digital Desk শেয়ার বাজারে টাকা লাগালে তা যে নিশ্চিত রিটার্ন দেবেই এমন কোনও নিশ্চয়তা নেই। কোন স্টক শেয়ার বাজারে বিনিয়োগকারীদের সমৃদ্ধ করবে তা বলা কঠিন শুধু নয়, প্রায় অসম্ভব। তবে অনেকখানি গবেষণা করলে এবং তার সঙ্গে পরিস্থিতি সহায়ক হলে ভবিষ্যৎ গণনা খানিকটা মেলানো যেতে পারে। Oracle Financial Services Software(OFSS)-এর শেয়ার নিয়ে এখন খুবই আলোচনা চলছে। কারণ এরকমই কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলেছে তারা। গত ১৮ জানুয়ারি, শেয়ার বাজার বড়সড় পতনের মুখে পড়ে। প্রায় সমস্ত শেয়ারের অবস্থাই খারাপ হয়ে যায়। কিন্তু ঠিক সেই সময় এই স্টকটি ৩০ শতাংশ বৃদ্ধি মুখ দেখেছে। ১৯ জানুয়ারিও এই স্টক ৫ শতাংশ বৃদ্ধি রিপোর্ট করেছে। অর্থাৎ, এই শেয়ারটি গত দুই দিনে ৩৫ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে এদের ব্যবসা চলছে ৬,৮৭০ টাকার কাছাকাছি। অনেক বিনিয়োগকারীই এতে অবাক। তাঁদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, এই স্টকটি এতখানি বৃদ্ধি পেল কেন এবং কীকরে? দেখে নেওয়া যাক কিছু কারণ—গত ৬ দিনে এই শেয়ারের দাম ২,৮৪৬ টাকা বেড়েছে।গত ১১ জানুয়ারি, বৃহস্পতিবার যখন বাজার খোলে তখন Oracle Financial Services-এর শেয়ারের দাম ছিল ৪,৩২৭ টাকা। ১৯ জানুয়ারি, এই শেয়ারটির দাম দাঁড়িয়েছে ৭,১৭৩ টাকা। মাত্র ৬টি ট্রেডিং সেশনে, সংস্থার স্টক ২,৮৪৬ টাকা বেড়েছে, প্রায় ৬৫ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে। এই সময়ের মধ্যে কোম্পানির বাজারগত মূলধন বেড়েছে ২৪৬৫৬৪৫৮৪৬১৮ অর্থাৎ ২৪,০০০ কোটি টাকার বেশি। গত ১১ জানুয়ারি সংস্থাটির মার্কেট ক্যাপ ছিল প্রায় ৩৭৪৮৭১৭৩৪৯৪১ টাকা। এখন এই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬২১৪৩৬৩১৯৫৫৯ টাকায়। কীকরে ঘটল এমন ঘটনা—Oracle Financial Services Software (OFSS)-এর শেয়ারে এই পরিমাণ বৃদ্ধি সংস্থার ডিসেম্বর ত্রৈমাসিকের ফলাফল। সংস্থাটি এই ত্রৈমাসিকে ৪৩৭.৩ কোটি টাকার নিট মুনাফা অর্জন করেছে। অপারেশনাল রেভেন্যু ২৫.৯ শতাংশ বেড়ে ১৮২৩.৬ কোটি টাকা হয়েছে। যা গত আর্থিক বছরের একই ত্রৈমাসিকে ১৪৪৯.২ কোটি টাকা ছিল।
ব্যবসা-বাণিজ্য Multibagger Stock : ১ লক্ষ টাকা হয়ে গেল ১ কোটি টাকা! আপনার কাছে রয়েছে এই স্টক ? Gallery January 16, 2024 Bangla Digital Desk শেয়ার বাজারে এরকম অনেক স্টক রয়েছে যা ক্রমাগত মাল্টিব্যাগার রিটার্ন দিয়েছে ৷ তারই মধ্যেই একটি হচ্ছে সাধনা নাইট্রো ক্যামে (Sadhana Nitro Chem) যা বিনিয়োগকারীদের ভাগ্য খুলে গেল ৷ মাত্র ৮ বছরে ১ লক্ষ টাকা ১ কোটি হয়ে গিয়েছে ৷ সাধনা নাইট্রো কেমের শেয়ার আরও ঊর্ধ্বগতিতে থাকার ইঙ্গিত রয়েছে। ফলে এই সংস্থার শেয়ার কেনার পরামর্শ দিয়েছে মার্কেট বিশেষজ্ঞরা ৷ শুক্রবার ১২ জানুয়ারি এই শেয়ারের দাম বিএসই-তে সামান্য বেড়ে ৯৩.৮১ টাকায় বন্ধ হয়েছে ৷ সাধনা নাইট্রো কেম শেয়ারের দাম সবচেয়ে নীচু স্তর থেকে এখনও পর্যন্ত ৪২ শতাংশ রিকভার করতে সক্ষম হয়েছে ৷সাধনা নাইট্রোর কেমের শেয়ার গত এক বছরে এখনও পর্যন্ত গত বছরের সবচেয়ে হাই প্রাইস থেকে এখন ২৩ শতাংশ কম রয়েছে শেয়ারের দাম ৷ অনেকেই মনে করছেন এখন শেয়ারের দাম দ্রুত গতিতে বাড়তে পারে ৷ সাধনা নাইট্রো কেমের দাম ২২ জানুয়ারি ২০১৬-তে মাত্র ৮৪ পয়সা ছিল ৷ এখন এই শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ৯৩.৮১ টাকা ৷ আজ থেকে ৮ বছরের আগে কেউ ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করলে এখন তার মূল্য বেড়ে ১১,১৭১,৪২৮ টাকা হয়ে গিয়েছে ৷ গত ৫ বছরে সাধনা নাইট্রো কেমের শেয়ার বিনিয়োগকারীদের প্রায় ২৫০ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে ৷ অর্থাৎ বিনিয়োগকারীদের টাকা প্রায় ৫ গুণ বেড়ে গিয়েছে ৷ একই ভাবে গত তিন বছরে সংস্থার শেয়ার বিনিয়োগকারীদের মাল্টিব্যাগার রিটার্ন দিয়েছে ৷ তিন বছর আগে এই মাল্টিব্যাগার স্টকের দাম ১৪.২০ টাকা ছিল যা এখন বেড়ে প্রায় ৯৩.৮১ টাকা হয়ে গিয়েছে ৷ এই হিসেবে তিন বছরে সাধনা নাইট্রো কেমের শেয়ার বিনিয়োগকারীদের ৫৬০ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে ৷ (Disclaimer: উল্লিখিত স্টকগুলি ব্রোকারেজ হাউজ-এর পরামর্শের উপর ভিত্তি করে বানানো। আপনি যদি এগুলির কোনও একটিতে অর্থ বিনিয়োগ করতে চান, তবে প্রথমে একজন প্রত্যয়িত বিনিয়োগ উপদেষ্টার সঙ্গে পরামর্শ করুন। আপনার কোনও ধরনের লাভ বা ক্ষতির জন্য News18 দায়ী থাকবে না)
ব্যবসা-বাণিজ্য Multibagger Stock: মাত্র দেড় বছরে ১ লাখ হয়ে গেল ১০ লাখ টাকা! আপনিও এখানে টাকা রেখেছিলেন ? Gallery December 12, 2023 Bangla Digital Desk অল্প সময়ে বিপুল টাকা রিটার্ন পেতে সকলেই চায় ৷ কিন্তু মাত্র দেড় বছরে ১ লাখ হয়ে গেল ১০ লাখ টাকা ? কী করে ? বর্তমানে বিনিয়োগের একাধিক অপশন রয়েছে ৷ ব্যাঙ্ক, পোস্ট অফিসের বিভিন্ন স্কিমের পাশাপাশি অনেকেই স্টক মার্কেটে টাকা রাখছেন ৷ স্টকে টাকা রাখা যেমন ঝুঁকিপূর্ণ তেমনই অনেক সময় প্রত্যাশার চেয়ে অনেক বেশিও রিটার্ন পাওয়া যায় ৷ সম্প্রতি অ্যাপোলো মাইক্রো সিস্টেম লিমিটেডের (Apollo Micro Systems) শেয়ার বিনিয়োগকারীদের দুর্দান্ত রিটার্ন দিয়েছে ৷ এই ডিফেন্স স্টক গত ৬ মাসে ২৫০ শতাংশ, এক বছরে ৩৫৭ শতাংশ ও দেড় বছরে ৯০০ শতাংশের বেশি রিটার্ন দিয়েছে ৷ দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে দুর্দান্ত রিটার্ন- অ্যাপোলো মাইক্রো সিস্টেম চলতি বছরের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে (Q2FY24) দারুণ রিটার্ন দিয়েছে ৷ সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিকে সংস্থার বিক্রি প্রায় ৬৭ শতাংশ বেড়েছে ৷ গত বছরের এই ত্রৈমাসিকে ৫৬.২৭ কোটি টাকার তুলনায় এবছর ৮৭.১৬ কোটি টাকা হয়েছে ৷ সংস্থার অপারেটিং লাভ ৮৫.৪৫ শতাংশ থেকে বেড়ে ১৮.৩৬ কোটি টাকা হয়েছে ৷ সংস্থার বার্ষিক লাভ ৩০০ শতাংশ বেড়ে ৬.৫৬ কোটি টাকা হয়েছে ৷ গত শুক্রবার অ্যাপোলো মাইক্রো সিস্টেমসের শেয়ারের দাম ১২২.০৫ টাকায় পৌঁছেছিল মার্কেট বন্ধের সময় ৷ গত দেড় বছরে এই মাল্টিব্যাগার শেয়ার বিপুল রিটার্ন দিয়েছে ৷ আজ থেকে প্রায় দেড় বছর আগে অর্থাৎ ১৭ জুন, ২০২২-এ শেয়ারের দাম ছিল ১১.৭০ টাকা, বর্তমানে তা বেড়ে ১২২ টাকা হয়ে গিয়েছে ৷ ৫ বছর আগে এই শেয়ারে যাঁরা টাকা বিনিয়োগ করেছেন তাঁদের এই শেয়ার ৮৭০ শতাংশ বিরাট রিটার্ন দিয়েছে ৷ ২০২৩ এ শেয়ারের দাম প্রায় ২৯৯ শতাংশ বেড়ে গিয়েছে ৷ ১ লাখ টাকা হয়ে গেল ১০ লাখ – কোনও বিনিয়োগকারী যদি দেড় বছর আগে অথার্ৎ ১৭ জুন ২০২২-এ এই শেয়ারে ১ লাখ টাকা ইনভেস্ট করে থাকেন তার মূল্য এখন প্রায় ১০ লাখ টাকা হয়ে গিয়েছে ৷ অ্যাপোলো মাইক্রো সিস্টেমসের শেয়ারের দাম ১১.৭০ টাকা থেকে বেড়ে ১২২ টাকা হয়ে গিয়েছে ৷ Disclaimer: এখানে দেওয়া তথ্য শেয়ারের পারফরম্যান্সের উপর ভিত্তি করে। যেহেতু স্টক মার্কেটে বিনিয়োগ করা ঝুঁকিপূর্ণ, তাই বিনিয়োগ করার আগে একজন বিনিয়োগ উপদেষ্টার সঙ্গে পরামর্শ করে নিন। আপনার কোনওরকম ক্ষতির জন্য News18 বাংলা দায়ী নয় ৷