Tag Archives: Twin Sisters

Viral: ১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে একই প্রেমিকের সঙ্গে সহবাস যমজ বোনের, একসঙ্গে অন্তঃসত্ত্বা হতে চান দু’জনে

পারথ : অস্ট্রেলিয়ার অ্যানা এবং লুসি ডিসিঙ্ক অনেক দিনই ভাইরাল ও চর্চিত সামাজিক মাধ্যমে। কারণ তাঁদের চেহারার সাদৃশ্য চমকে দেওয়ার মতোই। কয়েক বছর আগেই তাঁরা জানান যে তাঁদের বয়ফ্রেন্ড একজনই পুরুষ। তাঁকেই বিয়ে করতে চান তাঁরা। সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়ার পারথ-এর বাসিন্দা এই দুই বোন সেই ২০১২ সাল থেকে বেন বির্নের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে আছেন। সম্প্রতি তাঁরা অভিনব উপায়ে পালন করলেন বয়ফ্রেন্ডের জন্মদিন।

সবুজ রঙের গাউন এবং একই রকম অ্যাকসেসরিজে সেজেছিলেন অ্যানা ও লুসি। ছবিতে দেখা যাচ্ছে ৩৯ বছর বয়সি বয়ফ্রেন্ড পিছন থেকে তাঁদের আলিঙ্গন করে আছেন। এই স্পর্শে খুশি দুই বোনই। অন্তত ছবি দেখে সেটাই মনে হচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ছবি দেখে উচ্ছ্বসিত নেটিজেনরা। বেনকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি প্রশংসা করেছেন অ্যানা ও লুসির সাজপোশাকেরও।

 

 

একাধিক সাক্ষাৎ‍‍কারে দুই বোন জানিয়েছেন তাঁরা সব কাজ একসঙ্গে করতে ভালবাসেন৷ এমনকি, রেস্টরুমেও যান একইসঙ্গে৷ পরিবার পরিকল্পনার পথেও একইসঙ্গে এগোতে চান৷ তাই ইচ্ছে আছে একইসঙ্গে অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার৷

Twin Sisters: দিদি লম্বা, বোন খর্বকায়, উচ্চতার ব্যবধান আকাশপাতাল! কে বলবে এরা যমজ বোন

ইয়োশি এবং মিশি কিকুচি। জাপানের বাসিন্দা দুই যমজ বোন। কিন্তু ওকায়ামার এই দুই তরুণীর উচ্চতার মধ্যে আড়াই ফুটের বেশি ব্যবধান। যমজ দুই বোনই জায়গা পেয়েছেন গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে। বিশ্বে বর্তমানে নন আইন্ডেটিক্যাল যমজ বোনদের মধ্যে এটাই সবথেকে বেশি উচ্চতার ব্যবধান।

যমজ সন্তান মানেই দেখতে একরকম-এই ধারণা নস্যা‍ত করে দিয়েছেন ইয়োশি এবং মিশি। দুজনে সম্পূর্ণ আলাদারকম দেখতে। তার মধ্যে ইয়োশির উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি। মিশি উচ্চতায় মাত্র ২ ফুট ১০ ইঞ্চি। তাঁদের জন্ম ১৯৮৯ সালের ১৫ অক্টোবর। মেরুদণ্ডের জন্মগত অসুখে আক্রান্ত হওয়ার ফলে মিশির শারীরিক বৃদ্ধি থেমে গিয়েছে।

আরও পড়ুন :  মাটি খুঁড়ে ৮৬৫ বছরের প্রাচীন ৫৭০ টি স্বর্ণমুদ্রা! গুপ্তধন পেয়ে রাতারাতি ধনকুবের ফাস্টফুড দোকানের মালিক

 

বর্তমানে ইয়োশি নিজেও একজন মা। মিশি থাকেন তাঁর বাবা মায়ের সঙ্গেই। তাঁর বাবার একটি মন্দির আছে। সেখানেই তিনি দৈনন্দিন কাজে সাহায্য করেন। মিশি জানিয়েছেন এক সময় নিজের উচ্চতার জন্য তিনি সব সময় লজ্জা ও সঙ্কোচে কুঁকড়ে থাকতেন। কিন্তু পরে তিনি গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসেই দেখেছেন নিজের খর্বকায় উচ্চতাকে ঈশ্বরের আশীর্বাদ হিসেবেই মেনে নিয়েছেন বিশ্বের সবথেকে কম উচ্চতাসম্পন্ন ব্যক্তিটি। তার পর থেকে মনোকষ্ট ঝেড়ে ফেলেছেন মিশি।