জ্যোতিষকাহন Vastu Tips: সর্বনাশ! বাড়িতে আনাগোনা বাড়ছে ‘এই’ প্রাণীর? ভয়ানক এক বিপদের ইঙ্গিত! যা বলছে বাস্তুশাস্ত্র… Gallery July 22, 2024 Bangla Digital Desk ভৌতিক সিনেমায় প্রায়শই দেখা যায়, পুরনো বাড়ির উপর উড়ে বেড়াচ্ছে বাদুড়। নেগেটিভ এনার্জি বোঝাতেই এই দৃশ্য়কল্পের আয়োজন বলে মনে করা হয়। নিশ্চয়ই জানতে ইচ্ছে করছে যে নেগেটিভ এনার্জির প্রতীক এই প্রাণীটি বাড়িতে ঢুকলে তার পরিণাম কী হতে পারে? আন্টার্কটিকা ছাড়া পৃথিবীর সমস্ত মহাদেশে বাদুড় দেখা যায়। এরা দল বেঁধে থাকে। ইঁদুরের পর পৃথিবীর বুকে সব থেকে বৈচিত্র্যময় স্তন্যপায়ী প্রাণী বাদুড়। শিকাগোর ফিল্ড মিউজিয়াম অফ ন্যাচারাল হিস্ট্রি-র পশু বিশেষজ্ঞ ব্রুশ পিটারসন বলছেন, বাদুড়ের শরীরে বেশ কিছু বিরল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। দুনিয়ায় প্রায় ১২০০ প্রজাতির বাদুড় রয়েছে। মনে করা হয় যে, বাড়িতে বাদুড় প্রবেশ করলে ভবিষ্যতে আর্থিক সমস্যায় পড়তে হতে পারে। ঘরে বাদুড়ের প্রবেশ অর্থের ক্ষতি বা ঋণ বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয। তাই বাড়িতে বাদুড়ের প্রবেশ শুভ বলে মনে করা হয় না। বিশ্বাস করা হয় যে, বাড়িতে বাদুড়ের ঘন ঘন আগমন বাড়ির সঞ্চয়ে ক্ষতির ইঙ্গিত দেয়। অর্থাৎ এটির দিকে নজর দিতে হবে এবং বাড়ির সঞ্চয়ের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেওয়া উচিত। স্বপ্নে যদি দেখেন বাদুড় আপনাকে আক্রমণ করতে আসছে, তাহলে তা অশুভ ইঙ্গিত পাওয়া যায়। স্বপ্নে বাদুড় বিভিন্ন দুর্ঘটনা ঘটার ইঙ্গিত দেয়। বাদুড়ের বাসা: বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, যদি কারও বাড়িতে বাদুড় বাসা বাঁধে, তাহলে এটি অশুভ বলে বিবেচিত হয়। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, বাড়িতে হঠাৎ বাদুড়ের আগমন ভবিষ্যতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনার লক্ষণ হিসাবে বিবেচিত হয়। বাস্তু অনুসারে, বাদুড়ের প্রবেশ বাড়িতে নেতিবাচক শক্তি বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয়। ঘরে বাদুড় প্রবেশ করা একটি অশুভ লক্ষণ।
জ্যোতিষকাহন Vastu: কোটিপতিরা ঘরে রাখেন সাধারণ এই ৫ জিনিস, দেবী লক্ষ্মীর আশীর্বাদে বসেন টাকার পাহাড়ে, কী কী জানেন? Gallery July 1, 2024 Bangla Digital Desk *ঘরে আশীর্বাদ ও সম্পদের জন্য শুধু কঠোর পরিশ্রম করলেই হবে না, বাস্তু অনুযায়ী বেশ কিছু জিনিস সঠিক জায়গায় রাখাও জরুরি। বাস্তুশাস্ত্র মতে, বাড়ির দক্ষিণ দিকে এমন কিছু জিনিস রাখা উচিৎ, যাতে সম্পদ ও সমৃদ্ধির কোনও অভাব হয় না সংসারে। সংগৃহীত ছবি। *ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচির জ্যোতিষী (রাঁচি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জ্যোতিষশাস্ত্রে স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত) সন্তোষ কুমার চৌবে বলেন, বাড়ির দক্ষিণ দিকটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে ধনী ব্যক্তিরা এই ৫টি জিনিস বাড়ির দক্ষিণ দিকে রাখেন। সংগৃহীত ছবি। *ঘরের দক্ষিণ বা দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে ঝাড়ু রাখা খুব শুভ বলে মনে করা হয়। কারণ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং ময়লা বাড়ি থেকে বের করা। বাড়ির দক্ষিণ দিকে এই ঝাড়ু রাখা শুভ এবং এতে দেবী লক্ষ্মী খুশি হন। সংগৃহীত ছবি। *বাড়ির দক্ষিণ বা দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে সোনা, রুপো ও টাকার মতো জিনিস রাখা শুভ। কারণ, এই জায়গাটাকে সেভিং বলা হয়। বাস্তু মতে, এখানে গয়না ও টাকা রাখলে ট্যাঁ দীর্ঘদিন স্থায়ী হয়। এতে দ্রুত খরচ হয় না এবং সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ সম্ভব হয়। সংগৃহীত ছবি। *বাড়ির হলঘরের দক্ষিণ দিকে ফিনিক্স পাখির ছবি রাখাও অত্যন্ত শুভ। এটি ঘরের সুখ-দারিদ্র্য দূর করতে কাজ করে। বাড়ির লোকজনের স্বাস্থ্য ভাল থাকে। সংগৃহীত ছবি। *বিছানার মাথা দক্ষিণ দিকে রাখাও শুভ। এটি ঘরে এবং আপনার জীবনে ইতিবাচক শক্তি নিয়ে আসে। জীবনে চলমান সমস্যাগুলিও সহজেই দূর হয়ে যায়। ঘরে সুখ ও শান্তি বিরাজ করে। সংগৃহীত ছবি। *বাড়ির দক্ষিণ দিকে পূর্বপুরুষদের ছবি রাখাও খুব শুভ, কারণ দক্ষিণ দিককে যম ও পূর্বপুরুষদের দিক বলা হয়। এমন অবস্থায় পূর্বপুরুষদের আত্মা শান্তি পায় এবং তাদের আশীর্বাদ সর্বদা বাড়িতে থাকে। পৈতৃক কোনও দোষ থাকে না। সংগৃহীত ছবি।
জ্যোতিষকাহন Vastu Tips: দাম্পত্যজীবন ভরে যাবে সুখে-শান্তিতে… বেডরুমে এই রং করলেই কপাল খুলে যাবে Gallery June 28, 2024 Bangla Digital Desk দাম্পত্যজীবনে মধুরতা সফল সম্পর্কের জন্য প্রথম প্রয়োজন। অনেক সময় নানা কারণে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে উত্তেজনা, দূরত্ব ও তিক্ততা ছড়িয়ে পড়ে। বাস্তুশাস্ত্রে এই সমস্যা মোকাবিলা করার জন্য অনেকগুলি সমাধান দেওয়া হয়েছে যা মেনে চলাও খুব সহজ। বাস্তুশাস্ত্র বলছে , শোওয়ার ঘরে বাস্তুশাস্ত্রের নিয়ম মেনে চললে বিবাহিত জীবনে সুখ আসে। মধুর সম্পর্কের জন্য বেডরুমের পরিবেশও ভাল হতে হবে। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়ার সমস্যা থাকলে শোওয়ার ঘরে কিছু পরিবর্তন আনতে হবে। একটি ভাল বেডরুমের পরিবেশ শুধুমাত্র আরামদায়ক ঘুমের জন্য নয়, বৈবাহিক জীবনের জন্যও খুব গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু কখনও কখনও শোওয়ার ঘরে বাস্তু নিয়ম লঙ্ঘনের কারণে বাস্তু ত্রুটি দেখা দিতে পারে। বাস্তু অনুসারে, যখন ঘরের বিভিন্ন বস্তুগুলিকে নির্দিষ্ট দিক এবং স্থানে স্থাপন করা হয়, তখন তারা শক্তির প্রবাহের ভারসাম্য বজায় রেখে একটি ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি করে। এর সুফল শুধু সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধিতেই নয়, আমাদের দাম্পত্য জীবনেও প্রভাব ফেলে। বাস্তুশাস্ত্রের কিছু টিপস অবলম্বন করে, আমরা শোওয়ার ঘরে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারি এবং এতে আমাদের সম্পর্কের মধ্যে ভালবাসা বাড়াতে পারে। জ্যোতিষী পরামর্শদাতা অলোক কুমারের মতে, বেডরুমে ব্যবহৃত রঙ দাম্পত্য জীবনেও সরাসরি প্রভাব ফেলে। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, বেডরুমের দরজা সামনে থাকলে এবং ডবল দরজা থাকলে খুব ভাল হয়। হালকা গোলাপি, প্যাস্টেল শেড বা বাদামির মতো শীতল, হালকা রঙ ব্যবহার করা উচিত। উজ্জ্বল বা গাঢ় রঙ এড়িয়ে চলা উচিত, কারণ এগুলো উত্তেজক হতে পারে এবং শান্ত পরিবেশকে বিরক্ত করতে পারে। শোয়ার ঘরে আলো একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাস্তুশাস্ত্রে ঘরে ম্লান আলো ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়। এতে উভয়ের মধ্যে মধুরতা আসে। শোওয়ার ঘর সবসময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা উচিত। শোওয়ার ঘরে টেলিভিশন, কম্পিউটার বা ব্যায়ামের সরঞ্জামের ব্যবহার কম করা উচিত। বাস্তু অনুসারে, এই যন্ত্রপাতিগুলি ইলেকট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন তৈরি করে, যা শোওয়ার ঘরে শক্তির প্রবাহকে ব্যাহত করতে পারে এবং বৈবাহিক সম্পর্ককে প্রভাবিত করতে পারে। বাস্তুশাস্ত্রের এই পরামর্শগুলি গ্রহণ করে আমরা আমাদের শোওয়ার ঘরে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারি। এটির মাধ্যমে কেবল বিবাহিত জীবন সুখী হবে তাই নয়, এই পরিবেশে আমরা আগের চেয়ে আরও বেশি উদ্যমীও অনুভব করব।
জ্যোতিষকাহন vastu tips: ঘরের এই দিকে আলমারি রাখেন নাকি! জলের মতো বেরিয়ে যায় টাকা…সঞ্চয় বলতে কিছুই থাকে না, সাবধান! Gallery June 27, 2024 Bangla Digital Desk বাস্তু বিশেষজ্ঞেরা বলে থাকেন, যে কোনও গৃহস্থ বাড়িতে থাকা বস্তু, তা আসবাবই হোক, কী সামান্য জিনিসপত্র, তা যদি ভুল জায়গায় রাখা হয়, তার প্রভাব পড়ে আমাদের সংসারে৷ তাই তাঁরা ঘরের বিছানা হোক কী আলমারি, জুতোর তাক হোক কী আবর্জনা ফেলার জায়গা, সব কিছুই নিয়ম মেনে নির্দিষ্ট জায়গায় রাখার পরামর্শ দিয়ে থাকেন৷ জ্যোতিষী তথা বাস্তু পরামর্শদাতা হিতেন্দ্রকুমার শর্মা জানাচ্ছেন, বাড়ির বা ঘরের কোন দিকে স্টিলের আলমারি রাখা কখনওই উচিত নয়, আর কোন দিকে স্টিলের আলমারি রাখা সবচেয়ে শুভ৷ যে কোনও মধ্যবিত্ত গৃহস্থ বাড়িতে স্টিলের আলমারি একটি গুরুত্বপূর্ণ আসবাব৷ এর মধ্যে জামা কাপড় ছাড়াও, রাখা হয় বিভিন্ন জরুরি কাগজপত্র থেকে শুরু করে টাকাপয়সা, গয়নাগাটি৷ বাস্তু বিশেষজ্ঞ জানাচ্ছেন, এক্ষেত্রে, মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ পেতে আমাদের ঘরের নির্দিষ্ট দিকেই এই আলমারি রাখার ব্যবস্থা করা উচিত৷ আলমারি সরাসরি মাটিতে রাখবেন না। আলমারি রাখার আগে একটি স্ট্যান্ড বা কাগজ মাটিতে বিছিয়ে দিতে হবে। এছাড়াও খেয়াল রাখবেন আলমারি যেন সমতল জায়গায় দাঁড়ায়। এটি টলমল অবস্থায় থাকা উচিত নয়। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে ঘরের দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে আলমারি রাখা উচিত। আলমারি এই দিকে রাখলে ঘরে টাকার অভাব হয় না। আলমারি কখনই উত্তর-পূর্ব দিকে রাখা উচিত নয় এবং আলমারির দরজা দক্ষিণ দিকে খোলা উচিত নয়। যখন এটি ঘটে, তখন অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিরূপ প্রভাব ফেলে। আপনার বেডরুমে ওয়ারড্রোব এমনভাবে রাখতে হবে যেন তা দেয়ালের সংস্পর্শে না আসে। বাস্তু অনুসারে, আলমারির মধ্যে সবসময় সুগন্ধি কোনও দ্রব্য রাখা উচিত৷ আলমারি থেকে সবসময়ই যাতে সুবাস বের হয়৷ নাহলে মা লক্ষ্মী ক্ষুণ্ন হন বলে মনে করা হয়৷ দাবিত্যাগ: রাশিচক্র, ধর্ম ও শাস্ত্রের ভিত্তিতে জ্যোতিষী ও আচার্যদের সঙ্গে কথা বলে এই সংবাদে দেওয়া তথ্য লেখা হয়েছে। কোনও ঘটনা, দুর্ঘটনা বা লাভ-ক্ষতি নিছকই কাকতালীয়। জ্যোতিষীদের কাছ থেকে তথ্য নিয়ে সবার স্বার্থে লেখা হয়েছে। নিউজ-18 এই সমস্ত তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে না।
জ্যোতিষকাহন, দক্ষিণ দিনাজপুর Vastu Tips: ঘরের দেওয়ালে এই রঙের সাত ঘোড়ার ফটো লাগান, শান্তি ফিরল বলে, টাকা আসবে ঝমঝম করে Gallery June 26, 2024 Bangla Digital Desk হিন্দু ধর্ম এবং বাস্তুশাস্ত্রে ৭ নম্বর অত্যন্ত শুভ। সপ্তঋষি, রামধনুর সাতটি রং, সপ্তপদী এ সবই অত্যন্ত শুভ মনে করা হয়। তাই সাতটি গতিশীল ঘোড়ার ছবি দেওয়ালে টাঙানো তাৎপর্যপূর্ণ।সুস্মিতা গোস্বামী ঘরে সাদা রঙের ৭টি ঘোড়ার ছবি রাখা খুব শুভ। কারণ সাদা রঙ শান্তির প্রতীক। এটি ব্যক্তির সাফল্য এবং উন্নতিতে সাহায্য করে। ঘরে সর্বদা শান্তি বজায় থাকে।সুস্মিতা গোস্বামী বাস্তু অনুসারে, ৭টি ঘোড়ার ছবি দক্ষিণ দিকে লাগানো অত্যধিক শুভ। এর ফলে যশ, খ্যাতি ও সাফল্য লাভ হয়। চাকরি, ব্যবসায় উন্নতি হয়। পাশাপাশি ছাত্রছাত্রীদের ওপর এর শুভ প্রভাব পড়ে।সুস্মিতা গোস্বামী দৌড়ানো ঘোড়া হল গতির প্রতীক। এমন জায়গায় এই ছবি রাখতে হবে, যেখানে মানুষের বেশি আনাগোনা লেগে থাকে। বার বার এই ছবি দেখলে কার্যপ্রণালী উন্নত হয়। বাড়ির বসার ঘরে, স্টাডি রুমে বা কাজের জায়গাতে রাখা যেতে পারে।সুস্মিতা গোস্বামী বাড়ির পূর্ব দিকে সাতটি ঘোড়ার ছবি রাখলে এটি কর্মজীবন বৃদ্ধির দিকে নিয়ে যায় এবং স্থবির কার্যকলাপ গতি পাবে এবং আপনার অগ্রগতিতে সহায়তা করবে। তবে এই ৭ টি ঘোড়ার ছবি কখনোই বেডরুমে রাখা উচিৎ নয়।সুস্মিতা গোস্বামী
জ্যোতিষকাহন Gold Vastu Tips: যেখানে-সেখানে নয়… ঘরের ঠিক ‘এই’ দিকে সোনা রাখুন, দিকভুল হলেই সর্বনাশ! নিয়ম মানলে ভাগ্য স্বর্ণময় Gallery June 4, 2024 Bangla Digital Desk Gold Vastu: সোনার গয়না এমন এক জিনিস, যা আলমারির লকার ছাড়া অন্য কোথাও রাখেন না কেউ। সোনা রাখার জায়গা সকলেরই জানা, কিন্তু সোনা রাখার সঠিক দিক কি জানেন? সোনার বাস্তু মেনে চলা কেন গুরুত্বপূর্ণ জানেন? Gold Vastu: আপনি যদি সোনা রাখার সঠিক দিকটি জানেন, তবে আপনার বাড়িতে সুখ, সমৃদ্ধি এবং আশীর্বাদ ভরে থাকবে। কিন্তু আপনি যদি সোনাকে ভুল দিকে রাখেন তবে আপনাকে এর নেতিবাচক শক্তির মুখোমুখি হতে হবে। Gold Vastu: ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচির জ্যোতিষী সন্তোষ কুমার চৌবে (রাঁচি বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতিষশাস্ত্রে স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত) জানিয়েছেন, সোনা রাখার কিছু নিয়ম রয়েছে। Gold Vastu: সোনা হল হলুদ এবং খুব খাঁটি ধাতু। এতে দেবী লক্ষ্মী বাস করেন, তাই এটিকে যে কোনও দিকে রাখা উচিত নয়। এর ফলে ঘরে বিরূপ প্রভাব পড়তে শুরু করে। Gold Vastu: সন্তোষ কুমার চৌবে বলেন, ‘‘সোনা রাখার সেরা দিক হল উত্তর-পূর্ব দিক। এই দিকটির মধ্যবর্তী স্থানটিকে উত্তর-পূর্ব দিক হিসাবে বিবেচনা করা হয় এবং অত্যন্ত পবিত্র দিক। Gold Vastu: ‘‘তার কারণ হল, বৃহস্পতি এই দিকে অবস্থান করে। বৃহস্পতি হলুদ জিনিস খুব পছন্দ করে এবং সোনা হলুদ এবং খাঁটি। তাই এই দিকে সোনা রাখলে বৃহস্পতি সেখানে প্রতিষ্ঠিত হয়।’’ Gold Vastu: তিনি বলেন, ‘‘বৃহস্পতি প্রতিষ্ঠা হলে আপনার ঘরে সুখ, সমৃদ্ধি, জ্ঞান ইত্যাদির অভাব হবে না। বাড়িতে ইতিবাচক শক্তি বাস করবে। ঘরে অলসতা, অসুস্থতা দেখা দেবে না। Gold Vastu: ‘‘সোনার দিক ঠিক রাখলে ঘরে আরও সোনা আসবে। এটি সবচেয়ে পবিত্র স্থান হিসাবে বিবেচিত হয়। বিশেষ করে সোনা রাখার জন্য এটাই সবচেয়ে ভাল জায়গা।’’ Gold Vastu: এছাড়া আরও একটি শুভ দিক রয়েছে। দক্ষিণ-পশ্চিম। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, এই দিকটি সঞ্চয়ের। আপনি এখানে যা রাখেন তা দ্রুত ব্যয় হয় না এবং দীর্ঘ সময় ধরে থাকে। Gold Vastu: তাই এখানে সোনা রাখলে অনেকদিন নিরাপদ থাকার নিশ্চয়তা। যেখানে তৃতীয় স্থানে রয়েছে উত্তর দিক। এটি দেবী লক্ষ্মী এবং কুবেরের ঘর বলে মনে করা হয়। Gold Vastu: জ্যোতিষী বলেন, ‘‘উত্তর দিকে সোনার গয়না রাখলে ঘরে ইতিবাচক শক্তি আসে। কুবেরজি খুশি এবং ঘরে সোনা-রূপার অভাব হয় না। খ্যাতি ও গৌরব বাড়ে।’’ Gold Vastu: ‘‘সোনার গয়না এই তিন দিকের যে কোনও একটিতে রাখা যেতে পারে। বাড়িতে খুব ভাল প্রভাব দেখা যাবে। সোনার গয়না অন্য কোনও দিকে রাখবেন না, তা না হলে সেখান থেকে ঘরে নেতিবাচক শক্তি দেখা যাবে।’’
জ্যোতিষকাহন Lemon Tree at Home Vastu Tips: বাড়ির এই নির্দিষ্ট কোণে রাখুন লেবুগাছ! সংসারে টাকার অভাব থাকবে না! তবে অন্য কোণে রাখলেই চরম বিপদ Gallery May 27, 2024 Bangla Digital Desk স্বাদে গুণে অনন্য লেবুকে বিশুদ্ধতা ও পরিচ্ছন্নতার প্রতীক বলেও ধরা হয়। মনে করা হয় পরিবেশকে পরিষ্কার করে খারাপ এনার্জি বা কুপ্রভাবকে দূর করে। লেবুর পাশাপাশি এর গাছও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জ্যোতিষশাস্ত্রে লেবুগাছকে সমৃদ্ধি ও প্রাচুর্যের প্রতীক বলে মনে করা হয়। বাড়িতে এই গাছ থাকলে সাফল্য ও আর্থিক সৌভাগ্য আসে। বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ হিতেন্দ্রনাথ শর্মা। বাড়িতে লেবুগাছ থাকলে পরিবারের সদস্যদের সুস্বাস্থ্য বজায় থাকে। কারণ লেবুগাছের থেরাপ্টিক বৈশিষ্ট্য সেরা। নেগেটিভ শক্তি, কুপ্রভাব এবং বাস্তুদোষ দূর হয় লেবুগাছের সুপ্রভাবে। তবে বাড়িতে লেবুগাছ রাখতে হবে নির্দিষ্ট নিয়মে। নয়তো সুপ্রভাব বদলে যাবে কুপ্রভাবে। বাগানে সব সময় দক্ষিণ পশ্চিম দিকে লেবুগাছ পুঁতুন। বাড়ির ছাদ বা ব্যালকনিতে লেবুগাছ রাখলেও দক্ষিণ পশ্চিম দিকেই রাখতে হবে।
জ্যোতিষকাহন Vastu Tips For Akshay Tritiya 2024: অক্ষয় তৃতীয়ায় দুর্লভ শুভ যোগ! বাস্তুর এই নিয়মেই দু-হাত ভরে আসবে টাকা, উপচে পড়বে ধন-সম্পদ, রাতারাতি হবেন ‘ধনী’ Gallery May 3, 2024 Bangla Digital Desk হিন্দু ধর্মে অক্ষয় তৃতীয়ার বিরাট গুরুত্ব রয়েছে৷ প্রতি বছর বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথিতে পালিত হয়। এই বছর অক্ষয় তৃতীয়া ১০ মে শুক্রবার পালিত হবে। এটা বিশ্বাস করা হয় যে অক্ষয় তৃতীয়ার দিন সোনা কেনার ফলে আপনার বাড়ি সবসময়ই আর্থিকভাবে সমৃদ্ধ থাকবে এবং আপনি বিশেষ করে দেবী লক্ষ্মী এবং কুবের মহারাজের আশীর্বাদ পাবেন৷ অক্ষয় তৃতীয়ার দিন সোনা কেনা ছাড়াও, অক্ষয় তৃতীয়ার দিন বাস্তুর কী কী নিয়ম মেনে চলতে হবে, বাস্তুশাস্ত্র বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে জেনে নিন কোনটি সঠিক এবং কোনটি ভুল। তাহলেই হবে ধনবর্ষা৷ দু-হাত ভরে উপচে পড়বে ধন-সম্পদ৷ বাস্তু মতে, অক্ষয় তৃতীয়ার দিন, বিশেষ করে আপনার বাড়ি বা ব্যবসার স্থানের উত্তর বা পূর্ব দিকে টাকা রাখুন। এটা বিশ্বাস করা হয় যে এটি করার ফলে আপনার বাড়িতে সমৃদ্ধি আসে এবং আপনি যেকোনও ধরনের আর্থিক সমস্যা থেকে দূরে থাকবেন। বাস্তু মতে, অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে দান করা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ । এমন অবস্থায় ঘরে একটি পাত্রে জল ভরে তাতে কালো তিল, চন্দন ও সাদা ফুল যোগ করে পিতৃপুরুষদের অর্পণ করুন। এটি করলে আপনি পিতৃদোষ থেকে মুক্ত থাকবেন, এই দিনে কিছু গরীবকে অন্ন দান করুন, এটি করলে আপনার জীবনে সর্বদা সুখ এবং সমৃদ্ধি থাকবে। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে বাড়িতে অ্যাকোয়ারিয়াম আনা আপনার জন্য খুব শুভ প্রমাণিত হতে পারে। বিশেষ করে সেই অ্যাকোয়ারিয়ামে একটি সোনালি মাছ এবং একটি কালো মাছও রাখুন। বিশেষ করে বাড়ির উত্তর কোণে অ্যাকুরিয়ামটি রাখুন। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে বাড়িতে অ্যাকোয়ারিয়াম আনা আপনার জন্য খুব শুভ প্রমাণিত হতে পারে। বিশেষ করে সেই অ্যাকোয়ারিয়ামে একটি সোনালি মাছ এবং একটি কালো মাছও রাখুন। বিশেষ করে বাড়ির উত্তর কোণে অ্যাকুরিয়ামটি রাখুন।
লাইফস্টাইল Vastu Tips 2024: বাড়িতে কোন গাছ পুঁতলে সৌভাগ্য আর কোন গাছ থাকা অশুভ জানেন? রইল বাস্তু টিপস Gallery May 2, 2024 Bangla Digital Desk গাছ লাগানো খুবই উপকারী। মানবজাতির বেঁচে থাকার জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় কাজ বৃক্ষরোপণ। বাইরে গাছ লাগানোর পাশাপাশি আপনি ঘরেও রাখতে পারেন গাছ। ছোট ছোট টবে, ঘরে-বারান্দায়-ছাদে বাগান করতে পারেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।) বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে বাড়িতে চারা গাছ রোপণ করা খুবই শুভ। বেশিরভাগ মানুষই জানেন যে, বাড়িতে মানি প্ল্যান্ট রাখলে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি বাড়ে। কিন্তু জানেন কি মানিপ্লান্ট ছাড়াও অনেক গাছ রয়েছে যেগুলি বাস্তুমতে ঘরে রাখলে অর্থের অভাব হয় না। বাড়িতে যে সমস্ত ফলের গাছ পোঁতা শুভ তা আগে জানুন। এর মধ্যে রয়েছে আমলকি, পেয়ারা, বেদানা, পেপে, কলা, নারকেল, কিউয়ি এবং কমলালেবু। এই সব গাছ যদি আপনি নিজের বাড়িতে পোঁতেন তবে তার শুভ প্রভাব নিশ্চয় আপনার সংসারের উপর লক্ষ্য করা যাবে। এমন কিছু কিছু ফলের গাছ আছে যেগুলি বাড়িতে রাখা শুভ নয়। জেনে নিন বাড়িতে যে সব ফলের গাছে পোঁতা ঠিক নয়, সেগুলি হল – তাল, খেজুর এবং আনারস। বাস্তু অনুসারে এই তিন গাছ বাড়িতে থাকলে তা সংসারে অশান্তি ও দুর্ভোগ নিয়ে আসে। লজ্জাবতী গাছকে বাস্তুমতে অত্যন্ত পবিত্র বলে মনে করা হয়। এটা বিশ্বাস করা হয় যে, এটি ঘর থেকে নেতিবাচক শক্তি দূর করে। এই গাছটি ঘরকে ইতিবাচকতায় ভরিয়ে দেয়। স্নেক প্ল্যান্টও একটি শুভ উদ্ভিদ বলে মনে করা হয়। এটি ঘরে বসালে শুধু ঘরের সৌন্দর্যই বাড়ে না, বাতাসও বিশুদ্ধ হয়। বাগান বা বাড়ির সামনে কুমড়ো গাছ লাগালে জীবনে কখনও অর্থাভাব হবে না। বাড়ির সামনে এই গাছ লাগানোর আরও অনেক উপকারিতা রয়েছে। বাড়ির সামনে এই গাছ লাগানো সময় মনে রাখবেন যে, এটি যেন বাড়ির দক্ষিণ-পশ্চিমে রোপণ না করা হয়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
জ্যোতিষকাহন Dream Interpretation: রাতে নিজের বা প্রিয়জনের মৃত্যুর স্বপ্ন! এ আসলে কোন ইঙ্গিত, কোনও বিপদ-সঙ্কেত কি Gallery April 24, 2024 Bangla Digital Desk প্রায়শই, রাতে ঘুমানোর সময় আমরা স্বপ্ন দেখি। কখনও কখনও আমরা এমন স্বপ্নে দেখি, যা দেখে আমাদের ঘুম ভেঙে যায় এবং আমরা ঘামতে শুরু করি। আসলে, অনেক সময় একজন ব্যক্তি যখন ঘুমের মধ্যে নিজের মৃত্যু বা পরিবারের সদস্যদের মৃত্যু দেখে তাঁরা ভয় পেয়ে যায়। তাঁদের সেই স্বপ্নের আসল মানে কী তা অনেকেই জানে না। জ্যোতিষশাস্ত্রে এই স্বপ্নের একটি বিশেষ অর্থ দেওয়া আছে। ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচির জ্যোতিষী সন্তোষ কুমার চৌবে (রাঁচি বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতিষশাস্ত্রে স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত) বলেছেন যে এই জাতীয় স্বপ্নগুলি সাধারণ। প্রায় প্রতিটি মানুষ জীবনের কোনও না কোনও সময়ে এমন স্বপ্ন দেখে। তিনি আরও বলেন, এমন স্বপ্ন দেখার পরে ভয় পাওয়া স্বাভাবিক। তবে মানুষের চিন্তা করার দরকার নেই, কারণ এটি একটি শুভ স্বপ্ন বলে মনে করা হয়। জ্যোতিষ আচার্য সন্তোষ কুমার চৌবে ব্যাখ্যা করেছেন যে আপনি যদি স্বপ্নে নিজেকে মৃত দেখেন তবে আপনার বয়স বেড়েছে এবং যদি আপনার উপর কোনও বড় সমস্যা হয় তবে বুঝতে হবে তারপর সেটাও স্থগিত করা হয়েছে। তাই এমন স্বপ্ন দেখা খুবই শুভ বলে মনে করা হয়। মৃত্যু মানে আপনার জীবন থেকে অশুভ জিনিসের সমাপ্তি। তিনি আরও বলেন, আপনি যদি আপনার কাছের কেউ বা আপনার পরিবারের কোনও সদস্যের মৃত্যু দেখে থাকেন তবে তা তাঁদের বয়স বৃদ্ধির লক্ষণ। কিছু নতুন সূচনা বা নতুন কিছু শুভ কিছু তাদের জন্য অপেক্ষা করছে। তিনি বাখ্যা করেন, আপনার বাড়িতে এবং পরিবারে সুখের পরিবেশ তৈরি করবে। তাই এমন স্বপ্ন দেখে চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। বরং, এমন স্বপ্ন দেখার পর, আপনার একেবারে নিশ্চিত এবং খুশি হওয়া উচিত।