চা ছাড়া বঙ্গজীবন ভাবাই যায় না৷ কেউ নিয়মমাফিক সকাল বিকেল চা পান করেন৷ অনেকেই আবার যাকে বলে ‘চা-রসিক’৷ ভাল চায়ের জন্য তাঁরা পণ রাখতে পারেন অনেক কিছুই৷ তাঁদের জন্য ২১ মে দিনটি গুরুত্বপূর্ণ৷ কারণ এই দিনটি আন্তর্জাতিক চা দিবস

Tea Side Effects: আপনি চাপ্রেমিক? ভুলেও চা খাবেন না এঁরা! খেলেই কাদের চরম বিপদ? জানুন কোন রোগে এই পানীয় এড়িয়ে যাবেন

চা ছাড়া বঙ্গজীবন ভাবাই যায় না৷ কেউ নিয়মমাফিক সকাল বিকেল চা পান করেন৷ অনেকেই আবার যাকে বলে ‘চা-রসিক’৷ ভাল চায়ের জন্য তাঁরা পণ রাখতে পারেন অনেক কিছুই৷ তাঁদের জন্য ২১ মে দিনটি গুরুত্বপূর্ণ৷ কারণ এই দিনটি আন্তর্জাতিক চা দিবস
চা ছাড়া বঙ্গজীবন ভাবাই যায় না৷ কেউ নিয়মমাফিক সকাল বিকেল চা পান করেন৷ অনেকেই আবার যাকে বলে ‘চা-রসিক’৷ ভাল চায়ের জন্য তাঁরা পণ রাখতে পারেন অনেক কিছুই৷ তাঁদের জন্য ২১ মে দিনটি গুরুত্বপূর্ণ৷ কারণ এই দিনটি আন্তর্জাতিক চা দিবস

 

 মশলা চা, কালো চা, দুধ চা, গ্রিন টি, ফ্লেভার্ড টি, আইস টি-চায়ের রকমফেরের কমতি নেই৷ চায়ের ভালমন্দ দু’ দিকই আছে৷ চা দিবসে জেনে নিন এর উপকারিতা ও ক্ষতিকর দু’ দিকই৷ বলছেন পুষ্টিবিদ সিমরন সাইনি৷
মশলা চা, কালো চা, দুধ চা, গ্রিন টি, ফ্লেভার্ড টি, আইস টি-চায়ের রকমফেরের কমতি নেই৷ চায়ের ভালমন্দ দু’ দিকই আছে৷ চা দিবসে জেনে নিন এর উপকারিতা ও ক্ষতিকর দু’ দিকই৷ বলছেন পুষ্টিবিদ সিমরন সাইনি৷

 

চায়ের একাধিক উপকারিতা আছে৷ ইনফ্লেম্যাশন কমিয়ে দেয়৷ হৃদযন্ত্রের সুস্থতা বজায় রেখে বাড়িয়ে দেয় আয়ুষ্কাল৷
চায়ের একাধিক উপকারিতা আছে৷ ইনফ্লেম্যাশন কমিয়ে দেয়৷ হৃদযন্ত্রের সুস্থতা বজায় রেখে বাড়িয়ে দেয় আয়ুষ্কাল৷

 

চায়ের গুণে কমে যায় হৃদরোগ, আর্থ্রাইটিস এবং ডায়াবেটিস৷ নিত্যনতুন গবেষণায় উঠে আসছে চায়ের একাধিক উপকারিতা৷
চায়ের গুণে কমে যায় হৃদরোগ, আর্থ্রাইটিস এবং ডায়াবেটিস৷ নিত্যনতুন গবেষণায় উঠে আসছে চায়ের একাধিক উপকারিতা৷

 

তবে একইসঙ্গে একাধিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও আছে চাপানের৷ বিশেষ করে অত্যধিক চা খেলে বেশ ক্ষতি হতে পারে শরীরের৷
তবে একইসঙ্গে একাধিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও আছে চাপানের৷ বিশেষ করে অত্যধিক চা খেলে বেশ ক্ষতি হতে পারে শরীরের৷

 

প্রকৃতিগত ভাবে চা আম্লিক পানীয়৷ ফলে চা খেলে অ্যাসিডিটি, বুক জ্বলে যাওয়ার মতো শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ যাঁদের ঘন ঘন অ্যাসিডিটি হয় এবং যাঁদের পেটে সংক্রমণ আছে, তাঁরা বেশি চা খাবেন না৷
প্রকৃতিগত ভাবে চা আম্লিক পানীয়৷ ফলে চা খেলে অ্যাসিডিটি, বুক জ্বলে যাওয়ার মতো শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ যাঁদের ঘন ঘন অ্যাসিডিটি হয় এবং যাঁদের পেটে সংক্রমণ আছে, তাঁরা বেশি চা খাবেন না৷

 

চায়ের মধ্যে আছে ক্যাফেইন৷ এই যৌগ প্রাকৃতিক ডিহাইড্রেটর৷ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ডিহাইড্রেশনের কারণ হতে পারে চায়ের ক্যাফেইন৷
চায়ের মধ্যে আছে ক্যাফেইন৷ এই যৌগ প্রাকৃতিক ডিহাইড্রেটর৷ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ডিহাইড্রেশনের কারণ হতে পারে চায়ের ক্যাফেইন৷

 

চায়ের ট্যানিনের জেরে শরীরে লৌহ বা আয়রন শোষিত হতে বাধা পেতে পারে৷ তাই রক্তাল্পতার সমস্যা থাকলে চা পরিমিত পরিমাণে পান করুন৷
চায়ের ট্যানিনের জেরে শরীরে লৌহ বা আয়রন শোষিত হতে বাধা পেতে পারে৷ তাই রক্তাল্পতার সমস্যা থাকলে চা পরিমিত পরিমাণে পান করুন৷

 

চায়ের ক্যাফেইনের জেরে অনিদ্রা বা অপর্যাপ্ত ঘুমের বিপত্তি দেখা দেয়৷ তাই ঘুমের সমস্যা থাকলে বেশি চা খাবেন না৷
চায়ের ক্যাফেইনের জেরে অনিদ্রা বা অপর্যাপ্ত ঘুমের বিপত্তি দেখা দেয়৷ তাই ঘুমের সমস্যা থাকলে বেশি চা খাবেন না৷

 

দিনে কত কাপ চা খেতে পারেন, সে বিষয়ে শেষ কথা বলেন চিকিৎসকই৷ কিন্তু সার্বিকভাবে বলা হয় দৈনিক গড়ে ৩ থেকে ৪ কাপ চা পান করা যায়৷ তার বেশি না খাওয়াই ভাল৷
দিনে কত কাপ চা খেতে পারেন, সে বিষয়ে শেষ কথা বলেন চিকিৎসকই৷ কিন্তু সার্বিকভাবে বলা হয় দৈনিক গড়ে ৩ থেকে ৪ কাপ চা পান করা যায়৷ তার বেশি না খাওয়াই ভাল৷