Tag Archives: Wi-Fi

Slow Wi-Fi:ওয়াই-ফাই খুব স্লো? কোনও কাজই করতে পারছেন না? কয়েক ক্লিকেই হবে সব মুশকিল আসান

ওয়াই-ফাই স্লো হলে মুশকিল। ভিডিও কল থেকে স্ট্রিমিং, কিছুই হবে না। অনলাইন গেমিংয়েরও দফারফা। এককথায় সব কাজেই বাধা পড়বে। কিন্তু প্রশ্ন হল, ওয়াইফাই স্লো হয় কেন? এর অনেক কারণ হয়েছে। এর মধ্যে রাউটার থেকে দূরত্ব, পুরনো হার্ডওয়্যার, একসঙ্গে অনেকগুলো ডিভাইসে নেটওয়ার্ক কানেকশন ইত্যাদি অন্যতম।
ওয়াই-ফাই স্লো হলে মুশকিল। ভিডিও কল থেকে স্ট্রিমিং, কিছুই হবে না। অনলাইন গেমিংয়েরও দফারফা। এককথায় সব কাজেই বাধা পড়বে। কিন্তু প্রশ্ন হল, ওয়াইফাই স্লো হয় কেন? এর অনেক কারণ হয়েছে। এর মধ্যে রাউটার থেকে দূরত্ব, পুরনো হার্ডওয়্যার, একসঙ্গে অনেকগুলো ডিভাইসে নেটওয়ার্ক কানেকশন ইত্যাদি অন্যতম।
ব্যান্ডউইথ হগিং অ্যাপ্লিকেশন এবং ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারের কোনও সমস্যা থাকলেও নেট স্লো হতে পারে। সমস্যা থাকলে তার সমাধানও রয়েছে। সঠিক জায়গায় রাউটার রাখা, ৫GHz ব্যান্ড ব্যবহার, পুরনো সরঞ্জাম আপডেট ইত্যাদি করলে ইন্টারনেট ফের ফাস্ট চলবে।
ব্যান্ডউইথ হগিং অ্যাপ্লিকেশন এবং ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারের কোনও সমস্যা থাকলেও নেট স্লো হতে পারে। সমস্যা থাকলে তার সমাধানও রয়েছে। সঠিক জায়গায় রাউটার রাখা, ৫GHz ব্যান্ড ব্যবহার, পুরনো সরঞ্জাম আপডেট ইত্যাদি করলে ইন্টারনেট ফের ফাস্ট চলবে।
ওয়াই-ফাই স্লো হওয়ার সাধারণ কারণ: বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইসের কারণে ওয়াই-ফাই সিগন্যালে ব্যাঘাত ঘটতে পারে। সেটা মাইক্রোওয়েভ, বেবি মনিটর এমনকী প্রতিবেশীর ওয়াই-ফাই নেট ওয়ার্কের কারণেও হতে পারে। ২.৪ GHz ফ্রিকোয়েন্সি ব্র্যান্ড ব্যবহার করলে এমন ঘটনা খুব সাধারণ।
ওয়াই-ফাই স্লো হওয়ার সাধারণ কারণ: বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইসের কারণে ওয়াই-ফাই সিগন্যালে ব্যাঘাত ঘটতে পারে। সেটা মাইক্রোওয়েভ, বেবি মনিটর এমনকী প্রতিবেশীর ওয়াই-ফাই নেট ওয়ার্কের কারণেও হতে পারে। ২.৪ GHz ফ্রিকোয়েন্সি ব্র্যান্ড ব্যবহার করলে এমন ঘটনা খুব সাধারণ।
ডিভাইস যদি রাউটার থেকে দূরে থাকে তাহলেও সিগন্যালের সমস্যা হতে পারে। এছাড়া পুরু দেওয়াল, মেঝে বা মোটা ছাদের কারণেও এমনটা ঘটতে দেখা যায়। স্মার্টফোন, ল্যাপটপ, টিভি, গেমিং কনসোল ইত্যাদি একাধিক ডিভাইস যদি নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত থাকে তাহলেও ওয়াই-ফাই স্লো হয়ে যেতে পারে।
ডিভাইস যদি রাউটার থেকে দূরে থাকে তাহলেও সিগন্যালের সমস্যা হতে পারে। এছাড়া পুরু দেওয়াল, মেঝে বা মোটা ছাদের কারণেও এমনটা ঘটতে দেখা যায়। স্মার্টফোন, ল্যাপটপ, টিভি, গেমিং কনসোল ইত্যাদি একাধিক ডিভাইস যদি নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত থাকে তাহলেও ওয়াই-ফাই স্লো হয়ে যেতে পারে।
অনেক সময় পুরনো রাউটার বা ডিভাইস আধুনিক ইন্টারনেটের গতির সঙ্গে তাল মেলাতে পারে না। ফার্মওয়্যার পারফরম্যান্সের সমস্যার কারণেও এমনটা হতে পারে।
অনেক সময় পুরনো রাউটার বা ডিভাইস আধুনিক ইন্টারনেটের গতির সঙ্গে তাল মেলাতে পারে না। ফার্মওয়্যার পারফরম্যান্সের সমস্যার কারণেও এমনটা হতে পারে।
ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারের কোনও সমস্যা থাকলেও অনেক সময় ইন্টারনেট স্লো হয়ে যায়।
ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারের কোনও সমস্যা থাকলেও অনেক সময় ইন্টারনেট স্লো হয়ে যায়।
স্লো ওয়াই-ফাই ঠিক করার উপায়: ঘরের মাঝামাঝি রাউটার রাখা উচিত। খেয়াল রাখতে হবে ডিভাইসের থেকে দূরত্ব যেন বেশি না হয়।
স্লো ওয়াই-ফাই ঠিক করার উপায়: ঘরের মাঝামাঝি রাউটার রাখা উচিত। খেয়াল রাখতে হবে ডিভাইসের থেকে দূরত্ব যেন বেশি না হয়।
প্রতিবেশীর নেটওয়ার্ক থেকে বাঁচতে ম্যানুয়ালি রাউটারের চ্যানেল পরিবর্তন করা যায়। আধুনিক রাউটারে এই বৈশিষ্ট রয়েছে।
প্রতিবেশীর নেটওয়ার্ক থেকে বাঁচতে ম্যানুয়ালি রাউটারের চ্যানেল পরিবর্তন করা যায়। আধুনিক রাউটারে এই বৈশিষ্ট রয়েছে।
রাউটার যদি ডুয়াল-ব্যান্ড ফ্রিকোয়েন্সি সাপোর্ট করে তাহলে ৫GHz ব্যান্ডে স্যুইচ করা উচিত। এতে ভিড় কম এবং স্পিড বেশি পাওয়া যাবে।
রাউটার যদি ডুয়াল-ব্যান্ড ফ্রিকোয়েন্সি সাপোর্ট করে তাহলে ৫GHz ব্যান্ডে স্যুইচ করা উচিত। এতে ভিড় কম এবং স্পিড বেশি পাওয়া যাবে।
রাউটারের ফার্মওয়্যার নিয়মিত আপডেট করলে নিরাপত্তা এবং পারফরম্যান্স দুটোই ভাল মেলে। পুরনো রাউটার থাকলে আধুনিক মডেলে আপগ্রেড করার কথা ভাবা যায়। যা লেটেস্ট ওয়াই-ফাই স্ট্যান্ডার্ড সাপোর্ট করে যেমন ওয়াই-ফাই ৬।
রাউটারের ফার্মওয়্যার নিয়মিত আপডেট করলে নিরাপত্তা এবং পারফরম্যান্স দুটোই ভাল মেলে। পুরনো রাউটার থাকলে আধুনিক মডেলে আপগ্রেড করার কথা ভাবা যায়। যা লেটেস্ট ওয়াই-ফাই স্ট্যান্ডার্ড সাপোর্ট করে যেমন ওয়াই-ফাই ৬।