Tag Archives: Vaccine

Parenting Tips: প্রতিমাসে ভ‍্যাকসিন নেওয়ার পরই বাচ্চা কান্নাকাটি করে? ঘরোয়া টোটকায় দূর হবে সন্তান ব্যথা

প্রতিবছর প্রত‍্যকটা শিশুর অনেক ভ‍্যাকসিন দিতে হয়। বিশেষজ্ঞরা প্রত্যেক অভিভাবককে পরামর্শ দেন সন্তানদের যথা সময়ে টিকা করানোর। কিন্তু অনেক সময় টিকা দেওয়ার পর ব্যথা বা নানা সমস্যা দেখা দেয়। যদিও এটি সাময়িক তবুও প্রত্যেক বাবা-মায়ের তা নিয়ে খুবই চিন্তা হয়।
প্রতিবছর প্রত‍্যকটা শিশুর অনেক ভ‍্যাকসিন দিতে হয়। বিশেষজ্ঞরা প্রত্যেক অভিভাবককে পরামর্শ দেন সন্তানদের যথা সময়ে টিকা করানোর। কিন্তু অনেক সময় টিকা দেওয়ার পর ব্যথা বা নানা সমস্যা দেখা দেয়। যদিও এটি সাময়িক তবুও প্রত্যেক বাবা-মায়ের তা নিয়ে খুবই চিন্তা হয়।
একটা বয়স পর্যন্ত প্রতিমাসেই বাচ্চাদের টিকা দিতে হয়। টিকা দেওয়ার পরে শিশুর ব্যথা-যন্ত্রণার কথা ভেবে বাবা-মায়েরা ভয়ে কাঁটা হয়ে থাকেন। কিন্তু শিশুর ভবিষ্যত সুরক্ষিত রাখতে তাকে টিকা দেওয়ানো ভাল। ভ্যাকসিন নেওয়ার পর কী করবেন জেনে নিন-
একটা বয়স পর্যন্ত প্রতিমাসেই বাচ্চাদের টিকা দিতে হয়। টিকা দেওয়ার পরে শিশুর ব্যথা-যন্ত্রণার কথা ভেবে বাবা-মায়েরা ভয়ে কাঁটা হয়ে থাকেন। কিন্তু শিশুর ভবিষ্যত সুরক্ষিত রাখতে তাকে টিকা দেওয়ানো ভাল। ভ্যাকসিন নেওয়ার পর কী করবেন জেনে নিন-
ইনজেকশনের ব্যথা কমাতে বাবা-মায়ের উচিত তাকে আগলে রাখা। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে বাবা এবং মা শিশুকে আদর করলে কম কাঁদে, অনেকটাই শান্ত থাকে। এমন কিছু করুন যাতে আপনার ছোট্ট শিশুটি খুব খুশি থাকে। এই সময়টা শিশুকে একটু বেশি সময় দিন, যাতে তাকে আনন্দে রাখা যায়।
ইনজেকশনের ব্যথা কমাতে বাবা-মায়ের উচিত তাকে আগলে রাখা। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে বাবা এবং মা শিশুকে আদর করলে কম কাঁদে, অনেকটাই শান্ত থাকে। এমন কিছু করুন যাতে আপনার ছোট্ট শিশুটি খুব খুশি থাকে। এই সময়টা শিশুকে একটু বেশি সময় দিন, যাতে তাকে আনন্দে রাখা যায়।
টিকা দেওয়ার আগে এবং পরে ব্রেস্ট ফিড করালে শিশু অনেকটাই স্বস্তি পেতে পারে। ব্রেস্ট ফিড করলে শিশু শক্তিশালী ব্যথা উপশমকারী বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এতে শিশুকে আলিঙ্গন করা, ত্বক থেকে ত্বকের যোগাযোগ জড়িত যা শিশুকে আরাম দেয়।

টিকা দেওয়ার আগে এবং পরে ব্রেস্ট ফিড করালে শিশু অনেকটাই স্বস্তি পেতে পারে। ব্রেস্ট ফিড করলে শিশু শক্তিশালী ব্যথা উপশমকারী বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এতে শিশুকে আলিঙ্গন করা, ত্বক থেকে ত্বকের যোগাযোগ জড়িত যা শিশুকে আরাম দেয়।
ইনজেকশন দেওয়ার সময় বা পরে আপনার বাচ্চাকে কোনও খেলনা কিংবা তার পছন্দের কোনও জিনস ওর হাতে দিন। তাহলে ব্যথার দিকে তার মনোযোগ থাকবে না, সে ভুলে থাকবে।
ইনজেকশন দেওয়ার সময় বা পরে আপনার বাচ্চাকে কোনও খেলনা কিংবা তার পছন্দের কোনও জিনস ওর হাতে দিন। তাহলে ব্যথার দিকে তার মনোযোগ থাকবে না, সে ভুলে থাকবে।
শিশুর মনোযোগ বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করুন। তাকে গাইতে, নাচতে, খেলনা দিতে এবং কথা বলতে বলুন। নইলে বার বার ওই ব্যথা জায়গায় দেখবে এবং কান্নাকাটি শুরু করবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

শিশুর মনোযোগ বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করুন। তাকে গাইতে, নাচতে, খেলনা দিতে এবং কথা বলতে বলুন। নইলে বার বার ওই ব্যথা জায়গায় দেখবে এবং কান্নাকাটি শুরু করবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Vaccine Slot Booking in WhatsApp| বড় ঘোষণা কেন্দ্রের! এবার থেকে দেশজুড়ে হোয়াটস অ্যাপেই ভ্য়াকসিন স্লট বুকিং! নিয়ম জানুন…

#নয়াদিল্লি: এবার থেকে হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে বুক করা যাবে করোনা প্রতিষেধক নেওয়ার দিনক্ষণ। এমনটাই জানিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। স্বাস্থ্যমন্ত্রক মনে করছে, এর ফলে স্বভাবতই আরও সহজ হবে প্রতিষেধক নেওয়া। হয়রানি কমবে সাধারণ মানুষের। টিকা কেন্দ্রগুলোতে ভিড় এড়ানো যাবে। গোটা দেশজুড়েই চালু হচ্ছে এই নয়া পরিষেবা।

হোয়াটসঅ্যাপের পক্ষ থেকেও এই প্রসঙ্গে ট্যুইট করে আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। হোয়াটসঅ্যাপের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার উইল ক্যাথকার্ট ট্যুইটারে জানিয়েছেন, ভারত সরকারের সঙ্গে সংস্থার চুক্তি হচ্ছে যাতে আগামী দিনে এই অ্যাপ ব্যবহার করেই মানুষ ভ্যাকসিন অ্যাপয়েনমেন্ট নিতে পারেন।

জানা যাচ্ছে, ৯১৯০৯৩১৫১৫১৫-এই নম্বরে হোয়াটস অ্যাপ করে স্লট বুক করতে হবে। একটি ওটিপি পাঠানো হবে চ্যাটবটের মাধ্যমে। পরবর্তী পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করলেই সুবিধেজনক জায়গা বেছে নেওয়া যাবে ভ্যাকসিন নেওয়ার জন্য। উল্লেখ্য, এত দিন কো-উইন সহ কয়েকটি অ্যাপের মাধ্যমে করোনা প্রতিষেধকের জন্য ‘স্লট’ বুক করতে হত। টেকনিক্যাল কারণে বারবার বিভ্রান্ত হতে হত সাধারণ মানুষকে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই স্লট বুকিংয়ের ক্ষেত্রে জটিলতার সম্মুখীন হতে হত। এবার সেই নাম নথিভুক্তকরণ এবং দিনক্ষণ বুকিংয়ের পদ্ধতি আরও সরলীকরণ করতে চাইছে কেন্দ্র। আর সেই লক্ষ্যেই হোয়াটসঅ্যাপে টিকার বুকিং পদ্ধতি চালু করতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার।

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক জানিয়েছেন, আমজনতার অসুবিধার কথা মাথায় রেখে এবার করোনা প্রতিষেধক নেওয়া আরও সহজ করতে চলেছে। যে কোনও মানুষ তাঁর স্মার্টফোনের হোয়াটসঅ্যাপ থেকেই বুক করতে পারবেন প্রতিষেধক নেওয়ার দিনক্ষণ। সরকারের তরফে একটি হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর দেওয়া হবে। ওই নম্বরে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে নিজেদের নাম নথিভুক্ত করা যাবে। যা চলতি পদ্ধতির তুলনায় অনেক বেশি সহজ ও সরল হবে বলে মনে করছেন স্বাস্থ্যমন্ত্র কের আধিকারিকরা। পাশাপাশি এও মনে করা হচ্ছে এই পদ্ধতিতে টিকাকরণ শুরু হলে দেশে টিকাকরণ প্রক্রিয়া নতুন গতি পাবে।

Sonu Sood: মাত্র ৬ দিনে করোনামুক্ত সোনু! দ্রুত সুস্থতার পুরো কৃতিত্বটাই কঙ্গনা কাকে দিচ্ছেন জানেন

#মুম্বই: ভ্যাকসিন (Vaccine) নেওয়ার পরেও করোনা (Corona) আক্রান্ত হয়েছিলেন বলিউড অভিনেতা সোনু সুদ (Sonu Sood)। তবে ৬ দিনের মধ্যেই সেই রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে সোনুর। সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টের মাধ্যমে সেই খবর নিজেই দিয়েছেন তিনি। আর এত তাড়াতাড়ি রিপোর্ট নেগেটিভ হওয়ার কারণ হল ভ্যাকসিন, এমনই দাবি করেছেন অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত (Kangana Ranaut)। একটি পোস্টের মাধ্যমে কঙ্গনা সোনুকে ভ্যাকসিনের গুণগান ও করতে বলেছেন। কারণ কঙ্গনার দাবি, ভ্যাকসিন নেওয়া ছিল বলেই সোনু এত শীঘ্র নেগেটিভ হয়েছেন।

কঙ্গনা টুইট করেছেন, “সোনুজি আপনি ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ নিয়েছিলেন। আমি মনে করি সেই জন্যই আপনি এত দ্রুত সেরে উঠেছেন। আপনি ভারতে তৈরি এই ভ্যাকসিনের প্রশংসা করতে পারেন। মানুষ যাতে ১ মে-র আগে ভ্যাকসিন নিয়ে নেয় সেই ব্য়াপারেও উৎসাহ জাগাতে পারেন।”

গত ১৭ এপ্রিল টুইট করে সোনু জানান যে তাঁর করোনা রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। এর পরে ঠিক ৬ দিনের মাথায় একটি ছবি আপলোড করে সোনু জানান, তিনি সুস্থ হয়ে উঠেছেন এবং রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। মুখে মাস্ক, হাত দিয়ে নেগেটিভ চিহ্ন দেখানো নিজের একটা ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে সোনু নিজেই এই খবর জানান।

১৭ এপ্রিল করোনা আক্রান্ত হওয়ার পরে সোনু টুইট করেন, ” কোভিড-পজেটিভ। মুড এবং স্পিরিট- সুপার পজেটিভ। আজ সকালে আমার করোনার রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। সমস্ত বিধি মেনে ইতিমধ্য়ে আমি নিজেকে আইসোলেশনে রেখেছি এবং নিজের যত্ন রাখছি। চিন্তা করবেন না। এই সময়ের মধ্যেই আপনাদের সমস্যাগুলি সমাধান করব। মনে রাখবেন আমি সব সময় আপনাদের সকলের পাশে আছি।”

বাড়িতেই আইসোলেশনে ছিলেন অভিনেতা। চলতি মাসের প্রথম দিকে পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী অমৃন্দর সিং অভিনেতাকে রাজ্যের টিকাকরণ কর্মসূচির ব্যান্ড অ্যাম্বাসাডর নির্বাচিত করেন। গত বছর করোনা মহামারী শুরু হওয়ার পর থেকেই রীতিমতো মসিহার ভূমিকা পালন করেছেন সোনু।লকডাউনে তিনি নিঃস্বার্থভাবে পরিযায়ী শ্রমিকদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। বিশেষ গাড়ি, বাসের ব্যবস্থা করে শ্রমিকদের পৌঁছে দিয়েছেন নিজ-নিজ বাড়ি! এখানেই শেষ নয়! দেশের যে-কোনও প্রান্তে যখনই কেউ বিপদে পড়েছেন, সোনুকে একবার জানালেই উপকৃত হয়েছেন বহু মানুষ।