লাইফস্টাইল Healthy Food: ভাবছেন ফ্রিজের ঠান্ডায় সব টাটকা থাকে? এই ১০টি খাবার ভুলেও ফ্রিজে ঢোকাবেন না, তাহলে পচা-গলা খেতে হবে Gallery May 20, 2024 Bangla Digital Desk গরম পড়লেই খাবার-দাবার কাঁচা ফল, সবজি ফ্রিজে ঠেসে রাখেন৷ কারণ ফ্রিজের লো টেম্পারেচর বা কম তাপমাত্রায় খাবার নষ্ট হয় না৷ ঠান্ডায় ফল-সবজি টাটকা থাকে৷ কিন্তু সব সবজি ফ্রিজে রাখলে ঠিক টাটকা থাকে না৷ ১০টি এমন খাবার যা একেবারেই ফ্রিজে রাখবেন না, কারণ এতে উপকারের বদলে অপকার হয়৷ কলা- খুবই সাধারণ ফল, ছোট-বড় সকলেই খান৷ বাড়িতে কিনে রাখেন অনেকে৷ তবে বেশি দিন কলা রেখে খেলে ফ্রিজে রাখবেন না৷ কারণ ফ্রিজে কলা রাখলে খোসার রং কালো হয়ে যায়, স্বাদেও বদল আসে৷ সাধারণভাবে ঘরে রুম টেম্পারেচারে কলা রখুন, ভাল থাকবে৷ আলু- কখনই আলু ফ্রিজে রাখবেন না৷ এতে আলুর শর্করার মাত্রা বাড়ে এবং স্বাদের পরিবর্তন ঘটে৷ যা শরীরের জন্য মোটেই ভাল নয়৷ তাই আলু সবসময় ঘরের ঠান্ডা-অন্ধকার জায়গায় রাখুন৷ আলুর মতোই টম্যাটোও ফ্রিজে রাখবেন না৷ এতে টম্যাটো খুব তাড়াতাড়ি নরম হয়ে যায় এবং রান্নায় ব্যবহার বা খাবার অযোগ্য হয়ে যায়৷ পেঁয়াজ ফ্রিজে রাখলে নরম হয়ে যায়৷ ভিজে হয়ে খোসা উঠে যায়৷ রসুনও ফ্রিজে রাখবেন না৷ এতে রসুনের অঙ্কুর হয়ে যেতে পারে এবং এতে রসুনের খোসা নরম হয়ে যেতে পারে৷ ফ্রিজে অ্যাভাকাডো রাখলে তা সময়মতো পাকতে পারে না৷ ফলে কাঁচাই থেকে যায় যা খাওয়া যায় না৷ যে কোনও ধরনের রুটি বা পাউরুটি ফ্রিজে রাখলে তা শুকিয়ে যেতে পারে৷ ফলে শক্ত হয়ে তা নষ্ট হতে পারে যা কয়েকদিন পর আর খেতে পারবেন না৷ ফলে রুটি একটি বক্সের মধ্যে রেখে ঘরের ঠান্ডা জায়গায় রাখুন৷ মধু ফ্রিজে রাখলে তা শক্ত হয়ে ক্রিসটলের মতো হয়ে যেতে পারে, যা খেতে পারবেন না৷ মধু ঘরের ঠান্ডা জায়গায় রাখুন৷ কোনও সময়ই কফি বিন ফ্রিজে রাখবেন না৷ কারণ এতে ফ্রিজের ঠান্ডা আদ্রতায় নষ্ট হয়ে যায় কফির স্বাদ ও গন্ধ৷ কখনই ফ্রিজে তরমুজ বা এই ধরনের ফল রাখবেন না৷ কারণ ফ্রিজে রাখলে এই ফলগুলো পাক ধরে না৷
প্রযুক্তি Thunderstorm and Lightening: বজ্রবিদ্যুৎ সহ ধেয়ে আসছে ঝড়-বৃষ্টি, বিপদ থেকে বাঁচতে কী করবেন? বাজ পড়লে মোবাইল কোথায় রাখবেন Gallery May 19, 2024 Bangla Digital Desk বিদ্যুৎ চমকালেই বুক দুরুদুরু। টিভি, ফ্রিজের মতো ইলেকট্রনিক গ্যাজেট বন্ধ করতে হয় সবার আগে।। নাহলে ক্ষতি হতে পারে। কিন্তু মোবাইল? বাজ পড়লে ল্যান্ডলাইন ব্যবহার করতে নিষেধ করা হয়। কারণ বাইরের তারের সঙ্গে যোগ থাকায় ব্যক্তির গুরুতর জখম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু মোবাইলেও কি এরকম কিছু হতে পারে? বাজ পড়লে নিরাপদ জায়গায় থাকতে হবে। কাছে মোবাইল ফোন থাকুক আর না-ই থাকুক। অ্যাকুওয়েদারের সিনিয়র আবহাওয়াবিদ ড্যান কোটলোস্কি বলেছেন, “আসল বিষয় হল, বজ্রপাতের সময় আপনি কোথায় রয়েছেন। কেউ যদি মোবাইল ফোনের টাওয়ারের কাছে থাকে তাহলে বিপদ। কারণ মোবাইল ফোনের টাওয়ারে বাজ পড়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে”। বাজ পড়লে গাড়ি বা বাড়ির মধ্যে থাকাই সবচেয়ে নিরাপদ। সোজা কথায়, চার দেওয়ালের মধ্যে থাকতে হবে। খোলা জায়গা সবসময় বিপজ্জনক। শুধু চার দেওয়ালের মধ্যে থাকলেই হবে না। প্লাগ ইন করা ইলেকট্রনিক্স গ্যাজেটের থেকেও দূরে থাকতে হবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, “বাজ পড়ার সময় দেওয়ালের প্লাগে লাগানো যে কোনও ইলেকট্রনিক্স গ্যাজেটই বিপজ্জনক, কারণ সেগুলো বাইরের তারের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। মোবাইল ফোন বা ল্যাপটপ যদি প্লাগ ইন করা থাকে বা চার্জ করা হয়, সেটাও সমান বিপজ্জনক”। ন্যাশনাল ওয়েদার সার্ভিসের জন জেনসেনিয়াস বলছেন, “সহজ জিনিস হল, বাজ পড়ছে মানে বাড়ির ভিতরে থাকতে হবে। বাইরে নয়। এই সময় ইলেকট্রনিক্স গ্যাজেট প্লাগ থেকে খুলে নেওয়াই ভাল। শেষ বাজ পড়ার পর অন্তর আরও ৩০ মিনিট বাড়ির ভিতরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়”। অনেকে মনে করেন, মোবাইল ফোন বজ্রপাতকে আকর্ষণ করে। তবে এটা ভুল ধারণা। বজ্র নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মোবাইল বজ্রপাতকে আকর্ষণ করে না, তবে মোবাইলে বাজ পড়লে পুড়ে যাওয়ার বা গলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এখান থেকেই ভুল ধারণা তৈরি হয়েছে। অনেকে মনে করেন, মোবাইল ফোন বজ্রপাতকে আকর্ষণ করে। তবে এটা ভুল ধারণা। বজ্র নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মোবাইল বজ্রপাতকে আকর্ষণ করে না, তবে মোবাইলে বাজ পড়লে পুড়ে যাওয়ার বা গলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এখান থেকেই ভুল ধারণা তৈরি হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, “কোনও কিছুই বজ্রপাতকে আকর্ষণ করতে পারে না। তবে তার, তারের বেড়ার মতো বস্তুতে বজ্র প্রবাহিত হতে পারে। মোবাইল ফোনের সঙ্গে এর কোনও সম্পর্ক নেই”।
প্রযুক্তি, লাইফস্টাইল লাগবে না পুলিশ! সহজেই খুঁজে পাবেন চুরি বা হারিয়ে যাওয়া মোবাইল, জানুন কীভাবে Gallery May 13, 2024 Bangla Digital Desk বর্তমানে ফোন মানুষের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অঙ্গ হয়ে উঠেছে। এখন ফোনে মানুষের অনেক প্রয়োজনীয় তথ্য বা জিনিস থাকে। ফলে ফোন হারিয়ে গিলে মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ার মত অবস্থা হয়। ফোন হারিয়ে গেলে বা চুরি হয়ে গেলে তা দ্রুত খুঁজে পাওয়া বা ফোনের লোকেশন ট্র্যাক করার একটি সহজ উপায় রয়েছে। যেটা ব্যবহার করলে আপনি আপনার হারিয়ে যাওয়া ফোন পেয়ে যেতে পারেন। ফোন খুঁজে পাওয়ার জন্য গুগলের ফাইন্ড মাই ডিভাইস অ্যাপটি খুব কার্যকরী হতে পারে। গুগল প্লে স্টোর থেকে এই অ্যাপটি নামিয়ে ইনস্টল করে নিন। নিজের জি মেইল অ্যাকাউন্ট থেকে লগ ইন করতে হবে। এই অ্যাপের মাধ্যমে যে শুধু নিজের মোবাইল ট্র্যাক করতে পারবেন তা নয়, বাড়ির অন্যান্য মোবাইলও আপনি ট্র্যাক করতে পারবেন। অন্যান্য ফোনের তথ্য এই অ্যাপে নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে সেভ করলেই সব ফোন ট্র্যাক করা যায়। অ্যাপটি পুরো ইনস্টল করার পর ফোনের লোকেশন সবসময় অন রাখতে হবে। অ্যাপে এলার্ট সিস্টেমও রয়েছে। ফোন হারিয়ে যাওয়া বা চুরি হওয়ার পর যখনও তা অন করা হবে সেখান অ্যালার্ম বাজতে থাকবে। বাড়ির অন্যান্য সদস্যর স্মার্টফোনও অ্যাপে যোগ করার জন্য তাদের জিমেইল অ্যাকাউন্ট অ্যাড করতে হবে যার ফলে যে কোনও একটি ফোন হারিয়ে গেলে তার তথ্য আপনি অন্য ফোনে পেয়ে যাবেন। বাড়ির অন্যান্য সদস্যর স্মার্টফোনও অ্যাপে যোগ করার জন্য তাদের জিমেইল অ্যাকাউন্ট অ্যাড করতে হবে যার ফলে যে কোনও একটি ফোন হারিয়ে গেলে তার তথ্য আপনি অন্য ফোনে পেয়ে যাবেন।
অন্যান্য প্রযুক্তি, প্রযুক্তি Google Wallet: এবার ভারতে Google Wallet, এটি কি Google Pay-র বিকল্প? নতুন অ্যাপে কী কী সুবিধা মিলবে Gallery May 10, 2024 Bangla Digital Desk গুগল ভারতে Google Wallet ফোন অ্যাপ চালু করেছে, কিন্তু এটি ব্যবহারকারীদের Google Pay-এর মতো অর্থপ্রদান করার অনুমতি দেবে না। কীভাবে এই অ্যাপটি ডাউনলোড করা যাবে এবং এর কী কী ফিচার রয়েছে তা নিয়ে আজ আমরা কথা বলব। গুগল আমাদের দেশের ছোট ছোট সমস্যাগুলির কথা মাথায় রেখে একটি সমাধান নিয়ে এসেছে। কোম্পানি অবশেষে ভারতীয় ব্যবহারকারীদের জন্য Google Wallet অ্যাপ চালু করেছে। এবার থেকে এটি আমাদের দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় জিনিসগুলির উপর নজর রাখতে সাহায্য করবে। এই অ্যাপ বোর্ডিং পাস, লয়্যালটি কার্ড, সিনেমার টিকিট এবং আরও অনেক কিছুর মতো গুরুত্বপূর্ণ ডিজিটাল ডেটা সংরক্ষণ এবং পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করে। এটিকে Google Pay-এর বিকল্প হিসাবে ভাবা উচিত নয় কারণ এটি অর্থলেনদেনের সুযোগ দেয় না। গুগল ভারতে গুগল ওয়ালেট চালু করেছে। বুধবার, গুগল ভারতে গুগল ওয়ালেট চালু করার ঘোষণা দিয়েছে। গুগল লঞ্চের জন্য PVR এবং INOX, Air India, Indigo, Flipkart, Pine Labs, Kochi Metro, Abhibus সহ আরও ২০টি ভারতীয় ব্র্যান্ডের সঙ্গে পার্টনারশিপ করেছে। গুগলের ইন্ডিয়া ইঞ্জিনিয়ারিং লিড রাম পাপটলা জানিয়েছেন যে, “ভারতে Google Wallet-এর আগমন অ্যান্ড্রয়েডের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হবে। আমরা মানুষের দৈনন্দিন জীবনকে সহজ করার জন্য উদ্ভাবনী অভিজ্ঞতা নিয়ে এসেছি৷ এতে আমরা আনন্দিত৷ বোর্ডিং পাস থেকে লয়্যালটি কার্ড এবং ইভেন্টের টিকিট থেকে শুরু করে পাবলিক ট্রান্সপোর্ট পাস পর্যন্ত সবেতেই সাহায্য করবে এটি।” গুগল ওয়ালেট কী এবং কীভাবে এটি ডাউনলোড করতে পারেন? Google Wallet আমাদের ডকুমেন্ট সঞ্চয় করতে সাহায্য করবে যাতে যে কোনও সময় এগুলি অ্যাক্সেস করা যায়। Google Wallet-এর মাধ্যমে, অ্যান্ড্রয়েট ব্যবহারকারীরা অনায়াসে সিনেমা এবং ইভেন্টের টিকিট, বোর্ডিং পাস, লয়ালটি কার্ড এবং গিফট কার্ড, পাবলিক ট্রান্সপোর্টের টিকিট এবং এমনকি কর্পোরেট ব্যাজও সংরক্ষণ এবং অ্যাক্সেস করা যেতে পারে৷
প্রযুক্তি Tech News: কথা বলতে বলতে স্মার্টফোন গরম হয়ে যাচ্ছে? বন্ধ হয়ে যাচ্ছে চার্জিং? সাবধান ফোনে আগুন লাগতে পারে, বাঁচার ৫টি উপায় Gallery May 5, 2024 Bangla Digital Desk বর্তমান সময়ে, স্মার্টফোন অনেক কাজের জন্য একটি অপরিহার্য হাতিয়ার হয়ে উঠেছে। যেহেতু আমরা স্মার্টফোনের যুগে বাস করছি, তাই স্মার্টফোনের ওপর আমরা নির্ভরশীল তবে প্রায়ই আমাদের বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। সবচেয়ে সাধারণ এবং হামেশাই হয় এমন একটি সমস্যা হল ডিভাইসের অতিরিক্ত গরম হয়ে যাওয়া। আজ আমরা এই সমস্যার মূল কারণগুলি এবং কীভাবে স্মার্টফোনকে ধ্বংস হওয়া থেকে বাঁচাতে হবে তা নিয়ে আলোচনা করব। স্মার্টফোন গরম হয় কেন? আবহাওয়ার প্রভাব-স্মার্টফোন অত্যধিক গরম হওয়ার জন্য পরিবেশ একটি প্রাথমিক কারণ। গ্রীষ্ম এবং গরম জলবায়ু ডিভাইসের জন্য সমস্যা তৈরি করতে পারে এবং এতে যখন কাজ করা হয়, তখন এটি দ্রুত উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। এর জন্য ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপগুলি পরিষ্কার করতে হবে এবং কয়েক দিন অন্তর একবার ডিভাইসটি পুনরায় চালু করা উচিত।চার্জারের সঙ্গে সংযুক্ত থাকা অবস্থায় স্মার্টফোন ব্যবহার করা যখন আমাদের স্মার্টফোন চার্জ করার জন্য প্লাগ-ইন করা থাকে, তারপরও আমরা এটি ব্যবহার করতে থাকি, এতে ডিভাইসটিকে প্রভাবিত হয় এবং এটি অতিরিক্ত গরম হয়ে যায়। এর কারণ হল চার্জিং প্রক্রিয়া চলাকালীন, যখন ডিভাইসটি ব্যবহার করা হয় তখন এটি স্মার্টফোনের ব্যাটারিতে অতিরিক্ত চাপ ফেলে, যার ফলে দ্রুত গরম হয়ে যায়। স্মার্টফোনটি চার্জ করার জন্য প্লাগ ইন করার সময় এটির ব্যবহার না করার পরামর্শ দেওয়া হয়। স্মার্টফোনের কভার-এটি লক্ষ্য করা গিয়েছে যে স্মার্টফোনের পিছনের কভারটি সর্বদা একটি প্রতিরক্ষামূলক ঢাল নাও হতে পারে। কেন না, কিছু কভার তাপ চলাচলের প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে, যা তাপকে ডিভাইসে আটকে রেখে এটিকে গরম করে তোলে। ব্যাটারি স্বাস্থ্য-অনেক সময়, একটি স্মার্টফোনের ক্ষতিগ্রস্থ ব্যাটারিও ডিভাইসের অতিরিক্ত গরম হওয়ার কারণ হতে পারে। যদি হ্যান্ডসেট নিয়মিত অতিরিক্ত গরম হতে থাকে, তাহলে ব্যাটারি পরীক্ষা করা উচিত। লো-এন্ড প্রসেসর-যাঁরা স্মার্টফোনে গেমিং, ভিডিও স্ট্রিমিং এবং সোশ্যাল মিডিয়া ব্রাউজিং-এর মতো কাজ করেন- যাতে লো-এন্ড প্রসেসিং হয়, তাহলেও এটি অতিরিক্ত গরম হতে পারে। মাল্টিটাস্কিং এবং ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ-একই সঙ্গে একাধিক অ্যাপ চালানো বা ব্যাকগ্রাউন্ডে অনেক অ্যাপ খোলা রাখাও স্মার্টফোনের অতিরিক্ত গরমের কারণ। ডিভাইসটি কাজের চাপ পরিচালনা করতে তাপ উৎপাদন বৃদ্ধি করে। পুরনো সফ্টওয়্যার এবং তা আপডেট না করা-পুরনো সফ্টওয়্যার ডিভাইস গরম করার আরেকটি বড় কারণ। নিয়মিত আপডেটের অনুপস্থিতিতে স্মার্টফোনের স্বাস্থ্যের অবনতি হতে পারে।
অন্যান্য প্রযুক্তি, প্রযুক্তি Room Cooling Tips: AC ছাড়াই ঘর ভরবে শীতল হাওয়ায়! এই তাপপ্রবাহে সস্তায় ঠান্ডা থাকুন, Air Cooler-এর জন্য ছোট্ট একটা টোটকা Gallery April 29, 2024 Bangla Digital Desk বাংলাজুড়ে অস্বাভাবিক গরমে নাজেহাল প্রত্যেকে। বিপজ্জনক মাত্রা ছুঁতে চলেছে এই সপ্তাহেই। এই সময় সকাল থেকেই সূর্যের প্রকোপ দেখা যায় এবং বাতাসও প্রচণ্ড গরম হতে শুরু করে। অনেকের বাড়িতেই শুধুমাত্র ফ্যান রয়েছে, আবার কিছু কিছু বাড়িতে কুলারও ব্যবহার করা হয়। সকলেই নিজেদের সাধ্যমতো এই সময় ঘরবাড়ি ঠান্ডা রাখতে চেষ্টা করেন। কুলারগুলি ব্যবহারের আগে একে সঠিকভাবে প্রস্তুত করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, অন্যথায় এগুলি ঘর ঠান্ডা করবে না। অনেকেরই এসি কেনার সাধ্য নেই, তাই গরম শুরু হতে না হতেই কেউ কেউ কুলারের আশ্রয় নেন। সকলেই কুলার থেকে শীতল বাতাস পেতে চান এবং এর জন্য গ্রীষ্মকালে এটি ব্যবহারের আগে সঠিক ভাবে এটি প্রস্তুত করুন। শীতল বাতাসের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হল এর অবস্থান। অবস্থান ভাল না হলে কুলার থেকে শীতল বাতাস পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। তাই যখন গরমের মরশুমে প্রথমবার কুলার ইনস্টল করার দরকার হবে প্রথমে অবস্থান পরীক্ষা করা উচিত। এরপর এর কার্টেনটিকেও (হানি কম্ব প্যাড অথবা কুলিং প্যাড) দেখতে হবে। যদি এটি সম্পূর্ণরূপে ধুলোয় ঢেকে যায়, তাহলে এর মানে হল যে এটির মধ্য দিয়ে বাতাস সঠিক ভাবে যেতে পারে না। আর কার্টেনের ভেতর দিয়ে বাতাস ঠিকমতো না গেলে ঘর ঠান্ডা হবে না। কিছু মানুষ ৩-৪ বছর ধরে একই কার্টেনে চালাতে থাকেন, তবে এমনটি করা উচিত নয়। প্রতি ছয় মাস অন্তর কার্টেন বদলে ফেলা ভাল। অনেকেই হয়তো লক্ষ্য করেছেন যে, কুলারের কার্টেন কালো হয়ে গিয়েছে এবং সম্পূর্ণরূপে ধুলোয় ঢেকে গিয়েছে, এটিও একটি লক্ষণ যে কার্টেনটি বদলে নেওয়া উচিত। এই কার্টেনটি মাত্র ৮০ থেকে ১০০ টাকার মধ্যেই পাওয়া যায়। তবে একেক জায়গায় এই কার্টেনের একেক রকমের দাম।
প্রযুক্তি Summer: গাড়ির কোন কোণে বোতল রাখলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা জল থাকবে ঠান্ডা কুল, শান্তিতে মিটবে তৃষ্ণা Gallery April 25, 2024 Bangla Digital Desk দেশের বিভিন্ন প্রান্তেই এখন গরম৷ দিন দিন গরম বাড়ছে৷ তবে দেশে বেশিরভাগ সময়ই গ্রীষ্মকাল অনুভূত হয়৷ অনেকের কাজের সূত্রে অনেক ঘোরাঘুরি করতে হয়৷ এই গরমেও দিনভর গাড়ি নিয়ে এদিক থেকে ওদিক যেতে হয় কাজের জন্য৷ ফলে গাড়িতেই থাকে জলের বোতল৷ কিন্তু এই গরমে গাড়িতে থাকা বোতলের জল গরম হয়ে ওঠে৷ আর গরমে বারবার এতটাই তেষ্টা পায় যে সব সময় জলের বোতল সঙ্গে নিয়ে থাকতে হয়৷ কিন্তু বাইরের গরমের তুলনায় সেই ঠান্ডা জল কতক্ষণ ঠান্ডা রাখা সম্ভব? তীব্র দাবদাহের কারণে গাড়ির জল নিমেষেই গরম হয়ে যায়৷ ফলে গাড়িতে থাকা বোতলের জল হয়ে যায় খুবই গরম, যা খেয়ে তেষ্টা মেটে না৷ সাধারণত গাড়িতে জলের বোতল রাখায় জায়গা রয়েছে৷ কিন্তু সেখানে রাখলেই কী জল ঠান্ডা থাকবে? মোটেই নয়৷ আপনাদের এমন এক জায়গার কথা বলব যেখানে জল রাখলে থাকবে ঠান্ডা কুল কুল৷ গাড়ির মধ্যে এসির ভেন্ট যেখানে রয়েছে, তার মুখোমুখি রাখুন জলের বোতল৷ অর্থাৎ এসির ঠান্ডা হাওয়া যেন সরাসরি পায় আপনার জলের বোতল৷ এর ফলে গাড়ির ঠান্ডায় জলের বোতলও ঠান্ডা থাকবে৷ গরমে সেই জল খেয়ে আপনি শান্তি পাবেন৷ এই জায়গাটা হতে পারে আপনার গাড়ির সেন্ট্রাল কনসোল৷ সেখানে কাপ হোল্ডার থাকে৷ এই জায়গায় এসির হাওয়া আসে পর্যাপ্ত৷ ফলে এখানে জলের বোতল রাখলে অনেকক্ষণই গাড়িতে থাকা জল থাকবে ঠান্ডা৷
প্রযুক্তি Air Cooler Vs AC: এয়ার কুলার না এয়ার কন্ডিশনার? এই প্রবল জ্বালাপোড়়া গরমে কোনটি কাদের জন্য সেরা জানেন কি! কেনার আগে জরুরি টিপস Gallery April 22, 2024 Bangla Digital Desk এয়ার কুলার এবং এয়ার কন্ডিশনার দু’টিই জনপ্রিয় কুলিং সলিউশন। এয়ার কুলার জলে ভেজানো প্যাডের মাধ্যমে উষ্ণ বাতাস টেনে, বাষ্পীভবনের মাধ্যমে এটিকে ঠান্ডা করে এবং তারপরে এটিকে ঘরে ছেড়ে দিয়ে কাজ করে। এগুলি শক্তি-দক্ষ এবং পরিবেশবান্ধব, এয়ার কন্ডিশনারগুলির তুলনায় কম বিদ্যুৎ খরচ করে৷ তাছাড়া কুলার বাতাসে আর্দ্রতা যোগ করে, শুষ্ক আবহাওয়ার জন্য উপযুক্ত করে তোলে। এর বিপরীতে, এয়ার কন্ডিশনারগুলি বায়ুকে শীতল করতে একটি হিমায়ন চক্র ব্যবহার করে। পরিবেশ থেকে তাপ এবং আর্দ্রতা উভয়ই অপসারণ করে। যদিও তারা সুনির্দিষ্ট তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ প্রদান করে এবং আর্দ্র অবস্থায় সাধারণত কার্যকর। এয়ার কন্ডিশনার সাধারণত বেশি শক্তি খরচ করে এবং এটি ব্যয়বহুল। একটি এয়ার কুলার এবং একটি এয়ার কন্ডিশনার মধ্যে বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে জলবায়ু, বাজেট, এবং ব্যক্তিগত পছন্দের মতো নানা কারণ নির্ভর করে। কয়েক ব্র্যান্ডের দুই মেশিনের মধ্যে তুলনা করে দেখা যাক বিষয়টা। Haier 1.5 Ton 3 Star Triple Inverter Intelli Smart Split AC- বাড়ির জন্য একটি ভাল এয়ার কন্ডিশনার কেনার সময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে, তা হল সেই নির্দিষ্ট ব্র্যান্ডের নির্ভরযোগ্যতা। Haier হল এমনই একটি ব্র্যান্ড যার উপর একটি স্মার্ট স্পিল এসি কেনার সময়ে অন্ধভাবে নির্ভর করা যেতে পারে। এই তালিকায় উল্লেখযোগ্য হল হায়ার ১.৫ টন ৩ স্টার ট্রিপল ইনভার্টার ইন্টেলি স্মার্ট স্প্লিট এসি। এই স্মার্ট স্প্লিট এসি নিশ্চিত করবে যে গ্রীষ্মের মরশুমে ঘরটি সুন্দর এবং আরামদায়ক থাকবে। ৩-স্টার BEE রেটিং নিশ্চিত করে যে এটি একটি উচ্চ শক্তি-সাশ্রয়ী পণ্য, যা তুলনামূলকভাবে খুব বেশি বিদ্যুৎ খরচ করবে না। Carrier 1.5 Ton 3 Star AI Flexicool Inverter Split AC- ক্যারিয়ার ১.৫ টন ৩ স্টার এআই ফ্লেক্সিকুল ইনভার্টার স্প্লিট এসি একটি উচ্চ-কার্যক্ষমতাসম্পন্ন যন্ত্র, যা দক্ষতার সঙ্গে আরামের সমন্বয় ঘটায়। Flexicool Inverter প্রযুক্তি ব্যবহার করে, এটি বিভিন্ন তাপের মাত্রার সঙ্গে সামঞ্জস্য করে এবং কাস্টমাইজড কুলিংয়ের জন্য একটি ৬-ইন-১ রূপান্তরযোগ্য ফাংশন অফার করে, যা ৫০% পর্যন্ত শক্তি খরচ কমিয়ে দেয়। ১.৫ টন ধারণক্ষমতা-সহ, এটি মাঝারি আকারের ঘরের জন্য উপযুক্ত, ৪৮০০ ওয়াট কুলিং পাওয়ার এবং দীর্ঘস্থায়ী কার্যক্ষমতার জন্য ১০০% কপার কনডেন্সার কয়েল সরবরাহ করে। এই AC ৩-স্টার রেটিং-সহ আসে, কম্প্রেসারে ১০-বছরের ওয়ারেন্টি, PCB-তে ৫ বছর এবং পণ্যে ১ বছরের ওয়ারেন্টি-সহ পাওয়া যায়। উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে রয়েছে অ্যাকোয়া ক্লিয়ার সুরক্ষা, একটি এইচডি ফিল্টার এবং অটো-রিস্টার্ট এবং রেফ্রিজারেন্ট লিকেজ সনাক্তকরণের মতো স্মার্ট ফাংশন, ক্রমাগত শীতল এবং সর্বোত্তম আরাম নিশ্চিত করা। Crompton Optimus Desert Air Cooler- ক্রম্পটন অপটিমাস ডেজার্ট এয়ার কুলার উচ্চতর এয়ার ডেলিভারি, উন্নত কুলিং কর্মক্ষমতা এবং ব্যবহারকারী বান্ধব ফাংশন প্রদান করে। একটি ৬৫L ক্ষমতা, ৫৫০০ CMH এয়ার ডেলিভারি এবং ৫৫ ফুট এয়ার থ্রো নিয়ে তৈরি, এটি ৬৫০ বর্গফুট পর্যন্ত জায়গার জন্য আদর্শ। মোটরচালিত অটো-সুইং ল্যুভার্স বাতাস নিশ্চিত করে। এর কমপ্যাক্ট মাত্রা (৪৩ x ৪৪ x ৬৬ সেমি) এটিকে স্থান-দক্ষ করে তোলে। এটিতে রিমোট কন্ট্রোল অন্তর্ভুক্ত নয়, ম্যানুয়াল অপারেশন প্রয়োজন।
প্রযুক্তি Tech News: ফোনের সব ফোটো উড়ে যেতে পারে যখন-তখন, একটু সাবধান না হলেই বিপদে পড়বেন! Gallery April 21, 2024 Bangla Digital Desk এই সপ্তাহের শুরুতে, এটি রিপোর্ট করা হয়েছিল যে একটি ভারতীয় ব্র্যান্ড একটি বড় ডেটা চুরির সম্মুখীন হয়েছে। যেখানে অভিযোগ করা হয়েছে যে ৭.৫ মিলিয়ন গ্রাহক এই পণ্য ব্যবহার করে প্রভাবিত হতে পারেন। বোট ডেটা চুরির বিষয়টি এখনও নিশ্চিত করেনি। তবে সংস্থাটি সক্রিয়ভাবে সমস্যাটির তদন্ত করছে। এই ধরনের ডেটা চুরি অনেকের কাছেই কঠিন হতে পারে, বিশেষ করে যাঁরা কোনওভাবে প্রভাবিত হতে পারেন। এখন, কেউ যদি কখনও বোট থেকে একটি পণ্য কিনে থাকেন, সম্ভাবনা রয়েছে যে সেই ডেটাও ডাটাবেসের অংশ ছিল। যা এটিকে ডার্ক ওয়েবে বিক্রি করা হচ্ছে। সুতরাং, কেউ যদি এই ধরনের ডেটা চুরির দ্বারা প্রভাবিত হন, তাহলে তাঁদের চিন্তিত হওয়া উচিত। McAfee-এর নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা অনলাইন ক্রিয়াকলাপ সম্পর্কে সতর্ক এবং সতর্ক থাকার প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে কথা বলেছেন, বিশেষ করে ঘটনাটি প্রথম রিপোর্ট হওয়ার কয়েক দিনের মধ্যে। McAfee-এর নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন যে, “এই ফাঁস হওয়া ডেটাসেটে নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর, ই-মেল আইডি, পাসওয়ার্ড, অর্থপ্রদানের বিবরণ, আধারের বিবরণ এবং আরও অনেক কিছু সহ অত্যন্ত সংবেদনশীল ব্যক্তিগত সনাক্তযোগ্য তথ্য (PII) থাকতে পারে, যা গোপনীয়তা এবং সুরক্ষা সম্পর্কে উদ্বেগ বাড়ায়৷ অতএব, যে কোনও সম্ভাব্য জালিয়াতি বা পরিচয় চুরি থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া আগের চেয়ে আরও গুরুত্বপূর্ণ।” কেউ যদি ডেটা চুরির দ্বারা প্রভাবিত হয়ে থাকেন, তবে ৫টি জিনিস করতে হবে -পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করুন: অবিলম্বে সমস্ত অনলাইন অ্যাকাউন্টের জন্য নিজেদের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করুন। যেগুলি লঙ্ঘন করা ডেটার সঙ্গে কোনও শংসাপত্র শেয়ার করে। শক্তিশালী, অনন্য পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন এবং সেগুলিকে নিরাপদে সংরক্ষণ করতে একটি পাসওয়ার্ড ম্যানেজার ব্যবহার করার কথা বিবেচনা করুন। অ্যাকাউন্টগুলি নিরীক্ষণ করুন: যে কোনও অননুমোদিত লেনদেনের জন্য নিয়মিতভাবে ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট, ক্রেডিট কার্ড স্টেটমেন্ট এবং অন্যান্য আর্থিক অ্যাকাউন্টগুলি পর্যালোচনা করুন। টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন এনেবল করুন: অ্যাকাউন্টে নিরাপত্তার একটি অতিরিক্ত স্তর যোগ করতে যখনই সম্ভব টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন এনেবল করুন। ফিশিং প্রচেষ্টা থেকে সতর্ক থাকুন: ফিশিং ই-মেল, কল বা পাঠ্যের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন, যেগুলি সংবেদনশীল তথ্য প্রকাশ করার জন্য প্রতারণা করতে পারে৷ যে কোনও অযাচিত যোগাযোগের ব্যাপারে সন্দেহপ্রবণ হন এবং কোনও ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করার আগে উৎস যাচাই করুন। একটি আইডেন্টিটি মনিটরিং পরিষেবা নথিভুক্ত করা: আজ অত্যাধুনিক AI-সক্ষম প্রযুক্তি উপলব্ধ, বেশ কিছু বিশ্বস্ত-যোগ্য নিরাপত্তা সমাধান গ্রাহকদের ডেটা সুরক্ষার জন্য গাইড করতে পারে। ভোক্তারা তাঁদের সংবেদনশীল ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রাখতে পারেন, যদি তাঁদের ডেটা ডার্ক ওয়েবে পাওয়া যায়, তবে প্রাথমিক সতর্কতাও এর মাধ্যমে মিলবে।
প্রযুক্তি ঘাপটি মেরে বসে বিপদ! হোটেল বুকিং থেকে অনলাইন শপিং, যে ভাবে ফাঁদ পাতছে হ্যাকাররা, না জানলে খোয়া যাবে টাকা Gallery April 21, 2024 Bangla Digital Desk মাইক্রোসফট হল সবচেয়ে বড় হাতিয়ার যা স্ক্যামাররা ফিশিং আক্রমণের লক্ষ্যে ব্যবহার করে। এর পরেই রয়েছে গুগল। এই দুটি টেক জায়ান্ট হ্যাকারদের জনপ্রিয় লক্ষ্য, কেন না এই দুটি টেক জায়ান্টের প্রতি মানুষের বিশ্বাস রয়েছে, তাই অনেক সময় অসাবধানতাবশত অনেকেই নিজেদের গোপন তথ্য শেয়ার করে দেন। দিন দিন সাইবার অপরাধ বাড়ছে এবং ২০২৪ ব্যবহারকারীদের জন্য উদ্বেগজনক সময় হতে চলেছে৷ চেক পয়েন্টের নতুন প্রতিবেদন এই সমস্যাগুলিকে হাইলাইট করেছে। ফিশিংয়ের ক্ষেত্রে ৩৮ শতাংশেরও বেশি ক্ষেত্রে স্ক্যামাররা মাইক্রোসফটকে বেছে নিয়েছে। সাইবারসিকিউরিটি ফার্ম উল্লেখ করেছে যে, আক্রমণকারীরা মাইক্রোসফটের বিভিন্ন প্রোডাক্টগুলির মতো জাল ওয়েবসাইট তৈরি করে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, ব্যবহারকারীরা যে ওয়েবসাইটগুলি খোলেন, সেগুলি সুরক্ষিত কি না এবং আসল এবং নকলের মধ্যে পার্থক্য করার রয়েছে কি না তা URL দেখে পর্যবেক্ষণ করা গুরুত্বপূর্ণ৷ প্রতিবেদনে ফিরে আসা যাক, গুগলের ক্ষেত্রে এই পরিসংখ্যান ১১ শতাংশ। এরপরেই তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে লিঙ্কডইনের মতো প্রতিষ্ঠান। তারপরে অ্যাপল এবং ডিএইচএল রয়েছে শীর্ষ পাঁচের শেষে। হ্যাকারদের দ্বারা ফিশিংয়ের জন্য ব্যবহৃত শীর্ষ ১০টি সর্বাধিক অনুকরণ করা প্রযুক্তি ব্র্যান্ড এবং সেখানে হ্যাকিংয়ের সম্ভাব্য অনুপাত-মাইক্রোসফট – ৩৮ শতাংশ, গুগল – ১১ শতাংশ, লিঙ্কডইন – ১১ শতাংশ, অ্যাপল – ৫ শতাংশ, ডিএইচএল – ৫ শতাংশ, অ্যামাজন – ৩ শতাংশ, ফেসবুক – ২ শতাংশ, রোবলক্স – ২ শতাংশ, ওয়েলস ফার্গো – ২ শতাংশ, এয়ারবিএনবি – ১ শতাংশ তালিকার সবচেয়ে বড় আশ্চর্য বিষয় হল যে, আমাজন এবং ফেসবুক এই স্ক্যামারদের পছন্দের তালিকায় তেমন বেশি জনপ্রিয় নয়, বিশেষ করে যখন এই প্রযুক্তি দ্বারা ছদ্মবেশে মানুষদের প্রতারণা করা আরও সহজ। ব্র্যান্ড ফিশিং অ্যাটাক কী?চেক পয়েন্ট ব্যাখ্যা করেছে যে, অপরাধীরা প্রকৃত সাইটের অনুরূপ ডোমেন নেম বা URL এবং ওয়েব-পেজ ডিজাইন ব্যবহার করে একটি সুপরিচিত ব্র্যান্ডের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট অনুকরণ করার চেষ্টা করে। জাল ওয়েবসাইট ব্যবহার করে, এই স্ক্যামাররা সহজেই একটি ফর্ম তৈরি করতে পারে যা তারা ব্যবহার করে।