Money Making Tips: ১ লাখ টাকা পাঁচ বছরে বেড়ে হয়েছে ৬ কোটি, ভাগ্য বদলে দিয়েছে এই ১০ স্টক !

বিনিয়োগের জগতে ভাল স্টক বলে কিছু হয় না। গোটাটাই নির্ভর করছে বিনিয়োগকারীর জন্য সেটা উপযুক্ত কি না। সঠিক সময়ে নিখুঁত স্টক বেছে নেওয়াটাই আসল। এটা যাঁরা পারেন, তাঁরাই স্টক মার্কেটের রাজা। এর জন্য মাথায় রাখতে হয় অসংখ্য ‘ডেটা’ বা পরিসংখ্যান।
বিনিয়োগের জগতে ভাল স্টক বলে কিছু হয় না। গোটাটাই নির্ভর করছে বিনিয়োগকারীর জন্য সেটা উপযুক্ত কি না। সঠিক সময়ে নিখুঁত স্টক বেছে নেওয়াটাই আসল। এটা যাঁরা পারেন, তাঁরাই স্টক মার্কেটের রাজা। এর জন্য মাথায় রাখতে হয় অসংখ্য ‘ডেটা’ বা পরিসংখ্যান।
পরিসংখ্যান থেকে দেখা যাচ্ছে, দালাল স্ট্রিটের অন্তত ১০টি স্মল ক্যাপ স্টক গত পাঁচ বছরে বিনিয়োগকারীদের ১০০ গুণের বেশি রিটার্ন দিয়েছে। অন্য দিকে, একই সময়ে বিএসই স্মল ক্যাপ ইনডেক্স ৯১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই তালিকার শীর্ষে রয়েছে পুনর্নবীকরণযোগ্য খাতের ওয়ারি রিনিউয়েবল টেকনোলজিসের স্টক।
পরিসংখ্যান থেকে দেখা যাচ্ছে, দালাল স্ট্রিটের অন্তত ১০টি স্মল ক্যাপ স্টক গত পাঁচ বছরে বিনিয়োগকারীদের ১০০ গুণের বেশি রিটার্ন দিয়েছে। অন্য দিকে, একই সময়ে বিএসই স্মল ক্যাপ ইনডেক্স ৯১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই তালিকার শীর্ষে রয়েছে পুনর্নবীকরণযোগ্য খাতের ওয়ারি রিনিউয়েবল টেকনোলজিসের স্টক।
২০১৯-এর ২২ এপ্রিল ওয়ারি রিনিউয়েবল টেকনোলজিসের শেয়ারের দাম ছিল ৩.৭৬ টাকা। সেখান থেকে ২০২৪-এর ২২ এপ্রিল ৬৬৪.৬ গুণ বেড়ে ২৪৯৯.২০ টাকায় পৌঁছেছে। পাঁচ বছর আগে যাঁরা এই স্টকে ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছেন তাঁরা আজ ৬ কোটি টাকার মালিক। ২০২৩ অর্থবর্ষে কোম্পানি ৫৫.৪২ কোটি টাকা লাভ করেছে। অবশ্য ২০১৯ অর্থবর্ষে তারা ১.৯১ কোটি টাকা লোকসান করেছিল।
২০১৯-এর ২২ এপ্রিল ওয়ারি রিনিউয়েবল টেকনোলজিসের শেয়ারের দাম ছিল ৩.৭৬ টাকা। সেখান থেকে ২০২৪-এর ২২ এপ্রিল ৬৬৪.৬ গুণ বেড়ে ২৪৯৯.২০ টাকায় পৌঁছেছে। পাঁচ বছর আগে যাঁরা এই স্টকে ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছেন তাঁরা আজ ৬ কোটি টাকার মালিক। ২০২৩ অর্থবর্ষে কোম্পানি ৫৫.৪২ কোটি টাকা লাভ করেছে। অবশ্য ২০১৯ অর্থবর্ষে তারা ১.৯১ কোটি টাকা লোকসান করেছিল।
বিনিয়োগকারীদের ৫০০ গুণের বেশি মুনাফা দিয়েছে ডায়মন্ড পাওয়ার ইনফ্রাস্ট্রাকচার অ্যান্ড ইন্টিগ্রেটেড ইন্ডাস্ট্রিজের স্টক। এরা বিদ্যুৎ পণ্য এবং পরিষেবাগুলির উৎপাদন, সঞ্চালন এবং বিতরণের ব্যবসায় যুক্ত। পাশাপাশি জৈব এবং অজৈব খাদ্য পণ্য, বেকারি পণ্য এবং অন্যান্য প্রক্রিয়াজাত খাদ্য সামগ্রীর ব্যবসাও রয়েছে।
বিনিয়োগকারীদের ৫০০ গুণের বেশি মুনাফা দিয়েছে ডায়মন্ড পাওয়ার ইনফ্রাস্ট্রাকচার অ্যান্ড ইন্টিগ্রেটেড ইন্ডাস্ট্রিজের স্টক। এরা বিদ্যুৎ পণ্য এবং পরিষেবাগুলির উৎপাদন, সঞ্চালন এবং বিতরণের ব্যবসায় যুক্ত। পাশাপাশি জৈব এবং অজৈব খাদ্য পণ্য, বেকারি পণ্য এবং অন্যান্য প্রক্রিয়াজাত খাদ্য সামগ্রীর ব্যবসাও রয়েছে।
অথুম ইনভেস্টমেন্ট অ্যান্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচারের শেয়ারও বিগত পাঁচ বছরে বিনিয়োগকারীদের ব্যাপক রিটার্ন দিয়েছে। বৃদ্ধি পেয়েছে ৪২২ গুণ। ১.৮৮ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৭৯৪.৪৫ টাকা।
অথুম ইনভেস্টমেন্ট অ্যান্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচারের শেয়ারও বিগত পাঁচ বছরে বিনিয়োগকারীদের ব্যাপক রিটার্ন দিয়েছে। বৃদ্ধি পেয়েছে ৪২২ গুণ। ১.৮৮ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৭৯৪.৪৫ টাকা।
এছাড়া হাজুর মাল্টি প্রজেক্ট, প্রাভেগ, অর্কিড ফার্মা, ডব্লিউএস ইন্ডাস্ট্রিজ (ভারত), রাজ রেয়ন ইন্ডাস্ট্রিজ এবং অ্যালগোকোয়ান্ট ফিনটেকের স্টক দুহাত ভরিয়ে দিয়েছে বিনিয়োগকারীদের। মিলেছে ১০০ গুন থেকে ৩০০ গুণ রিটার্ন।
এছাড়া হাজুর মাল্টি প্রজেক্ট, প্রাভেগ, অর্কিড ফার্মা, ডব্লিউএস ইন্ডাস্ট্রিজ (ভারত), রাজ রেয়ন ইন্ডাস্ট্রিজ এবং অ্যালগোকোয়ান্ট ফিনটেকের স্টক দুহাত ভরিয়ে দিয়েছে বিনিয়োগকারীদের। মিলেছে ১০০ গুন থেকে ৩০০ গুণ রিটার্ন।
গ্রিন পোর্টফোলিওর প্রতিষ্ঠাতা এবং ফান্ড ম্যানেজার দিভম শর্মা বলেন, “বর্তমানে যে সেক্টরগুলির দিকে আমরা অধীর আগ্রহে তাকিয়ে রয়েছি, সেগুলি হল টেলিকম, ইনফ্রাস্ট্রাকচার এবং কেমিক্যাল। বেশ কিছু কোম্পানিতে আমাদের বিনিয়োগ রয়েছে। ভবিষ্যতে এই সব সেক্টর থেকে ভাল রিটার্ন মিলতে পারে বলে আশা করছি আমরা”।
গ্রিন পোর্টফোলিওর প্রতিষ্ঠাতা এবং ফান্ড ম্যানেজার দিভম শর্মা বলেন, “বর্তমানে যে সেক্টরগুলির দিকে আমরা অধীর আগ্রহে তাকিয়ে রয়েছি, সেগুলি হল টেলিকম, ইনফ্রাস্ট্রাকচার এবং কেমিক্যাল। বেশ কিছু কোম্পানিতে আমাদের বিনিয়োগ রয়েছে। ভবিষ্যতে এই সব সেক্টর থেকে ভাল রিটার্ন মিলতে পারে বলে আশা করছি আমরা”।