Tag Archives: international tea day

International Tea Day-Knowledge Story: প্রতি সেকেন্ডে গোটা বিশ্বের মানুষ কত কাপ চা খান জানেন? চিনের সঙ্গে চা-এর কী যোগ? জানুন

চা শব্দটি চিনা শব্দ! তবে এই চা-তেই যেন বাঙালির আবেগ। প্রতিদিন সকালে চায়ের কাপে চুমুক না দিতে পারলে দিনটা যেন মাটি হয়ে যায় অনেকেরই। আবার জলখাবারের পর কিংবা কাজের ফাঁকে নিজেকে চাঙ্গা রাখতে এক কাপ চায়ের জুড়ি মেলা ভার। photo source collected 
চা শব্দটি চিনা শব্দ! তবে এই চা-তেই যেন বাঙালির আবেগ। প্রতিদিন সকালে চায়ের কাপে চুমুক না দিতে পারলে দিনটা যেন মাটি হয়ে যায় অনেকেরই। আবার জলখাবারের পর কিংবা কাজের ফাঁকে নিজেকে চাঙ্গা রাখতে এক কাপ চায়ের জুড়ি মেলা ভার। photo source collected
দেশ তথা বিশ্বে চা প্রেমী মানুষের সংখ্যা অগণিত। সকাল সন্ধ্যার আড্ডায় কিংবা ঘুম ভাঙা ভোরে এক কাপ চা হৃদয়ে প্রশান্তি এনে দেয়। তবে কি জানেন চা প্রেমী মানুষদের জন্য একটি স্পেশাল দিন আছে! ‘চা দিবস’ বলেও পরিচিত এই দিনটি উদযাপনের জন্যও আছে বিশেষ কারণ।photo source collected 
দেশ তথা বিশ্বে চা প্রেমী মানুষের সংখ্যা অগণিত। সকাল সন্ধ্যার আড্ডায় কিংবা ঘুম ভাঙা ভোরে এক কাপ চা হৃদয়ে প্রশান্তি এনে দেয়। তবে কি জানেন চা প্রেমী মানুষদের জন্য একটি স্পেশাল দিন আছে! ‘চা দিবস’ বলেও পরিচিত এই দিনটি উদযাপনের জন্যও আছে বিশেষ কারণ।photo source collected
২১ শে মে দিনটিকে বিশ্ব জুড়ে প্রসিদ্ধ বিশ্ব চা দিবস। সেজন্য বলা যায়, আজ ২১ শে মে এই দিনটি চা প্রেমীদের দিন। অনেকেই আজকের দিনটি আরও স্পেশাল করতে উদযাপনে একত্রিত করেন, কিংবা মেতে উঠেন চা আড্ডায়।photo source collected 

২১ শে মে দিনটিকে বিশ্ব জুড়ে প্রসিদ্ধ বিশ্ব চা দিবস। সেজন্য বলা যায়, আজ ২১ শে মে এই দিনটি চা প্রেমীদের দিন। অনেকেই আজকের দিনটি আরও স্পেশাল করতে উদযাপনে একত্রিত করেন, কিংবা মেতে উঠেন চা আড্ডায়।photo source collected
২০০৫ সালে চা উৎপাদনকারী দেশগুলো এক হয়ে আন্তর্জাতিক চা দিবস পালন করে। এই দেশগুলো হল- শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ইন্দোনেশিয়া, কেনিয়া, মালয়েশিয়া ও উগান্ডা। পরে ২০১৯ সালে ২১ মে বিশ্ব চা দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।photo source collected 
২০০৫ সালে চা উৎপাদনকারী দেশগুলো এক হয়ে আন্তর্জাতিক চা দিবস পালন করে। এই দেশগুলো হল- শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ইন্দোনেশিয়া, কেনিয়া, মালয়েশিয়া ও উগান্ডা। পরে ২০১৯ সালে ২১ মে বিশ্ব চা দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।photo source collected
২০১৯ সালের ২১ ডিসেম্বর জাতিসংঘ চা দিবসকে হ্যাঁ বলে। ২০২০ সালের ২১ মে জাতিসংঘ প্রথম আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্ব চা দিবস পালন করে। ধারণা করা হয়, বিশ্বের জনসংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চা পানকারীদের সংখ্যাও বাড়বে। ভারত ও চিনে চায়ের ব্যাপক জনপ্রিয়তা আছে। চা পানে এই দুটি দেশ বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৩৭ শতাংশ অবদান রাখে। photo source collected 
২০১৯ সালের ২১ ডিসেম্বর জাতিসংঘ চা দিবসকে হ্যাঁ বলে। ২০২০ সালের ২১ মে জাতিসংঘ প্রথম আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্ব চা দিবস পালন করে। ধারণা করা হয়, বিশ্বের জনসংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চা পানকারীদের সংখ্যাও বাড়বে। ভারত ও চিনে চায়ের ব্যাপক জনপ্রিয়তা আছে। চা পানে এই দুটি দেশ বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৩৭ শতাংশ অবদান রাখে। photo source collected 
একটি সমীক্ষানুযায়ী, প্রতি সেকেন্ডে মানুষ ২৫ হাজার কাপ চা পান করেন। অর্থাৎ প্রতিদিন দুই বিলিয়ন কাপেরও বেশি চা পান করা হয়।  (তথ্য: জুলফিকার মোল্যা)
একটি সমীক্ষানুযায়ী, প্রতি সেকেন্ডে মানুষ ২৫ হাজার কাপ চা পান করেন। অর্থাৎ প্রতিদিন দুই বিলিয়ন কাপেরও বেশি চা পান করা হয়।  (তথ্য: জুলফিকার মোল্যা)

 

Tea Side Effects: আপনি চাপ্রেমিক? ভুলেও চা খাবেন না এঁরা! খেলেই কাদের চরম বিপদ? জানুন কোন রোগে এই পানীয় এড়িয়ে যাবেন

চা ছাড়া বঙ্গজীবন ভাবাই যায় না৷ কেউ নিয়মমাফিক সকাল বিকেল চা পান করেন৷ অনেকেই আবার যাকে বলে ‘চা-রসিক’৷ ভাল চায়ের জন্য তাঁরা পণ রাখতে পারেন অনেক কিছুই৷ তাঁদের জন্য ২১ মে দিনটি গুরুত্বপূর্ণ৷ কারণ এই দিনটি আন্তর্জাতিক চা দিবস
চা ছাড়া বঙ্গজীবন ভাবাই যায় না৷ কেউ নিয়মমাফিক সকাল বিকেল চা পান করেন৷ অনেকেই আবার যাকে বলে ‘চা-রসিক’৷ ভাল চায়ের জন্য তাঁরা পণ রাখতে পারেন অনেক কিছুই৷ তাঁদের জন্য ২১ মে দিনটি গুরুত্বপূর্ণ৷ কারণ এই দিনটি আন্তর্জাতিক চা দিবস

 

 মশলা চা, কালো চা, দুধ চা, গ্রিন টি, ফ্লেভার্ড টি, আইস টি-চায়ের রকমফেরের কমতি নেই৷ চায়ের ভালমন্দ দু’ দিকই আছে৷ চা দিবসে জেনে নিন এর উপকারিতা ও ক্ষতিকর দু’ দিকই৷ বলছেন পুষ্টিবিদ সিমরন সাইনি৷
মশলা চা, কালো চা, দুধ চা, গ্রিন টি, ফ্লেভার্ড টি, আইস টি-চায়ের রকমফেরের কমতি নেই৷ চায়ের ভালমন্দ দু’ দিকই আছে৷ চা দিবসে জেনে নিন এর উপকারিতা ও ক্ষতিকর দু’ দিকই৷ বলছেন পুষ্টিবিদ সিমরন সাইনি৷

 

চায়ের একাধিক উপকারিতা আছে৷ ইনফ্লেম্যাশন কমিয়ে দেয়৷ হৃদযন্ত্রের সুস্থতা বজায় রেখে বাড়িয়ে দেয় আয়ুষ্কাল৷
চায়ের একাধিক উপকারিতা আছে৷ ইনফ্লেম্যাশন কমিয়ে দেয়৷ হৃদযন্ত্রের সুস্থতা বজায় রেখে বাড়িয়ে দেয় আয়ুষ্কাল৷

 

চায়ের গুণে কমে যায় হৃদরোগ, আর্থ্রাইটিস এবং ডায়াবেটিস৷ নিত্যনতুন গবেষণায় উঠে আসছে চায়ের একাধিক উপকারিতা৷
চায়ের গুণে কমে যায় হৃদরোগ, আর্থ্রাইটিস এবং ডায়াবেটিস৷ নিত্যনতুন গবেষণায় উঠে আসছে চায়ের একাধিক উপকারিতা৷

 

তবে একইসঙ্গে একাধিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও আছে চাপানের৷ বিশেষ করে অত্যধিক চা খেলে বেশ ক্ষতি হতে পারে শরীরের৷
তবে একইসঙ্গে একাধিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও আছে চাপানের৷ বিশেষ করে অত্যধিক চা খেলে বেশ ক্ষতি হতে পারে শরীরের৷

 

প্রকৃতিগত ভাবে চা আম্লিক পানীয়৷ ফলে চা খেলে অ্যাসিডিটি, বুক জ্বলে যাওয়ার মতো শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ যাঁদের ঘন ঘন অ্যাসিডিটি হয় এবং যাঁদের পেটে সংক্রমণ আছে, তাঁরা বেশি চা খাবেন না৷
প্রকৃতিগত ভাবে চা আম্লিক পানীয়৷ ফলে চা খেলে অ্যাসিডিটি, বুক জ্বলে যাওয়ার মতো শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ যাঁদের ঘন ঘন অ্যাসিডিটি হয় এবং যাঁদের পেটে সংক্রমণ আছে, তাঁরা বেশি চা খাবেন না৷

 

চায়ের মধ্যে আছে ক্যাফেইন৷ এই যৌগ প্রাকৃতিক ডিহাইড্রেটর৷ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ডিহাইড্রেশনের কারণ হতে পারে চায়ের ক্যাফেইন৷
চায়ের মধ্যে আছে ক্যাফেইন৷ এই যৌগ প্রাকৃতিক ডিহাইড্রেটর৷ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ডিহাইড্রেশনের কারণ হতে পারে চায়ের ক্যাফেইন৷

 

চায়ের ট্যানিনের জেরে শরীরে লৌহ বা আয়রন শোষিত হতে বাধা পেতে পারে৷ তাই রক্তাল্পতার সমস্যা থাকলে চা পরিমিত পরিমাণে পান করুন৷
চায়ের ট্যানিনের জেরে শরীরে লৌহ বা আয়রন শোষিত হতে বাধা পেতে পারে৷ তাই রক্তাল্পতার সমস্যা থাকলে চা পরিমিত পরিমাণে পান করুন৷

 

চায়ের ক্যাফেইনের জেরে অনিদ্রা বা অপর্যাপ্ত ঘুমের বিপত্তি দেখা দেয়৷ তাই ঘুমের সমস্যা থাকলে বেশি চা খাবেন না৷
চায়ের ক্যাফেইনের জেরে অনিদ্রা বা অপর্যাপ্ত ঘুমের বিপত্তি দেখা দেয়৷ তাই ঘুমের সমস্যা থাকলে বেশি চা খাবেন না৷

 

দিনে কত কাপ চা খেতে পারেন, সে বিষয়ে শেষ কথা বলেন চিকিৎসকই৷ কিন্তু সার্বিকভাবে বলা হয় দৈনিক গড়ে ৩ থেকে ৪ কাপ চা পান করা যায়৷ তার বেশি না খাওয়াই ভাল৷
দিনে কত কাপ চা খেতে পারেন, সে বিষয়ে শেষ কথা বলেন চিকিৎসকই৷ কিন্তু সার্বিকভাবে বলা হয় দৈনিক গড়ে ৩ থেকে ৪ কাপ চা পান করা যায়৷ তার বেশি না খাওয়াই ভাল৷