Tag Archives: Side Effects

Biulir Dal Side Effects: গরমে বিউলির ডাল খাচ্ছেন? এঁরা ভুলেও কলাইয়ের ডাল খাবেন না! এই ডাল খেলেই চরম বিপদ এঁদের

গরমে ভাতের পাশে একবাটি বিউলির ডাল, আলুপোস্তর কোনও তুলনা নেই। শরীর সুস্থ রাখে খাবারের এই কম্বিনেশন।
গরমে ভাতের পাশে একবাটি বিউলির ডাল, আলুপোস্তর কোনও তুলনা নেই। শরীর সুস্থ রাখে খাবারের এই কম্বিনেশন।

 

বিশেষ করে বিউলির ডালের গুণের শেষ নেই। হজমে সাহায্য করে এই ডাল। বাড়িয়ে তোলে কর্মশক্তি।
বিশেষ করে বিউলির ডালের গুণের শেষ নেই। হজমে সাহায্য করে এই ডাল। বাড়িয়ে তোলে কর্মশক্তি।

 

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা বিউলির ডাল ত্বকের স্বাস্থ্য বজায় রাখে। হাড়ের সুস্বাস্থ্য ও ঘনত্ব অটুট থাকে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা বিউলির ডাল ত্বকের স্বাস্থ্য বজায় রাখে। হাড়ের সুস্বাস্থ্য ও ঘনত্ব অটুট থাকে।

 

হৃদযন্ত্রের সুস্থতা বজায় রাখা বিউলির ডাল গাঁটের ব্যথা এবং ইনফ্লেম্যাশন কমিয়ে দেয়।
হৃদযন্ত্রের সুস্থতা বজায় রাখা বিউলির ডাল গাঁটের ব্যথা এবং ইনফ্লেম্যাশন কমিয়ে দেয়।

 

এত উপকারী হলেও বিউলির ডালের একাধিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও আছে। তাই ডায়েটে অত্যধিক বিউলির ডাল থাকলে বাড়তে পারে শারীরিক বিপত্তি। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।
এত উপকারী হলেও বিউলির ডালের একাধিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও আছে। তাই ডায়েটে অত্যধিক বিউলির ডাল থাকলে বাড়তে পারে শারীরিক বিপত্তি। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।

 

বিউলির ডাল বেশি খেলে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়তে পারে। জটিলতা বাড়লে হতে পারে কিডনি স্টোনও।
বিউলির ডাল বেশি খেলে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়তে পারে। জটিলতা বাড়লে হতে পারে কিডনি স্টোনও।

 

বিউলির ডালের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় গলস্টোনও হতে পারে। তাই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে বিউলির ডাল খেলে কতটা খাবেন সে বিষয়ে ডাক্তারদের পরামর্শ নিন অবশ্যই।
বিউলির ডালের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় গলস্টোনও হতে পারে। তাই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে বিউলির ডাল খেলে কতটা খাবেন সে বিষয়ে ডাক্তারদের পরামর্শ নিন অবশ্যই।

Chinrhe Side Effects: যতই গরম পড়ুক, ভুলেও এঁরা চিঁড়ে মুখে তুলবেন না! জানুন কারা এটা খেলেই মহাবিপদ

ভাতের পাশাপাশি চিঁড়ের কদর বাঙালি হেঁশেলে দীর্ঘ দিন৷ গরমকালে শরীর ও মন ঠান্ডা করে চিঁড়ের ফলার৷ দুধ, দই, মিষ্টি দিয়ে মেখে তো বটেই৷ চিঁড়ে খাওয়া যায় পোলাও বা ভাজা করেও৷
ভাতের পাশাপাশি চিঁড়ের কদর বাঙালি হেঁশেলে দীর্ঘ দিন৷ গরমকালে শরীর ও মন ঠান্ডা করে চিঁড়ের ফলার৷ দুধ, দই, মিষ্টি দিয়ে মেখে তো বটেই৷ চিঁড়ে খাওয়া যায় পোলাও বা ভাজা করেও৷

 

নানা পুষ্টিগুণে ভরা চিঁড়ে খেলে নিয়ন্ত্রণে থাকে রক্তচাপ৷ কমে হৃদরোগের আশঙ্কা৷ বদহজম, পেটের রোগ সারিয়ে তোলে চিঁড়ের গুণ৷ হজমে সহায়ক চিঁড়ে দূর করে কোষ্ঠকাঠিন্যও৷
নানা পুষ্টিগুণে ভরা চিঁড়ে খেলে নিয়ন্ত্রণে থাকে রক্তচাপ৷ কমে হৃদরোগের আশঙ্কা৷ বদহজম, পেটের রোগ সারিয়ে তোলে চিঁড়ের গুণ৷ হজমে সহায়ক চিঁড়ে দূর করে কোষ্ঠকাঠিন্যও৷

 

চিঁড়েতে সোডিয়াম, পটাশিয়ামেকর পরিমাণ কম৷ তাই কিডনির সমস্যাতেও ডায়েটে রাখা যায় চিঁড়ে৷ তবে উপকারী চিঁড়ের একাধিক ক্ষতিকর দিকও আছে৷ সে বিষয়ে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞ স্মিতা বরোদে৷
চিঁড়েতে সোডিয়াম, পটাশিয়ামেকর পরিমাণ কম৷ তাই কিডনির সমস্যাতেও ডায়েটে রাখা যায় চিঁড়ে৷ তবে উপকারী চিঁড়ের একাধিক ক্ষতিকর দিকও আছে৷ সে বিষয়ে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞ স্মিতা বরোদে৷

 

চিঁড়ে বেশি খেলে ভাল কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমতে পারে শরীরে৷ ফলে দুর্বল হয়ে পড়তে পারে হৃদযন্ত্র৷
চিঁড়ে বেশি খেলে ভাল কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমতে পারে শরীরে৷ ফলে দুর্বল হয়ে পড়তে পারে হৃদযন্ত্র৷

 

চিঁড়েতে শর্করার পরিমাণ বেশি৷ পাশাপাশি ট্রাইগ্লিসারাইডের ঘনত্বও বেশি৷ ডায়াবেটিসে পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে চিঁড়ে৷
চিঁড়েতে শর্করার পরিমাণ বেশি৷ পাশাপাশি ট্রাইগ্লিসারাইডের ঘনত্বও বেশি৷ ডায়াবেটিসে পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে চিঁড়ে৷

 

ডায়াবেটিকরা চিঁড়ের সঙ্গে মিষ্টি খাবার খাবেন না৷ বরং পোহা হিসেবে নোনতা সুজি বানিয়ে খান৷ চিঁড়ের সঙ্গে দিন নানা রকমের সবজি৷
ডায়াবেটিকরা চিঁড়ের সঙ্গে মিষ্টি খাবার খাবেন না৷ বরং পোহা হিসেবে নোনতা সুজি বানিয়ে খান৷ চিঁড়ের সঙ্গে দিন নানা রকমের সবজি৷

 

চিঁড়ে ভাল করে ভিজিয়ে নরম করে তবেই খাবেন৷ নয়তো শক্ত চিঁড়ে চিবোতে গিয়ে দাঁত ও মাড়িতে সমস্যা হতে পারে৷
চিঁড়ে ভাল করে ভিজিয়ে নরম করে তবেই খাবেন৷ নয়তো শক্ত চিঁড়ে চিবোতে গিয়ে দাঁত ও মাড়িতে সমস্যা হতে পারে৷

 

চিঁড়ের ফাইবার হজমে সাহায্য করে৷ দূরে রাখে পেটের রোগ৷ কিন্তু বেশি পরিমাণে খেলে গ্যাস, পেটফাঁপা, পেটে ক্র্যাম্প ধরা-সহ নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে৷
চিঁড়ের ফাইবার হজমে সাহায্য করে৷ দূরে রাখে পেটের রোগ৷ কিন্তু বেশি পরিমাণে খেলে গ্যাস, পেটফাঁপা, পেটে ক্র্যাম্প ধরা-সহ নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে৷

 

চিঁড়ে ভাল করে ধুয়ে তবেই খাবেন৷ অপরিষ্কার চিঁড়ে বা ভাল করে রান্না না করা চিঁড়ে খেলে খাদ্যে বিষক্রিয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে৷
চিঁড়ে ভাল করে ধুয়ে তবেই খাবেন৷ অপরিষ্কার চিঁড়ে বা ভাল করে রান্না না করা চিঁড়ে খেলে খাদ্যে বিষক্রিয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে৷

 

প্রাতরাশে চিঁড়ে খেলে অনেকের অ্যাসিডিটির সমস্যা হয়৷ তাছাড়া চিঁড়ের দীর্ঘ ক্ষণ পেটে থাকে৷ সব খাবারের মতোই চিঁড়েরও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে৷ তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই ডায়েটে রাখুন চিঁড়ে৷ অবশ্যই পরিমিত পরিমাণে৷
প্রাতরাশে চিঁড়ে খেলে অনেকের অ্যাসিডিটির সমস্যা হয়৷ তাছাড়া চিঁড়ের দীর্ঘ ক্ষণ পেটে থাকে৷ সব খাবারের মতোই চিঁড়েরও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে৷ তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই ডায়েটে রাখুন চিঁড়ে৷ অবশ্যই পরিমিত পরিমাণে৷

Watermelon Side Effects: যতই গরম পড়ুক কোনও মতেই তরমুজ দাঁতে কাটবেন না এঁরা! জানুন কারা তরমুজ খেলেই বড় বিপদ! চরম সর্বনাশ

গরমে পেট ভরানোর পাশাপাশি শরীর ও মন জুড়িয়ে দেয় তরমুজের স্বাদ ও শীতল রস৷ গ্রীষ্মকালীন ডায়েটে অনেকটা জায়গা জুড়ে থাকে রসাল এই ফল৷
গরমে পেট ভরানোর পাশাপাশি শরীর ও মন জুড়িয়ে দেয় তরমুজের স্বাদ ও শীতল রস৷ গ্রীষ্মকালীন ডায়েটে অনেকটা জায়গা জুড়ে থাকে রসাল এই ফল৷

 

শরীরকে হাইড্রেটেট রাখে তরমুজের স্বাদ ও গুণ৷ কারণ পর্যাপ্ত পরিমাণে ইলেক্ট্রোলাইটস আছে এই ফলে৷
শরীরকে হাইড্রেটেট রাখে তরমুজের স্বাদ ও গুণ৷ কারণ পর্যাপ্ত পরিমাণে ইলেক্ট্রোলাইটস আছে এই ফলে৷

 

ইনফ্লেম্যাশন কমিয়ে হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য বজায় রাখে তরমুজ৷ স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকারিতাও নির্ভর করে তরমুজের গুণে৷
ইনফ্লেম্যাশন কমিয়ে হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য বজায় রাখে তরমুজ৷ স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকারিতাও নির্ভর করে তরমুজের গুণে৷

 

এত উপকারিতা সত্ত্বেও তরমুজের একাধিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও আছে৷ কিছু ক্ষেত্রে এই ফল খাওয়া ক্ষতিকারক৷ বলছেন পুষ্টিবিদ রীতেশ বাওরি৷
এত উপকারিতা সত্ত্বেও তরমুজের একাধিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও আছে৷ কিছু ক্ষেত্রে এই ফল খাওয়া ক্ষতিকারক৷ বলছেন পুষ্টিবিদ রীতেশ বাওরি৷

 

রোজই তরমুজ খেলে এর লাইকোপেন উপাদানের কারণে বমি, বদহজম, ইনফ্লেম্যাশন, বুক জ্বলে যাওয়ার মতো শারীরিক উপসর্গ দেখা দিতে পারে৷
রোজই তরমুজ খেলে এর লাইকোপেন উপাদানের কারণে বমি, বদহজম, ইনফ্লেম্যাশন, বুক জ্বলে যাওয়ার মতো শারীরিক উপসর্গ দেখা দিতে পারে৷

 

প্রাকৃতিক শর্করা প্রচুর পরিমাণে আছে তরমুজে৷ গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বেশি৷ তরমুজের রসে ফাইবার কম৷ ফলে রক্তে শর্করা বেশি শোষিত শোষিত হয়৷ বেড়ে যায় গ্লুকোজের মাত্রা৷
প্রাকৃতিক শর্করা প্রচুর পরিমাণে আছে তরমুজে৷ গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বেশি৷ তরমুজের রসে ফাইবার কম৷ ফলে রক্তে শর্করা বেশি শোষিত শোষিত হয়৷ বেড়ে যায় গ্লুকোজের মাত্রা৷

 

অনেকের তরমুজ থেকে অ্যালার্জিক সংক্রমণও হতে পারে৷ দেখা দিতে পারে সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়ামের মতো ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্যজনিত সমস্যা৷
অনেকের তরমুজ থেকে অ্যালার্জিক সংক্রমণও হতে পারে৷ দেখা দিতে পারে সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়ামের মতো ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্যজনিত সমস্যা৷

Bitter Gourd (Karola) Side Effects: শরীরের দফারফা..! ভুলেও খেলে চোকাতে হবে ‘চরম মূল্য’! করলা কাদের জন্য মারাত্বক? জানুন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ

করলা বহু গুণে ভরপুর একটি সবজি। বিশেষত গরমে করলা ভাজা থেকে করলা সেদ্ধ, করলার সবজি খাওয়ার প্রবণতা বেশি দেখা যায় ঘরে ঘরে। করলে কে সবজি উত্তর ভারতেও খুবই জনপ্রিয় একটি পদ।
করলা বহু গুণে ভরপুর একটি সবজি। বিশেষত গরমে করলা ভাজা থেকে করলা সেদ্ধ, করলার সবজি খাওয়ার প্রবণতা বেশি দেখা যায় ঘরে ঘরে। করলে কে সবজি উত্তর ভারতেও খুবই জনপ্রিয় একটি পদ।
Bitter Gourd (Karola) Side Effects: আমরা সবাই জানি, আমাদের  স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী এই সবুজ সবজিটি। কিন্তু কিছু সমস্যা আছে যেগুলিতে কিন্তু এর সেবন মারাত্মক ক্ষতিকর হতে পারে। চলুন জেনে নিই করলার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে। কাদের খাওয়া উচিত নয় এই আপাত নিরীহ সবজিটি?
Bitter Gourd (Karola) Side Effects: আমরা সবাই জানি, আমাদের  স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী এই সবুজ সবজিটি। কিন্তু কিছু সমস্যা আছে যেগুলিতে কিন্তু এর সেবন মারাত্মক ক্ষতিকর হতে পারে। চলুন জেনে নিই করলার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে। কাদের খাওয়া উচিত নয় এই আপাত নিরীহ সবজিটি?
Bitter Gourd (Karola) Side Effects: পুষ্টিবিদদের মতে নিঃসন্দেহে করলা একটি পুষ্টিকর সবজি। একাধিক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে এই সবজিটির। বিশেষজ্ঞদের মতে করলা নিয়মিত খেলে ডায়াবেটিস-সহ নানা রোগ এড়ানো যায়।
Bitter Gourd (Karola) Side Effects: পুষ্টিবিদদের মতে নিঃসন্দেহে করলা একটি পুষ্টিকর সবজি। একাধিক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে এই সবজিটির। বিশেষজ্ঞদের মতে করলা নিয়মিত খেলে ডায়াবেটিস-সহ নানা রোগ এড়ানো যায়।
Bitter Gourd (Karola) Side Effects: লাইফস্টাইল কোচ ও পুষ্টিবিদ অঞ্জলি মুখোপাধ্যায় ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্টে লিখেছেন,গুণে ভরপুর করলা কখনও কখনও আপনার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে? কিছু মানুষ আছে যাদের জন্য করলা বিষের চেয়ে কিছু কম নয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন মানুষের জন্য এবং কোন সমস্যায় করলা সেবন ক্ষতিকর হতে পারে।
Bitter Gourd (Karola) Side Effects: লাইফস্টাইল কোচ ও পুষ্টিবিদ অঞ্জলি মুখোপাধ্যায় ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্টে লিখেছেন,গুণে ভরপুর করলা কখনও কখনও আপনার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে? কিছু মানুষ আছে যাদের জন্য করলা বিষের চেয়ে কিছু কম নয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন মানুষের জন্য এবং কোন সমস্যায় করলা সেবন ক্ষতিকর হতে পারে।
Bitter Gourd (Karola) Side Effects: কম সুগার থাকা ব্যক্তিরা এড়িয়ে চলুন:আপনি যদি ডায়াবেটিক রোগী হন, তাহলে করলা আপনার জন্য খুবই উপকারী। আসলে করলা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে খুবই সহায়ক। কিন্তু, আপনার যদি কম সুগার লেভেলের সমস্যা থাকে, তাহলে ভুল করেও করলা খাবেন না। কারণ এর কারণে রক্তে শর্করার মাত্রা ভয়ঙ্কর ভাবে কমে যেতে পারে। এছাড়াও, ডায়াবেটিসে এর অত্যধিক ব্যবহার হেমোলাইটিক অ্যানিমিয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে।
Bitter Gourd (Karola) Side Effects: কম সুগার থাকা ব্যক্তিরা এড়িয়ে চলুন:
আপনি যদি ডায়াবেটিক রোগী হন, তাহলে করলা আপনার জন্য খুবই উপকারী। আসলে করলা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে খুবই সহায়ক। কিন্তু, আপনার যদি কম সুগার লেভেলের সমস্যা থাকে, তাহলে ভুল করেও করলা খাবেন না। কারণ এর কারণে রক্তে শর্করার মাত্রা ভয়ঙ্কর ভাবে কমে যেতে পারে। এছাড়াও, ডায়াবেটিসে এর অত্যধিক ব্যবহার হেমোলাইটিক অ্যানিমিয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে।
Bitter Gourd (Karola) Side Effects: গর্ভাবস্থায় করলা খাবেন নাআপনি যদি গর্ভবতী হন, করলা আপনার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। আসলে করলাতে উপস্থিত মেমোরকেরিন উপাদান ভ্রূণের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে গর্ভাবস্থায় করলা যতটা সম্ভব কম খাওয়ার চেষ্টা করুন।
Bitter Gourd (Karola) Side Effects: গর্ভাবস্থায় করলা খাবেন না
আপনি যদি গর্ভবতী হন, করলা আপনার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। আসলে করলাতে উপস্থিত মেমোরকেরিন উপাদান ভ্রূণের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে গর্ভাবস্থায় করলা যতটা সম্ভব কম খাওয়ার চেষ্টা করুন।
লিভারের জন্য ক্ষতিকরলিভার আমাদের শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। এ কারণে বিশেষজ্ঞরা এর বিশেষ যত্ন নেওয়ার পরামর্শ দেন। কিন্তু আপনি যদি প্রতিদিন করলা বা এর রস খান তবে তা লিভারের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। আসলে, করলাতে উপস্থিত লেকটিন লিভারে প্রোটিনের সঞ্চালনকে বাধা দেয়, যা লিভারের রোগের কারণ হতে পারে।
লিভারের জন্য ক্ষতিকর
লিভার আমাদের শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। এ কারণে বিশেষজ্ঞরা এর বিশেষ যত্ন নেওয়ার পরামর্শ দেন। কিন্তু আপনি যদি প্রতিদিন করলা বা এর রস খান তবে তা লিভারের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। আসলে, করলাতে উপস্থিত লেকটিন লিভারে প্রোটিনের সঞ্চালনকে বাধা দেয়, যা লিভারের রোগের কারণ হতে পারে।
ডায়রিয়াঅনেকেই করলাকে তাদের নিত্যদিনের ডায়েটে রাখেন কারণ এর যথেচ্ছ উপকারিতা রয়েছে। কিন্তু প্রতিদিন এটি খাওয়া গুরুতর অবস্থার কারণ হতে পারে। আসলে, অতিরিক্ত করলা খেলে ডায়রিয়া এবং বমির সমস্যা বাড়তে পারে। তাই প্রতিদিন এটি খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত।
ডায়রিয়া
অনেকেই করলাকে তাদের নিত্যদিনের ডায়েটে রাখেন কারণ এর যথেচ্ছ উপকারিতা রয়েছে। কিন্তু প্রতিদিন এটি খাওয়া গুরুতর অবস্থার কারণ হতে পারে। আসলে, অতিরিক্ত করলা খেলে ডায়রিয়া এবং বমির সমস্যা বাড়তে পারে। তাই প্রতিদিন এটি খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত।
পেট ব্যথাপ্রতিদিন করলা খেলে পেটে ব্যথার সমস্যা হতে পারে। শুধু তাই নয়, অতিরিক্ত করলা খাওয়ার কারণেও অনেকে জ্বর বা মাথা ব্যথা অনুভব করেন। প্রতিদিন করলা খাওয়া বিশেষ করে কিডনির রোগীদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
পেট ব্যথা
প্রতিদিন করলা খেলে পেটে ব্যথার সমস্যা হতে পারে। শুধু তাই নয়, অতিরিক্ত করলা খাওয়ার কারণেও অনেকে জ্বর বা মাথা ব্যথা অনুভব করেন। প্রতিদিন করলা খাওয়া বিশেষ করে কিডনির রোগীদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
একইসঙ্গে বিশেষজ্ঞদের মতে, করলা কিছু জিনিসের সঙ্গে খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। তাতে হিতে বিপরীত হওয়ার ভয় রয়েছে। এসবের সঙ্গে করলা খেলে ক্ষতি হতে পারে। আসুন জেনে নিই এই জিনিসগুলি কী কী।
একইসঙ্গে বিশেষজ্ঞদের মতে, করলা কিছু জিনিসের সঙ্গে খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। তাতে হিতে বিপরীত হওয়ার ভয় রয়েছে। এসবের সঙ্গে করলা খেলে ক্ষতি হতে পারে। আসুন জেনে নিই এই জিনিসগুলি কী কী।
করলাতে উপস্থিত কিছু যৌগ দুধে উপস্থিত প্রোটিনের সঙ্গে বিক্রিয়া করতে পারে, যার ফলে পেট খারাপ হতে পারে। এতে কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া এবং পেট ব্যথার মতো সমস্যা হতে পারে।
করলাতে উপস্থিত কিছু যৌগ দুধে উপস্থিত প্রোটিনের সঙ্গে বিক্রিয়া করতে পারে, যার ফলে পেট খারাপ হতে পারে। এতে কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া এবং পেট ব্যথার মতো সমস্যা হতে পারে।
করলা এবং আম উভয়ই স্বাদে তেতো এবং এগুলো একসঙ্গে খেলে অ্যাসিডিটি, বমি বমি ভাব এবং বমির মতো সমস্যা হতে পারে।
করলা এবং আম উভয়ই স্বাদে তেতো এবং এগুলো একসঙ্গে খেলে অ্যাসিডিটি, বমি বমি ভাব এবং বমির মতো সমস্যা হতে পারে।
করলা এবং মূলো উভয়েরই আলাদা প্রভাব রয়েছে এবং এক সঙ্গে খেলে পেট খারাপ হতে পারে। এতে কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া এবং পেটে ব্যথার মতো সমস্যা হতে পারে।
করলা এবং মূলো উভয়েরই আলাদা প্রভাব রয়েছে এবং এক সঙ্গে খেলে পেট খারাপ হতে পারে। এতে কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া এবং পেটে ব্যথার মতো সমস্যা হতে পারে।
করলা এবং ঢ্যাঁড়শ উভয়ই হজম হতে সময় নেয় এবং এক সঙ্গে খেলে পেট খারাপ হতে পারে। এতে কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া এবং পেটে ব্যথার মতো সমস্যা হতে পারে।
করলা এবং ঢ্যাঁড়শ উভয়ই হজম হতে সময় নেয় এবং এক সঙ্গে খেলে পেট খারাপ হতে পারে। এতে কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া এবং পেটে ব্যথার মতো সমস্যা হতে পারে।
করলা এবং দই উভয়ই হজম হতে সময় নেয় এবং এক সঙ্গে খেলে পেট খারাপ হতে পারে। এতে কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া এবং পেটে ব্যথার মতো সমস্যাও হতে পারে।
করলা এবং দই উভয়ই হজম হতে সময় নেয় এবং এক সঙ্গে খেলে পেট খারাপ হতে পারে। এতে কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া এবং পেটে ব্যথার মতো সমস্যাও হতে পারে।
দাবিত্যাগ: এই প্রতিবেদনে উল্লিখিত পরামর্শগুলি শুধুমাত্র সাধারণ তথ্যের উদ্দেশ্যে এবং পেশাদার চিকিৎসা পরামর্শ হিসাবে নেওয়া উচিত নয়। আপনার যদি কোনও প্রশ্ন বা উদ্বেগ থাকে তবে সর্বদা আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
দাবিত্যাগ: এই প্রতিবেদনে উল্লিখিত পরামর্শগুলি শুধুমাত্র সাধারণ তথ্যের উদ্দেশ্যে এবং পেশাদার চিকিৎসা পরামর্শ হিসাবে নেওয়া উচিত নয়। আপনার যদি কোনও প্রশ্ন বা উদ্বেগ থাকে তবে সর্বদা আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।

Health Tips: শরীরে ঢুকছে বিষ…! বাসা বাঁধছে ক্যানসার, ‘এই’ বোতলে জল খাওয়ার আগে সাবধান! হিতে বিপরীত হলেই মৃত্যুও হতে পারে, জানাচ্ছেন গবেষক

গরম কালে স্বাভাবিকভাবে মানুষের জলের চাহিদা বেড়ে যায়। যা মানুষের স্বাস্থ্যের পক্ষে অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে- ।ইদানিংকালে স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ প্যাকেজ ওয়াটার খুব বেশি পরিমাণে ব্যবহার করছে।
গরম কালে স্বাভাবিকভাবে মানুষের জলের চাহিদা বেড়ে যায়। যা মানুষের স্বাস্থ্যের পক্ষে অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে- ।ইদানিংকালে স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ প্যাকেজ ওয়াটার খুব বেশি পরিমাণে ব্যবহার করছে।
বাজারে বেশিরভাগ জলের বোতলের গায়ে লেখা রয়েছে 'packaged Drinking Water'। বিশেষজ্ঞরা বলছেন,এই জল মানুষের তৃষ্ণা মেটায়।কিন্তু জলে যে খনিজ থাকার কথা সেটা থাকে না।যার ফলে,এই জল বরং মানুষের ক্ষতি করে। 
বাজারে বেশিরভাগ জলের বোতলের গায়ে লেখা রয়েছে ‘packaged Drinking Water’। বিশেষজ্ঞরা বলছেন,এই জল মানুষের তৃষ্ণা মেটায়।কিন্তু জলে যে খনিজ থাকার কথা সেটা থাকে না।যার ফলে,এই জল বরং মানুষের ক্ষতি করে। 
শহর থেকে গ্রাম যেখানে সেখানে ব্যাঙের ছাতার মত গজিয়ে উঠেছে এই জল তৈরীর কারখানা। যারা সামান্য লাইসেন্স নিয়ে শুরু করেছে ব্যবসা।রমরমিয়ে বিক্রি করছে এই জল। যা দামে খুবই সস্তা। এই প্রকারের জল নিয়ে প্রশাসনিক সেরকম হেলদোল নেই।
শহর থেকে গ্রাম যেখানে সেখানে ব্যাঙের ছাতার মত গজিয়ে উঠেছে এই জল তৈরীর কারখানা। যারা সামান্য লাইসেন্স নিয়ে শুরু করেছে ব্যবসা।রমরমিয়ে বিক্রি করছে এই জল। যা দামে খুবই সস্তা। এই প্রকারের জল নিয়ে প্রশাসনিক সেরকম হেলদোল নেই।
তবে স্বাস্থ্যের পক্ষে যে ভয়ঙ্কর ধরনের ক্ষতি হচ্ছে, সেটা জেনেও চুপ রয়েছে সংশ্লিষ্ট দপ্তর গুলি। ক্ষতি বলতে মূলত, এই সমস্ত জলের কোম্পানিগুলো যে সমস্ত পেট যার এবং পেট বোতল ব্যবহার করে।সেগুলো কোনটি স্বাস্থ্যসম্মত নয় বলে বিশেষজ্ঞদের দাবি।
তবে স্বাস্থ্যের পক্ষে যে ভয়ঙ্কর ধরনের ক্ষতি হচ্ছে, সেটা জেনেও চুপ রয়েছে সংশ্লিষ্ট দপ্তর গুলি। ক্ষতি বলতে মূলত, এই সমস্ত জলের কোম্পানিগুলো যে সমস্ত পেট যার এবং পেট বোতল ব্যবহার করে।সেগুলো কোনটি স্বাস্থ্যসম্মত নয় বলে বিশেষজ্ঞদের দাবি।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পেট বোতল তৈরি হয় বিশ ফেনল থেকে।  বাজারের কয়েকটি জলের সংস্থা ছাড়া,কেউই নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে পেট বোতল ব্যবহার করে না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বোতলের তলায় একটা ত্রিভুজের মধ্যে ইংরেজি ০১লেখা থাকবে।এবং তার নিচে PET লেখা থাকবে।সেই বোতলে জল পানের যোগ্য।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পেট বোতল তৈরি হয় বিশ ফেনল থেকে।  বাজারের কয়েকটি জলের সংস্থা ছাড়া,কেউই নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে পেট বোতল ব্যবহার করে না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বোতলের তলায় একটা ত্রিভুজের মধ্যে ইংরেজি ০১লেখা থাকবে।এবং তার নিচে PET লেখা থাকবে।সেই বোতলে জল পানের যোগ্য।
এই বোতল গুলি কোথাও গরমে বা রোদের মধ্যে রেখে দেওয়া হয়।যার ফলে বিশ ফেনাল খুব সূক্ষ্ম পরিমানে জলের সঙ্গে মেশে।যা টাইপ-২ কারসিনোজেন।যা ক্যানসার হতে সাহায্য করে।এছাড়াও লিভার এবং স্নায়ুতন্ত্রের রোগ হতে পারে।   
এই বোতল গুলি কোথাও গরমে বা রোদের মধ্যে রেখে দেওয়া হয়।যার ফলে বিশ ফেনাল খুব সূক্ষ্ম পরিমানে জলের সঙ্গে মেশে।যা টাইপ-২ কারসিনোজেন।যা ক্যানসার হতে সাহায্য করে।এছাড়াও লিভার এবং স্নায়ুতন্ত্রের রোগ হতে পারে।   
এই প্যাকেজ ওয়াটার সম্বন্ধে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস বলেন, 'এই বোতলের জলে যদি মিনারেল মেশানো না থাকে।তাহলে ভয়ঙ্কর ক্ষতি হতে পারে মানুষের। প্রখর রোদে সানস্ট্রোকের সম্ভাবনা বেড়ে যেতে পারে। এছাড়াও non permissible বোতলে এই জল ভরলে, মানুষের ক্যানসার পর্যন্ত হতে পারে। অতএব প্যাকেজ ওয়াটার খাওয়ার সময় বোতলটি খুব ভাল করে দেখে নেওয়া উচিত,যে সেটি খাবারের জন্য ব্যবহার যোগ্য কিনা!'
এই প্যাকেজ ওয়াটার সম্বন্ধে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘এই বোতলের জলে যদি মিনারেল মেশানো না থাকে।তাহলে ভয়ঙ্কর ক্ষতি হতে পারে মানুষের। প্রখর রোদে সানস্ট্রোকের সম্ভাবনা বেড়ে যেতে পারে। এছাড়াও non permissible বোতলে এই জল ভরলে, মানুষের ক্যানসার পর্যন্ত হতে পারে। অতএব প্যাকেজ ওয়াটার খাওয়ার সময় বোতলটি খুব ভাল করে দেখে নেওয়া উচিত,যে সেটি খাবারের জন্য ব্যবহার যোগ্য কিনা!’

Antibiotic Side Effects: সাবধান! মুড়িমুড়কির মত অ্যান্টিবায়োটিক খাচ্ছেন! শরীরের কী ক্ষতি হচ্ছে, জানেন?

বসিরহাট: শরীর খারাপ হলেই মুড়ি মুড়কির মত অ্যান্টিবায়োটি খাচ্ছেন? তবে এবার সাবধান! হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা তথ্যানুযায়ী অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার এবং অপব্যবহারের ফলে তৈরি হওয়া অ্যান্টিবায়োটিকের প্রতিরোধের কারণে সারা বিশ্বে প্রতি বছর কয়েক লক্ষ মানুষের মৃত্যু ঘটে। সামান্য সর্দি-কাশি থেকে গায়ে ব্যথা, অ্যান্টিবায়োটিক নেওয়া হয় মুড়ি-মুড়কির মতো।

আসলে অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার সম্পর্কে সচেতনতার অভাব রয়েছে। অনেক ডাক্তারই আবার ডাক্তার ব্যাপকভাবে অ্যান্টিবায়োটিক প্রেসক্রিপশনে লিখে থাকেন।

আরও পড়ুন: ট্রেনে টয়লেট আসলে কিন্তু এই বাঙালির অবদান! তাঁর জন্যই আমরা এই সুবিধা ভোগ করছি, জানেন?

আর এজন্য গ্রাম্য এলাকার ডাক্তারদের অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার সম্পর্কে সচেতন করতে বসিরহাট গ্রাম্য ডাক্তাদের সংগঠনের উদ্যোগে আয়োজিত হল বিশেষ সচেতনতামূলক প্রচারাভিযান।

আরও পড়ুন: ঠান্ডা লাগার ধাত, শুকনো কাশি খুব? ভাতে মেখে খান এই একটি জিনিস! কমবে কাশি, গ্যারান্টি!

সঠিক নিয়ম মেনে অ্যান্টিবায়োটিক না খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হারিয়ে যায়। এমনিতেই বাতাসে নানা ধরণের জীবাণু, ভাইরাস থাকে, সেগুলো প্রতিরোধ করার ক্ষমতা হারিয়ে যায়। ফলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। যেকোন রোগে সহজেই আক্রান্ত হওয়ার শঙ্কা বেড়ে যায়।

— জুলফিকার মোল্যা

Side Effects Of Momos: সুযোগ পেলেই পাতে তুলে নেন মোমো! জানেন কি অজান্তেই ডেকে আনছেন মারাত্মক ক্ষতি? জেনে নিন চিকিৎসকের মত

ফাস্টফুড খেতে কে না ভালবাসে। তেমনই স্ট্রিটফুড হিসেবে মোমোর কদর আলাদাই রয়েছে৷ ছোট থেকে বড়দের কাছে প্রিয় একটি খাবার মোমো। ফাস্ট ফুডের তালিকায় অনেকই প্রথম পছন্দ মোম।
ফাস্টফুড খেতে কে না ভালবাসে। তেমনই স্ট্রিটফুড হিসেবে মোমোর কদর আলাদাই রয়েছে৷ ছোট থেকে বড়দের কাছে প্রিয় একটি খাবার মোমো। ফাস্ট ফুডের তালিকায় অনেকই প্রথম পছন্দ মোম।
আর তারপর এখন শীতকাল। সন্ধ্যা হলেই তাই মোমোর স্টলের সামনে ভিড়ও উঠছে উপচে। তবে ফাস্টফুডের বেশিরভাগ জিনিসই ময়দার তৈরি, যা সরাসরি স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে।
আর তারপর এখন শীতকাল। সন্ধ্যা হলেই তাই মোমোর স্টলের সামনে ভিড়ও উঠছে উপচে। তবে ফাস্টফুডের বেশিরভাগ জিনিসই ময়দার তৈরি, যা সরাসরি স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে।
খিদে পেলেই অনেক এক প্লেট মোমোতেই পেট ভরিয়ে নেন৷ তবে এই মোমো যে শরীরের কতটা ক্ষতি করছে তা ভাবতেও পারবেন না৷ অনেকেই ভাবেন ভাজা মোমো খেলে হয়তো শরীর খারাপ হয়। তবে মোমো ভাজা হোক বা সেদ্ধ উভয়ই স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
খিদে পেলেই অনেক এক প্লেট মোমোতেই পেট ভরিয়ে নেন৷ তবে এই মোমো যে শরীরের কতটা ক্ষতি করছে তা ভাবতেও পারবেন না৷ অনেকেই ভাবেন ভাজা মোমো খেলে হয়তো শরীর খারাপ হয়। তবে মোমো ভাজা হোক বা সেদ্ধ উভয়ই স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচির একজন আয়ুর্বেদিক ডাক্তার ভি কে পান্ডে জানিয়েছেন মোম শুধু ক্ষতিকরই নয়, এটি ১০০টি রোগের মূলও। মোমো খেলে পাইলস থেকে আলসার পর্যন্ত নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচির একজন আয়ুর্বেদিক ডাক্তার ভি কে পান্ডে জানিয়েছেন মোম শুধু ক্ষতিকরই নয়, এটি ১০০টি রোগের মূলও। মোমো খেলে পাইলস থেকে আলসার পর্যন্ত নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচির একজন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ভি কে পান্ডে বলেছেন, "মোমো কতটা মারাত্মক হতে পারে তা অনেকেই জানেন না। মোমো ডায়াবেটিস থেকে শুরু করে পাইলস পর্যন্ত নানা রোগের সৃষ্টি করে।
ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচির একজন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ভি কে পান্ডে বলেছেন, “মোমো কতটা মারাত্মক হতে পারে তা অনেকেই জানেন না। মোমো ডায়াবেটিস থেকে শুরু করে পাইলস পর্যন্ত নানা রোগের সৃষ্টি করে।
ভি কে পান্ডে জানান, যে তরুণরা মোমোগুলি খুব পছন্দ করে, বাড়িতেই মোমো তৈরি করে খেতে পারেন। এটি অনেকাংশে স্বাস্থ্যকর। তবে এর সঙ্গে মশলাদার চাটনির না খেয়ে। তার পরিবর্তে ধনে পাতা, আদা ও রসুন দিয়ে সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর চাটনি তৈরি করে খেতে পারেন। এটিও খুবই সুস্বাদু হয়। একটু সতর্ক থাকলে ভবিষ্যতে অনেক রোগ থেকে বাঁচতে পারবেন। (দাবিত্যাগ: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।) 
ভি কে পান্ডে জানান, যে তরুণরা মোমোগুলি খুব পছন্দ করে, বাড়িতেই মোমো তৈরি করে খেতে পারেন। এটি অনেকাংশে স্বাস্থ্যকর। তবে এর সঙ্গে মশলাদার চাটনির না খেয়ে। তার পরিবর্তে ধনে পাতা, আদা ও রসুন দিয়ে সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর চাটনি তৈরি করে খেতে পারেন। এটিও খুবই সুস্বাদু হয়। একটু সতর্ক থাকলে ভবিষ্যতে অনেক রোগ থেকে বাঁচতে পারবেন। (দাবিত্যাগ: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।) 

Catfish (Singi Machh) Effects: শিঙি মাছ বাচ্চাকে খাওয়াচ্ছেন…? নিজেও খান? ‘এই’ অসুখ নেই তো আপনার? জানুন বিশেষজ্ঞের মত

মাছ কম বেশি ভালোবাসেন প্রায় সব বাঙালিই। ইলিশ রুই, কাতলার মতো বাঙালি বাড়িতে হামেশাই ঢোকে যেই মাছটি তা হল শিঙি মাছ। অনেক বাঙালি বাড়িতেই বিশেষ করে শিশু ও বয়স্ক মানুষদের জন্য প্রায় নিত্য নৈমিত্তিক শিঙি মাছ খাওয়া হয়।
মাছ কম বেশি ভালোবাসেন প্রায় সব বাঙালিই। ইলিশ রুই, কাতলার মতো বাঙালি বাড়িতে হামেশাই ঢোকে যেই মাছটি তা হল শিঙি মাছ। অনেক বাঙালি বাড়িতেই বিশেষ করে শিশু ও বয়স্ক মানুষদের জন্য প্রায় নিত্য নৈমিত্তিক শিঙি মাছ খাওয়া হয়।
ইংরেজিতে বলা হয় 'ক্যাটফিশ'। বাংলায় অনেকে আবার একে শিং মাছ বলেও ডাকেন। এটি এক ধরনের জিওল মাছ। এই মাছ রোগীর খাদ্য হিসাবে পরিচিত। কিন্তু আপনি জানেন কি নিয়মিত এই মাছ খেলে শরীরে ঠিক কী কী ধরনের প্রভাব পড়তে পারে? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা? আদৌ কি শিশুদের জন্য এই মাছে উপকার? নাকি আছে কোনও ঝুঁকি? পরের বার খাওয়ার আগে জানুন সবটা।
ইংরেজিতে বলা হয় ‘ক্যাটফিশ’। বাংলায় অনেকে আবার একে শিং মাছ বলেও ডাকেন। এটি এক ধরনের জিওল মাছ। এই মাছ রোগীর খাদ্য হিসাবে পরিচিত। কিন্তু আপনি জানেন কি নিয়মিত এই মাছ খেলে শরীরে ঠিক কী কী ধরনের প্রভাব পড়তে পারে? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা? আদৌ কি শিশুদের জন্য এই মাছে উপকার? নাকি আছে কোনও ঝুঁকি? পরের বার খাওয়ার আগে জানুন সবটা।
যেমন সুস্বাদু তেমনই শিঙি মাছের পুষ্টিগুণ কিন্তু অন্যান্য যে কোনও মাছের তুলনায় অনেক বেশি। জেনে নেওয়া যাক কী কী আছে এই মাছে। প্রতি ১০০ গ্রাম শিঙি মাছে ২২. ৮ গ্রাম প্রোটিন, ২.৩ মিলিগ্রাম আয়রন, ৬৭০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম আছে। আয়রন ও ক্যালসিয়ামের মতো খনিজ উপাদানের পরিমাণ অনেক বেশি শিঙি মাছে।
যেমন সুস্বাদু তেমনই শিঙি মাছের পুষ্টিগুণ কিন্তু অন্যান্য যে কোনও মাছের তুলনায় অনেক বেশি। জেনে নেওয়া যাক কী কী আছে এই মাছে। প্রতি ১০০ গ্রাম শিঙি মাছে ২২. ৮ গ্রাম প্রোটিন, ২.৩ মিলিগ্রাম আয়রন, ৬৭০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম আছে। আয়রন ও ক্যালসিয়ামের মতো খনিজ উপাদানের পরিমাণ অনেক বেশি শিঙি মাছে।
জানেন এই মাছ আমাদের শরীরে ঠিক কী কী বদল ঘটাতে পারে? সাধাধনত এ মাছ বিভিন্ন ভাবে রান্না করে খাওয়া যায়। তবে এ মাছের মশলা কম ঝোল রোগীর খাদ্য হিসাবে কাজ করে। এই মাছে থাকা প্রচুর পরিমানে আয়রন অ্যানিমিয়ার সমস্যা কমাতে কাজ করে। 
জানেন এই মাছ আমাদের শরীরে ঠিক কী কী বদল ঘটাতে পারে? সাধাধনত এ মাছ বিভিন্ন ভাবে রান্না করে খাওয়া যায়। তবে এ মাছের মশলা কম ঝোল রোগীর খাদ্য হিসাবে কাজ করে। এই মাছে থাকা প্রচুর পরিমানে আয়রন অ্যানিমিয়ার সমস্যা কমাতে কাজ করে।
বিশেষজ্ঞদের মতে শিঙি-মাগুরের মতো জিওল মাছ খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে বিভিন্ন ধরনের উপাদান রয়েছে যা আমাদের শক্তি বৃদ্ধি করে। সেগুলি কী কী? শরীরে ঠিক কোন কোন বদল আসতে পারে এই মাছ খেলে? রইল তালিকা।
বিশেষজ্ঞদের মতে শিঙি-মাগুরের মতো জিওল মাছ খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে বিভিন্ন ধরনের উপাদান রয়েছে যা আমাদের শক্তি বৃদ্ধি করে। সেগুলি কী কী? শরীরে ঠিক কোন কোন বদল আসতে পারে এই মাছ খেলে? রইল তালিকা।
ক্যালসিয়াম হাড় মজবুত শক্ত ও দৃঢ় করে। যে সব রোগী ক্যালসিয়ামের অভাবে ভোগেন, তাঁরা নিয়মিত এই মাছ খেলে ঘাটতি পূরণ হবে। শিশুরাও এই ধরনের মাছ খেলে উপকার পেতে পারে।
ক্যালসিয়াম হাড় মজবুত শক্ত ও দৃঢ় করে। যে সব রোগী ক্যালসিয়ামের অভাবে ভোগেন, তাঁরা নিয়মিত এই মাছ খেলে ঘাটতি পূরণ হবে। শিশুরাও এই ধরনের মাছ খেলে উপকার পেতে পারে।
নিয়মিত শিঙি মাছ খেলে কফের সমস্যা কমে। যে সব মায়েরা সন্তানদের স্তন্যপান করাচ্ছেন, তাঁদের জন্যও এই মাছ উপকারী হতে পারে। এই মাছের বেশ কিছু উপাদান বাতের সমস্যা কমায়। তাতে শরীর চনমনে থাকে।
নিয়মিত শিঙি মাছ খেলে কফের সমস্যা কমে। যে সব মায়েরা সন্তানদের স্তন্যপান করাচ্ছেন, তাঁদের জন্যও এই মাছ উপকারী হতে পারে। এই মাছের বেশ কিছু উপাদান বাতের সমস্যা কমায়। তাতে শরীর চনমনে থাকে।
শিঙি মাছের উপকারিতা:ডা. জয়নুল আবেদীন বলেন, শিঙি মাছ খুবই সুস্বাদু ও পুষ্টিকর মাছ। প্রোটিন, ভাল ফ্যাট, ভিটামিন ও মিনারেলস এ ভরপুর এই মাছ। দৈনন্দিন প্রোটিনের চাহিদা পূরণে এই মাছ আমাদের খাবার তালিকায় থাকা উচিত।
শিঙি মাছের উপকারিতা:
ডা. জয়নুল আবেদীন বলেন, শিঙি মাছ খুবই সুস্বাদু ও পুষ্টিকর মাছ। প্রোটিন, ভাল ফ্যাট, ভিটামিন ও মিনারেলস এ ভরপুর এই মাছ। দৈনন্দিন প্রোটিনের চাহিদা পূরণে এই মাছ আমাদের খাবার তালিকায় থাকা উচিত।
ভিটামিন এ এবং ডি সমৃদ্ধ হওয়ায় হাড় এর গঠন, দৃষ্টি ও ত্বকের ওপর ইতিবাচক প্রভাব রাখে শিং মাছ।
ভিটামিন এ এবং ডি সমৃদ্ধ হওয়ায় হাড় এর গঠন, দৃষ্টি ও ত্বকের ওপর ইতিবাচক প্রভাব রাখে শিং মাছ।
এ ছাড়া ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, সোডিয়াম ও পটাসিয়ামে সমৃদ্ধ হওয়ায় মিনারেলের চাহিদা পূরণে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
এ ছাড়া ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, সোডিয়াম ও পটাসিয়ামে সমৃদ্ধ হওয়ায় মিনারেলের চাহিদা পূরণে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ রিতু পুরী এই মাছের বিষয়ে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দিয়েছেন। HealthifyMe-এর সিনিয়র নিউট্রিশনিস্ট রিতু, দিল্লি ইউনিভার্সিটির লেডি আরউইন কলেজ থেকে ফুড অ্যান্ড নিউট্রিশনে এমএসসি করেন। রিতু ফোর্টিস হাসপাতাল এবং নিউট্রিশন ফাউন্ডেশন অফ ইন্ডিয়ার সঙ্গে দীর্ঘদিন যুক্ত। একইসঙ্গে তিনি অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্স (AIIMS) এর থেকে একটি প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম সম্পন্ন করেছেন।
বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ রিতু পুরী এই মাছের বিষয়ে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দিয়েছেন। HealthifyMe-এর সিনিয়র নিউট্রিশনিস্ট রিতু, দিল্লি ইউনিভার্সিটির লেডি আরউইন কলেজ থেকে ফুড অ্যান্ড নিউট্রিশনে এমএসসি করেন। রিতু ফোর্টিস হাসপাতাল এবং নিউট্রিশন ফাউন্ডেশন অফ ইন্ডিয়ার সঙ্গে দীর্ঘদিন যুক্ত। একইসঙ্গে তিনি অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্স (AIIMS) এর থেকে একটি প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম সম্পন্ন করেছেন।
রিতু পুরীর কথায় "শিঙিমাছে ক্যালোরি কম এবং চর্বিহীন প্রোটিনের পরিমান এই মাছে সবচেয়ে বেশি। শুধু তাই নয়, শিঙিমাছ বা ক্যাটফিশ একটি খুবই স্বাস্থ্যকর খাদ্য। এটি ওমেগা -3 অ্যাসিড, স্বাস্থ্যকর চর্বি, ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থে পরিপূর্ণ।"
রিতু পুরীর কথায় “শিঙিমাছে ক্যালোরি কম এবং চর্বিহীন প্রোটিনের পরিমান এই মাছে সবচেয়ে বেশি। শুধু তাই নয়, শিঙিমাছ বা ক্যাটফিশ একটি খুবই স্বাস্থ্যকর খাদ্য। এটি ওমেগা -3 অ্যাসিড, স্বাস্থ্যকর চর্বি, ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থে পরিপূর্ণ।”
"শিঙি মাছের ঝোল শুধু যে বাচ্চার স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী, তা নয়। বড়রাও খেতে পারে এই মাছের ঝোল। পেট খারাপ, জ্বর হলেও মুখের রুচি ফিরিয়ে দিতে পারে শিঙি মাছের ঝোল। পাশাপাশি অসুস্থতার মধ্যে শিঙি মাছের ঝোল খেলে দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবেন।"
“শিঙি মাছের ঝোল শুধু যে বাচ্চার স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী, তা নয়। বড়রাও খেতে পারে এই মাছের ঝোল। পেট খারাপ, জ্বর হলেও মুখের রুচি ফিরিয়ে দিতে পারে শিঙি মাছের ঝোল। পাশাপাশি অসুস্থতার মধ্যে শিঙি মাছের ঝোল খেলে দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবেন।”
শিঙি মাছ কারা খাবেন নাশিঙি মাছ বা শিং মাছের কোনও বড় ক্ষতিকর দিক নেই। তবে প্রচুর পরিমাণ ফসফরাস, ম্যাঙ্গানিজ ও পটাসিয়াম থাকায় কিডনি রোগীদের এই মাছ কম খাওয়ার কথা বলেন বিশিষ্ট চিকিৎসক, ডঃ জয়নুল আবেদীন।
শিঙি মাছ কারা খাবেন না
শিঙি মাছ বা শিং মাছের কোনও বড় ক্ষতিকর দিক নেই। তবে প্রচুর পরিমাণ ফসফরাস, ম্যাঙ্গানিজ ও পটাসিয়াম থাকায় কিডনি রোগীদের এই মাছ কম খাওয়ার কথা বলেন বিশিষ্ট চিকিৎসক, ডঃ জয়নুল আবেদীন।
নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের শস্য শ্যামলা কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের মৎস্য বিজ্ঞান বিশেষজ্ঞ ড. স্বাগত ঘোষ বলেন, "ডোবা, খাল, বিল ইত্যাদি এবং পুরনো পুকুর-সহ বিভিন্ন জলাশয়ে আগে প্রচুর পরিমাণে শিঙিমাছ পাওয়া যেত। বর্তমানে এই মাছ যথেষ্ট পরিমাণে পাওয়া যাচ্ছে না। আমাদের দেশে অসংখ্য জলাশয় রয়েছে। সেখানে শিঙিমাছ চাষ করা সম্ভব। আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে কার্প জাতীয় মাছের চেয়ে লাভজনকভাবে শিঙিমাছ।"
নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের শস্য শ্যামলা কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের মৎস্য বিজ্ঞান বিশেষজ্ঞ ড. স্বাগত ঘোষ বলেন, “ডোবা, খাল, বিল ইত্যাদি এবং পুরনো পুকুর-সহ বিভিন্ন জলাশয়ে আগে প্রচুর পরিমাণে শিঙিমাছ পাওয়া যেত। বর্তমানে এই মাছ যথেষ্ট পরিমাণে পাওয়া যাচ্ছে না। আমাদের দেশে অসংখ্য জলাশয় রয়েছে। সেখানে শিঙিমাছ চাষ করা সম্ভব। আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে কার্প জাতীয় মাছের চেয়ে লাভজনকভাবে শিঙিমাছ।”

 

Health Tips: পাকস্থলীতে বেশি গেলেই ঝুঁকি…! ‘এই’ সমস্যাগুলি থাকলে একদম বেশি খাবেন না গাজর! জানুন বিশেষজ্ঞের মত

গাজরের হালুয়া থেকে গাজরের পরোটা। ফ্রায়েড রাইস থেকে স্যালাড। শীতকাল মানেই গাজর। আমরা সকলেই জানি এটি এমন একটি সবজি যা পুষ্টিগুণে ভরপুর। কিন্তু সেই গাজর দেদার খেলেই কিন্তু হতে পারে বড় বিপদ।
গাজরের হালুয়া থেকে গাজরের পরোটা। ফ্রায়েড রাইস থেকে স্যালাড। শীতকাল মানেই গাজর। আমরা সকলেই জানি এটি এমন একটি সবজি যা পুষ্টিগুণে ভরপুর। কিন্তু সেই গাজর দেদার খেলেই কিন্তু হতে পারে বড় বিপদ।
অনেকেই জানেন না গাজরের আছে এমন কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যা জীবনের ও স্বাস্থ্যের বড় ঝুঁকির কারণ হতে পারে যে কোনও মুহূর্তে। তাই আবার গাজর খাওয়ার আগে জানুন কীভাবে এই পুষ্টিকর সবজি আপনার স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে অজান্তেই।
অনেকেই জানেন না গাজরের আছে এমন কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যা জীবনের ও স্বাস্থ্যের বড় ঝুঁকির কারণ হতে পারে যে কোনও মুহূর্তে। তাই আবার গাজর খাওয়ার আগে জানুন কীভাবে এই পুষ্টিকর সবজি আপনার স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে অজান্তেই।
সবার আগে জেনে নেওয়া যাক পুষ্টিগুণ হিসেবে গাজরে কী কী রয়েছে। গাজর বিটা-ক্যারোটিনের একটি ভাল উৎস, একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রোভিটামিন। শরীরে বিটা-ক্যারোটিন ভিটামিন এ-তে রূপান্তরিত হয়। যা দৃষ্টিশক্তি ভাল করতে সাহায্য করে।
সবার আগে জেনে নেওয়া যাক পুষ্টিগুণ হিসেবে গাজরে কী কী রয়েছে। গাজর বিটা-ক্যারোটিনের একটি ভাল উৎস, একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রোভিটামিন। শরীরে বিটা-ক্যারোটিন ভিটামিন এ-তে রূপান্তরিত হয়। যা দৃষ্টিশক্তি ভাল করতে সাহায্য করে।
কিন্তু এই 'উপকারী' গাজরই অতিরিক্ত খাওয়া হলে তা অপ্রীতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। আর এই প্রভাব কিছু ক্ষেত্রে গুরুতর হতে পারে। এই প্রতিবেদনটি গাজরের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, নিরাপত্তা এবং প্রস্তাবিত খাওয়ার উপায় নিয়ে বিস্তারিত জানাচ্ছে।
কিন্তু এই ‘উপকারী’ গাজরই অতিরিক্ত খাওয়া হলে তা অপ্রীতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। আর এই প্রভাব কিছু ক্ষেত্রে গুরুতর হতে পারে। এই প্রতিবেদনটি গাজরের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, নিরাপত্তা এবং প্রস্তাবিত খাওয়ার উপায় নিয়ে বিস্তারিত জানাচ্ছে।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সতর্কতা:ব্লাড সুগারের সমস্যায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের গাজর খাওয়া থেকে দূরে থাকা উচিত। এতে আপনার শরীরে চিনির মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। গাজর খাওয়ার আগে আপনাকে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করতে হবে।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সতর্কতা:
ব্লাড সুগারের সমস্যায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের গাজর খাওয়া থেকে দূরে থাকা উচিত। এতে আপনার শরীরে চিনির মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। গাজর খাওয়ার আগে আপনাকে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করতে হবে।
১. ভিটামিন এ বিষাক্ততাকে হাইপারভিটামিনোসিস-ও বলা হয়। এর উপসর্গগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল, ক্ষুধা হ্রাস, বমি বমি ভাব, বমি, ডায়রিয়া, চুল পড়া, ক্লান্তি এবং নাক দিয়ে রক্ত ​​পড়া ইত্যাদি।
১. ভিটামিন এ বিষাক্ততাকে হাইপারভিটামিনোসিস-ও বলা হয়। এর উপসর্গগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল, ক্ষুধা হ্রাস, বমি বমি ভাব, বমি, ডায়রিয়া, চুল পড়া, ক্লান্তি এবং নাক দিয়ে রক্ত ​​পড়া ইত্যাদি।
দীর্ঘস্থায়ী ভিটামিন এ বিষাক্ততা একাধিক অঙ্গ সিস্টেমকে প্রভাবিত করতে পারে। এটি হাড়ের বৃদ্ধিকে বাধা দিতে পারে, যা দুর্বল হাড় এবং ফ্র্যাকচারের দিকে পরিচালিত করে। দীর্ঘমেয়াদী ভিটামিন এ বিষাক্ততা কিডনির কার্যকারিতাকেও প্রভাবিত করতে পারে।
দীর্ঘস্থায়ী ভিটামিন এ বিষাক্ততা একাধিক অঙ্গ সিস্টেমকে প্রভাবিত করতে পারে। এটি হাড়ের বৃদ্ধিকে বাধা দিতে পারে, যা দুর্বল হাড় এবং ফ্র্যাকচারের দিকে পরিচালিত করে। দীর্ঘমেয়াদী ভিটামিন এ বিষাক্ততা কিডনির কার্যকারিতাকেও প্রভাবিত করতে পারে।
২. অ্যালার্জি হতে পারেযদিও শুধু গাজর খুব কম ক্ষেত্রেই অ্যালার্জির জন্য দায়ী হয়, তবে অন্যান্য খাবারের অংশ হিসাবে খাওয়া হলে এটি প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। একটি প্রতিবেদনে, একটি আইসক্রিমে থাকা গাজর খাওয়ার ফলে অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া হয় বলে জানা যায়।
২. অ্যালার্জি হতে পারে
যদিও শুধু গাজর খুব কম ক্ষেত্রেই অ্যালার্জির জন্য দায়ী হয়, তবে অন্যান্য খাবারের অংশ হিসাবে খাওয়া হলে এটি প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। একটি প্রতিবেদনে, একটি আইসক্রিমে থাকা গাজর খাওয়ার ফলে অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া হয় বলে জানা যায়।
গাজরের অ্যালার্জির লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে চুলকানি, আমবাত, ত্বকে ফুসকুড়ি বা ঠোঁট ফুলে যাওয়া এবং চোখ ও নাকের জ্বালা। বিরল পরিস্থিতিতে, গাজর খাওয়ার ফলে অ্যানাফিল্যাক্সিসও হতে পারে।
গাজরের অ্যালার্জির লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে চুলকানি, আমবাত, ত্বকে ফুসকুড়ি বা ঠোঁট ফুলে যাওয়া এবং চোখ ও নাকের জ্বালা। বিরল পরিস্থিতিতে, গাজর খাওয়ার ফলে অ্যানাফিল্যাক্সিসও হতে পারে।
৩. পেট ফাঁপা হতে পারেকিছু লোকের গাজর হজম করার ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে, যা বদহজম বা পেটে ব্যথার কারণ হতে পারে। আপনার যদি ইতিমধ্যেই এই প্রবণতা থাকে তবে গাজর বেশি খেলে এটি আরও বাড়তে পারে, অবশেষে পেট ফাঁপা বা পেটে গ্যাস হতে পারে।
৩. পেট ফাঁপা হতে পারে
কিছু লোকের গাজর হজম করার ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে, যা বদহজম বা পেটে ব্যথার কারণ হতে পারে। আপনার যদি ইতিমধ্যেই এই প্রবণতা থাকে তবে গাজর বেশি খেলে এটি আরও বাড়তে পারে, অবশেষে পেট ফাঁপা বা পেটে গ্যাস হতে পারে।
৪. শিশুদের জন্য নিরাপদ নাও হতে পারেএটি গাজরের আকারের সঙ্গে বেশি সম্পর্কযুক্ত। গাজরের কাঠির মতো আকৃতি শিশুদের দম বন্ধ করার ঝুঁকি তৈরি করে। এই ঝুঁকি এড়াতে আপনি আপনার বাচ্চাকে গাজর দেওয়ার পরিমাণ সীমিত করতে পারেন। আরও গুরুত্বপূর্ণ, শিশুকে দেওয়ার সময় গাজর দিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন।
৪. শিশুদের জন্য নিরাপদ নাও হতে পারে
এটি গাজরের আকারের সঙ্গে বেশি সম্পর্কযুক্ত। গাজরের কাঠির মতো আকৃতি শিশুদের দম বন্ধ করার ঝুঁকি তৈরি করে। এই ঝুঁকি এড়াতে আপনি আপনার বাচ্চাকে গাজর দেওয়ার পরিমাণ সীমিত করতে পারেন। আরও গুরুত্বপূর্ণ, শিশুকে দেওয়ার সময় গাজর দিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন।
৫. ত্বক বিবর্ণ হতে পারেঅনেক বেশি গাজর খাওয়ার ফলে ক্যারোটেনমিয়া নামক ক্ষতিকর পরিস্থিতি হতে পারে। এটি আপনার রক্তপ্রবাহে অত্যধিক বিটা-ক্যারোটিনের কারণ ঘটায়। এটি ত্বক বা প্রস্রাবের বা উভয় ক্ষেত্রেই কমলা রঙের কারণ হয়।
৫. ত্বক বিবর্ণ হতে পারে
অনেক বেশি গাজর খাওয়ার ফলে ক্যারোটেনমিয়া নামক ক্ষতিকর পরিস্থিতি হতে পারে। এটি আপনার রক্তপ্রবাহে অত্যধিক বিটা-ক্যারোটিনের কারণ ঘটায়। এটি ত্বক বা প্রস্রাবের বা উভয় ক্ষেত্রেই কমলা রঙের কারণ হয়।
৬ বুকের দুধ খাওয়ানো মহিলাদেরও গাজর খাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে। এ কারণে দুধের স্বাদ পরিবর্তন হতে পারে। এ কারণে শিশুদের দুধ পান করতে অসুবিধা হতে পারে।
৬ বুকের দুধ খাওয়ানো মহিলাদেরও গাজর খাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে। এ কারণে দুধের স্বাদ পরিবর্তন হতে পারে। এ কারণে শিশুদের দুধ পান করতে অসুবিধা হতে পারে।
৭ অতিরিক্ত গাজর খেলে দাঁতের ব্যথা হতে পারে। গাজরের হলুদ অংশ আপনার দাঁত দুর্বল করে দিতে পারে। তাই এটির অতিরিক্ত সেবন এড়িয়ে চলা উচিত।
৭ অতিরিক্ত গাজর খেলে দাঁতের ব্যথা হতে পারে। গাজরের হলুদ অংশ আপনার দাঁত দুর্বল করে দিতে পারে। তাই এটির অতিরিক্ত সেবন এড়িয়ে চলা উচিত।
৮ অতিরিক্ত গাজর খাওয়া আপনার মধ্যে অনিদ্রার কারণ হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, গাজরের হলুদ অংশ গরম, যার কারণে আপনার পেটে জ্বালাপোড়া হতে পারে। এতে আপনার ঘুমের সমস্যা হয়।
৮ অতিরিক্ত গাজর খাওয়া আপনার মধ্যে অনিদ্রার কারণ হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, গাজরের হলুদ অংশ গরম, যার কারণে আপনার পেটে জ্বালাপোড়া হতে পারে। এতে আপনার ঘুমের সমস্যা হয়।
বস্তুত গাজরের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলির বিষয়ে আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে। তবে সাধারণভাবে গাজর কিন্তু প্রচুর ঔষধিগুণে ভরপুর অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি সবজি। নিয়মিত গ্রহণ করা হলে, গোঁজরের সমৃদ্ধ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আপনাকে বিভিন্ন উপায়ে উপকৃত করতে পারে।
বস্তুত গাজরের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলির বিষয়ে আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে। তবে সাধারণভাবে গাজর কিন্তু প্রচুর ঔষধিগুণে ভরপুর অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি সবজি। নিয়মিত গ্রহণ করা হলে, গোঁজরের সমৃদ্ধ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আপনাকে বিভিন্ন উপায়ে উপকৃত করতে পারে।
তবে গাজরের অতিরিক্ত ব্যবহার (প্রতিদিন চারটির বেশি খাওয়া) বেশ কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করতে পারে। এটি গাজরের জুসের ক্ষেত্রেও সমানভাবে সত্য।
তবে গাজরের অতিরিক্ত ব্যবহার (প্রতিদিন চারটির বেশি খাওয়া) বেশ কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করতে পারে। এটি গাজরের জুসের ক্ষেত্রেও সমানভাবে সত্য।
গীতা নিউট্রিহিল কনসালটেন্সির (নিউট্রিশন সার্ভিসেস কনসালটেন্সি)-র পরিচালক এবং প্রতিষ্ঠাতা এবং ভারতীয় ডায়েটিক অ্যাসোসিয়েশনের একজন কার্যনির্বাহী সদস্য পুষ্টিবিদ ডঃ গীতা ধর্মাট্টি বলেন, "এক কাপ (২৩৬ গ্রাম) গাজরের রসে ৪৫,০০০ আইইউ এর বেশি ভিটামিন এ রয়েছে। গাজর অতিরিক্ত সেবনের ফলে ভিটামিন এ বিষাক্ততা, অ্যালার্জি, পেট ফাঁপা এবং ত্বকের বিবর্ণতা হতে পারে। এটি শিশুদের জন্যও নিরাপদ নয়। অতএব, কোনও প্রতিকূল প্রতিক্রিয়া এড়াতে সুপারিশকৃত পরিমাণেই গাজর খান। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।"
গীতা নিউট্রিহিল কনসালটেন্সির (নিউট্রিশন সার্ভিসেস কনসালটেন্সি)-র পরিচালক এবং প্রতিষ্ঠাতা এবং ভারতীয় ডায়েটিক অ্যাসোসিয়েশনের একজন কার্যনির্বাহী সদস্য পুষ্টিবিদ ডঃ গীতা ধর্মাট্টি বলেন, “এক কাপ (২৩৬ গ্রাম) গাজরের রসে ৪৫,০০০ আইইউ এর বেশি ভিটামিন এ রয়েছে। গাজর অতিরিক্ত সেবনের ফলে ভিটামিন এ বিষাক্ততা, অ্যালার্জি, পেট ফাঁপা এবং ত্বকের বিবর্ণতা হতে পারে। এটি শিশুদের জন্যও নিরাপদ নয়। অতএব, কোনও প্রতিকূল প্রতিক্রিয়া এড়াতে সুপারিশকৃত পরিমাণেই গাজর খান। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।”

Kiss Side Effects: চুমু থেকেও ছড়িয়ে পড়তে পারে মারাত্মক রোগ! জানুন চিকিৎসকের মত

সঙ্গীর প্রতি নিজের ভালবাসা প্রকাশের অনেক উপায় রয়েছে। কিন্তু এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি যেটি দেখা যায়, সেটি হল চুমু। এটি সঙ্গীর সঙ্গে আপনার বন্ধনকে শক্তিশালী করে এবং আপনার মানসিক সংযোগও বাড়ায়।
সঙ্গীর প্রতি নিজের ভালবাসা প্রকাশের অনেক উপায় রয়েছে। কিন্তু এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি যেটি দেখা যায়, সেটি হল চুমু। এটি সঙ্গীর সঙ্গে আপনার বন্ধনকে শক্তিশালী করে এবং আপনার মানসিক সংযোগও বাড়ায়।
চুম্বনের অনেক উপকারিতা আছে, তবে অনেক সময় এর থেকে হতে পারে নানা রোগও। নানা মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হতে পারে আপনি। জেনে নিন অসতর্কভাবে চুমু খেলে কী কী রোগ হতে পারে।
চুম্বনের অনেক উপকারিতা আছে, তবে অনেক সময় এর থেকে হতে পারে নানা রোগও। নানা মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হতে পারে আপনি। জেনে নিন অসতর্কভাবে চুমু খেলে কী কী রোগ হতে পারে।
ইএনটি সার্জন চিকিৎসক ব্রিজপাল ত্যাগী জানান, চুম্বনের আগে যদি জেনে নেওয়া যে সঙ্গী সুস্থ আছে কিনা, তাহলে অনেক রোগের ছড়িয়ে পড়া রোধ করা যায়। ফ্লু এবং ইনফ্লুয়েঞ্জার সময় সঙ্গীকে চুম্বন করা এড়িয়ে চলা উচিত।
ইএনটি সার্জন চিকিৎসক ব্রিজপাল ত্যাগী জানান, চুম্বনের আগে যদি জেনে নেওয়া যে সঙ্গী সুস্থ আছে কিনা, তাহলে অনেক রোগের ছড়িয়ে পড়া রোধ করা যায়। ফ্লু এবং ইনফ্লুয়েঞ্জার সময় সঙ্গীকে চুম্বন করা এড়িয়ে চলা উচিত।
তিনি আরও জানান, এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ  চুমুর মাধ্যমে ছড়ায়। সিফিলিস মুখের মধ্যে ঘা সৃষ্টি করে যা একজন থেকে অন্য ব্যক্তির কাছে চলে যায়। তবে অ্যান্টিবায়োটিকের সাহায্যে এই ব্যাকটেরিয়া নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে। সিফিলিসে জ্বর, গলা ব্যথা ইত্যাদি দেখা যায়।
তিনি আরও জানান, এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ  চুমুর মাধ্যমে ছড়ায়। সিফিলিস মুখের মধ্যে ঘা সৃষ্টি করে যা একজন থেকে অন্য ব্যক্তির কাছে চলে যায়। তবে অ্যান্টিবায়োটিকের সাহায্যে এই ব্যাকটেরিয়া নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে। সিফিলিসে জ্বর, গলা ব্যথা ইত্যাদি দেখা যায়।
ইনফ্লুয়েঞ্জা একটি শ্বাসযন্ত্র সংক্রান্ত রোগ। যা চুম্বনের মাধ্যমে খুব সহজেই ছড়িয়ে পড়ে। যদি কোনও ব্যক্তি ইনফ্লুয়েঞ্জায় ভোগেন তবে সেই সময় তাঁকে চুম্বন উচিত নয়। কারণ এর মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া শরীরে প্রবেশ করতে পারে। এ রোগে ক্লান্তি, শরীরে ব্যথা, গলা ব্যথা ও জ্বরের মতো উপসর্গ দেখা যায়।
ইনফ্লুয়েঞ্জা একটি শ্বাসযন্ত্র সংক্রান্ত রোগ। যা চুম্বনের মাধ্যমে খুব সহজেই ছড়িয়ে পড়ে। যদি কোনও ব্যক্তি ইনফ্লুয়েঞ্জায় ভোগেন তবে সেই সময় তাঁকে চুম্বন উচিত নয়। কারণ এর মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া শরীরে প্রবেশ করতে পারে। এ রোগে ক্লান্তি, শরীরে ব্যথা, গলা ব্যথা ও জ্বরের মতো উপসর্গ দেখা যায়।
তাঁর মতে,  সঙ্গীকে গভীর চুম্বন করলেও হারপিসের সমস্যা হতে পারে। দুই ধরনের হারপিস ভাইরাস পরিচিত: HS1 এবং HS2। চুম্বনের মাধ্যমে Hs1 ভাইরাস সহজেই ছড়ায়। হারপিসে, একজন ব্যক্তির মুখে ভিতর লাল বা সাদা ফোসকা দেখা যায়। (দাবিত্যাগ: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
তাঁর মতে,  সঙ্গীকে গভীর চুম্বন করলেও হারপিসের সমস্যা হতে পারে। দুই ধরনের হারপিস ভাইরাস পরিচিত: HS1 এবং HS2। চুম্বনের মাধ্যমে Hs1 ভাইরাস সহজেই ছড়ায়। হারপিসে, একজন ব্যক্তির মুখে ভিতর লাল বা সাদা ফোসকা দেখা যায়। (দাবিত্যাগ: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)