*সব উদ্ভিদেরই কোনও না কোনও ঔষধি গুণ রয়েছে। এমনটাই বলা হয়েছে আয়ুর্বেদে। বাড়ির আশপাশে যে সব গাছগাছালি দেখা যায়, সে সবও ঔষধি গুণে ভরপুর। শুধু চিনে নিতে হবে। যেমন নিমগাছ। সংগৃহীত ছবি।*নিম শরীরের জন্য খুব উপকারী। এর ফল, ফুল, কাণ্ড সবকিছুই ব্যবহার করা হয়। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে নিমকে ‘ঐশ্বরিক ওষুধ’ বলা হয়েছে। কারণ এর গুণাগুণে বহু রোগের চিকিৎসা সম্ভব। নিম শুধু ভারতেই নয়, সারা বিশ্বে তার ঔষধি গুণের জন্য পরিচিত। শরীর সুস্থ ও তরতাজা রাখতে নিমের কোনও বিকল্প নেই। সংগৃহীত ছবি।*বর্ষাকালে নিম গাছে ফল ধরে। যা নিম নিম্বলিয়ান নামে পরিচিত। শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। মাত্র কয়েক মাসই এই ফল পাওয়া যায়। সংগৃহীত ছবি।*বর্ষা আসার মাস খানেকের মধ্যেই এই ফল ধরে। খুব অল্প সময় থাকে। এই ফলের স্বাদ কিছুটা মিষ্টি ও তেঁতো। যাকে খাট্টা মিঠা বলা হয়। তবে শরীরের জন্য মারাত্মক উপকারী। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।*আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক চন্দ্র প্রকাশ দীক্ষিত লোকাল 18-কে বলেন, আয়ুর্বেদে নিম গাছকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগের চিকিৎসায় এই গাছের ফল, পাতা এবং কাণ্ড ব্যবহার করা হয়। সংগৃহীত ছবি।*এই ফল ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্টে ভরপুর। তাই অনেক রোগের চিকিৎসায় এই ফল ব্যবহার করা হয়। সংগৃহীত ছবি।*নিম্বলির অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস এবং ছত্রাকের মতো সংক্রমণ এজেন্টকে মেরে ফেলে। এতে থাকা ফাইটোকেমিক্যাল শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে, যা রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা বাড়ায়। শুধু তাই নয়, এটি রক্তে উপস্থিত শ্বেত রক্তকণিকা এবং অ্যান্টিবডির সংখ্যা বাড়ায়। সংগৃহীত ছবি।*নিম্বলি নিয়মিত খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। পেটের যে কোনও সমস্যা থেকে নিমেষে মুক্তি পাওয়া যায়। পাশাপাশি ত্বকের সংক্রমণ রোধেও কার্যকরী। তাই মরশুমি নিম ফল খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক চন্দ্র প্রকাশ দীক্ষিত। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।*নিম নিম্বলি সকালে খালি পেটে চিবিয়ে খেলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাওয়া যায়। এছাড়া চা, স্যুপ বা স্যালাডেও ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে খুব বেশি খেলে পেট জ্বালা করতে পারে। তাই সুষম পরিমাণে খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। নিম্বলির পেস্ট বানিয়ে ক্ষতস্থান বা ত্বকে লাগালেও উপকার মেলে। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
